Tag Archives: Kaushiki Amavasya 2024

Kaushiki Amavasya at Tarapith: হরিদ্বার ও বারাণসীর মতো সন্ধ্যারতির শিখায় কৌশিকী অমাবস্যায় আলোকিত তারাপীঠের দ্বারকার তীর

সৌভিক রায়, বীরভূম: কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে সোমবার সাজো সাজো রব ছিল বীরভূমের তারাপীঠে।সোমবার সকাল থেকেই লক্ষাধিক মানুষের ভিড় তারাপীঠ মন্দির চত্বরজুড়ে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একাধিক পদক্ষেপ করেছিলেন পুলিশ প্রশাসন।এই প্রথম হরিদ্বারের আদলে দ্বারকা নদের পাড়ে হয় সন্ধ্যা আরতি। যা দেখতে ভিড় করেন পুণ্যার্থীরা। সোমবার ভোরে কৌশিকী তিথির শুরুতেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে প্রথম পুজো দেন বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।শনিবার বিকেল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে ভক্ত ও সাধুরা আসতে শুরু করেন।

সোমবার ভোর ৪টেয় মায়ের স্নান, মঙ্গলারতির পর পাঁচ রকম ফল, ছোলা দিয়ে ভোগ নিবেদনের পর ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় গর্ভগৃহ। এবার সোমবার ভোর ৫টা ৫ মিনিটে শুরু হয় কৌশিকী অমাবস্যা তিথি।মন্দির কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্যরাত থেকেই পুজো দেওয়ার জন্য ভক্তদের লম্বা লাইন পড়েছে।

মঙ্গলবার সকাল ৬টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত এই তিথি ছিল।সোমবার দুপুরে পোলাও, খিচুড়ি, সাদা ভাত, পাঁচরকম ভাজা, পাঁচরকমের সবজি, শোল মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, মিষ্টি ও পায়েস নিবেদন করা হয়।সন্ধ্যারতির পর লুচি, সুজি, মুড়কি দিয়ে ও শীতল ভোগ দেওয়া হয়।এরপর নিশিরাতে মাকে রাজ-রাজেশ্বরী বেশে সাজিয়ে তুলে বিশেষ পুজো হয়। সেই সময় মায়ের কাছে পুজো দিতে ভক্তরা হুড়মুড়িয়ে পড়েন। নিশিরাতে ফের পোলাও, খিচুড়ি, সাদা ভাত, পাঁচরকম ভাজা, পাঁচরকম তরকারি, কাতলা, ইলিশ, গলদা চিংড়ি, রুই ও শোল মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, মিষ্টি ও পায়েস দিয়ে ভোগ নিবেদন করা হয়।

আরও পড়ুন : বাসায় ফেরা পাখির ডাকের মাঝেই সন্ধ্যারতি, হাতে কয়েক ঘণ্টা সময় থাকলেই ঘুরে যান কলকাতার কাছেই প্রকৃতির কোলে

মন্দির কমিটি সূত্রে খবর দ্বারকা নদীর ২০০ মিটার পাড় বাঁধিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে পার্ক।সেই পার্কে আরতির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে।সেখান থেকে মন্দির ও শ্মশান দেখা যায়। দিনকয়েক আগে এই পাড়েই আরতির প্রস্তাব দেন জেলাশাসক বিধান রায়।সেই মতো দ্বারকার অপর পাড়ে স্থায়ীভাবে লোহার রেলিং বসিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। যাতে দর্শনার্থীদের ভিড়ের চাপে কেউ দ্বারকা নদে পড়ে না যান। সন্ধ্যায় দেবীর আরতির সঙ্গেই দ্বারকা নদের পাড়ে ঘি দিয়ে ডোবানো সলতের পঞ্চপ্রদীপ হাতে তারাপীঠ এর সেবায়েতরা আরতি করেন।

Kaushiki Amavasya Puja:গা ছমছমে বনে তেঁতুলগাছের নীচে ৫০০ বছরের প্রাচীন পাতালচণ্ডী মন্দিরে কৌশিকী অমাবস্যার পুজোয় অগণিত ভক্ত সমাগম

