ভারত ও পাকিস্তান ক্রিকেটারদের স্যালারি পার্থক্য জানেন? রোহিত-বিরাটদের ধারে কাছে নেই বাবর-শাহিনরা

ভারত ও পাকিস্তান দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বি দেশের যখনই ক্রিকেট মাঠে দ্বৈরথ হয় তা অন্য মাত্রা পায়। বর্তমানে যেমন মাঠের লড়াইয়ে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বিস্তর ফারাক। অনেক এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া। ঠিক তেমনই দুই দেশের বোর্ডের বেতন পরিকাঠামোর তারতম্য জানলে আপনি অবাক হবেন।
ভারত ও পাকিস্তান দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বি দেশের যখনই ক্রিকেট মাঠে দ্বৈরথ হয় তা অন্য মাত্রা পায়। বর্তমানে যেমন মাঠের লড়াইয়ে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বিস্তর ফারাক। অনেক এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া। ঠিক তেমনই দুই দেশের বোর্ডের বেতন পরিকাঠামোর তারতম্য জানলে আপনি অবাক হবেন।
বিসিসিআই প্রতি বছর পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেটারদের সঙ্গে চুক্তি করে। পুরুষ ক্রিকেটারদের গত বছর চারটি ভিন্ন গ্রেডের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। A+ গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয় ৭ কোটি টাকা। ম্যাচ ফি এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়। গত বছর নারী ক্রিকেটারদের তিনটি ভিন্ন গ্রেডের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। A+ গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয় ৫০ লাখ টাকা। ম্যাচ ফি এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়।
বিসিসিআই প্রতি বছর পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেটারদের সঙ্গে চুক্তি করে। পুরুষ ক্রিকেটারদের গত বছর চারটি ভিন্ন গ্রেডের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। A+ গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয় ৭ কোটি টাকা। ম্যাচ ফি এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়। গত বছর নারী ক্রিকেটারদের তিনটি ভিন্ন গ্রেডের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। A+ গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত খেলোয়াড়দের দেওয়া হয় ৫০ লাখ টাকা। ম্যাচ ফি এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়।
ভারতীয় পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেটারদের বার্ষিক চুক্তিতে পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু ম্যাচ ফিতে কোনো পার্থক্য নেই। দুই ক্রিকেটারই টেস্ট ম্যাচ খেলার জন্য পান ১৫ লাখ টাকা। ওয়ানডেতে ম্যাচ ফি ৬ লাখ টাকা এবং টি-টোয়েন্টির ম্যাচ ফি ৩ লাখ টাকা। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের পর বিসিসিআইই একমাত্র বোর্ড, যারা তার পুরুষ ও মহিলা খেলোয়াড়দের সমান ম্যাচ ফি প্রদান করে।
ভারতীয় পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেটারদের বার্ষিক চুক্তিতে পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু ম্যাচ ফিতে কোনো পার্থক্য নেই। দুই ক্রিকেটারই টেস্ট ম্যাচ খেলার জন্য পান ১৫ লাখ টাকা। ওয়ানডেতে ম্যাচ ফি ৬ লাখ টাকা এবং টি-টোয়েন্টির ম্যাচ ফি ৩ লাখ টাকা। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের পর বিসিসিআইই একমাত্র বোর্ড, যারা তার পুরুষ ও মহিলা খেলোয়াড়দের সমান ম্যাচ ফি প্রদান করে।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের তুলনায় পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা অনেক কম বেতন (চুক্তির টাকা) পান। পাকিস্তানের শীর্ষ গ্রেডের পুরুষ ক্রিকেটাররা প্রতি মাসে ৪৫ লাখ পাকিস্তানি  টাকা পান। যা ভারতীয় টাকায় প্রায় ১৩.৬০ লক্ষ টাকার সমান। পাকিস্তানি বোর্ডও নিজেদের আয়ের কিছু অংশ খেলোয়াড়দের দেয়। এত কিছুর পরেও, পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বার্ষিক চুক্তি সবেমাত্র ভারতীয় টাকায় ২ কোটিতে পৌঁছেছে, যা বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মার এক তৃতীয়াংশও নয়।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের তুলনায় পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা অনেক কম বেতন (চুক্তির টাকা) পান। পাকিস্তানের শীর্ষ গ্রেডের পুরুষ ক্রিকেটাররা প্রতি মাসে ৪৫ লাখ পাকিস্তানি টাকা পান। যা ভারতীয় টাকায় প্রায় ১৩.৬০ লক্ষ টাকার সমান। পাকিস্তানি বোর্ডও নিজেদের আয়ের কিছু অংশ খেলোয়াড়দের দেয়। এত কিছুর পরেও, পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বার্ষিক চুক্তি সবেমাত্র ভারতীয় টাকায় ২ কোটিতে পৌঁছেছে, যা বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মার এক তৃতীয়াংশও নয়।
নারী ক্রিকেটারদের কথা বলতে গেলে, গত বছরই পিসিবি ৪টি ভিন্ন গ্রেডে ২০ জন খেলোয়াড়কে চুক্তিবদ্ধ করেছিল। তবে এই চুক্তিতে খেলোয়াড়দের কত টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি। নারী ক্রিকেটারদের প্রতি ওয়ানডে ম্যাচের ফি দ্বিগুণ করেছে পিসিবি। একইভাবে, টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জন্য দেওয়া ফি ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে এই ফি কত হবে তা জানানো হয়নি। তবে এটা নিশ্চিত যে পাকিস্তানের নারী ক্রিকেটাররা শুধু ভারত নয়, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের তুলনায় কম বেতন পান।
নারী ক্রিকেটারদের কথা বলতে গেলে, গত বছরই পিসিবি ৪টি ভিন্ন গ্রেডে ২০ জন খেলোয়াড়কে চুক্তিবদ্ধ করেছিল। তবে এই চুক্তিতে খেলোয়াড়দের কত টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি। নারী ক্রিকেটারদের প্রতি ওয়ানডে ম্যাচের ফি দ্বিগুণ করেছে পিসিবি। একইভাবে, টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জন্য দেওয়া ফি ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে এই ফি কত হবে তা জানানো হয়নি। তবে এটা নিশ্চিত যে পাকিস্তানের নারী ক্রিকেটাররা শুধু ভারত নয়, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের তুলনায় কম বেতন পান।