দিঘা সমুদ্র সৈকতে প্রাচীন ভগ্নস্তুপ

Digha: দিঘার এই রহস্যজনক জিনিসটিকে চেনেন না অনেকে! আসল সত্যিটা জানলে শিউরে উঠবেন

দিঘা পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পর্যটক হয়তো খুঁজেও পাওয়া যাবে না। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতেই পর্যটকদের প্রথম ছুটি কাটানোর জায়গা হল দিঘা! এই দিঘার সমুদ্র সৈকতে জোয়ারের সময় ডুবে যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে এই বস্তুটি সবাই দেখেছি। কিন্তু জানেন ওটা আসলে ঠিক কি জিনিস। জানেন না তো! (তথ্য- সৈকত শী)

দিঘা পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পর্যটক হয়তো খুঁজেও পাওয়া যাবে না। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতেই পর্যটকদের প্রথম ছুটি কাটানোর জায়গা হল দিঘা! এই দিঘার সমুদ্র সৈকতে জোয়ারের সময় ডুবে যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে এই বস্তুটি সবাই দেখেছি। কিন্তু জানেন ওটা আসলে ঠিক কি জিনিস। জানেন না তো! (তথ্য- সৈকত শী)
তাহলে জেনে নিন। আর জানলে আপনি অবাক হবেন। ওল্ড দিঘা সমুদ্র সৈকতে এই জিনিসটি আপনি দিঘায় এসে অনেকবারই দেখেছেন। কিন্তু এই জিনিসটির সঙ্গে এখনও আপনার পরিচয় হয়নি। আসলে জিনিসটি আর কিছুই নয় একটি ভগ্নস্তুপ। যা সমুদ্রে জোয়ারের সময় জলের তলায় চলে যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে।
তাহলে জেনে নিন। আর জানলে আপনি অবাক হবেন। ওল্ড দিঘা সমুদ্র সৈকতে এই জিনিসটি আপনি দিঘায় এসে অনেকবারই দেখেছেন। কিন্তু এই জিনিসটির সঙ্গে এখনও আপনার পরিচয় হয়নি। আসলে জিনিসটি আর কিছুই নয় একটি ভগ্নস্তুপ। যা সমুদ্রে জোয়ারের সময় জলের তলায় চলে যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে।
দিঘাকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। বাঙালি পর্যটক এর কাছে দিঘা যেন অপার বিস্ময়। তাই হয়ত বছরের সবসময় এই দিঘায় পর্যটকদের ভিড় থাকে। কিন্তু আজকের দিঘার সঙ্গে অতীতের দিঘা বা বীরকুলের অনেকটাই ফারাক ছিল। অতীতের দিঘা বীরকুল নামেই পরিচিত ছিল। বীরকুল যা অষ্টাদশ শতকের শেষভাগে অবিস্কৃত হয়।
দিঘাকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। বাঙালি পর্যটক এর কাছে দিঘা যেন অপার বিস্ময়। তাই হয়ত বছরের সবসময় এই দিঘায় পর্যটকদের ভিড় থাকে। কিন্তু আজকের দিঘার সঙ্গে অতীতের দিঘা বা বীরকুলের অনেকটাই ফারাক ছিল। অতীতের দিঘা বীরকুল নামেই পরিচিত ছিল। বীরকুল যা অষ্টাদশ শতকের শেষভাগে অবিস্কৃত হয়।
ভাইসরয় ওয়ারেন হেস্টিংস এর লেখা একটি চিঠিতে এটিকে 'প্রাচ্যের ব্রাইটন' বলে উল্লিখিত দেখা যায়।১৯২৩ সালে জন ফ্রাঙ্ক স্মিথ নামে এক ব্রিটিশ ভ্রমণকারী এখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে দিঘায় বসবাস শুরু করেন। তাঁর লেখালেখির ফলে দিঘা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সময়ে দিঘা অনেক বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক দিঘায় আসেন। দিঘায় সমুদ্র স্নানের সময় প্রায়ই এই জিনিসটি পর্যটকদের চোখে পড়ে। ওল্ড দিঘা সমুদ্র সৈকতের কাছেই প্রাচীন এই ভগ্নস্তুপ টি লক্ষ্য করা যায়। এই ভগ্নস্তুপটি আসলে আর কিছুই নয় একটি আওয়াচ টাওয়ারের বর্তমান রূপ।
