Makar Sankranti 2024: পৌষ সংক্রান্তিতে কেন পিঠে বানানো হয় জানেন? এর পিছনে রয়েছে এক অদ্ভুত কারণ

বাঙালির তো বারো মাসে তেরো পার্বণ৷ ব্যতিক্রম নয় শীতকালও৷
বাঙালির তো বারো মাসে তেরো পার্বণ৷ ব্যতিক্রম নয় শীতকালও৷
শীতের হিমেল ছোঁয়ায় বাঙালি মেতে ওঠে পৌষ পার্বণ বা মকর সংক্রান্তির আনন্দে৷ বাংলা পঞ্জিকা বা ক্যালেন্ডারে পৌষের শেষ দিন হল পৌষ পার্বণ৷
শীতের হিমেল ছোঁয়ায় বাঙালি মেতে ওঠে পৌষ পার্বণ বা মকর সংক্রান্তির আনন্দে৷ বাংলা পঞ্জিকা বা ক্যালেন্ডারে পৌষের শেষ দিন হল পৌষ পার্বণ৷
কৃষিজ সভ্যতায় পৌষমাসে ডালাভর্তি ফসল উঠত কৃষকদের ঘরে৷ সেই আবাহন থেকেই কৃষিকাজের উদযাপনে পালিত হয়ে আসছে মকর সংক্রান্তি৷
কৃষিজ সভ্যতায় পৌষমাসে ডালাভর্তি ফসল উঠত কৃষকদের ঘরে৷ সেই আবাহন থেকেই কৃষিকাজের উদযাপনে পালিত হয়ে আসছে মকর সংক্রান্তি৷
কিন্তু কেন মকর সংক্রান্তিতে পিঠে বানানো হয় জানেন? মূলত নতুন ফসলের উৎসব বলেই এই দিনটিকে পৌষ-পার্ব্বণ হিসাবে উদযাপন করেন বাঙালিরা। এই সময়ে ঘরে ঘরে নতুন ফসল থাকে। সেই নতুন ফসল দিয়েই তৈরি করা হয় এই বিশেষ মিষ্টান্ন। এই নতুন ফসলকে স্বাগত জানাতেই ঘরে ঘরে বানানো হয় এই অসাধারণ মিষ্টান্ন।
কিন্তু কেন মকর সংক্রান্তিতে পিঠে বানানো হয় জানেন? মূলত নতুন ফসলের উৎসব বলেই এই দিনটিকে পৌষ-পার্ব্বণ হিসাবে উদযাপন করেন বাঙালিরা। এই সময়ে ঘরে ঘরে নতুন ফসল থাকে। সেই নতুন ফসল দিয়েই তৈরি করা হয় এই বিশেষ মিষ্টান্ন। এই নতুন ফসলকে স্বাগত জানাতেই ঘরে ঘরে বানানো হয় এই অসাধারণ মিষ্টান্ন।
এসে গেল মকর সংক্রান্তি৷ এই দিন গঙ্গাস্নান বাংলার অন্যতম রীতি৷ তবে শুধু গঙ্গাস্নানই নয়, মকর সংক্রান্তির পুন্য তিথির রয়েছে আরও অনেক গুরুত্ব৷
এসে গেল মকর সংক্রান্তি৷ এই দিন গঙ্গাস্নান বাংলার অন্যতম রীতি৷ তবে শুধু গঙ্গাস্নানই নয়, মকর সংক্রান্তির পুন্য তিথির রয়েছে আরও অনেক গুরুত্ব৷
মকর সংক্রান্তিতে দিন ও রাত সমানভাবে বিভক্ত৷ অর্থাৎ, ১২ ঘণ্টা করে৷ এই দিন তাই ধান রোপন করা হয়৷ চালের তৈরি খাবার যেমন পিঠে, ক্ষীর, পুলি খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে বাংলায়৷ সঙ্গে থাকে শীতকালে ঝোলা গুড়৷
মকর সংক্রান্তিতে দিন ও রাত সমানভাবে বিভক্ত৷ অর্থাৎ, ১২ ঘণ্টা করে৷ এই দিন তাই ধান রোপন করা হয়৷ চালের তৈরি খাবার যেমন পিঠে, ক্ষীর, পুলি খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে বাংলায়৷ সঙ্গে থাকে শীতকালে ঝোলা গুড়৷
