মুড়ি ও ঘুগনি 

Lok Sabha Election 2024: ভোট ‘উৎসব’, লোকসভা ভোটের বুথের বাইরে চলল দেদার ঘুগনি-মুড়ি! কোথায় জানেন? 

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হল তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। খড়গ্রামে বুথের কাছেই ভোটারদের মুড়ি-ঘুগনি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করে কংগ্রেস ও তৃণমূলের। খড়গ্রামের আসলপুরে বুথের কাছেই পাত পেড়ে ভোটারদের মুড়ি-ঘুগনি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে কংগ্রেস। সেখানেই চলে রান্না।
মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হল তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। খড়গ্রামে বুথের কাছেই ভোটারদের মুড়ি-ঘুগনি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করে কংগ্রেস ও তৃণমূলের। খড়গ্রামের আসলপুরে বুথের কাছেই পাত পেড়ে ভোটারদের মুড়ি-ঘুগনি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে কংগ্রেস। সেখানেই চলে রান্না।
খড়গ্রামের পলসণ্ডায় বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে মুড়ি-ঘুগনি খাওয়াচ্ছিল তৃণমূলও। পরে খড়গ্রাম থানার পুলিশ গিয়ে তুলে দেয়। দেদার চলল ঘুগনি রান্না।
খড়গ্রামের পলসণ্ডায় বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে মুড়ি-ঘুগনি খাওয়াচ্ছিল তৃণমূলও। পরে খড়গ্রাম থানার পুলিশ গিয়ে তুলে দেয়। দেদার চলল ঘুগনি রান্না।
খড়গ্রাম বিধানসভার ইন্দ্রাণী এলাকাতে পলিব্যাগের ভিতর ঠাসা রয়েছে সাদা মুড়ি। ওপর দিয়ে ছড়ানো হয় ঘুগনি। কোথাও আবার উপরি পাওনা চপ। গোটা কয়েক ফুলুরি। সঙ্গে শিশু থাকলে তার জন্যও বরাদ্দ থাকছে এসব। বুথের সামনেই খাটিয়া-বেঞ্চ টেবিল পেতে ভোটারদের আপ্যায়নে ব্যস্ত ছিলেন কয়েকজন
খড়গ্রাম বিধানসভার ইন্দ্রাণী এলাকাতে পলিব্যাগের ভিতর ঠাসা রয়েছে সাদা মুড়ি। ওপর দিয়ে ছড়ানো হয় ঘুগনি। কোথাও আবার উপরি পাওনা চপ। গোটা কয়েক ফুলুরি। সঙ্গে শিশু থাকলে তার জন্যও বরাদ্দ থাকছে এসব। বুথের সামনেই খাটিয়া-বেঞ্চ টেবিল পেতে ভোটারদের আপ্যায়নে ব্যস্ত ছিলেন কয়েকজন
মঙ্গলবার জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত খড়গ্রাম বিধানসভা এলাকাতে পুলিশের সামনেই দেদার মুড়ি, ঘুগনি-চপ দেওয়া হচ্ছে ভোটারদের।
মঙ্গলবার জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত খড়গ্রাম বিধানসভা এলাকাতে পুলিশের সামনেই দেদার মুড়ি, ঘুগনি-চপ দেওয়া হচ্ছে ভোটারদের।
কোথাও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কোথাও বা তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এসব বিলি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কেউ ভোটার দেওয়ার আগে, আবার কেউ ভোট দেবার পরে টিফিন নিচ্ছেন। কোন পয়সা লাগছে না।
কোথাও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কোথাও বা তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এসব বিলি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কেউ ভোটার দেওয়ার আগে, আবার কেউ ভোট দেবার পরে টিফিন নিচ্ছেন। কোন পয়সা লাগছে না।
প্রশ্ন করা হলে তাঁরা জানান, তাঁরা প্রত্যেকেই রাজনৈতিক দল করেন। তাঁদের দেওয়া সেই কুপন দিয়ে ভোটাররা টিফিন নিচ্ছেন।
প্রশ্ন করা হলে তাঁরা জানান, তাঁরা প্রত্যেকেই রাজনৈতিক দল করেন। তাঁদের দেওয়া সেই কুপন দিয়ে ভোটাররা টিফিন নিচ্ছেন।