Tag Archives: ITR File

আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় ভুলেও এই ৫ ভুল করবেন না !

ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (আইটিআর) দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ জুলাই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, শুধুমাত্র একটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করাই যথেষ্ট নয়। আয়কর রিটার্ন সঠিক ভাবে ফাইল করা গুরুত্বপূর্ণ; অন্যথায়, এটি প্রত্যাখ্যাত হতে পারে। আজ জেনে নেওয়া যাক এমনই ৫টি ভুলের কথা, যার কারণে রিটার্ন প্রত্যাখ্যাত হতে পারে।
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (আইটিআর) দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ জুলাই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, শুধুমাত্র একটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করাই যথেষ্ট নয়। আয়কর রিটার্ন সঠিক ভাবে ফাইল করা গুরুত্বপূর্ণ; অন্যথায়, এটি প্রত্যাখ্যাত হতে পারে। আজ জেনে নেওয়া যাক এমনই ৫টি ভুলের কথা, যার কারণে রিটার্ন প্রত্যাখ্যাত হতে পারে।
১. ফর্মে ভুল তথ্য দেওয়া:করদাতাদের আয়কর ফর্মে কোনও ভুল তথ্য দেওয়া উচিত নয়। আয়কর বিভাগ রিটার্ন দাখিলকারীদের ব্যয়ের জন্য জাল তথ্য দাবি না করতে এবং তাঁদের আয় কম করে না দেখানোর কথা বলেছে। অধিদফতর বলেছে যে, অতিরঞ্জিত এবং জাল রিটার্ন দাবি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১. ফর্মে ভুল তথ্য দেওয়া:
করদাতাদের আয়কর ফর্মে কোনও ভুল তথ্য দেওয়া উচিত নয়। আয়কর বিভাগ রিটার্ন দাখিলকারীদের ব্যয়ের জন্য জাল তথ্য দাবি না করতে এবং তাঁদের আয় কম করে না দেখানোর কথা বলেছে। অধিদফতর বলেছে যে, অতিরঞ্জিত এবং জাল রিটার্ন দাবি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২. ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টের ডেটার পার্থক্য:আইটিআর ফাইল করার আগে, ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টে দেওয়া তথ্য সঠিক ভাবে বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। এতে আইটিআরে ভুল তথ্য প্রবেশের সম্ভাবনা কম। করদাতাদের ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টের ডেটার সঙ্গে মেলাতে হবে।
২. ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টের ডেটার পার্থক্য:
আইটিআর ফাইল করার আগে, ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টে দেওয়া তথ্য সঠিক ভাবে বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। এতে আইটিআরে ভুল তথ্য প্রবেশের সম্ভাবনা কম। করদাতাদের ফর্ম ১৬ এবং অ্যানুয়াল ইনফরমেশন স্টেটমেন্টের ডেটার সঙ্গে মেলাতে হবে।
৩. সময়সীমার মধ্যে ফর্ম জমা না দেওয়া:আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখের আগে ফর্ম জমা দিতে হবে। কোনও কারণে সময়মতো ফর্ম জমা না দিলে রিটার্ন প্রত্যাখ্যাত হতে পারে।
৩. সময়সীমার মধ্যে ফর্ম জমা না দেওয়া:
আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখের আগে ফর্ম জমা দিতে হবে। কোনও কারণে সময়মতো ফর্ম জমা না দিলে রিটার্ন প্রত্যাখ্যাত হতে পারে।
৪. ট্যাক্স গণনায় ভুল করা:ট্যাক্স গণনা করতে ভুল হলেও আইটিআর বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুতরাং, করদাতাদের আইটিআর ফাইল করার আগে তাঁদের কর সঠিক ভাবে গণনা করা উচিত। কোনও সমস্যা হলে করদাতাদের উচিত কর বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া।
