Nearby Tourism: নামমাত্র খরচে বাড়ির কাছে ঘুরে আসুন, কয়েক ঘণ্টায় মুড ফ্রেশ হয়ে যাবে, পাবেন ইতিহাসের নানা তথ্য

ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার কেল্লা। এই কেল্লার সঙ্গে রয়েছে গভর্নর ড্রেক সাহেবের স্মৃতি। কেল্লাটি তৈরি করেছিল ডাচ বা ওলন্দাজরা। ডায়মন্ডহারবার থেকে দোস্তিপুর হয়ে ফলতায় আসা যায়। বর্তমানে ফলতা থানা থেকে ৫ মিনিট দূরে অবস্থিত এই স্থান। (নবাব মল্লিক)
ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার কেল্লা। এই কেল্লার সঙ্গে রয়েছে গভর্নর ড্রেক সাহেবের স্মৃতি। কেল্লাটি তৈরি করেছিল ডাচ বা ওলন্দাজরা। ডায়মন্ডহারবার থেকে দোস্তিপুর হয়ে ফলতায় আসা যায়। বর্তমানে ফলতা থানা থেকে ৫ মিনিট দূরে অবস্থিত এই স্থান। (নবাব মল্লিক)
১৭৫৬ খ্রীস্টাব্দে বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তাঁর নাতি সিরাজউদদৌলা। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। এই সময় নবাব ষড়যন্ত্রকারীদের আশ্রয় না দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ইংরেজ ড্রেক সাহেবের কাছে।
১৭৫৬ খ্রীস্টাব্দে বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তাঁর নাতি সিরাজউদদৌলা। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। এই সময় নবাব ষড়যন্ত্রকারীদের আশ্রয় না দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ইংরেজ ড্রেক সাহেবের কাছে।
কিন্তু ড্রেক সাহেব সেসব মানেননি। ফলে নবাব বিরক্ত হয়ে কলকাতায় ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করেন। ১৭৫৬ সালের ২০ জুন কলকাতা থেকে ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করলে ইংরেজরা পালিয়ে আসে এই ফলতাতে।
কিন্তু ড্রেক সাহেব সেসব মানেননি। ফলে নবাব বিরক্ত হয়ে কলকাতায় ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করেন। ১৭৫৬ সালের ২০ জুন কলকাতা থেকে ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করলে ইংরেজরা পালিয়ে আসে এই ফলতাতে।
এর এই কেল্লা থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। পরে সিরাজ আবার পরাস্ত হন পলাশির প্রান্তের। ফলে এই কেল্লার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কেল্লার চারিদিকে রয়েছে পরিখা। কেল্লার মাঝে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। কেল্লার প্রবেশদ্বারে রয়েছে অনেক গর্ত।
এর এই কেল্লা থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। পরে সিরাজ আবার পরাস্ত হন পলাশির প্রান্তের। ফলে এই কেল্লার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কেল্লার চারিদিকে রয়েছে পরিখা। কেল্লার মাঝে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। কেল্লার প্রবেশদ্বারে রয়েছে অনেক গর্ত।
প্রয়োজনে এই গর্ত দিয়ে করা যেত গুলি। তবে সমস্তটাই আজ ইতিহাস। এই ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার ঐতিহাসিক কেল্লা থেকে।
প্রয়োজনে এই গর্ত দিয়ে করা যেত গুলি। তবে সমস্তটাই আজ ইতিহাস। এই ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার ঐতিহাসিক কেল্লা থেকে।