লাইফস্টাইল Dates Soaked in Ghee Benefits: লোহার মতো শক্তি! ভিটামিনের পাওয়ার হাউস! ১ মাস ঠিক এই ‘উপাদানে’ ভিজিয়ে খান খেজুর! নিজের ফিটনেস দেখে নিজেই অবাক হবেন Gallery October 1, 2024 Bangla Digital Desk ঘি ও খেজুর দুটোই উপকারী। কিন্তু এ দুটি একসঙ্গে খাওয়া হলে কী উপকার হবে না ক্ষতি হবে? জেনে নেওয়া যাক ঘিতে ভিজিয়ে খেজুর খেলে কী হয়? প্রাচীনকালে মানুষ ঘিতে ভিজিয়ে খেজুর খেতেন এবং এর কথা আয়ুর্বেদেও পাওয়া গেছে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, খেজুর এবং ঘি শক্তির ভাল উত্স এবং বিপাক বৃদ্ধি করে। এছাড়াও, আয়ুর্বেদ অনুসারে, ঘি কফ এবং বাত দোষকে প্রশমিত করার জন্য, উদ্বেগ এবং চাপ, অনিদ্রা থেকে মুক্তি এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন তবে এই মিশ্রণটিকে আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং ঘি-সহ এটি পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়াকে মসৃণ করতে কাজ করে। খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস, যা হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যেখানে ঘি অনুঘটক হিসেবে কাজ করে, যা পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে। খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর ভিটামিন। ঘি এর মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য। উভয়ই একসঙ্গে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ কারণে পরিবর্তিত আবহাওয়াতেও আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘি ও খেজুরের মিশ্রণ ত্বকের জন্য আশ্চর্যজনক। ঘিতে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং খেজুরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে পুষ্টি জোগায় এবং হাইড্রেটেড রাখে। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং বয়সের চিহ্ন দেখা যায় না। ঘিতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। খেজুরে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ পাওয়া যায় যা আপনার ক্ষমতা এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। এই দুটি একসঙ্গে খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ ও তীক্ষ্ণ হয়। আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান, তবে আপনি এটি খেলে অবশ্যই উপকার পাবেন। এটি ওজন বাড়ানোর একটি খুব স্বাস্থ্যকর উপায়। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল How to detect original and fake ghee: ঘি খেতে দারুণ লাগে? বাজার থেকে কেনার আগে আসল নকলের ফারাক বুঝে যাবেন এই টিপসগুলি মানলেই Gallery September 21, 2024 Bangla Digital Desk হাতের তালুতে এক চামচ ঘি লাগান। যদি কিছুক্ষণের মধ্যে ঘি গলে যায় তাহলে তা খাঁটি। শরীরের তাপে খাঁটি ঘি দ্রুত গলে যায়, যেখানে নকল ঘি গলতে বেশি সময় লাগে। আধা চামচ ঘিতে কয়েক ফোঁটা আয়োডিন মিশিয়ে নিন। রঙ নীল বা কালো হয়ে গেলে বুঝবেন স্টার্চ যোগ করা হয়েছে। এই পদ্ধতিটি স্টার্চ ভেজাল সনাক্ত করতে সাহায্য করে, যা প্রায়শই ভেজাল ঘিতে যোগ করা হয়। এক চামচ ঘি গরম করুন। ঘি সঙ্গে সঙ্গে গলে সোনালি রঙের হয়ে গেলে তা খাঁটি। নকল ঘি সাধারণত একটি সাদা আঠালো অবশিষ্টাংশ গঠন করে। খাঁটি ঘি-এর গন্ধ দারুন এবং তাজা, ভেজাল ঘিতে সেটা নেই৷ একটি পাত্রে ঘি দিন এবং 30 মিনিটের জন্য ফ্রিজে রাখুন। যদি ঘিতে বিভিন্ন লেয়ার বা স্তর তৈরি করা হয় তবে ঘি ভেজাল৷ খাঁটি ঘি একদম শক্ত হয়ে যাবে, যেখানে কোনও স্তর থাকবে না৷
লাইফস্টাইল Weight Loss in 7days: থরেথরে জমা মেদ গলবে জাস্ট এক চুটকিতে! রোগা হওয়ার মক্ষোম দাওয়াই ঘি! প্রতিদিন ঠিক এই ভাবে রাখুন ডায়েটে Gallery September 16, 2024 Bangla Digital Desk ঘি স্বাস্থ্যের জন্য খবুই উপকারী। তবে, সকাল বেলা উঠে খালি পেটে গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে ঘি খেলে নানারকম উপকার হতে পারে। খালি পেটে এই ঘি এবং গরম জল একসঙ্গে খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের নানাবিধ রোগ দূর হতে পারে। ডাক্টর প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, বহু শতাব্দী ধরে এটা বিশ্বাস করা হচ্ছে যে ঘি শক্তির সমার্থক, এটা একেবারেই সত্য। ঘি-তে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এছাড়াও ঘিতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে২ যা হার্টের স্বাস্থ্যের পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তিনি আরও বলেন, ঘিতে উপস্থিত চর্বি খুবই স্বাস্থ্যকর। এটাকে ডায়েটারি ফ্যাট বলে যা পেটে সহজে হজম হয়। এতে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকায় এটি রক্তচাপের ক্ষতি করে না এবং হার্টের জন্যও ভালো। তবে এর জন্য একটি শর্ত রয়েছে। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খেলে অবশ্যই ক্ষতি হবে। ঘি এর মধ্যে রয়েছে স্বাভাবিক অ্যামাইনো এসিড। এটি অস্বাভাবিক পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। ওমেগা থ্রি, ওমেগা ফ্যাটি এসিড থাকার কারণে অপ্রয়োজনীয় বডি ফ্যাট কমায়। তাই, যাঁরা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্য খালি পেটে ঘি উপকারী হতে পারে। ভারতের প্রতিটি বাড়িতে ঘি ব্যবহৃত হয়। আর ঘি পরিপাকতন্ত্র সুস্থ ও সবল করে। কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হেমোরয়েডের মতো সমস্যা এড়াতে সাহায্য করতে পারে ঘি। এর সঙ্গে এটি হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে এবং হাড়কে মজবুত করে তোলে। সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালনে বিশেষ সাহায্য করে ঘি। সকালটা যদি খালি পেটে ঘি খেয়ে শুরু করেন তাহলে আপনার সারা শরীরে সারাদিন রক্তসঞ্চালনে বিশেষ সুবিধা হবে। এটি শরীরের বিভিন্ন কোষে ফ্রিরেডিকেল গুলিকে কমাতে সাহায্য করে এবং সঠিক রক্তসঞ্চালন থাকায় আপনি অনেক সুস্থ বোধ করেন। ঘি-য়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের নানা রকম রোগের প্রকোপ থেকে রক্ষা করে। তবে মনে রাখতে হবে সকালে উঠে ঘি খাওয়ার পর ৩০ মিনিট কিছু খাওয়া যাবে না।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Hair Growth Tips: টাক মাথাতেও উপচে পড়বে কালো চুল! তেলের বদলে মাখুন বিরিয়ানির এই জিনিস… Gallery September 14, 2024 Bangla Digital Desk চুল নিয়ে অনেকেই অনেক সমস্যায় ভোগেন। কারও পাকা চুল! কারও অতিরিক্ত চুল উঠছে! চুলের ডগা ফেটে রুক্ষ চুল নিয়েও অসন্তুষ্ট কেউ কেউ। কিছু করেই কিছু ফল মিলছে না? সব টিপস ফেল? একেবারেই না। ভুলে যাচ্ছেন সেরা টোটকার কথা! শুধু টোটকা নয়, রয়েছে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও। বিরিয়ানি খেতে যদি ভালবাসেন, তবে মুশকিল আসান হবে প্রিয় খাবারেই। কথা হচ্ছে ঘিয়ের! রসনা তৃপ্তিতে যেমন এর বিকল্প নেই তেমনই ঘিয়ের গুণাগুণ একাধিক। চুলের জন্য কী ভাবে কার্যকরী ঘি জানেন? বিশেষজ্ঞ ডাঃ সিন্থিয়া কব (Dr. Cynthia Cobb) জানান,অ্যাণ্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর ঘি মাথার ত্বকের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দূর করে। এতে চুল ঘন হয়। চুলের গোড়া মজবুত হয়, নতুন চুল গজায়। ঘি চুল আর্দ্র রাখে। ফলে যাঁদের শুষ্ক চুলের সমস্যা, তাঁদের সমস্যা কমবে ঘিয়ের গুণে। ঘি একটু গরম করে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে তোয়ালে দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন চুল। সপ্তাহে দুদিন করতে পারেন। নারী শরীর বিশেষজ্ঞ ডাঃ সিন্থিয়া কব (Dr. Cynthia Cobb) জানান,ঘিয়ের এই ম্যাজিকেই নতুন করে চুল গজাবে। চুল হবে তরতাজা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Ghee Benefits for Health: ঘি কিনেই খেতে শুরু করবেন নাকি পুরনো হলে খাবেন? জানুন ঘি খাওয়ার সঠিক নিয়ম Gallery September 13, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় খানাপিনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দেশি ঘি। আয়ুর্বেদ এবং রান্নাবান্নায় বিশেষ ভাবে প্রচলিত উপকরণ এটি। শুধু তা-ই নয়, স্বাস্থ্যসচেতন তরুণ-তরুণীদের খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে এটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও বটে! তবে এর তাৎপর্য নিয়ে বহু মানুষের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তিও রয়েছে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) যেমন – মনে করা হয় যে, দেশি ঘি যত পুরনো হয়, তা তত বেশি উপকারী