Ghee vs butter: মাখন না ঘি, কোনটি খেলে ওজন নয়, শক্তি বাড়বে? পাতে রাখুন সঠিক জিনিস

গরম ভাতে একটু ঘি বা মাখন হলেই চলে যায়। ঘিয়ের গন্ধে প্রাণ আনচান দেশবাসীর। আর মাখনের স্বাদও অনেকেই পছন্দ করেন। শুধু ভাত নয়, যে কোনও ধরনের দেশি খাবারে ঘি পড়লে স্বাদ-গন্ধ স্বর্গীয় হয়ে যায়। আর মাখন চলে বিদেশি পদের সঙ্গে। কিন্তু ঘি না মাখন, নিয়মিত খেলে কোনটি বেশি উপকারী? এ নিয়ে সংশয়ে থাকেন অনেকেই।
গরম ভাতে একটু ঘি বা মাখন হলেই চলে যায়। ঘিয়ের গন্ধে প্রাণ আনচান দেশবাসীর। আর মাখনের স্বাদও অনেকেই পছন্দ করেন। শুধু ভাত নয়, যে কোনও ধরনের দেশি খাবারে ঘি পড়লে স্বাদ-গন্ধ স্বর্গীয় হয়ে যায়। আর মাখন চলে বিদেশি পদের সঙ্গে। কিন্তু ঘি না মাখন, নিয়মিত খেলে কোনটি বেশি উপকারী? এ নিয়ে সংশয়ে থাকেন অনেকেই।
ঘিয়ের থেকে মাখন বেশি স্বাস্থ্যকর? কলকাতা শহরের এক বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ কোয়েল পাল চৌধুরির পরামর্শ শোনার পর আপনার মনে এই নিয়ে আর কোনও দ্বন্দ্ব থাকবে না। জানলে অবাক হবেন, ঘিয়ে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে, কোলিন, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপদান। আর এইসব উপাদান কিন্তু শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে মনে রাখবেন, এই দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা কিনা হার্টের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া ঘি খাওয়া উচিত হবে না।
ঘিয়ের থেকে মাখন বেশি স্বাস্থ্যকর? কলকাতা শহরের এক বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ কোয়েল পাল চৌধুরির পরামর্শ শোনার পর আপনার মনে এই নিয়ে আর কোনও দ্বন্দ্ব থাকবে না। জানলে অবাক হবেন, ঘিয়ে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে, কোলিন, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপদান। আর এইসব উপাদান কিন্তু শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে মনে রাখবেন, এই দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা কিনা হার্টের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া ঘি খাওয়া উচিত হবে না।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। তবে, শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে কম বয়সিরা প্রতিদিন ঘি খেতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। তবে, শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে কম বয়সিরা প্রতিদিন ঘি খেতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
ঘিয়ের মতোই মাখনেও রয়েছে ভিটামিন, খনিজ এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। তাই যুগের পর যুগ ধরে আমাদের দেশে মাখন খাওয়ার চল রয়েছে। তবে মনে রাখবেন, এই দুগ্ধজাত খাবারও কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের আঁতুরঘর। আর এই দুই উপাদান হার্টের ক্ষতি করার কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই প্রায়শই মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা চটজলদি শুধরে নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
ঘিয়ের মতোই মাখনেও রয়েছে ভিটামিন, খনিজ এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। তাই যুগের পর যুগ ধরে আমাদের দেশে মাখন খাওয়ার চল রয়েছে। তবে মনে রাখবেন, এই দুগ্ধজাত খাবারও কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের আঁতুরঘর। আর এই দুই উপাদান হার্টের ক্ষতি করার কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই প্রায়শই মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা চটজলদি শুধরে নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
