India’s Expensive Mango: ভারতের সবচেয়ে দামি আম! ১২০০ টাকায় বিক্রি হয় একেক পিস, স্বাদে-গন্ধে বিভোর হয়ে যাবেন…নাম জানেন?

ভাত, মাছ, রসগোল্লার মতো আমও আমবাঙালির অন্যতম বৈশিষ্ট্য৷ আম খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি নিতান্তই হাতে গোনা৷ পশ্চিমবঙ্গের মালদা, মুর্শিদাবাদেও নানা প্রজাতির আম চাষ হয়ে থাকে৷ মালদার আম তো বিশ্ব বিখ্যাত৷
ভাত, মাছ, রসগোল্লার মতো আমও আমবাঙালির অন্যতম বৈশিষ্ট্য৷ আম খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি নিতান্তই হাতে গোনা৷ পশ্চিমবঙ্গের মালদা, মুর্শিদাবাদেও নানা প্রজাতির আম চাষ হয়ে থাকে৷ মালদার আম তো বিশ্ব বিখ্যাত৷
এখনও পর্যন্ত বাজারে তেমন ভাবে উঠতে শুরু করেনি আম৷ এই তীব্র গরম এবং কালবৈশাখীর অভাবকে অনেকাংশেই দায়ী করছেন আম চাষিরা৷ তবে, জানেন কি, ভারতবর্ষের সবচেয়ে দামী আম কী? কত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় সেই আম?
এখনও পর্যন্ত বাজারে তেমন ভাবে উঠতে শুরু করেনি আম৷ এই তীব্র গরম এবং কালবৈশাখীর অভাবকে অনেকাংশেই দায়ী করছেন আম চাষিরা৷ তবে, জানেন কি, ভারতবর্ষের সবচেয়ে দামী আম কী? কত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় সেই আম?
গ্রীষ্মের মরসুম আসার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন জাতের আম বাজারে আসতে শুরু করে। শুরু শুরুতে কেউ বিক্রি করেন প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে, কেউ বা আবার ২০০ টাকা। সারা দেশ তো বটেই, বিশ্বজুড়েও আমের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। মূলত, আলফোনসো এবং হাপুস ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং দামি আম বলে বিবেচিত হয়।
গ্রীষ্মের মরসুম আসার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন জাতের আম বাজারে আসতে শুরু করে। শুরু শুরুতে কেউ বিক্রি করেন প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে, কেউ বা আবার ২০০ টাকা। সারা দেশ তো বটেই, বিশ্বজুড়েও আমের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। মূলত, আলফোনসো এবং হাপুস ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং দামি আম বলে বিবেচিত হয়।
এছাড়া জলাবা, বাদাম, দশেরী, তোতাপরী, হিমসাগর, ল্যাংড়া-সহ নানা জাতের আম রয়েছে। কিন্তু, এর কোনওটাই ভারতের সবচেয়ে দামি আমের তালিকায় পড়ে না৷
এছাড়া জলাবা, বাদাম, দশেরী, তোতাপরী, হিমসাগর, ল্যাংড়া-সহ নানা জাতের আম রয়েছে। কিন্তু, এর কোনওটাই ভারতের সবচেয়ে দামি আমের তালিকায় পড়ে না৷
আশ্চর্যের বিষয় হল ভারতের সবচেয়ে দামি যে আম, তার গাছ দেশে রয়েছে মাত্র ৩ গাছ রয়েছে৷ আর এর দাম শুনলে তো রীতিমতো চমকে যাবেন!
আশ্চর্যের বিষয় হল ভারতের সবচেয়ে দামি যে আম, তার গাছ দেশে রয়েছে মাত্র ৩ গাছ রয়েছে৷ আর এর দাম শুনলে তো রীতিমতো চমকে যাবেন!
