আয়ুর্বেদ সম্পর্কে আমরা সবাই কম-বেশি জানি। এই পদ্ধতিতে বড় বড় রোগও সহজে নিরাময় করা যায়। আয়ুর্বেদে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলা হয়েছে যা আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করি। কিন্তু এগুলির আলাদা আলাদা বিশেষত্ব রয়েছে, তবে এদের বিশেষত্ব আমাদের অজানা। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ফিটকিরি ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহৃত হয়। তবে এর এমন বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা এক মুহূর্তের মধ্যে হুপিং কাশি নিরাময় করে।

Magic Fitkari: আয়ুর্বেদে এই ছোট্ট স্ফটিকের গুণ অপরিসীম, হুপিং কাশি থেকে অর্শ এইভাবে ব্যবহার করলে রোগ নিরাময়ে হবে ম্যাজিক

আয়ুর্বেদ সম্পর্কে আমরা সবাই কম-বেশি জানি। এই পদ্ধতিতে বড় বড় রোগও সহজে নিরাময় করা যায়। আয়ুর্বেদে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলা হয়েছে যা আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করি। কিন্তু এগুলির আলাদা আলাদা বিশেষত্ব রয়েছে, তবে এদের বিশেষত্ব আমাদের অজানা। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ফিটকিরি ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহৃত হয়। তবে এর এমন বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা এক মুহূর্তের মধ্যে হুপিং কাশি নিরাময় করে।
আয়ুর্বেদ সম্পর্কে আমরা সবাই কম-বেশি জানি। এই পদ্ধতিতে বড় বড় রোগও সহজে নিরাময় করা যায়। আয়ুর্বেদে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলা হয়েছে যা আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করি। কিন্তু এগুলির আলাদা আলাদা বিশেষত্ব রয়েছে, তবে এদের বিশেষত্ব আমাদের অজানা। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ফিটকিরি ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহৃত হয়। তবে এর এমন বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা এক মুহূর্তের মধ্যে হুপিং কাশি নিরাময় করে।
আয়ুর্বেদে ফিটকিরির অনেক উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের বিশদ জানিয়েছেন পুরুষার্থী পবন আর্য। তিনি বলেন, আয়ুর্বেদের জগতে ফিটকিরি থেকে ছাই তৈরি করা হয়। একে বলা হয় স্ফটিক ভস্ম। এর ব্যবহারে অনেক রোগ নিরাময় হয়।
আয়ুর্বেদে ফিটকিরির অনেক উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের বিশদ জানিয়েছেন পুরুষার্থী পবন আর্য। তিনি বলেন, আয়ুর্বেদের জগতে ফিটকিরি থেকে ছাই তৈরি করা হয়। একে বলা হয় স্ফটিক ভস্ম। এর ব্যবহারে অনেক রোগ নিরাময় হয়।
যাদের হুপিং কাশি বা ফুসফুসে শ্লেষ্মার সমস্যা রয়েছে তাঁরা এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কফের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
যাদের হুপিং কাশি বা ফুসফুসে শ্লেষ্মার সমস্যা রয়েছে তাঁরা এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কফের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
সাবধানে ব্যবহার করতে হবে!তিনি আরও বলেন যে, ফিটকিরি নানা প্রকারের হয়ে থাকে। পটাশ, পটাশিয়াম অ্যালাম, সেলেনেট, অ্যামোনিয়াম এবং অন্যান্য আরও নানা প্রকারের ফিটকিরি রয়েছে, যা ব্যবহার করতে হয় সতর্কতার সঙ্গে, অন্যথায় সমস্যা হতে পারে। আমাদের শরীরের নানা দাগ এবং ব্রণর জন্য ফিটকিরি একটি অত্যন্ত কার্যকরী ওষুধ।
সাবধানে ব্যবহার করতে হবে!
তিনি আরও বলেন যে, ফিটকিরি নানা প্রকারের হয়ে থাকে। পটাশ, পটাশিয়াম অ্যালাম, সেলেনেট, অ্যামোনিয়াম এবং অন্যান্য আরও নানা প্রকারের ফিটকিরি রয়েছে, যা ব্যবহার করতে হয় সতর্কতার সঙ্গে, অন্যথায় সমস্যা হতে পারে। আমাদের শরীরের নানা দাগ এবং ব্রণর জন্য ফিটকিরি একটি অত্যন্ত কার্যকরী ওষুধ।
এটি ব্যবহার করার আগে একবার এটি পরীক্ষা করে নিতে হবে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যাস্ট্রিনজেন্ট রয়েছে, যা ত্বকের শুষ্কতা বাড়িয়ে দিতে পারে। সংবেদনশীল স্থানে এটি প্রয়োগ করলেও সমস্যা বাড়তে পারে।
এটি ব্যবহার করার আগে একবার এটি পরীক্ষা করে নিতে হবে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যাস্ট্রিনজেন্ট রয়েছে, যা ত্বকের শুষ্কতা বাড়িয়ে দিতে পারে। সংবেদনশীল স্থানে এটি প্রয়োগ করলেও সমস্যা বাড়তে পারে।
এটি ব্যবহার করার আগে একবার এটি পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটির অতিরিক্ত ব্যবহার ত্বকে শুষ্কতার সৃষ্টি করে। এটি গোলাপজল এবং লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে দাগযুক্ত স্থানে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। নিয়মিত এটি লাগালে ত্বকের দাগ হালকা হয়ে যায়।
এটি ব্যবহার করার আগে একবার এটি পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটির অতিরিক্ত ব্যবহার ত্বকে শুষ্কতার সৃষ্টি করে। এটি গোলাপজল এবং লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে দাগযুক্ত স্থানে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। নিয়মিত এটি লাগালে ত্বকের দাগ হালকা হয়ে যায়।
পাইরিয়া পাইলসের জন্যও অব্যর্থতিনি বলেন যে, টুথপেস্টেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর সাহায্যে পাইরিয়া, রক্তপাত, মাড়ি ফুলে যাওয়া সহ অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
পাইরিয়া পাইলসের জন্যও অব্যর্থ
তিনি বলেন যে, টুথপেস্টেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর সাহায্যে পাইরিয়া, রক্তপাত, মাড়ি ফুলে যাওয়া সহ অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এর পাশাপাশি এটি পাইলসের মতো সমস্যায়ও বেশ উপকারী। হালকা গরম জলে এক চামচ গুঁড়ো মিশিয়ে মলদ্বারে লাগালে পাইলসের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি মলদ্বারের ক্ষতও সারিয়ে তোলে।
এর পাশাপাশি এটি পাইলসের মতো সমস্যায়ও বেশ উপকারী। হালকা গরম জলে এক চামচ গুঁড়ো মিশিয়ে মলদ্বারে লাগালে পাইলসের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি মলদ্বারের ক্ষতও সারিয়ে তোলে।