বাড়িতে 'এই' গাছ রয়েছে? ভুল করেও এদিন জল দেবেন না, জলের মতো টাকা বেরিয়ে যাবে, অভাব-অনটন পিছু ছাড়বে না

Life Style: একাধিক রোগে ‘ম্যাজিকের’মত কাজ করে এই গাছের পাতা, হাতের নাগালে পাওয়া যায় বলে ফেলনা ভাববেন না

অশ্বত্থ পাতা পিত্ত কমায় বলা হয়। পেট সংক্রান্ত সমস্যা যেমন গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এই পাতা সহায়ক। এর সতেজ পাতার রস পান করলে পেট সংক্রান্ত রোগ সেরে যায়।
অশ্বত্থ পাতা পিত্ত কমায় বলা হয়। পেট সংক্রান্ত সমস্যা যেমন গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এই পাতা সহায়ক। এর সতেজ পাতার রস পান করলে পেট সংক্রান্ত রোগ সেরে যায়।
অশ্বত্থ গাছের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত মুক্তোর মতো সাদা হয়। এছাড়াও এটি দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যও এটি খুব উপকারী। বিষাক্ত প্রাণীর কামড় দিলে সেখানে অশ্বত্থ পাতার রস দিতে থাকুন। এতে বিষের প্রভাব কমে যায়।
অশ্বত্থ গাছের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত মুক্তোর মতো সাদা হয়। এছাড়াও এটি দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যও এটি খুব উপকারী। বিষাক্ত প্রাণীর কামড় দিলে সেখানে অশ্বত্থ পাতার রস দিতে থাকুন। এতে বিষের প্রভাব কমে যায়।
সর্দি-কাশির মতো সমস্যার জন্যও অশ্বত্থ পাতা উপকারী। এর পাতা ছায়ায় শুকিয়ে তার শুকনো পাতা চিনির সঙ্গে পিষে তা পান করলে সর্দি-কাশি ভালো হয়। ত্বক সুন্দর করতে অশ্বত্থ ছালের পেস্ট বা এর পাতাও ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এটি ত্বকের বলিরেখা কমাতেও সহায়ক।
সর্দি-কাশির মতো সমস্যার জন্যও অশ্বত্থ পাতা উপকারী। এর পাতা ছায়ায় শুকিয়ে তার শুকনো পাতা চিনির সঙ্গে পিষে তা পান করলে সর্দি-কাশি ভালো হয়। ত্বক সুন্দর করতে অশ্বত্থ ছালের পেস্ট বা এর পাতাও ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এটি ত্বকের বলিরেখা কমাতেও সহায়ক।
অশ্বত্থের বাকল এবং পাতায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। অশ্বত্থের নরম পাতা প্রতিদিন চিবিয়ে খেলে মানসিক চাপ দূর হয় এবং বৃদ্ধ বয়সেও সতেজতা ও প্রাণশক্তি বজায় থাকে। এর পাতার রস ফাটা গোড়ালিতে লাগালে অনেক উপশম হয় এবং এর প্রভাবে গোড়ালি নরম হয়ে যায়।
অশ্বত্থের বাকল এবং পাতায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। অশ্বত্থের নরম পাতা প্রতিদিন চিবিয়ে খেলে মানসিক চাপ দূর হয় এবং বৃদ্ধ বয়সেও সতেজতা ও প্রাণশক্তি বজায় থাকে। এর পাতার রস ফাটা গোড়ালিতে লাগালে অনেক উপশম হয় এবং এর প্রভাবে গোড়ালি নরম হয়ে যায়।
জন্ডিসে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ৩-৪টি অশ্বত্থ পাতার রস চিনির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার করে ৪ থেকে ৫ দিন করলে রোগীর জন্ডিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অশ্বত্থ গাছের পাকা ফল শুকিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি গুঁড়ো খেলে তোতলানোর সমস্যা দূর হয়।
জন্ডিসে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ৩-৪টি অশ্বত্থ পাতার রস চিনির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার করে ৪ থেকে ৫ দিন করলে রোগীর জন্ডিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অশ্বত্থ গাছের পাকা ফল শুকিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি গুঁড়ো খেলে তোতলানোর সমস্যা দূর হয়।
এই প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য বা বিষয়বস্তুর সত্যতা বা নির্ভরযোগ্যতা পুরোপুরি নিশ্চিত নয়। এই তথ্যগুলি বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংকলিত করে আপনাদের সামনে আনা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য প্রদান করা। এ ছাড়া যেকোনো উপায়ে এর ব্যবহারের দায়িত্ব ব্যবহারকারী বা পাঠকের নিজেরই হবে। News 18 Bangla-এর দায় নেবে না।
এই প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য বা বিষয়বস্তুর সত্যতা বা নির্ভরযোগ্যতা পুরোপুরি নিশ্চিত নয়। এই তথ্যগুলি বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংকলিত করে আপনাদের সামনে আনা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য প্রদান করা। এ ছাড়া যেকোনো উপায়ে এর ব্যবহারের দায়িত্ব ব্যবহারকারী বা পাঠকের নিজেরই হবে। News 18 Bangla-এর দায় নেবে না।