কিন্তু দোষ কি আপনার বাচ্চার? সে তো ছোট৷ যে ভাবে, যে পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার মধ্যেই সেই পরিবর্তনই দেখা দিচ্ছে৷ তাই একটু ভাবুন তো একটু দোষ আপনার নয় তো? নীচের এই সাত ব্যবহার কখনও আপনার সন্তানের সঙ্গে করেননি তো?

Parenting Tips: সন্তান জেদি, একগুয়ে হয়ে উঠছে? ভাল কিছু বললেও জিনিসপত্র ছুঁড়ে ফেলছে.. এই ৭ জিনিস করেননি তো? তাহলে দোষ কিন্তু আপনার…

পৃথিবীর সমস্ত বাবা-মা তাঁর সন্তানকে সব টুকু ভাল উজাড় করে দিতে চান৷ সন্তানকে দুধে-ভাতে রাখতে চাওয়ার এ আকুতি তো চিরন্তন৷ কিন্তু সব চাওয়া তো বাস্তবে হয় না৷ হঠাৎ করে দেখা যাচ্ছে আপনার চেনা একরত্তি বাচ্চার মধ্যে বাসা বাঁধছে রাগ, জেদ৷ বিনা কারণে জিনিস পত্র ছুঁড়ে ফেলছে, চিৎকার করছে৷ আপনি অবাক হয়ে দেখছেন এও সম্ভব! খারাপ লাগা গ্রাস করছে৷
পৃথিবীর সমস্ত বাবা-মা তাঁর সন্তানকে সব টুকু ভাল উজাড় করে দিতে চান৷ সন্তানকে দুধে-ভাতে রাখতে চাওয়ার এ আকুতি তো চিরন্তন৷ কিন্তু সব চাওয়া তো বাস্তবে হয় না৷ হঠাৎ করে দেখা যাচ্ছে আপনার চেনা একরত্তি বাচ্চার মধ্যে বাসা বাঁধছে রাগ, জেদ৷ বিনা কারণে জিনিস পত্র ছুঁড়ে ফেলছে, চিৎকার করছে৷ আপনি অবাক হয়ে দেখছেন এও সম্ভব! খারাপ লাগা গ্রাস করছে৷
কিন্তু দোষ কি আপনার বাচ্চার? সে তো ছোট৷ যে ভাবে, যে পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার মধ্যে সেই পরিবর্তনই দেখা দিচ্ছে৷ তাই একটু ভাবুন তো একটু দোষ আপনার নয় তো? নীচের এই সাত ব্যবহার কখনও আপনার সন্তানের সঙ্গে করেননি তো?
কিন্তু দোষ কি আপনার বাচ্চার? সে তো ছোট৷ যে ভাবে, যে পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার মধ্যে সেই পরিবর্তনই দেখা দিচ্ছে৷ তাই একটু ভাবুন তো একটু দোষ আপনার নয় তো? নীচের এই সাত ব্যবহার কখনও আপনার সন্তানের সঙ্গে করেননি তো?
মা-বাবা সন্তানকে সব কিছু থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করে৷ কিন্ত অতিরিক্ত সুরক্ষা সন্তানকে পরবর্তী জীবনের জন্য প্রস্তুত করে না৷ তার হাতে সব কিছু তুলে দেওয়া, কোনও সমস্যা এলে তাকে বিন্দু মাত্র বুঝতে না দিয়ে আগবাড়িয়ে নিজেই করে দেওয়া- এর ফলে শিশু ক্রমশ একগুঁয়ে হয়ে ওঠে৷
মা-বাবা সন্তানকে সব কিছু থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করে৷ কিন্ত অতিরিক্ত সুরক্ষা সন্তানকে পরবর্তী জীবনের জন্য প্রস্তুত করে না৷ তার হাতে সব কিছু তুলে দেওয়া, কোনও সমস্যা এলে তাকে বিন্দু মাত্র বুঝতে না দিয়ে আগবাড়িয়ে নিজেই করে দেওয়া- এর ফলে শিশু ক্রমশ একগুঁয়ে হয়ে ওঠে৷
শিশুদের অনেক সময় কোনও নির্দিষ্ট রুটিন থাকে না৷ যার ফলে ঠিক সময়ে তারা খায় না, বা ঘুমোয় না৷ এর ফলেও অনেক সময় জেদ অতিরিক্ত রাগ হতে পারে৷ পড়াশোনার কারমে তার বিশ্রামের ঘাটতি হচ্ছে না তো৷ অতিরিক্ত চাপও কিন্তু শিশু মনে প্রভাব ফেলে৷