যেখানে বাজারে আম বিক্রি হয় কেজি দরে। সেই সঙ্গে পিস বা সংখ্যা অনুযায়ী বিক্রি হয় এই বিশেষ আম। প্রতি কেজি আম বিক্রির চেয়ে এই একটি আমের দাম বহুগুণ বেশি।
যেখানে বাজারে আম বিক্রি হয় কেজি দরে। সেই সঙ্গে পিস বা সংখ্যা অনুযায়ী বিক্রি হয় এই বিশেষ আম। প্রতি কেজি আম বিক্রির চেয়ে এই একটি আমের দাম বহুগুণ বেশি।
ভারতের সবচেয়ে দামি এই আমটি দেশের কেন্দ্রস্থলে অর্থাৎ মধ্যপ্রদেশে চাষ করা হয়। এই আম এক কেজি দামেও বিক্রি হয় না। এই জাতের একটি আমের দাম ১২০০ টাকা। মধ্যপ্রদেশের আলিরাজপুরে এই বিশেষ প্রজাতির আমের চাষ হয়। আশ্চর্যের বিষয় হল, এখানে এই আমের গাছ আছে মাত্র ৩টি।
ভারতের সবচেয়ে দামি এই আমটি দেশের কেন্দ্রস্থলে অর্থাৎ মধ্যপ্রদেশে চাষ করা হয়। এই আম এক কেজি দামেও বিক্রি হয় না। এই জাতের একটি আমের দাম ১২০০ টাকা। মধ্যপ্রদেশের আলিরাজপুরে এই বিশেষ প্রজাতির আমের চাষ হয়। আশ্চর্যের বিষয় হল, এখানে এই আমের গাছ আছে মাত্র ৩টি।
গত বছর ভোপালে আয়োজিত আম উৎসবে অনেক জাতের আম রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে সুন্দরজা, চৌসা, ল্যাংড়া, দশেরী, মল্লিকা এবং আম্রপালি ইত্যাদি আম ছিল। ওই প্রদর্শনীতেই আলিরাজপুরে উৎপাদিত নূরজাহান আমও প্রদর্শন করা হয়। আলিরাজপুরের কাঁথিওয়াড়া থেকে আসা রুমাল বাঘেল নিউজ 18 কে এই আম সম্পর্কে জানান। বলেন যে, এই আমের একটির ওজন প্রায় দুই কেজি। আমের প্রজাতির নাম নূরজাহান।
গত বছর ভোপালে আয়োজিত আম উৎসবে অনেক জাতের আম রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে সুন্দরজা, চৌসা, ল্যাংড়া, দশেরী, মল্লিকা এবং আম্রপালি ইত্যাদি আম ছিল। ওই প্রদর্শনীতেই আলিরাজপুরে উৎপাদিত নূরজাহান আমও প্রদর্শন করা হয়। আলিরাজপুরের কাঁথিওয়াড়া থেকে আসা রুমাল বাঘেল নিউজ 18 কে এই আম সম্পর্কে জানান। বলেন যে, এই আমের একটির ওজন প্রায় দুই কেজি। আমের প্রজাতির নাম নূরজাহান।
এই আম গাছ এসেছে আফগানিস্তান থেকে৷ মধ্যপ্রদেশ ছাড়া সারাদেশে নূরজাহান আম কোথাও পাওয়া যায় না। এ আমের উৎপাদক রুমাল বাঘেল জানান, বছরে মাত্র একশত আম উৎপাদন হয়। মুম্বাই, দিল্লিসহ অনেক বড় শহর থেকে এই আম কেনার চাহিদা রয়েছে। রুমাল বাঘেলের মতে, নূরজাহান আম আফগানিস্তানে জন্মে।
এই আম গাছ এসেছে আফগানিস্তান থেকে৷ মধ্যপ্রদেশ ছাড়া সারাদেশে নূরজাহান আম কোথাও পাওয়া যায় না। এ আমের উৎপাদক রুমাল বাঘেল জানান, বছরে মাত্র একশত আম উৎপাদন হয়। মুম্বাই, দিল্লিসহ অনেক বড় শহর থেকে এই আম কেনার চাহিদা রয়েছে। রুমাল বাঘেলের মতে, নূরজাহান আম আফগানিস্তানে জন্মে।
১৫৭৭ থেকে ১৬৪৫ সালের মধ্যে ভারতে আনা হয় এই আম৷ নামকরণ করা হয় মল্লিকা নূরজাহানের নামে। এই আমের কিছু চারা মধ্যপ্রদেশের আলিরাজপুরে আনা হয়েছিল। এরপর থেকে এখানে নূরজাহান আম উৎপাদন শুরু হয় সেখানে। সারাদেশে নূরজাহান জাতের আমের গাছ বাকি আছে মাত্র তিনটি।
১৫৭৭ থেকে ১৬৪৫ সালের মধ্যে ভারতে আনা হয় এই আম৷ নামকরণ করা হয় মল্লিকা নূরজাহানের নামে। এই আমের কিছু চারা মধ্যপ্রদেশের আলিরাজপুরে আনা হয়েছিল। এরপর থেকে এখানে নূরজাহান আম উৎপাদন শুরু হয় সেখানে। সারাদেশে নূরজাহান জাতের আমের গাছ বাকি আছে মাত্র তিনটি।