General Knowledge Story: বলুন তো দেখি, মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণী নিজেদের নাম রাখতে পারে? উত্তরটা কিন্তু অবাক হওয়ার মতো

এই পৃথিবীর আনাচ-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অপার রহস্য। যার সমাধান হওয়া খুব মুশকিল। ঠিক তেমনই এক প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে হাজির।
এই পৃথিবীর আনাচ-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অপার রহস্য। যার সমাধান হওয়া খুব মুশকিল। ঠিক তেমনই এক প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে হাজির।
এই জগতের সবথেকে বুদ্ধিমান প্রাণী মানুষ। তার চিন্তা, ভাবনা বাকিদের থেকে আলাদা। তার এমন একটা জিনিস আছে তা আর কারও নেই। সেটা হল নাম।
এই জগতের সবথেকে বুদ্ধিমান প্রাণী মানুষ। তার চিন্তা, ভাবনা বাকিদের থেকে আলাদা। তার এমন একটা জিনিস আছে তা আর কারও নেই। সেটা হল নাম।
মানুষ তার পোষ্যদের নাম দেয়। সেটা কুকুর হতে পারে, বেড়াল হতে পারে, পাখি হতে পারে। তারা সাড়াও দেয়।
মানুষ তার পোষ্যদের নাম দেয়। সেটা কুকুর হতে পারে, বেড়াল হতে পারে, পাখি হতে পারে। তারা সাড়াও দেয়।
কিন্তু কুকুর বা বিড়াল নিশ্চয়ই নিজেদের নাম দেবে না। তারা মানুষের দেওয়া নামেই সাড়া দেয়। কিন্তু এমন এক প্রাণি আছে যারা নিজেরা নিজেদের নাম দেয়।
কিন্তু কুকুর বা বিড়াল নিশ্চয়ই নিজেদের নাম দেবে না। তারা মানুষের দেওয়া নামেই সাড়া দেয়। কিন্তু এমন এক প্রাণি আছে যারা নিজেরা নিজেদের নাম দেয়।
সেই প্রাণিটি হল ডলফিন। ডলফিন নিজেরা নিজেদের নামে চিনতে পারে। এক এক ডলফিনের এক এক নাম। তারা ডাকে হুইসলের মতো আওয়াজ করে। প্রতিটি ডলফিনের আলাদা হুইসল হয়।
সেই প্রাণিটি হল ডলফিন। ডলফিন নিজেরা নিজেদের নামে চিনতে পারে। এক এক ডলফিনের এক এক নাম। তারা ডাকে হুইসলের মতো আওয়াজ করে। প্রতিটি ডলফিনের আলাদা হুইসল হয়।
বটলনোজ ডলফিনরা অনেকে একসঙ্গে থাকে। কেউ যদি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তখন বাকিরা তার নামের হুইসলের ডাক ডাকতে থাকে।
বটলনোজ ডলফিনরা অনেকে একসঙ্গে থাকে। কেউ যদি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তখন বাকিরা তার নামের হুইসলের ডাক ডাকতে থাকে।
ইউনাইটেড কিংডমের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী জীববিজ্ঞানী পিটার টাইক বলেছেন, "এটি একটি বিস্ময়কর গবেষণা, যা বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন।"
ইউনাইটেড কিংডমের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী জীববিজ্ঞানী পিটার টাইক বলেছেন, “এটি একটি বিস্ময়কর গবেষণা, যা বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন।”
বিজ্ঞানীরা প্রায় ৫০ বছর আগে ডলফিনের হুইসেল আবিষ্কার করেছিলেন। তারপর থেকে, গবেষকরা দেখিয়েছেন যে শিশু ডলফিনগুলি তাদের মায়েদের কাছ থেকে তাদের পৃথক শিস শেখে। Tyack এর 1986 সালের একটি গবেষণাপত্র দেখায় যে একজোড়া পুরুষ ডলফিন একে অপরের হুইসেল অনুকরণ করেছিল। বিষয়টি কিন্তু বিস্ময়কর।
বিজ্ঞানীরা প্রায় ৫০ বছর আগে ডলফিনের হুইসেল আবিষ্কার করেছিলেন। তারপর থেকে, গবেষকরা দেখিয়েছেন যে শিশু ডলফিনগুলি তাদের মায়েদের কাছ থেকে তাদের পৃথক শিস শেখে। Tyack এর 1986 সালের একটি গবেষণাপত্র দেখায় যে একজোড়া পুরুষ ডলফিন একে অপরের হুইসেল অনুকরণ করেছিল। বিষয়টি কিন্তু বিস্ময়কর।