মহাবিপদে কলকাতা

Knowledge: আর মাত্র ৬ বছর, ভয়ঙ্কর বিপদে কলকাতা! ১৭ কোটি মানুষের ‘সব’ শেষ হয়ে যাবে? ভয়াবহ আশঙ্কাবার্তা

ধীরে ধীরে জলের তলায় চলে যাচ্ছে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাইয়ের মতো মেট্রো শহরগুলি। সমুদ্রের জলস্তর বাড়ছে। আর তলিয়ে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম শহরগুলি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, আগামী ৬ বছরের মধ্যেই কলকাতাকে স্পর্শ করে ফেলবে সমুদ্র। কিন্তু, বাস্তব চিত্র আরও ভয়ানক।
ধীরে ধীরে জলের তলায় চলে যাচ্ছে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাইয়ের মতো মেট্রো শহরগুলি। সমুদ্রের জলস্তর বাড়ছে। আর তলিয়ে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম শহরগুলি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, আগামী ৬ বছরের মধ্যেই কলকাতাকে স্পর্শ করে ফেলবে সমুদ্র। কিন্তু, বাস্তব চিত্র আরও ভয়ানক।
পরিবেশবিদরা জানাচ্ছেন, হাতে আর খুব বেশি সময় নেই। তারপর কলকাতা সহ বাংলার বৃহদাংশ জলের অতলে তলিয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে ভূতত্ত্ববিদরা বলেন, ‘কলকাতার মাটির তলা থেকে ধীরে ধীরে পলি রাশি সরে যাচ্ছে। কলকাতার মাটি ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। উল্টোদিকে সমুদ্রের জলস্তরের পরিমাণ অতি দ্রুতগতিতে বাড়ছে। এভাবে জলস্তর বাড়তে থাকাটা কলকাতার জন্য ভয়ংকর। শুধুমাত্র কলকাতা নয়। ভারতবর্ষের উপকূলবর্তী এলাকার ১২টি শহর তলিয়ে যেতে পারে আগামী ১২-১৫ বছরের মধ্যে।’
পরিবেশবিদরা জানাচ্ছেন, হাতে আর খুব বেশি সময় নেই। তারপর কলকাতা সহ বাংলার বৃহদাংশ জলের অতলে তলিয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে ভূতত্ত্ববিদরা বলেন, ‘কলকাতার মাটির তলা থেকে ধীরে ধীরে পলি রাশি সরে যাচ্ছে। কলকাতার মাটি ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। উল্টোদিকে সমুদ্রের জলস্তরের পরিমাণ অতি দ্রুতগতিতে বাড়ছে। এভাবে জলস্তর বাড়তে থাকাটা কলকাতার জন্য ভয়ংকর। শুধুমাত্র কলকাতা নয়। ভারতবর্ষের উপকূলবর্তী এলাকার ১২টি শহর তলিয়ে যেতে পারে আগামী ১২-১৫ বছরের মধ্যে।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাপমাত্রা বাড়ছে সব জায়গা। অ্যাভারেজ গ্লোবাল টেম্পারেচার হু হু করে বেড়ে চলেছে। সমস্ত বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বলে দিচ্ছেন এই এই জায়গা এইভাবে ডুবে যাবে। সেটা কোনও জায়গায় হয়তো পঞ্চাশ বছর, কোনও জায়গায় ২০ বছর, কেউ কেউ বলছে ২০৩০ এর মধ্যে কোনও পদক্ষেপ করা না হলে এই শহরগুলি ডুবে যাবে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাপমাত্রা বাড়ছে সব জায়গা। অ্যাভারেজ গ্লোবাল টেম্পারেচার হু হু করে বেড়ে চলেছে। সমস্ত বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বলে দিচ্ছেন এই এই জায়গা এইভাবে ডুবে যাবে। সেটা কোনও জায়গায় হয়তো পঞ্চাশ বছর, কোনও জায়গায় ২০ বছর, কেউ কেউ বলছে ২০৩০ এর মধ্যে কোনও পদক্ষেপ করা না হলে এই শহরগুলি ডুবে যাবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এই অবস্থা? উত্তর, বিশ্ব উষ্ণায়ণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিমবাহ গলে সমুদ্রের জলস্তর ক্রমশ বাড়ছে। কয়েকফুট পর্যন্ত বাড়বে সমুদ্রের জলতল। সমুদ্রের জলস্তর বাড়লে নদীতে নোনা জল ঢুকতে শুরু করবে। উপকূলীয় শহরগুলির জন্য যা মারাত্মক হতে শুরু করেছে। কার্বন ডাই অক্সাইডের লেভেল বাড়ছে। অক্সিজেন কমে যাচ্ছে। বরফের স্তর গলছে। হিমবাহগুলি গলে যাচ্ছে দ্রুত। তাতেই বিপদ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এই অবস্থা? উত্তর, বিশ্ব উষ্ণায়ণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হিমবাহ গলে সমুদ্রের জলস্তর ক্রমশ বাড়ছে। কয়েকফুট পর্যন্ত বাড়বে সমুদ্রের জলতল। সমুদ্রের জলস্তর বাড়লে নদীতে নোনা জল ঢুকতে শুরু করবে। উপকূলীয় শহরগুলির জন্য যা মারাত্মক হতে শুরু করেছে। কার্বন ডাই অক্সাইডের লেভেল বাড়ছে। অক্সিজেন কমে যাচ্ছে। বরফের স্তর গলছে। হিমবাহগুলি গলে যাচ্ছে দ্রুত। তাতেই বিপদ।