৪. ট্যাক্স গণনায় ভুল করা:
ট্যাক্স গণনা করতে ভুল হলেও আইটিআর বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুতরাং, করদাতাদের আইটিআর ফাইল করার আগে তাঁদের কর সঠিক ভাবে গণনা করা উচিত। কোনও সমস্যা হলে করদাতাদের উচিত কর বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া।
৫. ফর্ম যাচাই না করা:মনে রাখতে হবে যে, যদি যাচাই না করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয় তালে তা অবৈধ ঘোষণা করা হবে। সুতরাং, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পরে, এটি ই-ভেরিফাই (ই-ভেরিফাই আইটিআর) করা প্রয়োজন। আইটিআর যাচাই করার সময়সীমা রয়েছে। আইটিআর ফাইল করার পরে, ৩০ দিনের মধ্যে এটি ই-ভেরিফাই করতে হবে।
৫. ফর্ম যাচাই না করা:
মনে রাখতে হবে যে, যদি যাচাই না করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয় তালে তা অবৈধ ঘোষণা করা হবে। সুতরাং, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পরে, এটি ই-ভেরিফাই (ই-ভেরিফাই আইটিআর) করা প্রয়োজন। আইটিআর যাচাই করার সময়সীমা রয়েছে। আইটিআর ফাইল করার পরে, ৩০ দিনের মধ্যে এটি ই-ভেরিফাই করতে হবে।
জরিমানা এড়াতে আইটিআর সঠিক ভাবে এবং সময়মতো ফাইল করা অপরিহার্য। এই সাধারণ ভুলগুলি সম্পর্কে সচেতন হলে এবং এই ভুলগুলি এড়িয়ে চলার মাধ্যমে, যে কেউ ২০২৪-২৫-এর জন্য তাঁদের ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়াকে সুগম করতে পারেন।
জরিমানা এড়াতে আইটিআর সঠিক ভাবে এবং সময়মতো ফাইল করা অপরিহার্য। এই সাধারণ ভুলগুলি সম্পর্কে সচেতন হলে এবং এই ভুলগুলি এড়িয়ে চলার মাধ্যমে, যে কেউ ২০২৪-২৫-এর জন্য তাঁদের ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়াকে সুগম করতে পারেন।

এই ভুলগুলো থেকে সতর্ক থাকুন, ITR দাখিল করার পরেও আটকে যেতে পারে রিফান্ড

আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সত্ত্বেও রিফান্ড আটকে যেতে পারে। অনেক করদাতারই এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে। এর পিছনে রয়েছে কিছু ছোটখাটো কারণ। এই ভুলগুলো সঠিক সময়ে সংশোধন করা জরুরী।
আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সত্ত্বেও রিফান্ড আটকে যেতে পারে। অনেক করদাতারই এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে। এর পিছনে রয়েছে কিছু ছোটখাটো কারণ। এই ভুলগুলো সঠিক সময়ে সংশোধন করা জরুরী।
যেমন প্যান কার্ড এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে থাকা করদাতার নাম যদি আলাদা হয় বা নামের বানান আলাদা থাকে তাহলে রিফান্ড আটকে যেতে পারে। এছাড়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের IFSC কোডে ভুল থাকলেও রিফান্ড মিলবে না।
যেমন প্যান কার্ড এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে থাকা করদাতার নাম যদি আলাদা হয় বা নামের বানান আলাদা থাকে তাহলে রিফান্ড আটকে যেতে পারে। এছাড়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের IFSC কোডে ভুল থাকলেও রিফান্ড মিলবে না।
কখন এবং কারা আয়কর রিফান্ড পান: নিয়োগকর্তা বা যার কাছ থেকে পেমেন্ট আসছে তিনি যে পরিমাণ টাকা টিডিএস কেটে আয়করে জমা করেছেন তা যদি করদাতার মোট করের চেয়ে বেশি হয় বা তিনি যদি অগ্রিম কর দিয়ে থাকেন, তাহলে তিনি রিফান্ড পাবেন। আইটিআর ফাইল করার সময় এই রিফান্ড দাবি করতে হবে।