হয়। কিন্তু পুরনো দেশি ঘি কি আদৌ বছরের পর বছর থাকার ফলে পুষ্টির মাত্রা পরিবর্তন করে? সম্প্রতি আলোচনা করা হচ্ছে যে, পুরনো দেশি ঘিয়ের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ে। এটি কি আদৌ সত্যি না কি সম্পূর্ণ ভুল – তা ব্যাখ্যা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পুরনো ঘিয়ের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধির দাবি: অনেকেই বিশ্বাস করেন যে, পুরানো দেশি ঘিয়ের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এটি আরও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে। দেশি ঘি-কে আয়ুর্বেদে পুরনো ঘি বা পুরনো ঘৃত বলে ডাকা হয়। যা ঔষধি গুণসম্পন্ন বলে মনে করা হয়। কিন্তু এর পুষ্টির মাত্রাও কি পরিবর্তিত হয়? প্রোটিন এবং ঘি-এর মধ্যে সম্পর্ক: আসলে ঘিয়ের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ খুবই কম হয়। কারণ এটি শুধুমাত্র বিশুদ্ধ ফ্যাট। দুধ থেকে মাখন তৈরি করে ঘি-তে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়ায়, বেশিরভাগ প্রোটিন এবং ল্যাকটোজ অপসারণ করা হয়। তাই ঘি-এর প্রধান উপাদান আসলে ফ্যাট। অর্থাৎ প্রোটিন কিন্তু নয়। ঘি যত পুরনো হয়, এর ঔষধিগুণ এবং স্বাদও পরিবর্তন হতে থাকে। কিন্তু এর প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ে না, কারণ ঘি একটি বিশুদ্ধ ফ্যাট এবং এতে প্রোটিন থাকে না। বিশেষজ্ঞদের মতামত: ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, পুরনো দেশি ঘিয়ের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ে, এমন দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা। ঘি-এর পুষ্টি উপাদান, বিশেষ করে প্রোটিন উপাদান সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয় না, কারণ ঘি-এর মধ্যে প্রাকৃতিক ভাবে প্রোটিন থাকে না। যাইহোক, পুরনো ঘি আয়ুর্বেদে তার ঔষধি গুণের জন্য পরিচিত। এটি হজমের উন্নতিতে, প্রদাহ কমাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। অনেক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় পুরনো ঘি ব্যবহার করা হয়, কিন্তু প্রোটিনের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পূর্ব বর্ধমান, লাইফস্টাইল Health Tips: গরম ভাতে ঘি? কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগারের রোগীরা কি ঘি খেতে পারেন? যা বলছেন চিকিৎসক Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে ঘি মেখে খেতে পছন্দ করেন। গরম ভাত আর ঘি, যেন অমৃত। অনেকেই মনে করেন, ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। আদৌ কি ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক? ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, অনেকেরই মনে হয় ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ঘি যদি অল্প আঁচে জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়, তাহলে ভিটামিন-এর সব পুষ্টিগুণ ঘি-এর মধ্যে অটুট থাকে। ঘি এর মধ্যে সাধারণত যে ফ্যাট পাওয়া যায় তা স্যাচুরেটেড ফ্যাট,যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও ঘি-এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে পরিমাণে বেশি নয় । প্রত্যেক দিন যদি এক চামচ ঘি খাওয়া যায়, তবে রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। কোনওরকম দুশ্চিন্তা না করে প্রত্যেকদিন এক চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। ব্রেলাড সুগারের রোগীরাও ঘি খেতে পারেন।।
লাইফস্টাইল Ghee Side Effects: চরম বিপজ্জনক…! লোভে পড়েও ভুলে ‘ঘি’ খাবেন না ‘এরা’, জানুন কাদের জন্য বিরাট ক্ষতিকর! Gallery September 1, 2024 Bangla Digital Desk রান্নাঘরের একটি অপরিহার্য জিনিস হল ঘি। এটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। হ্যাঁ, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং প্রোটিন-সহ অনেক পুষ্টি উপাদান ঘিতে পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সীমিত পরিমাণে এটি খাওয়ার অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে ঘি উপকারী হওয়া সত্ত্বেও কিছু লোকের ঘি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এখন প্রশ্ন হল, ঘি খাওয়ার অসুবিধাগুলো কী কী? কোন