শিশুদের অনেক সময় কোনও নির্দিষ্ট রুটিন থাকে না৷ যার ফলে ঠিক সময়ে তারা খায় না, বা ঘুমোয় না৷ এর ফলেও অনেক সময় জেদ অতিরিক্ত রাগ হতে পারে৷ পড়াশোনার কারমে তার বিশ্রামের ঘাটতি হচ্ছে না তো৷ অতিরিক্ত চাপও কিন্তু শিশু মনে প্রভাব ফেলে৷
প্রায়শই আমরা নিজেরা বাচ্চাকে শৃঙ্খলা শেখাই৷ কিন্তু আমাদের নিজেদেরই শৃঙ্খলার অভাব রয়েছে৷ বাচ্চা কিন্তু দেখেই শেখে৷ এতে বাচ্চাকে আরও একগুঁয়ে করে তোলে৷ বাচ্চারা প্রায়শই মা-বাবার আচরণ অনুসরণ করে৷ তাই আপনি যদি একগুঁয়ে হন, জেদ করেন, আপনার বাচ্চাও কিন্তু তাই শিখবে৷
প্রায়শই আমরা নিজেরা বাচ্চাকে শৃঙ্খলা শেখাই৷ কিন্তু আমাদের নিজেদেরই শৃঙ্খলার অভাব রয়েছে৷ বাচ্চা কিন্তু দেখেই শেখে৷ এতে বাচ্চাকে আরও একগুঁয়ে করে তোলে৷ বাচ্চারা প্রায়শই মা-বাবার আচরণ অনুসরণ করে৷ তাই আপনি যদি একগুঁয়ে হন, জেদ করেন, আপনার বাচ্চাও কিন্তু তাই শিখবে৷
অনেকসময় দেখা যায় বা-মা দুজনাই কর্মসূত্রে বাইরে থাকায় শিশুকে ঠিকমতো সময় দিতে পাচ্ছে না৷ এই অবস্থায় তাঁরা কিছুটা অপরাধ বোধে ভোগে৷ যার ফলে আমরা শিশুদের সমস্ত অন্যায় আবদারও পূরণ করার চেষ্টা করি৷ এর ফলে তাঁদের মধ্যে জেদ, একগুয়েমী বাড়তে থাকেন৷ এমনটা করবেন না৷ মনে রাখবেন জিনিস সময়ের ক্ষতিপূরণ হতে পারে না৷ আপনারা নিজেদের কাজ করে, তাঁকে কাজের মূল্য শেখাচ্ছেন, তাই বিনা কারণে অপরাধ প্রবণতায় ভুগবেন না৷
অনেকসময় দেখা যায় বা-মা দুজনাই কর্মসূত্রে বাইরে থাকায় শিশুকে ঠিকমতো সময় দিতে পাচ্ছে না৷ এই অবস্থায় তাঁরা কিছুটা অপরাধ বোধে ভোগে৷ যার ফলে আমরা শিশুদের সমস্ত অন্যায় আবদারও পূরণ করার চেষ্টা করি৷ এর ফলে তাঁদের মধ্যে জেদ, একগুয়েমী বাড়তে থাকেন৷ এমনটা করবেন না৷ মনে রাখবেন জিনিস সময়ের ক্ষতিপূরণ হতে পারে না৷ আপনারা নিজেদের কাজ করে, তাঁকে কাজের মূল্য শেখাচ্ছেন, তাই বিনা কারণে অপরাধ প্রবণতায় ভুগবেন না৷
অনেক সময় আমরা কোনও কিছু করতে বাচ্চাদের নিষেধ করি৷ কিন্তু কেন নিষেধ করছি, সেই নিয়ে কিছুই বলি না৷ এতে ওদের মধ্যে একধরনের উদ্বেগের সৃষ্টি হয়৷ তাই তারা সেই জিনিসটাই করার চেষ্টা করে৷ কেন বারণ করছেন তাকে ভাল করে বুঝিয়ে বলুন৷
অনেক সময় আমরা কোনও কিছু করতে বাচ্চাদের নিষেধ করি৷ কিন্তু কেন নিষেধ করছি, সেই নিয়ে কিছুই বলি না৷ এতে ওদের মধ্যে একধরনের উদ্বেগের সৃষ্টি হয়৷ তাই তারা সেই জিনিসটাই করার চেষ্টা করে৷ কেন বারণ করছেন তাকে ভাল করে বুঝিয়ে বলুন৷
মা-বাবা হিসেবে আমাদের আরও এক ভুল হল অত্যাধিক সমালোচনা করা৷ বাচ্চা খারাপ কাজ করলে তাঁদের তিরষ্কার করি, অথচ তারা ভাল কাজ করলে প্রশংসা করা হয় না৷ এতে ওদের মধ্যে আস্তে আস্তে ভাল কাজ করার আগ্রহ হারায়৷ সন্তান আরও জেদি, খিটখিটে হয়ে ওঠে৷
মা-বাবা হিসেবে আমাদের আরও এক ভুল হল অত্যাধিক সমালোচনা করা৷ বাচ্চা খারাপ কাজ করলে তাঁদের তিরষ্কার করি, অথচ তারা ভাল কাজ করলে প্রশংসা করা হয় না৷ এতে ওদের মধ্যে আস্তে আস্তে ভাল কাজ করার আগ্রহ হারায়৷ সন্তান আরও জেদি, খিটখিটে হয়ে ওঠে৷