Loksabha Election 2024: ‘হেভিওয়েট’ চতুর্থ দফা! বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটের হার ৭৫ শতাংশেরও বেশি…

আজ সোমবার চতুর্থ দফার নির্বাচন। ৮ কেন্দ্রে ভাগ্য় নির্ধারণ হবে ৭৫ জন প্রার্থীর। যার মধ্যে রয়েছেন হেভিওয়েট প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী, বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ। মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, বীরভূমের বোলপুর এবং বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র, নদিয়ার কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান-দুর্গাপুর ও বর্ধমান-পূর্ব, পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন রয়েছে আজ।

বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটের হার ৭৫.৬৬ শতাংশ

১)  বহরমপুর-৭৫.৩৬ শতাংশ
২)  কৃষ্ণনগর- ৭৭.২৯ শতাংশ
৩) রানাঘাট- ৭৭.৪৬ শতাংশ
৪) বর্ধমান পূর্ব- ৭৭.৩৬ শতাংশ
৫) বর্ধমান-দুর্গাপুর- ৭৫.০২ শতাংশ
৬)  আসানসোল- ৬৯.৪৩ শতাংশ
৭) বোলপুর- ৭৭.৭৭ শতাংশ
৮) বীরভূম- ৭৫.৪৫ শতাংশ

নরমে-গরমে মিটল ৪র্থ দফা। ভোট চলাকালীনই বীরভূমের জাজিগ্রামের ২০৩ নং বুথে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের। জানা গিয়েছে, ওই জওয়ানের নাম মহেন্দ্র সিং, বাড়ির উত্তরাখন্ডে। CRPF-এর এএসআই পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। দুর্গাপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি কর্মীদের মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মী ও এলাকাবাসী রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। ঘটনাস্থলে হাজির বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিজেপি কর্মীরা অভিযোগ করেছেন তাঁরা এক জায়গায় রান্নাবান্না করছিলেন সেখানে তৃণমূলের বাইক বাহিনী এসে তাঁদের উপর হামলা চালায়। এখন রাস্তায় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বিজেপি কর্মীরা।

আরও পড়ুন: ভোটের সকালে তৃণমূলের ‘দরিদ্র নারায়ণ সেবা’! বীরভূমের টোকেন দেখালেই মিলছে গরমাগরম তিন পদ

মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের দয়ানগর এলাকায় বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকায় বহরমপুর সদরের ডিএসপি সুশান্ত রাজবংশী-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের বক্তব্য, অধীর রঞ্জন চৌধুরী তাঁর নিজের ব্যক্তিগত একটি গাড়ি এবং সিকিউরিটির একটি গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন তাছাড়া অন্য কোনও গাড়ি বা প্রেসের কোনও গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন না। দীর্ঘক্ষণ ধরে বচসা তৈরি হয় এবং এখনও পর্যন্ত পর্যন্ত অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকে রেখেছে পুলিশ। পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তপ্ত বহরমপুর শহরে।

২০১৯ সালে এই ৮ লোকসভা কেন্দ্রে মধ্যে একমাত্র বহরমপুরে জিতেছিল কংগ্রেস। বিজেপির হাতে ছিল রানাঘাট, বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং আসানসোল। তৃণমূল জিতেছিল বীরভূম, বোলপুর, কৃষ্ণনগর, বর্ধমান-পূর্ব।