হরষিত সিংহ, মালদহ: চারিদিকে অন্ধকার, সাধারণের যাতায়াত তেমন নেই। আমবাগান ঘেরা চারিদিক, বিশাল তেঁতুলগাছের নীচে দেবী-বিগ্রহ। মন্দিরের পাশেই বিশাল জলাশয়। এমন এক নিঝুম পরিবেশে ৫০০ বছরের প্রাচীন মন্দির প্রাঙ্গণে চলছে কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে পুজো অর্চনা যজ্ঞ। বিশাল আয়োজন, ভক্ত সমাগমে মন্দির প্রাঙ্গনে বিশাল যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হল কৌশিকী অমাবস্যার রাতে।

মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কাঁটাগড় এলাকায় রয়েছে প্রাচীন এই মন্দির। একসময় ঘন জঙ্গলে ঘেরা ছিল চারিদিক। এই মন্দির তৈরি হয়েছিল গৌড়ে সেনবংশের  আমলে। বর্তমানে এই পাতালচণ্ডী মন্দির এক ঐতিহাসিক নিদর্শন। তবে এখনও বহু মানুষের কাছে অজানা এই মন্দিরের ইতিহাস। এই মন্দির প্রাঙ্গণে কৌশিকী অমাবস্যার রাতে অনুষ্ঠিত হল এক বিশাল যজ্ঞ। প্রায় এক কুইন্টাল চন্দন কাঠ দিয়ে যজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছিল। গভীর রাত পর্যন্ত চলে পাতালচণ্ডী মন্দির প্রাঙ্গনে কালীপুজো ও যজ্ঞের অনুষ্ঠান। প্রায় প্রায় দুই শতাধিক ভক্তের সমাগম ঘটেছিল মন্দির প্রাঙ্গণে এদিন গভীর রাতে। পুরোহিত দিবাকর বাগচী বলেন, বহু প্রাচীন এই মন্দির। প্রতি অমাবস্যায় বিশেষ পুজো হয়। প্রচুর ভক্ত আসেন। এই মন্দিরের পরিবেশ একেবারেই অন্যরকম। নিরিবিলি পরিবেশে এই মন্দির রয়েছে।

আরও পড়ুন : ‘একেবারে অচেনা হয়ে গেলি’…কাঞ্চনের ক্ষমাপ্রার্থনায় রাজনীতি দেখছেন দেবলীনা, মন্তব্যে বাকরুদ্ধ সুদীপ্তা

অন্যান্য মন্দিরের থেকে এই মন্দির প্রাঙ্গণের পরিবেশ একেবারেই আলাদা। আমবাগান ঘেরা ঘন জঙ্গল এক পাশে বিশাল জলাশয়। এই বছর প্রথম নয়, গত কয়েক বছর ধরেই কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে প্রাচীন এই মন্দির প্রাঙ্গনে হয়ে আসছে পুজা অনুষ্ঠান। যদিও ধীরে ধীরে এই মন্দিরে ভক্তের সমাগম বৃদ্ধি পাচ্ছে পুজো উপলক্ষে। জাঁকজমক হচ্ছে প্রাচীন মন্দির প্রাঙ্গণের পুজো।

Tantra Sadhana: তন্ত্র মতে এই কৌশিকী অমাবস্যার রাতেই জেগে ওঠেন তাঁরা, অঘোরদের কালো পোশাকে সেই আবাহন, রইল ভিডিও

বীরভূম: কৌশিকী অমাবস্যায় দেশের নানা প্রান্তের ছড়িয়ে থাকা  তান্ত্রিকদের আস্তানা তারাপীঠ মহাশ্মশান। তাই রবিবার থেকেই সুদূর মুম্বই, বৃন্দাবন,পঞ্জাব থেকে তান্ত্রিকদের ঠিকানা হয়েছে তারাপীঠ মহাশ্মশানের শ্বেত-শিমূলের তলা। এমনকী সদুর রাশিয়া থেকেও এসেছেন সাধু সন্ন্যাসীরা। রবিবার ছিল অঘোর চতুর্দশী।সেদিন থেকে তান্ত্রিকদের অঘোর হওয়ার সাধনা শুরু।সেই সাধনা চলে মঙ্গলবার পর্যন্ত।শ্মশানজুড়ে কালো বসন, কারণবারি, ধূপ ধুনোর ছড়াছড়ি।