কখন এবং কারা আয়কর রিফান্ড পান: নিয়োগকর্তা বা যার কাছ থেকে পেমেন্ট আসছে তিনি যে পরিমাণ টাকা টিডিএস কেটে আয়করে জমা করেছেন তা যদি করদাতার মোট করের চেয়ে বেশি হয় বা তিনি যদি অগ্রিম কর দিয়ে থাকেন, তাহলে তিনি রিফান্ড পাবেন। আইটিআর ফাইল করার সময় এই রিফান্ড দাবি করতে হবে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইটিআর দাখিল করা গুরুত্বপূর্ণ। এরপর আয়কর বিভাগ আইটিআর যাচাই করবে এবং রিফান্ড পাঠাবে। রিফান্ড ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয়। এর জন্য প্যান, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়া নাম ও অন্যান্য বিবরণ এক থাকতে হবে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইটিআর দাখিল করা গুরুত্বপূর্ণ। এরপর আয়কর বিভাগ আইটিআর যাচাই করবে এবং রিফান্ড পাঠাবে। রিফান্ড ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয়। এর জন্য প্যান, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়া নাম ও অন্যান্য বিবরণ এক থাকতে হবে।
নামে সামান্য এদিক ওদিকে সমস্যা হতে পারে: করদাতার প্যান ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়া নাম ও অন্যান্য বিবরণে সামান্য গরমিল থাকলে রিফান্ড আটকে যাবে। সেটা বানানের ভুল কিংবা মধ্যনাম বা পদবি লেখার পার্থক্য হতে পারে।
নামে সামান্য এদিক ওদিকে সমস্যা হতে পারে: করদাতার প্যান ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়া নাম ও অন্যান্য বিবরণে সামান্য গরমিল থাকলে রিফান্ড আটকে যাবে। সেটা বানানের ভুল কিংবা মধ্যনাম বা পদবি লেখার পার্থক্য হতে পারে।
অনেক সময় এই ধরণের ছোটখাটো ভুল করদাতার নজরে পড়ে না। আয়কর রিটার্ন দাখিল করতেও সমস্যা হয় না। কিন্তু রিফান্ডের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। তাই এমন ভুল থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার আগেই সংশোধন করা জরুরী।
অনেক সময় এই ধরণের ছোটখাটো ভুল করদাতার নজরে পড়ে না। আয়কর রিটার্ন দাখিল করতেও সমস্যা হয় না। কিন্তু রিফান্ডের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। তাই এমন ভুল থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার আগেই সংশোধন করা জরুরী।
রিটার্ন দাখিল করার আগে খুঁটিয়ে দেখতে হবে: রিটার্ন দাখিল করার আগে প্যান কার্ড ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নামে কোনও গরমিল আছে কি না দেখতে হবে। থাকলে তৎক্ষণাৎ সংশোধন করা জরুরী। পাশাপাশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে প্যান লিঙ্ক করানো আছে কি না দেখতে হবে তাও। তবে রিটার্ন দাখিল করার পরেও এই সংশোধন করা যায়।
রিটার্ন দাখিল করার আগে খুঁটিয়ে দেখতে হবে: রিটার্ন দাখিল করার আগে প্যান কার্ড ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নামে কোনও গরমিল আছে কি না দেখতে হবে। থাকলে তৎক্ষণাৎ সংশোধন করা জরুরী। পাশাপাশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে প্যান লিঙ্ক করানো আছে কি না দেখতে হবে তাও। তবে রিটার্ন দাখিল করার পরেও এই সংশোধন করা যায়।

৩১ জুলাইয়ের পরেও ফাইল করা যাবে ITR, কারা এই সুবিধা পান? আপনিও সেই তালিকায় রয়েছেন কি না, দেখে নিন