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনেকের মধ্যেই একটা ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হয়েছে যে শুধুমাত্র কলকাতা বা মুম্বই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তা নয় কিন্তু। পূর্ব এবং পশ্চিম উপকূলবর্তী এলাকা থেকে স্ট্রেটলাইনে প্রায় ৮২ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত সমুদ্রের তলায় চলে যাবে। এই ঘটনার ১০ বছর পর ভূমিভাগের আরও ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে সমুদ্রের জল ঢুকে পড়বে।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনেকের মধ্যেই একটা ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হয়েছে যে শুধুমাত্র কলকাতা বা মুম্বই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তা নয় কিন্তু। পূর্ব এবং পশ্চিম উপকূলবর্তী এলাকা থেকে স্ট্রেটলাইনে প্রায় ৮২ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত সমুদ্রের তলায় চলে যাবে। এই ঘটনার ১০ বছর পর ভূমিভাগের আরও ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে সমুদ্রের জল ঢুকে পড়বে।
ফলে শুধুমাত্র ১২-১৫টি শহর তলিয়ে যাবে, তা নয় কিন্তু। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, সারা ভারতবর্ষের প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এনভায়রনমেন্টাল রিফিউজি হয়ে পড়বেন। তার পরবর্তী ১০ বছরে ওই সংখ্যাটা দাঁড়াবে ৪৩ কোটি।'
ফলে শুধুমাত্র ১২-১৫টি শহর তলিয়ে যাবে, তা নয় কিন্তু। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, সারা ভারতবর্ষের প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এনভায়রনমেন্টাল রিফিউজি হয়ে পড়বেন। তার পরবর্তী ১০ বছরে ওই সংখ্যাটা দাঁড়াবে ৪৩ কোটি।’
বিশেষজ্ঞদের কথায়, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া, বীরভূম, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানের বেশ খানিকটা অঞ্চল শুধুমাত্র টিকে থাকবে।'
বিশেষজ্ঞদের কথায়, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া, বীরভূম, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানের বেশ খানিকটা অঞ্চল শুধুমাত্র টিকে থাকবে।’
ভূতত্ত্ববিদরা পরামর্শ দিচ্ছেন, মাটির তলার যে অংশগুলি সমুদ্রের সঙ্গে সংযুক্ত, তার গভীরতা আমাদের উপকূলে প্রায় ৮৬ মিটার পর্যন্ত। এই ৮৬ মিটার গভীরতা সম্পন্ন এলাকাকে মাটির নিচ দিয়ে ব্যারিকেড করে দিতে হবে। যাতে সমুদ্রের জল মাটির ক্ষয় করতে না পারে। তাছাড়া দূষণ রুখে দেওয়াটাও অত্যন্ত জরুরি। দূষণ কমিয়ে আরও ৮০ বছর যদি চালানো যায়, তবে বিষয়টি রোধ করা সম্ভব।
ভূতত্ত্ববিদরা পরামর্শ দিচ্ছেন, মাটির তলার যে অংশগুলি সমুদ্রের সঙ্গে সংযুক্ত, তার গভীরতা আমাদের উপকূলে প্রায় ৮৬ মিটার পর্যন্ত। এই ৮৬ মিটার গভীরতা সম্পন্ন এলাকাকে মাটির নিচ দিয়ে ব্যারিকেড করে দিতে হবে। যাতে সমুদ্রের জল মাটির ক্ষয় করতে না পারে। তাছাড়া দূষণ রুখে দেওয়াটাও অত্যন্ত জরুরি। দূষণ কমিয়ে আরও ৮০ বছর যদি চালানো যায়, তবে বিষয়টি রোধ করা সম্ভব।