সাধনার মাঝে মাঝে ময়ূরের চামড়ের দোলায় শরীরকে ঠান্ডা রাখার চেষ্টা সাধু সন্ন্যাসীদের। রাশিয়া থেকে যোগী অন্নপূর্ণা নাথ গত বছরের মত এবারও এসেছেন। যোগিনী বেশে চলছে তাঁর সাধনা। তিনি জানান “তন্ত্রপীঠের সাধনক্ষেত্রে না এলে সাধনা পূর্ণ হয় না। কেউ বিরক্ত করে না। বাধা দেয় না। ভারতের সবচেয়ে বড় শান্তিক্ষেত্র এই বামাক্ষ্যাপার শ্মশানতলা।”

আরও পড়ুন – Maa Tara: কৌশিকী অমাবস্যার রাতে একই সঙ্গে খুলে গিয়েছিল স্বর্গ ও নরকের দ্বার, মহা শ্মশানে সেই কী ভয়ানক সাধনা, মা তারার আশীর্বাদে কীভাবে হল সবার মঙ্গল, জানুন

তারাপীঠের শ্মশানক্ষেত্র এর একজন সমীর নাথ অঘোরী বলেন , ”তারা মা এই শ্মশানে জাগ্রত। তিনি ব্রহ্মময়ী মা হিসাবে এখানে খেলা করেন। তাই তারা নামে দূষণ মুক্ত হয়, অনাচার দূর হয়, সংসারে শান্তি ফেরে।” তারাপীঠ শ্মশান সাধকদের কাছে দ্বিতীয় কাশী। কৌশিকী অমাবস্যার দিন সারা রাত চলে অঘোর চতুর্দশী। সমীর অঘোরী বলেন, ‘‘সারারাত শ্মশানে চলে অঘোরের খেলা। যত অঘোর থাকবে সব এই শ্মশানে আসবে। কারণ নাটেশ্বরী কুলদেবী হচ্ছে তারা মা। তিনি অঘোরদেবী। বামদেব নিজেই বামাক্ষ্যাপা। সচল শিব। শ্মশান ভৈরব।”

অন্যদিকে তারাপীঠ মন্দিরের এক সেবায়েত সৌরভ চক্রবর্তী জানান বিশ্ব শান্তি কামনায় তারাপীঠ মহাশ্মশানে কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে বিশেষ হোম যজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। যতক্ষণ এই আমাবস্যা থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত এই হোম যজ্ঞ চলে৷

Souvik Roy

Kaushiki Amavasya 2024: মহাযোগ…! কৌশিকী অমাবস্যার দিন কপাল খুলে যাবে এই তিন রাশির, ধনসম্পদ বর্ষিত হবে…

কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে অশুভ শক্তি বিনাশ করা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় শুভ শক্তি। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রেও কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে অশুভ শক্তি বিনাশ করা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় শুভ শক্তি। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রেও কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
ভাদ্র মাসের এই কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে বিশেষ তন্ত্রমন্ত্রের ক্রিয়া চলে। তারাপীঠ মহাশ্মশানে গোটা রাত ধরে এই বিশেষ আরাধনায় বসেন। কথিত রয়েছে, এই তারাপীঠে, কৌশিকী অমাবস্যার দিনে সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তন্ত্র মতে, এই রাতকে 'তারা রাত্রি'ও বলা হয়। সংগৃহীত ছবি।
ভাদ্র মাসের এই কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে বিশেষ তন্ত্রমন্ত্রের ক্রিয়া চলে। তারাপীঠ মহাশ্মশানে গোটা রাত ধরে এই বিশেষ আরাধনায় বসেন। কথিত রয়েছে, এই তারাপীঠে, কৌশিকী অমাবস্যার দিনে সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তন্ত্র মতে, এই রাতকে ‘তারা রাত্রি’ও বলা হয়। সংগৃহীত ছবি।
কৌশিকী অমাবস্যার গুরুত্ব অন্য অমাবস্যার থেকে আলাদা। বলা হয়, তন্ত্রসাধকদের জন্য এই রাত মহানিশি, মহাতিথি। সাধারণ মানুষ এই তিথি পালন করেন তাঁদের জীবনের বাধা-বিপত্তি দূর করতে, জীবন থেকে অশুভ শক্তিকে সরিয়ে দিতে। সংগৃহীত ছবি।
*কৌশিকী অমাবস্যার গুরুত্ব অন্য অমাবস্যার থেকে আলাদা। বলা হয়, তন্ত্রসাধকদের জন্য এই রাত মহানিশি, মহাতিথি। সাধারণ মানুষ এই তিথি পালন করেন তাঁদের জীবনের বাধা-বিপত্তি দূর করতে, জীবন থেকে অশুভ শক্তিকে সরিয়ে দিতে। সংগৃহীত ছবি।
এই অমাবস্যায় সিংহ রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। এঁদের আয় বৃদ্ধি ঘটবে, অর্থের উৎস খুলে যাবে, ধনসম্পত্তি বাড়বে। সঞ্চয়ও করতে পারেবেন। যে কোনও সময়েই কোনও সুখবর পেতে পারেন এঁরা।
এই অমাবস্যায় সিংহ রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। এঁদের আয় বৃদ্ধি ঘটবে, অর্থের উৎস খুলে যাবে, ধনসম্পত্তি বাড়বে। সঞ্চয়ও করতে পারেবেন। যে কোনও সময়েই কোনও সুখবর পেতে পারেন এঁরা।
সিংহের পাশাপাশি এই অমাবস্যায় কন্যা রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। এঁদের আয় বৃদ্ধি ঘটবে।
সিংহের পাশাপাশি এই অমাবস্যায় কন্যা রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। এঁদের আয় বৃদ্ধি ঘটবে।
বলা হয়, কৌশিকী অমাবস্যার দিন অন্তত সারাদিন উপবাস থাকা উচিত। যদি কোনও কারণে উপবাস না থাকা হয় তাহলে অন্তত পক্ষে নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত।
বলা হয়, কৌশিকী অমাবস্যার দিন অন্তত সারাদিন উপবাস থাকা উচিত। যদি কোনও কারণে উপবাস না থাকা হয় তাহলে অন্তত পক্ষে নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত।
কৌশিকী অমাবস্যার রাতে বাড়িতে ১০৮টি তিল তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখা উচিত। এতে সকল ঋণাত্মক শক্তি দূরে থাকবে।
কৌশিকী অমাবস্যার রাতে বাড়িতে ১০৮টি তিল তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখা উচিত। এতে সকল ঋণাত্মক শক্তি দূরে থাকবে।

Kaushiki Amavasya Rituals: কৌশিকী অমাবস্যার রাতে তারা মায়ের সামনে এই রঙের পোশাক পরে প্রজ্বলন করুন প্রদীপ, অশুভ শক্তি দূর হয়ে পাবেন সৌভাগ্য, স্বস্তি ও অর্থ

কৌশিকী অমাবস্যার পুজো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ তারাপীঠ-সহ একাধিক কালীমন্দিরে নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো করা হয়৷
কৌশিকী অমাবস্যার পুজো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ তারাপীঠ-সহ একাধিক কালীমন্দিরে নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো করা হয়৷

 

এই তিথিতে পালনীয় কিছু নিষ্ঠা ও নিয়ম আছে৷ সেগুলি পালন করলে অশুভ প্রভাব দূর হয়৷ পাওয়া যায় সৌভাগ্য স্বস্তি ও অর্থসুখ৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷
এই তিথিতে পালনীয় কিছু নিষ্ঠা ও নিয়ম আছে৷ সেগুলি পালন করলে অশুভ প্রভাব দূর হয়৷ পাওয়া যায় সৌভাগ্য স্বস্তি ও অর্থসুখ৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ কৃষ্ণকুমার ভার্গব৷

 

কৌশিকী অমাবস্যায় লাল জবা ও বেলপাতার মালা তৈরি করে তারা মায়ের বিগ্রহে পরিয়ে দিন৷
কৌশিকী অমাবস্যায় লাল জবা ও বেলপাতার মালা তৈরি করে তারা মায়ের বিগ্রহে পরিয়ে দিন৷

 

তারা মায়ের পায়ে নিবেদন করুন আলতা, সিঁদুর, শাঁখা, পলা এবং নোয়া৷
তারা মায়ের পায়ে নিবেদন করুন আলতা, সিঁদুর, শাঁখা, পলা এবং নোয়া৷

 

এই তিথির সন্ধ্যায় লাল পোশাক পরে তারা মায়ের সামনে প্রজ্বলন করুন ঘিয়ের প্রদীপ৷
এই তিথির সন্ধ্যায় লাল পোশাক পরে তারা মায়ের সামনে প্রজ্বলন করুন ঘিয়ের প্রদীপ৷

 