প্রতি বছর আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ যত এগিয়ে আসে, তা করদাতাদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে যে কোনও ভাবেই আইটিআর ফাইল করতেই হবে। তা মিস করে গেলে শাস্তিস্বরূপ লেট ফি-ও দিতে হবে। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ৩১ জুলাইয়ের পর কিছু করদাতাকে আয়কর বিভাগ ছাড় দিয়ে থাকে। এমনকী তাঁদের জন্য একটা আলাদা ডেডলাইনও বানানো হয়। 
প্রতি বছর আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ যত এগিয়ে আসে, তা করদাতাদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে যে কোনও ভাবেই আইটিআর ফাইল করতেই হবে। তা মিস করে গেলে শাস্তিস্বরূপ লেট ফি-ও দিতে হবে। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ৩১ জুলাইয়ের পর কিছু করদাতাকে আয়কর বিভাগ ছাড় দিয়ে থাকে। এমনকী তাঁদের জন্য একটা আলাদা ডেডলাইনও বানানো হয়।
সকলেই হয়তো জানেন যে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আইটিআর ফাইলিং শুরু হয়েছে গত ১ এপ্রিল থেকেই। বেতনভুক কর্মচারী, বেতন এবং পেনশনভোগী, এইচইউএফ এবং এই ধরনের অ্যাকাউন্টস বুক, যাঁদের অডিটের প্রয়োদন নেই, তাঁদের ক্ষেত্রে আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ আগামী ৩১ জুলাই। যদিও এই সময়সীমার পরেও কিছু করদাতা আইটিআর ফাইলিংয়ের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আয়কর বিভাগ এই ধরনের করদাতাদের আরও ৩ মাস সময় দেয়।
সকলেই হয়তো জানেন যে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আইটিআর ফাইলিং শুরু হয়েছে গত ১ এপ্রিল থেকেই। বেতনভুক কর্মচারী, বেতন এবং পেনশনভোগী, এইচইউএফ এবং এই ধরনের অ্যাকাউন্টস বুক, যাঁদের অডিটের প্রয়োদন নেই, তাঁদের ক্ষেত্রে আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ আগামী ৩১ জুলাই। যদিও এই সময়সীমার পরেও কিছু করদাতা আইটিআর ফাইলিংয়ের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আয়কর বিভাগ এই ধরনের করদাতাদের আরও ৩ মাস সময় দেয়।
যেসব ব্যবসায়ীর অ্যাকাউন্টের অডিট করা প্রয়োজন, তাঁরা আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে নিজেদের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করতে পারেন।
যেসব ব্যবসায়ীর অ্যাকাউন্টের অডিট করা প্রয়োজন, তাঁরা আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে নিজেদের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করতে পারেন।

 

সেই কারণে আয়কর দফতর এঁদের আরও তিন মাস সময় দেয়। যাতে তাঁরা নিজেদের অ্যাকাউন্ট কোনও স্বীকৃত সিএ-কে দিয়ে অডিট করাতে পারেন। এমনকী যাঁদের অ্যাকাউন্ট অডিটের প্রয়োজন রয়েছে, তাঁরাও আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় পাবেন।
সেই কারণে আয়কর দফতর এঁদের আরও তিন মাস সময় দেয়। যাতে তাঁরা নিজেদের অ্যাকাউন্ট কোনও স্বীকৃত সিএ-কে দিয়ে অডিট করাতে পারেন। এমনকী যাঁদের অ্যাকাউন্ট অডিটের প্রয়োজন রয়েছে, তাঁরাও আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় পাবেন।
আবার নির্দিষ্ট লেনদেনের ক্ষেত্রেও ছাড় দেয় আয়কর দফতর। যদি একটি ব্যবসার আন্তর্জাতিক লেনদেনে স্থানান্তর মূল্যের প্রতিবেদন ফাইল করার প্রয়োজন হয়, তাহলে এই ধরনের ব্যবসাগুলিকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের রিটার্ন ফাইল করার অনুমতি দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক লেনদেন ছাড়াও এটি নির্দিষ্ট ধরনের অভ্যন্তরীণ লেনদেনও অন্তর্ভুক্ত করে।