মানুষের অতিরিক্ত ঘি খাওয়া উচিত নয়? অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের উপর কি প্রভাব পড়বে? দিল্লি ডায়েট ক্লিনিক নয়ডার সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র এ বিষয়ে বিশদে জানিয়েছেন৷ ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র বলেছেন, যে ঘি খাওয়া কারও জন্য ক্ষতিকারক নয়, তবে তা সীমিত পরিমাণে খাওয়া হয়। অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, অতিরিক্ত পরিমাণে ঘি খাওয়া মানুষের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে যাদের হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। আসলে ঘিতে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে হার্টকে নিরাপদ রাখতে ১০ মিলিগ্রামের বেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়। আপনি যদি লিভারের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে ঘি খাওয়া অল্প পরিমাণে করুন। এতে করে আপনার লিভার নিরাপদ থাকবে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ঘি খাওয়াও ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ফ্যাটি লিভারে জন্ডিস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের রোগীদের তাদের খাবারে ন্যূনতম ঘি খাওয়া উচিত। আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করেন, তাহলে আপনার ডায়েটে কম পরিমাণে ঘি রাখুন। কারণ, বেশি ঘি খেলে ওজন বাড়তে পারে। ঘি-তে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড, যা ওজন কমাতে সহায়ক। কিন্তু এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে, তাই বেশি খেলে স্থূলতা হতে পারে। একজন সাধারণ মানুষ প্রতিদিন ২ চা চামচ গরুর ঘি খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় ঘি খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী হলেও তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বদহজম, ফোলা বা ডায়রিয়ার মতো হজমের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভবতী মহিলাদের প্রায়শই হজমের সমস্যায় পড়তে হয়, তাই খাবারে ঘি কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে একজন মায়ের যতটা ঘি বা মাখন খাওয়া উচিত ততটা সে সহজে হজম করতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের থেকে পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভাল৷
লাইফস্টাইল Constipation Control Tips: সকালের চায়ে মেশান ১ চামচ এই জিনিস! কোষ্ঠকাঠিন্যের জ্বালায় টয়লেটে বসে যন্ত্রণা পাওয়ার দিন শেষ! Gallery August 27, 2024 Bangla Digital Desk আপনি কি পেটের সমস্যায় ইদানীং জেরবার? সকালে দীর্ঘ ক্ষণ থাকতে হচ্ছে টয়লেটে? তার পরও দিনভর চলছে অস্বস্তি? তাহলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ পেটের রোগে আক্রান্ত। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা-সহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। ওষুধের পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে প্রচলিত বহু ঘরোয়া টোটকাও। সেরকমই এক টোটকার কথা বলেছেন পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা। ওই টোটকার কথা তিনি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। বলেছেন ‘কোষ্ঠকাঠিন্যের দেশজ শুশ্রূষা।’ ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশার, পিসিওডি, অনিদ্রা-সহ সমস্যা থাকলে দেখা দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য। জল এবং ফাইবার কম খেলে, শরীরচর্চা কম করলে, অত্যধিক মাংস খেলেও এই সমস্যা দেখা দেয়। শিল্পার মতে ঘি দেওয়া কালো চা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের আয়ুর্বেদিক টোটকা পাওয়া যায়। কারণ ঘিয়ের বিটাইরিক অ্যাসিডের গুণে ইনটেস্টাইনাল মেটাবলিজম সুস্থ থাকে। মলত্যাগের প্রক্রিয়া মসৃণ হয়। কালো চায়ের গুণে শরীরের নিউরোট্রান্সমিটার রেট বেড়ে যায়। চায়ের ক্যাফেইন পেটের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই পেতে কালো চায়ে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খান।