পুজোয় যে ধুনো প্রজ্বলন করবেন তাতে একটু কর্পূর মিশিয়ে নিন৷ তার পর সেই ধোঁয়া পৌঁছে দিন বাড়ির সর্বত্র৷
পুজোয় যে ধুনো প্রজ্বলন করবেন তাতে একটু কর্পূর মিশিয়ে নিন৷ তার পর সেই ধোঁয়া পৌঁছে দিন বাড়ির সর্বত্র৷

Kaushiki Amavasya: কৌশিকী অমাবস্যার অন্ধকার ঘুচিয়ে আলোয় ঝলমলে বিষ্ণুপুর কালীবাড়ি! কোথায় জানেন?

মুর্শিদাবাদঃ কৌশিকি অমাবস্যার বিশেষ দিনে শুধু তারাপীঠ নয়, মুর্শিদাবাদ জেলার বিষ্ণুপুর কালীবাড়ি মা কালী এখানে করুনাময়ী রুপে পুজিত হন। যদিও নিত্যদিন চলে মায়ের পুজো ও শনিবার মঙ্গলবার বিশেষ পুজো চলে দর্শনের জন্য। তবে সোমবার সারাদিন ধরেই কৌশিকি অমাবস্যা তিথিতে চলছে বিশেষ পুজো।

কথিত আছে ট্রেনের চালক ট্রেন থামিয়ে প্রনাম করে ট্রেন চালান ট্রেন চালক। নবাব সারফারাজ খানের আমলে কাজের সন্ধানে মহারাষ্ট্র থেকে বাংলায় আসেন এক ব্রাহ্মণ তার নাম কৃষ্ণ চন্দ্র শর্মা পরে তিনি হোতা উপাধি পান। পরে কাশিমবাজার নবাবের অধীনে তিনি কাজ পেয়ে যান কৃষ্ণ চন্দ্র হোতা। ৬০বছর বয়স পর্যন্ত তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য চিন্তা করেন কিন্তু তখন কৃষ্ণ চন্দ্র হোতা তিনি স্বপ্নাদেশ পান তোর কাছে আসছি তুই এখানে থাক। একবছর পর কন্যা সন্তান জন্ম দেন এবং তার নাম দেওয়া হয় করুনাময়ী, সেই করুনাময়ী দিনে দিনে বড় হতে থাকে। বাবা করুনাময়ী কে আগলে রাখতেন।

আরও পড়ুন: ভাসা জাল দিয়ে মাছ ধরেই হবে পুজোর নতুন পোশাক! কী এই ভাসা জাল?

এছাড়াও কথিত আছে যে, এই বিষ্ণুপুর ছিল জঙ্গল ও মহা শস্মান। দৈনিক অফিস থেকে ফেরার পথে কৃষ্ণ চন্দ্র হোতা তিনি ধ্যান করতেন বিষ্ণুপুরে বট বৃক্ষের তলায় এবং তার সামনে খেলা করতেন তার কন্যা। একদিন মনে পড়ে অফিসে কোনও জরুরি কাজ ফেলে এসেছেন। কাশিমবাজার আবার যেতে হবে। যদিও মেয়ে ক্লান্ত ছিল আর যেতে চাইনি। সেই সময় তার পিতা পরিচিত শাখারি যাচ্ছেন রাস্তা দিয়ে, দেখতে পান এবং তাকে বলা হয় তার সন্তান কে বাড়ি পৌঁছে দিতে। শাখারি সঙ্গে নৌকা করে যাওয়ার সময় হাত ছেড়ে জলের উপর বসে পড়ে করুনাময়ী। অনেক ডাকাডাকি করেও করুনাময়ী আর আসেননা এবং করুনাময়ী জেদ করে তার হাতে শাখা পড়িয়া দেওয়া হয়। সেই মতো শাখা পড়িয়ে দেন শাখারি। এই কথা জানতে পারে তার পিতা এবং জলে এসে শাখা পড়া দুটো হাত দেখতে পান এবং সেই দুটি হাত জলে আন্তরিত হয়ে যায়। হোতা মেয়ে শোকে বিষ্ণুপুর মহা শস্মানে ধ্যানস্থ, এবং তিনি মায়ের দর্শন পান এক গাছের কঠুরিতে এবং তার পরেই মাকে এখানে প্রতিষ্ঠিত করা হয় দেবী কালীরুপে। লালগোলা রাজা যগেন্দ্র নারায়ণ রায় এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেই কাল থেকে আজও পূজো হয়ে আসছে। দেবী এখানে চতুভুজা রুপে পুজিত হন ।