আবার নির্দিষ্ট লেনদেনের ক্ষেত্রেও ছাড় দেয় আয়কর দফতর। যদি একটি ব্যবসার আন্তর্জাতিক লেনদেনে স্থানান্তর মূল্যের প্রতিবেদন ফাইল করার প্রয়োজন হয়, তাহলে এই ধরনের ব্যবসাগুলিকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের রিটার্ন ফাইল করার অনুমতি দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক লেনদেন ছাড়াও এটি নির্দিষ্ট ধরনের অভ্যন্তরীণ লেনদেনও অন্তর্ভুক্ত করে।
আয়কর বিভাগ করদাতাদের আইটিআর ফাইল করার ক্ষেত্রে আরও শিথিলতার সুবিধা দিয়েছে। কেউ যদি সংশোধিত আইটিআর পূরণ করতে চান, তবে তিনি ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পান। এছাড়াও যাঁরা দেরিতে রিটার্ন ফাইল করেন, তাঁদেরও ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তবে এই ধরনের করদাতাদের জরিমানা, সুদ ও লেট ফি-ও দিতে হবে। কেউ যদি একটি আপডেট রিটার্ন দাখিল করতে চান, তাহলে তাঁর কাছে এর জন্য আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে।

আয়কর বিভাগ করদাতাদের আইটিআর ফাইল করার ক্ষেত্রে আরও শিথিলতার সুবিধা দিয়েছে। কেউ যদি সংশোধিত আইটিআর পূরণ করতে চান, তবে তিনি ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পান। এছাড়াও যাঁরা দেরিতে রিটার্ন ফাইল করেন, তাঁদেরও ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তবে এই ধরনের করদাতাদের জরিমানা, সুদ ও লেট ফি-ও দিতে হবে। কেউ যদি একটি আপডেট রিটার্ন দাখিল করতে চান, তাহলে তাঁর কাছে এর জন্য আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে।

Income Tax Filing: সময়ের ITR দাখিল না করলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না, দিতে হবে মোটা টাকা জরিমানাও

২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩১ জুলাই। এই সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ। এর মধ্যে আইটিআর জমা না দিতে পারলে জরিমানা তো বটেই, আইনি জটিলতার মধ্যেও পড়তে হতে পারে।
২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩১ জুলাই। এই সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ। এর মধ্যে আইটিআর জমা না দিতে পারলে জরিমানা তো বটেই, আইনি জটিলতার মধ্যেও পড়তে হতে পারে।
সময়সীমা পেরিয়ে গেলে জরিমানা: আয়কর আইনের ধারা ২৩৪এফ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আইটিআর ফাইল না করলে জরিমানা দিতে হবে। ৩১ জুলাইয়ের পরে কিন্তু ৩১ ডিসেমম্বরের আগে রিটার্ন দাখিলের জন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলে জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যায়, ১০ হাজার টাকা। তবে মোট আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা জরিমানার নেওয়া হয়।
সময়সীমা পেরিয়ে গেলে জরিমানা: আয়কর আইনের ধারা ২৩৪এফ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আইটিআর ফাইল না করলে জরিমানা দিতে হবে। ৩১ জুলাইয়ের পরে কিন্তু ৩১ ডিসেমম্বরের আগে রিটার্ন দাখিলের জন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলে জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যায়, ১০ হাজার টাকা। তবে মোট আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা জরিমানার নেওয়া হয়।