তবে, ঘি এবং মাখন দুই খাবারেই ফ্যাট আছে। পুষ্টিবিদের দাবি, শুধু ফ্যাট আছে বলেই সে খাবার খারাপ বা ক্ষতিকর, এমন ধরে নেওয়ার কারণ নেই। ঘিয়ে যে ফ্যাট রয়েছে, তার মধ্যে বেশির ভাগই উপকারী ফ্যাট।
তবে, ঘি এবং মাখন দুই খাবারেই ফ্যাট আছে। পুষ্টিবিদের দাবি, শুধু ফ্যাট আছে বলেই সে খাবার খারাপ বা ক্ষতিকর, এমন ধরে নেওয়ার কারণ নেই। ঘিয়ে যে ফ্যাট রয়েছে, তার মধ্যে বেশির ভাগই উপকারী ফ্যাট।
প্রতি ১০০ গ্রাম মাখন থেকে পাওয়া যায় ৭১৭ কিলোক্যালোরি শক্তি। সঙ্গে ৫১ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ৩ গ্রাম ট্রান্স ফ্যাট। অন্যদিকে ১০০ গ্রাম ঘি থেকে পাওয়া যায় ৯০০ কিলোক্যালোরি শক্তি। ঘিয়ে ৬০ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকলেও কোনও ট্রান্স ফ্যাট থাকে না।
প্রতি ১০০ গ্রাম মাখন থেকে পাওয়া যায় ৭১৭ কিলোক্যালোরি শক্তি। সঙ্গে ৫১ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ৩ গ্রাম ট্রান্স ফ্যাট। অন্যদিকে ১০০ গ্রাম ঘি থেকে পাওয়া যায় ৯০০ কিলোক্যালোরি শক্তি। ঘিয়ে ৬০ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকলেও কোনও ট্রান্স ফ্যাট থাকে না।
ঘি, নাকি মাখন- এ নিয়ে তরজা নতুন নয়। তবে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই ঘি, মাখন এড়িয়ে চলেন। কেউ আবার বুঝতে পারেন না, কোনটি বেছে নেবেন? কোনটিতে ফ্যাট বেশি?
ঘি, নাকি মাখন- এ নিয়ে তরজা নতুন নয়। তবে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই ঘি, মাখন এড়িয়ে চলেন। কেউ আবার বুঝতে পারেন না, কোনটি বেছে নেবেন? কোনটিতে ফ্যাট বেশি?
শারীবৃত্তীয় নানা কাজে এ সব উপকারী ফ্যাটের প্রয়োজন হয়। তা ছাড়া ঘি ত্বকের পক্ষেও ভাল। ঘিয়ে থাকা ভিটামিন ‘ই’ এবং ‘কে’ ত্বককে সজীবতা দান করে। ফলে উজ্জ্বল হয় ত্বক। তবে, সব মিলিয়ে দেখতে গেলে চর্বি জমার ক্ষেত্রে মাখনের ভূমিকাই বেশি।
শারীবৃত্তীয় নানা কাজে এ সব উপকারী ফ্যাটের প্রয়োজন হয়। তা ছাড়া ঘি ত্বকের পক্ষেও ভাল। ঘিয়ে থাকা ভিটামিন ‘ই’ এবং ‘কে’ ত্বককে সজীবতা দান করে। ফলে উজ্জ্বল হয় ত্বক। তবে, সব মিলিয়ে দেখতে গেলে চর্বি জমার ক্ষেত্রে মাখনের ভূমিকাই বেশি।
কোয়েল পাল চৌধুরি জানালেন, ঘি বা মাখন- দুটোর থেকেই দূরে থাকা উচিত। কারণ এই দুই দুগ্ধজাত খাবারই হল কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের খনি। আর এই দুই উপাদান হার্ট সহ শরীরের একাধিক অঙ্গের ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে। তাই চেষ্টা করুন ঘি-মাখনের থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখার।তবে একান্তই যদি এই দুটির মধ্যে কোনও একটিকে বেছে নিতে হয়, সেক্ষেত্রে ঘিয়ের বদলে মাখন খেতে পারেন। কারণ ঘিয়ের তুলনায় মাখনে স্যাচুরেটেডে ফ্যাট এবং টোটাল ক্যালোরি কিছুটা হলেও কম রয়েছে। তাই সুস্থ থাকতে ঘিয়ের বদলে মাখন খাওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
কোয়েল পাল চৌধুরি জানালেন, ঘি বা মাখন- দুটোর থেকেই দূরে থাকা উচিত। কারণ এই দুই দুগ্ধজাত খাবারই হল কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের খনি। আর এই দুই উপাদান হার্ট সহ শরীরের একাধিক অঙ্গের ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে। তাই চেষ্টা করুন ঘি-মাখনের থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখার। তবে একান্তই যদি এই দুটির মধ্যে কোনও একটিকে বেছে নিতে হয়, সেক্ষেত্রে ঘিয়ের বদলে মাখন খেতে পারেন। কারণ ঘিয়ের তুলনায় মাখনে স্যাচুরেটেডে ফ্যাট এবং টোটাল ক্যালোরি কিছুটা হলেও কম রয়েছে। তাই সুস্থ থাকতে ঘিয়ের বদলে মাখন খাওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।