আজকে মহা শস্মানে পরিবর্তে বসেছে বিশেষ আলোকসজ্জা তাই আজও বহু মানুষ আসেন এই মন্দিরে কালীপুজো পুজো দিতে। পাশাপাশি বছরের অন্যান্য সময় চলে পুজো। বিশেষ করে শনিবার ও মঙ্গলবার ভিড় জমান বহু সাধারণ মানুষ। তবে আজকে দিনভর চলছে বিশেষ পুজো বলেই জানা গিয়েছে ।

কৌশিক অধিকারী

Kaushiki Amavasya Rituals at Tarapith: ভোরে দেবীর রাজরাজেশ্বরী বেশে মঙ্গলারতি থেকে সন্ধ্যায় লুচির ভোগ, কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠের দিনভর

সৌভিক রায়, বীরভূম: আজ তারাপীঠের সবচেয়ে বড় উৎসব কৌশিকী অমাবস্যা। সোমবার অর্থাৎ ২সেপ্টেম্বর ভোর ৫.০৫-এ শুরু হয়েছে অমাবস্যা।থাকবে মঙ্গলবার অর্থাৎ ৩সেপ্টেম্বর সকাল ৬.২৯ পর্যন্ত। এদিন ভোর চারটের সময় মা তারার বিগ্রহকে স্নান করানো হয়। আর তার পরেই সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় মা তারার গর্ভগৃহের মন্দির। এরপর মা তারাকে রাজরাজেশ্বরী বেশে সাজিয়ে মঙ্গলারতি করা হয়।এছাড়াও যেহেতু রাত থেকেই ভক্তরা লাইন দিতে শুরু করেন সেই জন্য রবিবার রাত থেকেই খোলা হয় মন্দির চত্বর।

মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় জানান এই দিন সন্ধ্যারতির সময় স্বর্ণালঙ্কার দিয়ে মা তারাকে সাজানো হবে রাজবেশে।এছাড়াও দুপুরের অন্নভোগে মা তারাকে নিবেদন করা হবে পোলাও, খিচুড়ি,অন্ন,দু’রকমের ভাজা,শোল মাছ ভাজা,নানা রকমের তরকারি।এছাড়াও থাকবে মাছ,বলির পাঁঠার মাংস, পায়েস,মিষ্টি,চাটনি ইত্যাদি।

এর পাশাপাশি সন্ধ্যাবেলায় নিবেদন করা হবে লুচি,সুজি,পাঁচ রকমের ভাজা ও নানা রকমের মিষ্টান্ন, মুড়কি।আর রাত্রে ভোগ দেওয়া হবে খিচুড়ি,মাছ ভাজা আর বলি হলে সেই বলির পাঁঠার মাংস।এছাড়াও কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে গোটা মন্দির চত্বর সাজানো হয় আলো এবং ফুলের মালা দিয়ে।

আরও পড়ুন : কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ! দুঃসময় কাটিয়ে অর্থ, সুখ-সমৃদ্ধি ফিরবে জীবনে

এর পাশাপাশি নিরাপত্তার জন্য ১০০০ পুলিশকর্মী, ৩০০ অফিসার এবং ১৭০০ সিভিক ভলেন্টিয়ার তারাপীঠে মোতায়েন রয়েছেন কৌশিকী অমাবস্যায়।দশটি ওয়াচ টাওয়ার। রয়েছে ৩৭টি ব্লক গেট।পুলিশ অ্যাসিস্ট্যান্ট বুথ ২১ টি।এন্টি ক্রাইম পেট্রোল টিম ১৩ টি। ২০০ টি সিসিটিভি।এছাড়াও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তারাপীঠের ঘাট গুলিতে রয়েছে ডুবুরি।এবং তারাপীঠ মন্দির সহ এলাকা জুড়ে চলছে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি।

Kaushiki Amavasya Rituals: কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ! দুঃসময় কাটিয়ে অর্থ, সুখ-সমৃদ্ধি ফিরবে জীবনে

