Kaushiki Amavasya 2024: আজ কৌশিকী অমাবস্যার তিথি কতক্ষণ স্থায়ী? ঠিক কতক্ষণ থাকবে শুভ মুহূর্ত? বিশেষ সময়ে কী করবেন, কী ভুলেও নয়? জানুন

*শুরু হয়ে গেল কৌশিকী অমাবস্যার পুন্য তিথি। কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে অশুভ শক্তি বিনাশ করা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় শুভ শক্তি। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রেও কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
*শুরু হয়ে গেল কৌশিকী অমাবস্যার পুন্য তিথি। কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে অশুভ শক্তি বিনাশ করা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় শুভ শক্তি। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রেও কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
*দেবী পার্বতী অশুভ শক্তির বিনাশ করেছিলেন। ত্রিলোকে ফিরিয়ে এনেছিলেন শান্তি। এই অমাবস্যা তিথিতেই অশুভ শক্তির বিনাশ করেছিলেন দেবী কৌশিকী। আর সেই অমাবস্যা তিথিকে কৌশিকী অমাবস্যা বলা হয়।
*দেবী পার্বতী অশুভ শক্তির বিনাশ করেছিলেন। ত্রিলোকে ফিরিয়ে এনেছিলেন শান্তি। এই অমাবস্যা তিথিতেই অশুভ শক্তির বিনাশ করেছিলেন দেবী কৌশিকী। আর সেই অমাবস্যা তিথিকে কৌশিকী অমাবস্যা বলা হয়।
*বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৬ ভাদ্র (রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫ টা ২৩ মিনিটে অমাবস্যা তিথির শুরু হয়ে গিয়েছে। ১৭ ভাদ্র (সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর) দিনভর অমাবস্যা থাকছে। ২৪ ঘণ্টার বেশি থাকছে অমাবস্যা তিথি। ১৮ ভাদ্র (মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৭ টা ২৬ মিনিটে অমাবস্যা তিথি ছাড়বে।
*বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৬ ভাদ্র (রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫ টা ২৩ মিনিটে অমাবস্যা তিথির শুরু হয়ে গিয়েছে। ১৭ ভাদ্র (সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর) দিনভর অমাবস্যা থাকছে। ২৪ ঘণ্টার বেশি থাকছে অমাবস্যা তিথি। ১৮ ভাদ্র (মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৭ টা ২৬ মিনিটে অমাবস্যা তিথি ছাড়বে।
*গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, অমাবস্যা তিথি শুরু ১৫ ভাদ্র (রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫ টা ৫ মিনিট ৫২ সেকেন্ডে। ১৬ ভাদ্র (সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর) অহোরাত্র অমাবস্যা থাকছে। অমাবস্যা তিথি শেষ হবে ১৭ ভাদ্র (মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬ টা ২৯ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডে।
*গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, অমাবস্যা তিথি শুরু ১৫ ভাদ্র (রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫ টা ৫ মিনিট ৫২ সেকেন্ডে। ১৬ ভাদ্র (সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর) অহোরাত্র অমাবস্যা থাকছে। অমাবস্যা তিথি শেষ হবে ১৭ ভাদ্র (মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬ টা ২৯ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডে।
*তারাপীঠে ধুমধাম করে কৌশিকী অমাবস্যা পালন করা হয়। কথিত আছে, তারাপীঠ মহাশ্মশানের পঞ্চমুণ্ডির আসনে তপস্যা করেছিলেন বশিষ্ঠ মুনি। দর্শন পেয়েছিলেন মা তারার। কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে সাধক বামদেবও মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন। সাধনায় সিদ্ধিলাভ করেছিলেন তিনি। সেইমতো প্রতি বছর কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে তন্ত্রসাধকরা আসেন। তাঁরা সাধনা করেন।
*তারাপীঠে ধুমধাম করে কৌশিকী অমাবস্যা পালন করা হয়। কথিত আছে, তারাপীঠ মহাশ্মশানের পঞ্চমুণ্ডির আসনে তপস্যা করেছিলেন বশিষ্ঠ মুনি। দর্শন পেয়েছিলেন মা তারার। কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে সাধক বামদেবও মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন। সাধনায় সিদ্ধিলাভ করেছিলেন তিনি। সেইমতো প্রতি বছর কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে তন্ত্রসাধকরা আসেন। তাঁরা সাধনা করেন।
*বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ। প্রত্যেক বছর এই তারাপীঠ মন্দির দর্শনের জন্য দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক ছুটে আসেন। বিশেষ করে ভাদ্র মাসের কৌশিক অমাবস্যায় লক্ষ লক্ষ পর্যটক ভিড় জমান মন্দিরে। তারাপীঠে আজ পা ফেলার জায়গা নেই।
*বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ। প্রত্যেক বছর এই তারাপীঠ মন্দির দর্শনের জন্য দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক ছুটে আসেন। বিশেষ করে ভাদ্র মাসের কৌশিক অমাবস্যায় লক্ষ লক্ষ পর্যটক ভিড় জমান মন্দিরে। তারাপীঠে আজ পা ফেলার জায়গা নেই।
*তারাপীঠের আদি দেবী মা তারা। সকল দেবীরূপে মা তারাকে পুজো করা হয়। কখনও তিনি দুর্গা,কখনও তিনি লক্ষ্মী,কখনও তিনি সরস্বতী,আবার কখনও তিনি কালী রূপে পূজিতা হন। আর সেই কারণেই এই কৌশিকী অমাবস্যায় জনজোয়ারে ভাসে।
*তারাপীঠের আদি দেবী মা তারা। সকল দেবীরূপে মা তারাকে পুজো করা হয়। কখনও তিনি দুর্গা,কখনও তিনি লক্ষ্মী,কখনও তিনি সরস্বতী,আবার কখনও তিনি কালী রূপে পূজিতা হন। আর সেই কারণেই এই কৌশিকী অমাবস্যায় জনজোয়ারে ভাসে।
*প্রত্যেক বছরের মতো এই বছর ও কৌশিকী আমাবস্যা পালিত হচ্ছে বীরভূমের তারাপীঠে। এই বছর কৌশিকী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার ১৫ ভাদ্র রবিবার ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে। ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার সকাল ৬ টা বেজে ৩১ মিনিট পর্যন্ত, ইংরেজের ২ সেপ্টেম্বর।
*প্রত্যেক বছরের মতো এই বছর ও কৌশিকী আমাবস্যা পালিত হচ্ছে বীরভূমের তারাপীঠে। এই বছর কৌশিকী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার ১৫ ভাদ্র রবিবার ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে। ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার সকাল ৬ টা বেজে ৩১ মিনিট পর্যন্ত, ইংরেজের ২ সেপ্টেম্বর।
*জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, কৌশিকী অমাবস্যার দিন সংযম পালন করতে হয়৷ তাই এদিন উপোস রাখতে পারলে খুবই ভাল। তা না পারলেও নিরামিষ খান। এদিন মা তারার পায়ে সিঁদুর ও লাল রক্তজবা নিবেদন করুন ও ভক্তিভরে প্রার্থণা করুন। এতে আপনার জীবন থেকে অমাবস্যার কালো ছায়া বা অশুভ প্রভাব সরে যেতে পারে।
*জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, কৌশিকী অমাবস্যার দিন সংযম পালন করতে হয়৷ তাই এদিন উপোস রাখতে পারলে খুবই ভাল। তা না পারলেও নিরামিষ খান। এদিন মা তারার পায়ে সিঁদুর ও লাল রক্তজবা নিবেদন করুন ও ভক্তিভরে প্রার্থণা করুন। এতে আপনার জীবন থেকে অমাবস্যার কালো ছায়া বা অশুভ প্রভাব সরে যেতে পারে।
*অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু'টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন। এতে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটবে।
*অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু’টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন। এতে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটবে।
*অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।
*অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।
*একটি শুকনো নারকেল, অর্থাৎ নারকেলের ভিতরে জল যেন না থাকে, এমন নারকেল নিয়ে তার এক দিকে ফুটো করে সে ফুটো দিয়ে চিনি পুরে দিন ভিতরে। এ বার ওই অবস্থায় নারকেলটিকে নিয়ে গিয়ে বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে কোথাও পুঁতে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন ওই ফুটোটা উপরের দিকে থাকে। মনে রাখবেন এই কাজ করতে হবে সকলের অগোচরে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
*একটি শুকনো নারকেল, অর্থাৎ নারকেলের ভিতরে জল যেন না থাকে, এমন নারকেল নিয়ে তার এক দিকে ফুটো করে সে ফুটো দিয়ে চিনি পুরে দিন ভিতরে। এ বার ওই অবস্থায় নারকেলটিকে নিয়ে গিয়ে বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে কোথাও পুঁতে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন ওই ফুটোটা উপরের দিকে থাকে। মনে রাখবেন এই কাজ করতে হবে সকলের অগোচরে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)