এই ট্রেনে লাগে না কোনো টিকিট

পুরো ‘ফ্রি’! একমাত্র এই ট্রেনে লাগে না কোনও টিকিট… ৭৫ বছর ধরে বিনা খরচায় ঘুরছেন যাত্রীরা… দেশের কোথায় চলে এই রেলগাড়ি?

কম খরচে বহুদূর যাওয়ার একমাত্র ভরসা হল ট্রেন। এ এমন এক যান, যা একই সময় বিপুল যাত্রী পরিবহণ করতে পারে।
কম খরচে বহুদূর যাওয়ার একমাত্র ভরসা হল ট্রেন। এ এমন এক যান, যা একই সময় বিপুল যাত্রী পরিবহণ করতে পারে।
ভারতে এমনও একটি ট্রেন রয়েছে, যা গত ৭৫ বছর ধরে যাত্রীদের বিনামূল্যে পরিষেবা দিয়ে আসছে।
ভারতে এমনও একটি ট্রেন রয়েছে, যা গত ৭৫ বছর ধরে যাত্রীদের বিনামূল্যে পরিষেবা দিয়ে আসছে।
রাজধানী, দুরন্ত অথবা শতাব্দীর মতো প্রিমিয়াম ট্রেন যদি দু ঘণ্টা বা তার বেশি লেট করে তাহলে যাত্রীরা বিনামূল্যে খাবার পান৷ কিন্তু বিনামূল্যে গোটা সফর! এটা শুনে অবাক হওয়ারই কথা।
রাজধানী, দুরন্ত অথবা শতাব্দীর মতো প্রিমিয়াম ট্রেন যদি দু ঘণ্টা বা তার বেশি লেট করে তাহলে যাত্রীরা বিনামূল্যে খাবার পান৷ কিন্তু বিনামূল্যে গোটা সফর! এটা শুনে অবাক হওয়ারই কথা।
১৯৪৮ সালে এই  বিশেষ ট্রেনটি শ্রমিক পরিবহণের জন্য চালু হয়েছিল। ভাকড়া-নাঙ্গল বাঁধে কর্মরত শ্রমিকদের জন্যই মূলত এই ট্রেন চালু করা হয়েছিল।
১৯৪৮ সালে এই বিশেষ ট্রেনটি শ্রমিক পরিবহণের জন্য চালু হয়েছিল। ভাকড়া-নাঙ্গল বাঁধে কর্মরত শ্রমিকদের জন্যই মূলত এই ট্রেন চালু করা হয়েছিল।
এটি পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের সীমান্তে অবস্থিত নাঙ্গল এবং ভাকড়ার মধ্যে যাতায়াত করে।
এটি পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের সীমান্তে অবস্থিত নাঙ্গল এবং ভাকড়ার মধ্যে যাতায়াত করে।
ভাকরা বিয়াস ম্যানেজমেন্ট বোর্ড এই ট্রেনের পরিচালনার দায়িত্বে। যাত্রীরা এই ট্রেনে চেপে ভাকরা নাঙ্গল বাঁধ দেখতে যান, আবার ফিরে আসেন ওই ট্রেনেই। এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
ভাকরা বিয়াস ম্যানেজমেন্ট বোর্ড এই ট্রেনের পরিচালনার দায়িত্বে। যাত্রীরা এই ট্রেনে চেপে ভাকরা নাঙ্গল বাঁধ দেখতে যান, আবার ফিরে আসেন ওই ট্রেনেই। এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
১৯৬৩ সালে ভাকড়া-নাঙ্গাল বাঁধ নির্মাণের কাজ শেষ হয়। শ্রমিকদের পাশাপাশি স্থানীয়েরাও নিয়মিত এই ট্রেনে যাতায়াত করতেন।
১৯৬৩ সালে ভাকড়া-নাঙ্গাল বাঁধ নির্মাণের কাজ শেষ হয়। শ্রমিকদের পাশাপাশি স্থানীয়েরাও নিয়মিত এই ট্রেনে যাতায়াত করতেন।
আজও রয়ে গিয়েছে সেই ট্রেন। যা ইতিহাসের এক সাক্ষ্য বহন করে চলেছে।
আজও রয়ে গিয়েছে সেই ট্রেন। যা ইতিহাসের এক সাক্ষ্য বহন করে চলেছে।