এই অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু’টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালানো উচিৎ। এর ফলে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটে। সুস্মিতা গোস্বামী
এই অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু’টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালানো উচিৎ। এর ফলে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটে।
সুস্মিতা গোস্বামী
আসন্ন কৌশিকী অমাবস্যায় সন্ধ্যাবেলায় একটি কুয়ো বা একটি গর্তে এক চামচ দুধ ঢালুন। এতেই ঘটবে মিরাক্কেল। আপনার জীবনের সমস্ত বাঁধা বিপত্তি দূর হয়ে যাবে।বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।
আসন্ন কৌশিকী অমাবস্যায় সন্ধ্যাবেলায় একটি কুয়ো বা একটি গর্তে এক চামচ দুধ ঢালুন। এতেই ঘটবে মিরাক্কেল। আপনার জীবনের সমস্ত বাঁধা বিপত্তি দূর হয়ে যাবে।
বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।
কৌশিকী অমাবস্যার দিন আমিষ খাবার এড়িয়ে চলা শ্রেয়। শাস্ত্রমতে, এদিন আমিষ খাবার খেলে নেগেটিভ এনার্জির পরিমাণ বাড়ে। ফলে এই ধরনের খাবার না খাওয়াই ভাল। সুস্মিতা গোস্বামী
কৌশিকী অমাবস্যার দিন আমিষ খাবার এড়িয়ে চলা শ্রেয়। শাস্ত্রমতে, এদিন আমিষ খাবার খেলে নেগেটিভ এনার্জির পরিমাণ বাড়ে। ফলে এই ধরনের খাবার না খাওয়াই ভাল।
সুস্মিতা গোস্বামী
এদিন সন্ধ্যা থেকে বাড়ির সদর দরজা বা মূল দরজার সামনে অন্ধকার করে রাখা উচিৎ নয়। প্রদীপ জ্বালতে হবে। যত বেশি প্রদীপ জ্বলবে, তত ভাল। সারা রাত জ্বালাতে পারলে অমঙ্গল কেটে গিয়ে জীবনে সুখ শান্তি বজায় থাকে। সুস্মিতা গোস্বামী
এদিন সন্ধ্যা থেকে বাড়ির সদর দরজা বা মূল দরজার সামনে অন্ধকার করে রাখা উচিৎ নয়। প্রদীপ জ্বালতে হবে। যত বেশি প্রদীপ জ্বলবে, তত ভাল। সারা রাত জ্বালাতে পারলে অমঙ্গল কেটে গিয়ে জীবনে সুখ শান্তি বজায় থাকে।
সুস্মিতা গোস্বামী
কৌশিকী অমাবস্যার রাতে বাইরে না বেরোনোই ভাল। এই রাতে প্রচুর নেগেটিভ এনার্জির বাড়বাড়ন্ত হয় বলেও মনে করেন অনেকে। আর তাই এই রাতটিকে তন্ত্রসাধকরা সাধনার জন্যও বেছে নেয়। তাই বাড়িতে থাকাই শ্রেয়। সুস্মিতা গোস্বামী
কৌশিকী অমাবস্যার রাতে বাইরে না বেরোনোই ভাল। এই রাতে প্রচুর নেগেটিভ এনার্জির বাড়বাড়ন্ত হয় বলেও মনে করেন অনেকে। আর তাই এই রাতটিকে তন্ত্রসাধকরা সাধনার জন্যও বেছে নেয়। তাই বাড়িতে থাকাই শ্রেয়।
সুস্মিতা গোস্বামী

Kaushiki Amavasya at Tarapith: কৌশিকী অমাবস্যায় ভক্তদের ঢল, সোমবার কত ক্ষণ খোলা থাকবে তারাপীঠ মন্দির? জানুন এখনই

জাগ্রত তিথি কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে ভক্তদের ঢল নেমেছে৷ প্রতি বছরের মতো এ বারও পুণ্যার্থীদের ভিড় উপচে পড়েছে এই তীর্থক্ষেত্রে৷ (প্রতিবেদন:অক্ষয় ধীবর)
জাগ্রত তিথি কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে ভক্তদের ঢল নেমেছে৷ প্রতি বছরের মতো এ বারও পুণ্যার্থীদের ভিড় উপচে পড়েছে এই তীর্থক্ষেত্রে৷ (প্রতিবেদন:অক্ষয় ধীবর)

 