ভাইসরয় ওয়ারেন হেস্টিংস এর লেখা একটি চিঠিতে এটিকে ‘প্রাচ্যের ব্রাইটন’ বলে উল্লিখিত দেখা যায়।১৯২৩ সালে জন ফ্রাঙ্ক স্মিথ নামে এক ব্রিটিশ ভ্রমণকারী এখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে দিঘায় বসবাস শুরু করেন। তাঁর লেখালেখির ফলে দিঘা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সময়ে দিঘা অনেক বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক দিঘায় আসেন। দিঘায় সমুদ্র স্নানের সময় প্রায়ই এই জিনিসটি পর্যটকদের চোখে পড়ে। ওল্ড দিঘা সমুদ্র সৈকতের কাছেই প্রাচীন এই ভগ্নস্তুপ টি লক্ষ্য করা যায়। এই ভগ্নস্তুপটি আসলে আর কিছুই নয় একটি আওয়াচ টাওয়ারের বর্তমান রূপ।
আবহাওয়া বিষয়ক বিভিন্ন নজরদারিও চালানো হত। আর এই স্তম্ভটি গড়ে উঠেছিল ওয়ারেন হেস্টিংয়ের সময়কালেই। যায় এখন অনেকটাই ভগ্ন প্রায় বিশেষ স্তূপ দাঁড়িয়ে থাকে যা জোয়ারের সময় ডুবে যায় খুব ভাটার সময় দৃশ্যমান হয়।
আবহাওয়া বিষয়ক বিভিন্ন নজরদারিও চালানো হত। আর এই স্তম্ভটি গড়ে উঠেছিল ওয়ারেন হেস্টিংয়ের সময়কালেই। যায় এখন অনেকটাই ভগ্ন প্রায় বিশেষ স্তূপ দাঁড়িয়ে থাকে যা জোয়ারের সময় ডুবে যায় খুব ভাটার সময় দৃশ্যমান হয়।
দিঘা সমুদ্রের এই বর্তমান ভগ্নস্তুপ নিয়ে আঞ্চলিক ইতিহাসবিদ ও শিক্ষক সুদর্শন সেন জানান, 'দিঘার বর্তমান রূপের সঙ্গে অতীতের রূপ অনেকখানি পার্থক্য রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দিঘায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে। দিঘার অতীত স্মৃতি খুঁজে পাওয়া মুশকিল কারণ বিভিন্ন সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বেশিরভাগই সলিল সমাধির শিকার হয়েছে। বর্তমানে ওল্ড দিঘায় একটি প্রাচীন ভগ্নস্তুত লক্ষ্য করা যায় ভাটার সময়। এই ভগ্নস্তুপটি প্রাচীন সময়ের একটি ওয়াচ টাওয়ারের বর্তমান রূপ। যা জোয়ারের সময় জলের তলায় যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে।'
দিঘা সমুদ্রের এই বর্তমান ভগ্নস্তুপ নিয়ে আঞ্চলিক ইতিহাসবিদ ও শিক্ষক সুদর্শন সেন জানান, ‘দিঘার বর্তমান রূপের সঙ্গে অতীতের রূপ অনেকখানি পার্থক্য রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দিঘায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে। দিঘার অতীত স্মৃতি খুঁজে পাওয়া মুশকিল কারণ বিভিন্ন সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বেশিরভাগই সলিল সমাধির শিকার হয়েছে। বর্তমানে ওল্ড দিঘায় একটি প্রাচীন ভগ্নস্তুত লক্ষ্য করা যায় ভাটার সময়। এই ভগ্নস্তুপটি প্রাচীন সময়ের একটি ওয়াচ টাওয়ারের বর্তমান রূপ। যা জোয়ারের সময় জলের তলায় যায় আবার ভাটার সময় ভেসে ওঠে।’
প্রসঙ্গত দিঘা-এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু প্রাচীন নিদর্শন এখনও লক্ষ্য করা যায়। যার মধ্যে অন্যতম হল বর্তমান বিদ্যুৎ পর্ষদের গেস্ট হাউস। বাড়িটার নাম রানসউইক হাউস। দিঘার প্রথম নাগরিক স্নেইথ সাহেবের বাড়ি। প্রাচীন দিঘার ভগ্ন প্রায় ওয়াচ টাওয়ার বর্তমানে দেখা যায় সমুদ্র সৈকতে।

প্রসঙ্গত দিঘা-এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু প্রাচীন নিদর্শন এখনও লক্ষ্য করা যায়। যার মধ্যে অন্যতম হল বর্তমান বিদ্যুৎ পর্ষদের গেস্ট হাউস। বাড়িটার নাম রানসউইক হাউস। দিঘার প্রথম নাগরিক স্নেইথ সাহেবের বাড়ি। প্রাচীন দিঘার ভগ্ন প্রায় ওয়াচ টাওয়ার বর্তমানে দেখা যায় সমুদ্র সৈকতে।