বকেয়া করে সুদ: ট্যাক্স বাকি থাকলে ধারা ২৩৪এ-এর আওতায় বকেয়া পরিমাণের উপর প্রতি মাসে ১ শতাংশ হারে বা নির্ধারিত তারিখ থেকে রিটার্ন দাখিল করার তারিখ পর্যন্ত সুদ নেওয়া হয়।
বকেয়া করে সুদ: ট্যাক্স বাকি থাকলে ধারা ২৩৪এ-এর আওতায় বকেয়া পরিমাণের উপর প্রতি মাসে ১ শতাংশ হারে বা নির্ধারিত তারিখ থেকে রিটার্ন দাখিল করার তারিখ পর্যন্ত সুদ নেওয়া হয়।
পুরনো কর ব্যবস্থা: যে সব করদাতা পুরনো কর ব্যবস্থায় আয়কর এবং সেই অনুযায়ী বিনিয়োগ ও আয়ের প্রমাণ জমা দেবেন, তাঁরা সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর আইটিআর দাখিল করেন তাহলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না। তাঁদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন কর কাঠামোর আওতায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে অনেক বেশি কর দিতে হতে পারে। কারণ নতুন কর কাঠামোর আওতায় বিশেষ ছাড় পাওয়া যায় না।
পুরনো কর ব্যবস্থা: যে সব করদাতা পুরনো কর ব্যবস্থায় আয়কর এবং সেই অনুযায়ী বিনিয়োগ ও আয়ের প্রমাণ জমা দেবেন, তাঁরা সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর আইটিআর দাখিল করেন তাহলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না। তাঁদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন কর কাঠামোর আওতায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে অনেক বেশি কর দিতে হতে পারে। কারণ নতুন কর কাঠামোর আওতায় বিশেষ ছাড় পাওয়া যায় না।
রিফান্ডে সুদের লোকসান: নির্দিষ্ট সময়ের পর আইটিআর দাখিল করলে রিফান্ড পেতেও দেরি হবে। ফলে সেই সময় সুদ মিলবে না। সময় মতো আইটিআর দাখিল করলে সময়ে রিফান্ড মিলবে সঙ্গে সুদও।
রিফান্ডে সুদের লোকসান: নির্দিষ্ট সময়ের পর আইটিআর দাখিল করলে রিফান্ড পেতেও দেরি হবে। ফলে সেই সময় সুদ মিলবে না। সময় মতো আইটিআর দাখিল করলে সময়ে রিফান্ড মিলবে সঙ্গে সুদও।
কাদের আইটিআর ফাইল করতে হবে: ভারতে ব্যক্তি, হিন্দু অবিভক্ত পরিবার এবং নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করে এমন ব্যবসার ক্ষেত্রে আইটিআর দাখিল করা আবশ্যিক। মোট আয় যদি মৌলিক ছাড়ের সীমা অতিক্রম করে যায় তাহলেও আইটিআর দাখিল করতে হবে। মৌলিক ছাড় ৬০ বছরের কম বয়সীদের জন্য ২.৫ লক্ষ টাকা, ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের জন্য ৩ লক্ষ টাকা এবং ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কাদের আইটিআর ফাইল করতে হবে: ভারতে ব্যক্তি, হিন্দু অবিভক্ত পরিবার এবং নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করে এমন ব্যবসার ক্ষেত্রে আইটিআর দাখিল করা আবশ্যিক। মোট আয় যদি মৌলিক ছাড়ের সীমা অতিক্রম করে যায় তাহলেও আইটিআর দাখিল করতে হবে। মৌলিক ছাড় ৬০ বছরের কম বয়সীদের জন্য ২.৫ লক্ষ টাকা, ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের জন্য ৩ লক্ষ টাকা এবং ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল, ২ লক্ষ টাকার বেশি খরচে বিদেশ ভ্রমণ এবং সঞ্চয় আমানত ৫০ লক্ষ টাকার বেশি হলেও আইটিআর দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
এছাড়া বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল, ২ লক্ষ টাকার বেশি খরচে বিদেশ ভ্রমণ এবং সঞ্চয় আমানত ৫০ লক্ষ টাকার বেশি হলেও আইটিআর দাখিল করা বাধ্যতামূলক।

