মানব ইতিহাসে সবথেকে দামি জিনিসের কথা বললেই প্রথমে মাথায় আসে বুর্জ খলিফা, তাজমহল কিংবা বড় কোনও বিমানের। কিন্তু, যদি বলি যে উপরের কোনওটিই নয়!

Knowledge Story: কোনও হিরে-জহরত নয়, মানুষের তৈরি সবথেকে দামি জিনিস কোনটি জানেন? শুনে চমকে উঠবেন

কারণ, মানুষের দ্বারা নির্মিত কোনও বস্তু সেটা পৃথিবীতেই নেই! মানুষের তৈরি সেই জিনিস রয়েছে পৃথিবীর থেকে বাইরে মহাকাশে।
কারণ, মানুষের দ্বারা নির্মিত কোনও বস্তু সেটা পৃথিবীতেই নেই! মানুষের তৈরি সেই জিনিস রয়েছে পৃথিবীর থেকে বাইরে মহাকাশে।
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) তৈরিতে খরচ হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮৩৫৯ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে এই স্পেস স্টেশনের নাম উঠেছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও।
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) তৈরিতে খরচ হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮৩৫৯ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে এই স্পেস স্টেশনের নাম উঠেছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও।
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পক্ষ থেকে এই স্পেস স্টেশনকে "মানব ইতিহাসে সবথেকে দামি মানুষ নির্মিত বস্তু" হিসাবে গণ্য করা হয়েছে।
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পক্ষ থেকে এই স্পেস স্টেশনকে “মানব ইতিহাসে সবথেকে দামি মানুষ নির্মিত বস্তু” হিসাবে গণ্য করা হয়েছে।
১৯৮০-এর শুরুতে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) ফ্রিডম নামে একটি মডিউলার স্পেস স্টেশন করবার পরিকল্পনা নেয়। সেই মতোই কানাডার স্পেস সংস্থা (সিএসএ) জাপান স্পেস সংস্থা এবং রাশিয়ার স্পেস সংস্থা রসকসমসও এই স্পেস স্টেশন গঠনে যোগ দেয়।
১৯৮০-এর শুরুতে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) ফ্রিডম নামে একটি মডিউলার স্পেস স্টেশন করবার পরিকল্পনা নেয়। সেই মতোই কানাডার স্পেস সংস্থা (সিএসএ) জাপান স্পেস সংস্থা এবং রাশিয়ার স্পেস সংস্থা রসকসমসও এই স্পেস স্টেশন গঠনে যোগ দেয়।
আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন বা আইএসএস ২০ নভেম্বর ১৯৯৮ সালে প্রথম লো অরবিট ক্যাম্প হিসাবে শুরু হয়। মূলত, চাঁদ, মঙ্গল, এবং বিভিন্ন গ্রহাণুর উপর নজরদারি চালাতেই এই স্পেস স্টেশন গঠন করা হয়।
আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন বা আইএসএস ২০ নভেম্বর ১৯৯৮ সালে প্রথম লো অরবিট ক্যাম্প হিসাবে শুরু হয়। মূলত, চাঁদ, মঙ্গল, এবং বিভিন্ন গ্রহাণুর উপর নজরদারি চালাতেই এই স্পেস স্টেশন গঠন করা হয়।
প্রতি বছর এখনও প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয় এই স্পেস স্টেশনের দেখভালের পিছনে।
প্রতি বছর এখনও প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয় এই স্পেস স্টেশনের দেখভালের পিছনে।