দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো থেকে শুরু করে জগদ্ধাত্রী পুজো-- গোটা মরসুম জুড়েই ভোগের খিচুড়ি খাওয়ার ধুম। তবে খিচুড়ি এমনই একটি বিশেষ খাবার যা সারা বছর খাওয়া যায়। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে, খিচুড়ি আর ভাজা পেলে আর কী লাগে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Khichuri Benefits: বৃষ্টির দিনে গরম গরম খিচুড়ি হলে জমে যায়! জানেন এই খাবার খেলে আপনার শরীরে কী হয়?

দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো থেকে শুরু করে জগদ্ধাত্রী পুজো-- গোটা মরসুম জুড়েই ভোগের খিচুড়ি খাওয়ার ধুম। তবে খিচুড়ি এমনই একটি বিশেষ খাবার যা সারা বছর খাওয়া যায়। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে, খিচুড়ি আর  ভাজা পেলে আর কী লাগে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো থেকে শুরু করে জগদ্ধাত্রী পুজো– গোটা মরসুম জুড়েই ভোগের খিচুড়ি খাওয়ার ধুম। তবে খিচুড়ি এমনই একটি বিশেষ খাবার যা সারা বছর খাওয়া যায়। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে, খিচুড়ি আর ভাজা পেলে আর কী লাগে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শুধু বাঙালিই নয়, সারা ভারতে নানা স্বাদের আর নানা ধরনের খিচুড়ি তৈরি হয়ে থাকে। অত্যন্ত উপাদেয় এবং পুষ্টিকর এই পদ।
শুধু বাঙালিই নয়, সারা ভারতে নানা স্বাদের আর নানা ধরনের খিচুড়ি তৈরি হয়ে থাকে। অত্যন্ত উপাদেয় এবং পুষ্টিকর এই পদ।
সাধারণত, চাল, ডাল, সবজি দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। তবে বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন উপাদান যুক্ত হয় এই খিচুড়িতে। এই বিশেষ পদটিতে যেহেতু নানা রকমের উপাদান মিশে থাকে, তাই এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। খিচুড়ি খেলেই শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। অসুস্থদের জন্যও খিচুড়ি পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
সাধারণত, চাল, ডাল, সবজি দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। তবে বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন উপাদান যুক্ত হয় এই খিচুড়িতে। এই বিশেষ পদটিতে যেহেতু নানা রকমের উপাদান মিশে থাকে, তাই এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। খিচুড়ি খেলেই শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। অসুস্থদের জন্যও খিচুড়ি পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
খিচুড়িতে ব্যবহৃত নানা ধরনের উপাদান নানা ভাবে আমাদের স্বাস্থ্যের উপকার করে থাকে। এর রন্ধন পদ্ধতিও একে বানিয়ে তোলে সহজপাচ্য। তাই এটিকে একেবারে আদর্শ খাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা যেতেই পারে।
খিচুড়িতে ব্যবহৃত নানা ধরনের উপাদান নানা ভাবে আমাদের স্বাস্থ্যের উপকার করে থাকে। এর রন্ধন পদ্ধতিও একে বানিয়ে তোলে সহজপাচ্য। তাই এটিকে একেবারে আদর্শ খাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা যেতেই পারে।
খিচুড়িতে দেওয়া হয় জিরে। এর নিজস্ব গুণ রয়েছে। জিরে হজমশক্তি বাড়ায়। পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
খিচুড়িতে দেওয়া হয় জিরে। এর নিজস্ব গুণ রয়েছে। জিরে হজমশক্তি বাড়ায়। পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
প্রায় কোনও ভারতীয় পদই হলুদ ছাড়া রান্না করা হয় না। হলুদের মধ্যে রয়েছে দারুন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। তাছাড়া একে থাকে কারকুমিন যা বাতের ব্যথা হ্রাস করতে পারে।
প্রায় কোনও ভারতীয় পদই হলুদ ছাড়া রান্না করা হয় না। হলুদের মধ্যে রয়েছে দারুন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। তাছাড়া একে থাকে কারকুমিন যা বাতের ব্যথা হ্রাস করতে পারে।
খিচুড়ির প্রধান উপাদানগুলির একটি হল ডাল। বিভিন্ন রকমের ডাল দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করা যায়। এক এক প্রদেশে এক এক রকমের হয়ে থাকে এই পদ। যে কোনও ডাল পুষ্টিতে ভরপুর।
খিচুড়ির প্রধান উপাদানগুলির একটি হল ডাল। বিভিন্ন রকমের ডাল দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করা যায়। এক এক প্রদেশে এক এক রকমের হয়ে থাকে এই পদ। যে কোনও ডাল পুষ্টিতে ভরপুর।
এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। রক্তচাপ কমাতে পারে এটি। নানা ধরনের কার্ডিও ভাসকুলার অসুখ প্রতিহত করতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও উপকারী।
এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। রক্তচাপ কমাতে পারে এটি। নানা ধরনের কার্ডিও ভাসকুলার অসুখ প্রতিহত করতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও উপকারী।
সব থেকে বড় বিষয় হল খিচুড়ি এমন একটি খাবার যা গ্লুটেনমুক্ত। ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে খিচুড়ি হল একটি সেরা ‘ডিটক্স ফুড’। রাতের খাবারে খিচুড়ি আদর্শ হতে পারে। কারণ এটি নিতান্তই সহজপাচ্য। শিশু থেকে বয়স্ক এবং অসুস্থ মানুষের জন্যও তাই খিচুড়ি আদর্শ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সব থেকে বড় বিষয় হল খিচুড়ি এমন একটি খাবার যা গ্লুটেনমুক্ত। ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে খিচুড়ি হল একটি সেরা ‘ডিটক্স ফুড’। রাতের খাবারে খিচুড়ি আদর্শ হতে পারে। কারণ এটি নিতান্তই সহজপাচ্য। শিশু থেকে বয়স্ক এবং অসুস্থ মানুষের জন্যও তাই খিচুড়ি আদর্শ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)