ITR File: বদলে গেল ট্যাক্সের এই ৮ নিয়ম, ITR ফাইল করার আগে জেনে নিন, না হলে রিফান্ড বন্ধ হয়ে যাবে

২০২৪ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। এর মধ্যেই বদলে গেল কর সংক্রান্ত একাধিক নিয়ম। আইটিআর ফাইল করার আগে পরিবর্তিত কর নিয়মগুলি সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। অন্যথায় ট্যাক্স রিফান্ড আটকে যেতে পারে।
২০২৪ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। এর মধ্যেই বদলে গেল কর সংক্রান্ত একাধিক নিয়ম। আইটিআর ফাইল করার আগে পরিবর্তিত কর নিয়মগুলি সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। অন্যথায় ট্যাক্স রিফান্ড আটকে যেতে পারে।
বিজনেস টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, অল ইন্ডিয়া আইটিআর-এর ডিরেক্টর বিকাশ দাহিয়া বলেছেন, পরিবর্তিত নিয়মগুলি না মানলে আইটিআর রিফান্ডে তার প্রভাব পড়বে। পাশাপাশি তিনি আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথাও জানিয়েছেন।
বিজনেস টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, অল ইন্ডিয়া আইটিআর-এর ডিরেক্টর বিকাশ দাহিয়া বলেছেন, পরিবর্তিত নিয়মগুলি না মানলে আইটিআর রিফান্ডে তার প্রভাব পড়বে। পাশাপাশি তিনি আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথাও জানিয়েছেন।
ট্যাক্স স্ল্যাব এবং হার পরিবর্তন: ২০২৪ থেকে নয়া কর কাঠামোয় নতুন ট্যাক্স স্ল্যাব নিয়ে আসা হয়েছে। কোনও ছাড় এবং ডিডাকশন নেই। তবে করের হার কম। পুরনো কর কাঠামোয় ছাড় এবং ডিডাকশন পাওয়া যাবে। এখন করদাতাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তাঁর জন্য কোনটা লাভজনক?
ট্যাক্স স্ল্যাব এবং হার পরিবর্তন: ২০২৪ থেকে নয়া কর কাঠামোয় নতুন ট্যাক্স স্ল্যাব নিয়ে আসা হয়েছে। কোনও ছাড় এবং ডিডাকশন নেই। তবে করের হার কম। পুরনো কর কাঠামোয় ছাড় এবং ডিডাকশন পাওয়া যাবে। এখন করদাতাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তাঁর জন্য কোনটা লাভজনক?
পেনশনভোগীদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন: পেনশনভোগীরা ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন পাবেন। পেনশন আয়ের ক্ষেত্রে এটা লাগু হয়। করযোগ্য আয় হ্রাস করার জন্য এই ছাড় দাবি করা হয়েছে, তা পেনশনভোগীদের নিশ্চিত করতে হবে।
পেনশনভোগীদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন: পেনশনভোগীরা ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন পাবেন। পেনশন আয়ের ক্ষেত্রে এটা লাগু হয়। করযোগ্য আয় হ্রাস করার জন্য এই ছাড় দাবি করা হয়েছে, তা পেনশনভোগীদের নিশ্চিত করতে হবে।
ধারা ৮০সি ও ৮০ডি-র সীমা পরিবর্তন: পিপিএফ, এনএসসি এবং জীবন বীমা প্রিমিয়ামে বিনিয়োগ করে ধারা ৮০সি এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়। চিকিৎসা বিমার জন্য ধারা ৮০ডি-এর অধীনে সীমা বাড়ানো হয়েছে। করদাতারা এখন পরিবার এবং সিনিয়র সিটিজেন পিতামাতার স্বাস্থ্য বিমার জন্য প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উচ্চ ট্যাক্স ডিডাকশন দাবি করতে পারেন।
ধারা ৮০সি ও ৮০ডি-র সীমা পরিবর্তন: পিপিএফ, এনএসসি এবং জীবন বীমা প্রিমিয়ামে বিনিয়োগ করে ধারা ৮০সি এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়। চিকিৎসা বিমার জন্য ধারা ৮০ডি-এর অধীনে সীমা বাড়ানো হয়েছে। করদাতারা এখন পরিবার এবং সিনিয়র সিটিজেন পিতামাতার স্বাস্থ্য বিমার জন্য প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উচ্চ ট্যাক্স ডিডাকশন দাবি করতে পারেন।
