প্রতি মাসে মাত্র ৪০০ টাকা বিনিয়োগ করুন, আর পেয়ে যান ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন, দেখে নিন সম্পূর্ণ হিসেব

অল্প বিনিয়োগে বেশি রিটার্ন। এসআইপির জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড় কারণ এটাই। তবে হ্যাঁ, সময় একটু বেশি লাগবে। সঙ্গে বিনিয়োগ বন্ধ করলে চলবে না। নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে। তাহলেই মোটা টাকা রিটার্ন কেউ আটকাতে পারবে না।
অল্প বিনিয়োগে বেশি রিটার্ন। এসআইপির জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড় কারণ এটাই। তবে হ্যাঁ, সময় একটু বেশি লাগবে। সঙ্গে বিনিয়োগ বন্ধ করলে চলবে না। নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে। তাহলেই মোটা টাকা রিটার্ন কেউ আটকাতে পারবে না।
মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এই কারণেই ঝুঁকিপূর্ণ। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কমে যায়। কারণ রুপি কস্ট অ্যাভারেজের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। সঙ্গে মেলে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা। দিন শেষে এই দুটি কারণেই অল্প টাকা বিনিয়োগ থেকেও মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যায় এসআইপিতে।
মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এই কারণেই ঝুঁকিপূর্ণ। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কমে যায়। কারণ রুপি কস্ট অ্যাভারেজের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। সঙ্গে মেলে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা। দিন শেষে এই দুটি কারণেই অল্প টাকা বিনিয়োগ থেকেও মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যায় এসআইপিতে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, মোটা টাকা রিটার্ন পেতে চাইলে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে হবে। প্রথমেই রোজগার থেকে নিত্য খরচ, জরুরী প্রয়োজনের টাকা সরিয়ে যেটা বাঁচবে সেই টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এসআইপিতে। সেটা যদি হয় ৪০০ টাকা হয়, তাহলেও অসুবিধা নেই। সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে এই ৪০০ টাকাই ফুলেফেঁপে কয়েক লাখ টাকায় পরিণত হতে পারে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, মোটা টাকা রিটার্ন পেতে চাইলে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে হবে। প্রথমেই রোজগার থেকে নিত্য খরচ, জরুরী প্রয়োজনের টাকা সরিয়ে যেটা বাঁচবে সেই টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এসআইপিতে। সেটা যদি হয় ৪০০ টাকা হয়, তাহলেও অসুবিধা নেই। সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে এই ৪০০ টাকাই ফুলেফেঁপে কয়েক লাখ টাকায় পরিণত হতে পারে।
অল্প টাকায় বেশি রিটার্ন পেতে হলে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডই ভাল। দীর্ঘমেয়াদে সাধারণত ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। ফলে মোটা কর্পাস জমতে কোনও অসুবিধা হবে না। এসবিআই দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক। একাধিক মিউচুয়াল ফান্ডও রয়েছে। সেগুলিতে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করা যায়। এর মধ্যে ‘এসবিআই ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডিরেক্ট গ্রোথ’ অন্যতম। এই ফান্ড থেকে বছরে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। এখন এই স্কিমে যদি কেউ প্রতি মাসে ৪০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ২০ বছর পর তিনি কত টাকা রিটার্ন পেতে পারেন?
অল্প টাকায় বেশি রিটার্ন পেতে হলে ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডই ভাল। দীর্ঘমেয়াদে সাধারণত ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। ফলে মোটা কর্পাস জমতে কোনও অসুবিধা হবে না। এসবিআই দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক। একাধিক মিউচুয়াল ফান্ডও রয়েছে। সেগুলিতে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করা যায়। এর মধ্যে ‘এসবিআই ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডিরেক্ট গ্রোথ’ অন্যতম। এই ফান্ড থেকে বছরে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। এখন এই স্কিমে যদি কেউ প্রতি মাসে ৪০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ২০ বছর পর তিনি কত টাকা রিটার্ন পেতে পারেন?
এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, টানা ২০ বছর ৪০০ টাকা করে বিনিয়োগ মানে ৪০০x১২x২০ বছর। তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে সুদ মিলবে। তাহলে সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্ন দাঁড়াবে ৩০ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯২ টাকা। কমপাউন্ডিংয়ের কারণেই এই বিশাল অঙ্কের টাকা রিটার্ন হিসাবে মিলবে।
এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, টানা ২০ বছর ৪০০ টাকা করে বিনিয়োগ মানে ৪০০x১২x২০ বছর। তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে সুদ মিলবে। তাহলে সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্ন দাঁড়াবে ৩০ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯২ টাকা। কমপাউন্ডিংয়ের কারণেই এই বিশাল অঙ্কের টাকা রিটার্ন হিসাবে মিলবে।