বাংলার মতোই দিল্লি, হরিয়ানাতেও খাওয়া হয় ঘি দেওয়া চুরমা, হালুয়া বা ক্ষীর৷ বিবাহিত মহিলারা লোকসঙ্গীত গেয়ে শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের উপহার দেন৷ যাকে বলা হয় মানানা৷
বাংলার মতোই দিল্লি, হরিয়ানাতেও খাওয়া হয় ঘি দেওয়া চুরমা, হালুয়া বা ক্ষীর৷ বিবাহিত মহিলারা লোকসঙ্গীত গেয়ে শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের উপহার দেন৷ যাকে বলা হয় মানানা৷
আবার বিবাহিত মহিলাদের বাড়ি থেকেও আসে উপহার৷ বিবাহিত মহিলার ভাই একটি শীতের পোশাক উপহার দেন৷ এই রীতির নাম সিধা৷
আবার বিবাহিত মহিলাদের বাড়ি থেকেও আসে উপহার৷ বিবাহিত মহিলার ভাই একটি শীতের পোশাক উপহার দেন৷ এই রীতির নাম সিধা৷
পঞ্জাবে এই পরবের নাম মাঘি৷ তিলের তেলে প্রদীপ জ্বালিয়ে গঙ্গায় ভাসিয়ে পালিত হয় মাঘি৷ এভাবেই পাপ দূর করা হয়৷ বিশেষ মেলাও হয়৷
পঞ্জাবে এই পরবের নাম মাঘি৷ তিলের তেলে প্রদীপ জ্বালিয়ে গঙ্গায় ভাসিয়ে পালিত হয় মাঘি৷ এভাবেই পাপ দূর করা হয়৷ বিশেষ মেলাও হয়৷
পঞ্জাবে এদিন ভাংড়া নাচের মাধ্যমে পালিত হয় উৎসব৷ ক্ষীর খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে পঞ্জাবেও৷
পঞ্জাবে এদিন ভাংড়া নাচের মাধ্যমে পালিত হয় উৎসব৷ দুধ ও আখের রস দিয়ে তৈরি ক্ষীর খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে পঞ্জাবেও৷
রাজস্থানে মধ্যপ্রদেশে দুধ ও চিনির রস দিয়ে তৈরি হয় ফেনি৷ এছাড়াও তিলের লাড্ডু, গজক, ক্ষীর, পোয়া এই দিনের বিশেষ খাবার৷
রাজস্থানে মধ্যপ্রদেশে দুধ ও চিনির রস দিয়ে তৈরি হয় ফেনি৷ এছাড়াও তিলের লাড্ডু, গজক, ক্ষীর, পোয়া এই দিনের বিশেষ খাবার৷
হলুদ ও কুমকুম দিয়ে এদিন ভগবানকে তিলগুল নিবেদন করার রেওয়াজ মহারাষ্ট্র ও গোয়ায়৷তিল দিয়ে তৈরি মিষ্টির খাওয়ার উদ্দেশ্য সবসময় মিষ্টি কথা শোনা ও বলা৷
হলুদ ও কুমকুম দিয়ে এদিন ভগবানকে তিলগুল নিবেদন করার রেওয়াজ মহারাষ্ট্র ও গোয়ায়৷তিল দিয়ে তৈরি মিষ্টির খাওয়ার উদ্দেশ্য সবসময় মিষ্টি কথা শোনা ও বলা৷
গুজরাতে মকর সংক্রান্তিকে বলা হয় উত্তরায়ন৷ দুদিন ধরে ঘুড়ি উড়িয়ে পালিত হয় উৎসব৷
গুজরাতে মকর সংক্রান্তিকে বলা হয় উত্তরায়ন৷ দুদিন ধরে ঘুড়ি উড়িয়ে পালিত হয় উৎসব৷