হোম লোনের সুদে উচ্চ ছাড়: প্রথমবার ধারা ৮০ইইএ-এর অধীনে নেওয়া হোম লোনের সুদে অতিরিক্ত ১.৫ লক্ষ টাকা ছাড় বাড়ানো হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল নতুন গৃহঋণ দিয়ে করদাতাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রদান করা।
হোম লোনের সুদে উচ্চ ছাড়: প্রথমবার ধারা ৮০ইইএ-এর অধীনে নেওয়া হোম লোনের সুদে অতিরিক্ত ১.৫ লক্ষ টাকা ছাড় বাড়ানো হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল নতুন গৃহঋণ দিয়ে করদাতাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রদান করা।
টিডিএস এবং টিসিএস আপডেট করা হয়েছে: এখন থেকে অ-বেতনপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের জন্য নতুন টিডিএস হার এবং স্ব-নিযুক্ত এবং ই-কমার্স লেনদেনের জন্য অতিরিক্ত সম্মতির প্রয়োজন।
টিডিএস এবং টিসিএস আপডেট করা হয়েছে: এখন থেকে অ-বেতনপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের জন্য নতুন টিডিএস হার এবং স্ব-নিযুক্ত এবং ই-কমার্স লেনদেনের জন্য অতিরিক্ত সম্মতির প্রয়োজন।
ফেসলেস অ্যাসেসমেন্ট এবং অ্যাপিল: হিউম্যান ইন্টারফেস কমিয়ে স্বচ্ছতা বাড়াতে সরকার ফেসলেস অ্যাসেসমেন্ট এবং অ্যাপিল প্রক্রিয়া প্রসারিত করেছে। করদাতাদের এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে পরিচিত হওয়া উচিত এবং নিশ্চিত করা উচিত যে সমস্ত নোটিশের প্রতিক্রিয়া নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে জমা দেওয়া হয়েছে।
ফেসলেস অ্যাসেসমেন্ট এবং অ্যাপিল: হিউম্যান ইন্টারফেস কমিয়ে স্বচ্ছতা বাড়াতে সরকার ফেসলেস অ্যাসেসমেন্ট এবং অ্যাপিল প্রক্রিয়া প্রসারিত করেছে। করদাতাদের এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে পরিচিত হওয়া উচিত এবং নিশ্চিত করা উচিত যে সমস্ত নোটিশের প্রতিক্রিয়া নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে জমা দেওয়া হয়েছে।
ফর্মে বদল: বৈদেশিক সম্পদ এবং আয় এবং বড় লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশের জন্য বিশেষভাবে নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগ বা উল্লেখযোগ্য আর্থিক কার্যকলাপ সহ করদাতাদের জরিমানা এড়াতে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করতে হবে।
ফর্মে বদল: বৈদেশিক সম্পদ এবং আয় এবং বড় লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশের জন্য বিশেষভাবে নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগ বা উল্লেখযোগ্য আর্থিক কার্যকলাপ সহ করদাতাদের জরিমানা এড়াতে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করতে হবে।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য স্বস্তি: ৭৫ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রবীণ নাগরিক যাঁরা শুধু পেনশন এবং সুদ থেকে দিন গুজরান করেন, তাঁদের আইটিআর ফাইল করতে হবে না।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য স্বস্তি: ৭৫ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রবীণ নাগরিক যাঁরা শুধু পেনশন এবং সুদ থেকে দিন গুজরান করেন, তাঁদের আইটিআর ফাইল করতে হবে না।