Indian Railways: নজির গড়ল NJP স্টেশন! দুর্ঘটনা রুখতে রেলের বিরাট পদক্ষেপ, শুরু বাংলা থেকে

রেল সুরক্ষা মানচিত্রে নতুন নজির গড়ল এনজেপি। দেশে প্রথম এনজেপিতে চালু হল অটোমেটিক ট্রেন এগজামিনেশন সিস্টেম (এটিইএস)। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-র মাধ্যমে এটিইএস কাজ করায়, সাফল্যের ব্যাপারে ৯৯ শতাংশ নিশ্চিত রেল। (অনির্বাণ রায়)
রেল সুরক্ষা মানচিত্রে নতুন নজির গড়ল এনজেপি। দেশে প্রথম এনজেপিতে চালু হল অটোমেটিক ট্রেন এগজামিনেশন সিস্টেম (এটিইএস)। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-র মাধ্যমে এটিইএস কাজ করায়, সাফল্যের ব্যাপারে ৯৯ শতাংশ নিশ্চিত রেল। (অনির্বাণ রায়)
রেলের বক্তব্য, কবচের মতো কার্যকরী ভূমিকা নেবে এটিইএস। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিটি রোলিং স্টকের ছবি এবং ভিডিও তুলে সংশ্লিষ্ট জায়গায় পাঠানোর পাশাপাশি বিশ্লেষণ করে প্রয়োজন ভিত্তিতে সতর্ক করতে সমর্থ। ফলে বিস্তীর্ণ এলাকায় একটিও দুর্ঘটনা ঘটবে না বলে নিশ্চিত অশ্বিনী বৈষ্ণোর মন্ত্রক।
রেলের বক্তব্য, কবচের মতো কার্যকরী ভূমিকা নেবে এটিইএস। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিটি রোলিং স্টকের ছবি এবং ভিডিও তুলে সংশ্লিষ্ট জায়গায় পাঠানোর পাশাপাশি বিশ্লেষণ করে প্রয়োজন ভিত্তিতে সতর্ক করতে সমর্থ। ফলে বিস্তীর্ণ এলাকায় একটিও দুর্ঘটনা ঘটবে না বলে নিশ্চিত অশ্বিনী বৈষ্ণোর মন্ত্রক।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জলকিশোর শর্মা বলছেন, ‘এখনও পর্যন্ত ভারতের কোনও স্টেশনে এটিইএস কার্যকর হয়নি। এনজেপিতে সাফল্য পাওয়া গেলে এই প্রযুক্তি দেশের সর্বত্র কার্যকর করা হবে।’ এটিইএস কার্যকরের মধ্যে দিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি জংশন এবং বিস্তীর্ণ এলাকায় ট্রেন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে বলেও তিনি মনে করেন।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জলকিশোর শর্মা বলছেন, ‘এখনও পর্যন্ত ভারতের কোনও স্টেশনে এটিইএস কার্যকর হয়নি। এনজেপিতে সাফল্য পাওয়া গেলে এই প্রযুক্তি দেশের সর্বত্র কার্যকর করা হবে।’ এটিইএস কার্যকরের মধ্যে দিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি জংশন এবং বিস্তীর্ণ এলাকায় ট্রেন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে বলেও তিনি মনে করেন।
কিভাবে কাজ করে এটিইএস সিস্টেম? লাইনে ট্রেনের চাকা গড়ালেই সক্রিয় হয়ে উঠবে চারটি ক্যামেরা এবং সমসংখ্যক সেন্সর। শুরু হয়ে যাবে বিভিন্ন তথ্য প্রদান। চাকার তাপমাত্রা থেকে রেল ট্র্যাকের ভাঙন এবং ইঞ্জিনের গণ্ডগোল, সমস্ত তথ্যই এটিইএসের মাধ্যমে পাবেন লোকো পাইলট বা ট্রেনচালক। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে খবর, এনজেপিতে রোলিং ইন এবং রোলিং আউট পরীক্ষাকেন্দ্রে অর্থাৎ রেল ট্র্যাকের উভয় পাশে স্থাপন করা হয়েছে এটিইএস। এর ফলে রেললাইনের মধ্যে দিয়ে যখন ট্রেনের চাকা গড়াবে, তখন কার্যকর হয়ে এটিইএস প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানো শুরু করে দেবে।
কিভাবে কাজ করে এটিইএস সিস্টেম? লাইনে ট্রেনের চাকা গড়ালেই সক্রিয় হয়ে উঠবে চারটি ক্যামেরা এবং সমসংখ্যক সেন্সর। শুরু হয়ে যাবে বিভিন্ন তথ্য প্রদান। চাকার তাপমাত্রা থেকে রেল ট্র্যাকের ভাঙন এবং ইঞ্জিনের গণ্ডগোল, সমস্ত তথ্যই এটিইএসের মাধ্যমে পাবেন লোকো পাইলট বা ট্রেনচালক। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে খবর, এনজেপিতে রোলিং ইন এবং রোলিং আউট পরীক্ষাকেন্দ্রে অর্থাৎ রেল ট্র্যাকের উভয় পাশে স্থাপন করা হয়েছে এটিইএস। এর ফলে রেললাইনের মধ্যে দিয়ে যখন ট্রেনের চাকা গড়াবে, তখন কার্যকর হয়ে এটিইএস প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানো শুরু করে দেবে।
এটিইএসে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সভিত্তিক প্রযুক্তি থাকায় চলন্ত ট্রেনের প্রত্যেকটি গতিবিধি নিরীক্ষণ সহজ হবে। ট্রেনের অ্যাক্সেল বক্স বিয়ারিংয়ের পাশাপাশি চাকার তাপমাত্রা সেন্সরের মাধ্যমে রেকর্ড করা হবে।শুধু তাই নয়, কোন কোচে ত্রুটি ধরা পড়েছে, ওই কোচের অ্যাক্সেল নম্বর কত, সমস্ত তথ্যই পাওয়া যাবে। কোনও কোচের দরজা খোলা থাকলে বা খোলা থাকার কারণ হিসেবে ত্রুটি থাকলে তাও ক্যামেরা-সেন্সরে ধরা পড়বে। এটিইএসের প্রতিটি মাধ্যমের মধ্যে লিংক থাকায় প্রত্যেকটি পর্যায়ের কাজ নিখুঁত থেকে নিখুঁততর হবে বলে দাবি রেলকর্তাদের।
এটিইএসে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সভিত্তিক প্রযুক্তি থাকায় চলন্ত ট্রেনের প্রত্যেকটি গতিবিধি নিরীক্ষণ সহজ হবে। ট্রেনের অ্যাক্সেল বক্স বিয়ারিংয়ের পাশাপাশি চাকার তাপমাত্রা সেন্সরের মাধ্যমে রেকর্ড করা হবে।শুধু তাই নয়, কোন কোচে ত্রুটি ধরা পড়েছে, ওই কোচের অ্যাক্সেল নম্বর কত, সমস্ত তথ্যই পাওয়া যাবে। কোনও কোচের দরজা খোলা থাকলে বা খোলা থাকার কারণ হিসেবে ত্রুটি থাকলে তাও ক্যামেরা-সেন্সরে ধরা পড়বে। এটিইএসের প্রতিটি মাধ্যমের মধ্যে লিংক থাকায় প্রত্যেকটি পর্যায়ের কাজ নিখুঁত থেকে নিখুঁততর হবে বলে দাবি রেলকর্তাদের।