 সোমবার ভোরে রাজবেশে সাজানো হয় তারা মাকে৷ করা হয় মঙ্গলারতি৷ এদিন খুব ভোরে ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের গর্ভগৃহের দ্বার৷
সোমবার ভোরে রাজবেশে সাজানো হয় তারা মাকে৷ করা হয় মঙ্গলারতি৷ এদিন খুব ভোরে ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের গর্ভগৃহের দ্বার৷

 

দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা এসেছেন তারাপীঠে৷ তাঁদের বিশ্বাস, এই পুণ্যতিথিতে দেবীর কাছে প্রার্থনা পূর্ণ হবেই৷
দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা এসেছেন তারাপীঠে৷ তাঁদের বিশ্বাস, এই পুণ্যতিথিতে দেবীর কাছে প্রার্থনা পূর্ণ হবেই৷

 

কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে সোমবার রাতভর খোলা থাকবে তারাপীঠ মন্দির৷
কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে সোমবার রাতভর খোলা থাকবে তারাপীঠ মন্দির৷

 

এই পুণ্যতিথিতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদর মুড়ে ফেলা হয়েছে তারাপীঠ মন্দির ও সংলগ্ন অঞ্চল৷ (ছবি :সোশ্যাল মিডিয়া)
এই পুণ্যতিথিতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদর মুড়ে ফেলা হয়েছে তারাপীঠ মন্দির ও সংলগ্ন অঞ্চল৷ (ছবি :সোশ্যাল মিডিয়া)

Kaushiki Amavasya Bhog at Tarapith Temple: ভাত, লুচি, পোড়া শোলমাছ…কৌশিকী অমাবস্যায় দেবীকে কী কী ভোগ নিবেদন করা হয় তারাপীঠে, জানুন এই পুণ্যতিথিতে

তন্ত্রসাধকদের কাছে কৌশিকী অমাবস্যা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ৷ তারাপীঠে এই পুণ্যতিথিতে উপচে পড়ে ভক্তদের ভিড়৷ নিবেদন করা হয় বিশেষ ভোগপ্রসাদ৷
তন্ত্রসাধকদের কাছে কৌশিকী অমাবস্যা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ৷ তারাপীঠে এই পুণ্যতিথিতে উপচে পড়ে ভক্তদের ভিড়৷ নিবেদন করা হয় বিশেষ ভোগপ্রসাদ৷

 

পুণ্যতিথির দুপুরে বিশেষ অন্নভোগ নিবেদন করা হবে তারা মাকে। এদিন, চারভাগে দেবীকে ভোগ দেওয়া হয়। সকাল,দুপুর,সন্ধ্যা এবং রাত্রে।
পুণ্যতিথির দুপুরে বিশেষ অন্নভোগ নিবেদন করা হবে তারা মাকে। এদিন, চারভাগে দেবীকে ভোগ দেওয়া হয়। সকাল,দুপুর,সন্ধ্যা এবং রাত্রে।

 

কৌশিকী অমাবস্যায় দুপুরে সাদা ভাত, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস নিবেদন করা হয় দেবীকে৷ সঙ্গে থাকে ১১ রকম ভাজা ও পোড়া শোলমাছ, ৫ রকমের মাছভাজা, চাটনি ও পায়েস৷
কৌশিকী অমাবস্যায় দুপুরে সাদা ভাত, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস নিবেদন করা হয় দেবীকে৷ সঙ্গে থাকে ১১ রকম ভাজা ও পোড়া শোলমাছ, ৫ রকমের মাছভাজা, চাটনি ও পায়েস৷

 

কৌশিকী অমাবস্যায় সান্ধ্যভোগে সাধারণত থাকে লুচি, সুজি, ৫ রকম ফল, ৫ রকম মিষ্টি, ক্ষীর এবং শীতলভোগ৷
কৌশিকী অমাবস্যায় সান্ধ্যভোগে সাধারণত থাকে লুচি, সুজি, ৫ রকম ফল, ৫ রকম মিষ্টি, ক্ষীর এবং শীতলভোগ৷

 

এই তিথিতে রাতের ভোগে থাকে খিচুড়ি, মাছভাজা ও বলির মাংস৷ কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে বিশেষ নিশিপূজার আয়োজন করা হয় তারাপীঠে৷
এই তিথিতে রাতের ভোগে থাকে খিচুড়ি, মাছভাজা ও বলির মাংস৷ কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে বিশেষ নিশিপূজার আয়োজন করা হয় তারাপীঠে৷