পশ্চিম বর্ধমান, ব্যবসা-বাণিজ্য Business Idea: আর করতে হবে না চাকরি! ‘এই’ ব্যবসা করেই রাতারাতি ‘মালামাল’! মাসে আয় ৫০ হাজার টাকা, বড়লোক হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না… Gallery August 25, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে স্বনির্ভর হতে অনেকেই চাকরি ছেড়ে ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে। ছোটখাটভাবে শুরু করে ব্যবসা নিয়ে যাচ্ছেন বড় জায়গায়। আপনিও যদি নতুন কোন ব্যবসা করে লাভের আশা করছেন, তাহলে বেছে নিতে পারেন এই ব্যবসাটিকে। বাড়ি থেকে শুরু করতে পারেন ঘিয়ের ব্যবসা। বাংলার প্রায় প্রত্যেকটি বাড়িতেই কম বেশি ঘি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। ফলে সারা বছরই ঘিয়ের চাহিদা থাকে বাজারে। তাছাড়াও ঘরে তৈরি ঘিয়ের চাহিদা বেশ কিছুটা বেড়েছে। বাড়িতে ঘি তৈরি করে স্বনির্ভর হওয়া বর্ণালী দেবনাথ বলছেন, ঘি তৈরির জন্য বর্তমানে একটি মেশিন পাওয়া যায়। যে মেশিনটির দাম ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে। কিন্তু ব্যবসা একবার ঠিকঠাক ভাবে শুরু হয়ে গেলে, মাসে ৫০ হাজার টাকা লাভ করা সম্ভব। পরিবারের মহিলা, কলেজ পড়ুয়া অথবা অবসর নেওয়া ব্যক্তি, যে কেউ এই মেশিন কিনে বাড়িতে ঘি তৈরির কাজ শুরু করতে পারেন। প্রথম দিকে আশপাশের বাজারে এই ঘি বিক্রি করতে হবে। এক্ষেত্রে মেশিন ছাড়াও ঘি রাখার জন্য পাত্র আপনাকে কিনতে হবে। চাইলে আপনার কোপানির লেভেল লাগিয়ে দিতে পারেন। বর্ণালী বলছেন, ঘি তৈরির এই মেশিন কিনে খাঁটি বাজার বিক্রি করতে পারলে লাভের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। ব্যবসার হিসাব প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, বাড়িতে এক কেজি ঘি তৈরি করতে আপনার মোটামুটি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা খরচ হবে। অথচ সেই ঘি বাজারে বিক্রি করা যাবে ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকায়।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: গরম ভাতে রোজ এক চামচ ঘি খাচ্ছেন! কাদের খাওয়া চরম বিপজ্জনক? জানলে চমকে যাবেন, গ্যারান্টি! Gallery August 5, 2024 Bangla Digital Desk দেশি ঘি রুটি, খিচুড়ি এবং ডালের মতো জিনিসের সঙ্গে যোগ করে খাওয়া হয়। বেশিরভাগ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এটিকে রান্নার তেলের একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসাবে বিবেচনা করেন এবং এটিকে সুপারফুডের মর্যাদা দেন, কারণ এটি চুল থেকে ত্বক সব কিছুর জন্যই উপকারী। আপনি প্রায়ই দেশি ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে শুনে থাকবেন, যা অনেকাংশে সত্য, তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অসুবিধাও দেখা যায়। প্রথমত, এটি শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত এবং এটি সবার জন্য উপকারী নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন চিকিৎসা পরিস্থিতিতে আমাদের দেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়। কোন মানুষের দেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়?ভারতের বিখ্যাত পুষ্টি বিশেষজ্ঞ নিখিল ভাতস বলেছেন যে দেশি ঘি খাওয়া কিছু লোকের ক্ষতি করতে পারে। -আপনি যদি অফিসে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা বসে কাজ করেন এবং শারীরিক কার্যকলাপ করেন না, তবে তাঁদের জন্য দেশি ঘি খাওয়া ঠিক নয়। -যারা উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের দেশি ঘি থেকে দূরে থাকা উচিত। অনেক সমস্যা হতে পারে। -আপনি যদি ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাহলে দেশি ঘি এড়িয়ে চলুন কারণ এটি আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। দেশি ঘি এই লোকদের জন্য উপকারী– যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করেন বা শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করেন তাঁদের জন্য ঘি খাওয়া উপকারী প্রমাণিত। -যারা এমন কাজ করেন যেগুলোর জন্য অনেক দৌড়াদৌড়ি এবং হাঁটাচলা করতে হয়, তাঁদের জন্য দেশি ঘি খাওয়া ঠিক। -যারা রোগা এবং যেকোনও মূল্যে তাঁদের ওজন বাড়াতে চান তাঁদের জন্য ঘি খেলে ভাল ফলাফল পেতে পারে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষ ভিত্তিক, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না)