জিনিসপত্রের দাম ক্রমশ বাড়ছে। এর মধ্যেই ফের মধ্যবিত্তের পকেটে ছ্যাঁকা। ১ এপ্রিল থেকে বাড়তে চলেছে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ওষুধের দাম। পেইনকিলার থেকে অ্যান্টিবায়োটিক, সবই রয়েছে এর মধ্যে। সূত্রের খবর, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে কিছু দিন ধরেই ওষুধের দাম বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিল ওষুধ কোম্পানিগুলি।

Medicine Price Hike: পেইনকিলার থেকে অ্যান্টিবায়োটিক, দাম বাড়বে ৮০০ অতি প্রয়োজনীয় ওষুধের! কবে থেকে জানুন

জিনিসপত্রের দাম ক্রমশ বাড়ছে। এর মধ্যেই ফের মধ্যবিত্তের পকেটে ছ্যাঁকা। ১ এপ্রিল থেকে বাড়তে চলেছে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ওষুধের দাম। পেইনকিলার থেকে অ্যান্টিবায়োটিক, সবই রয়েছে এর মধ্যে। সূত্রের খবর, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে কিছু দিন ধরেই ওষুধের দাম বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিল ওষুধ কোম্পানিগুলি।
জিনিসপত্রের দাম ক্রমশ বাড়ছে। এর মধ্যেই ফের মধ্যবিত্তের পকেটে ছ্যাঁকা। ১ এপ্রিল থেকে বাড়তে চলেছে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ওষুধের দাম। পেইনকিলার থেকে অ্যান্টিবায়োটিক, সবই রয়েছে এর মধ্যে। সূত্রের খবর, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে কিছু দিন ধরেই ওষুধের দাম বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিল ওষুধ কোম্পানিগুলি।
পেইনকিলার, অ্যান্টিবায়োটিক এবং হার্টের ৮০০ ওষুধের দাম বাড়তে চলেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এসব ওষুধ কিনতে বাড়তি টাকা খরচ করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে, সরকার বার্ষিক পাইকারি মূল্য সূচকের (ডব্লিউপিআই) পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওষুধ কোম্পানিগুলিকে দাম বাড়ানোর অনুমতি দেয়।
পেইনকিলার, অ্যান্টিবায়োটিক এবং হার্টের ৮০০ ওষুধের দাম বাড়তে চলেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এসব ওষুধ কিনতে বাড়তি টাকা খরচ করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে, সরকার বার্ষিক পাইকারি মূল্য সূচকের (ডব্লিউপিআই) পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওষুধ কোম্পানিগুলিকে দাম বাড়ানোর অনুমতি দেয়।
দাম কত বাড়বে: পাইকারি মূল্য সূচকে (ডব্লিউপিআই) বার্ষিক পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরকার .০০৫৫ শতাংশ বৃদ্ধির অনুমতি দিতে পারে। গত বছর এবং ২০২২ সালে অপরিহার্য ওষুধের দামে ১২ শতাংশ এবং ১০ শতাংশের রেকর্ড বার্ষিক বৃদ্ধির পরে এটা ফার্মা ইন্ডাস্ট্রিতে মাঝারি বৃদ্ধি হতে চলেছে। বছরে একবার নির্ধারিত ওষুধের মূল্য পরিবর্তনের অনুমতি দেওয়া হয়।
দাম কত বাড়বে: পাইকারি মূল্য সূচকে (ডব্লিউপিআই) বার্ষিক পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরকার .০০৫৫ শতাংশ বৃদ্ধির অনুমতি দিতে পারে। গত বছর এবং ২০২২ সালে অপরিহার্য ওষুধের দামে ১২ শতাংশ এবং ১০ শতাংশের রেকর্ড বার্ষিক বৃদ্ধির পরে এটা ফার্মা ইন্ডাস্ট্রিতে মাঝারি বৃদ্ধি হতে চলেছে। বছরে একবার নির্ধারিত ওষুধের মূল্য পরিবর্তনের অনুমতি দেওয়া হয়।
প্রয়োজনীয় ওষুধ কী: বেশিরভাগ মানুষের দরকার পড়ে এমন ওষুধই এই তালিকায় রাখা হয়। এখানে বলে রাখা ভাল, এই সব ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। তবে ওষুধ কোম্পানিগুলো বছরে ১০ শতাংশ দাম বাড়াতে পারে। এই তালিকায় অ্যান্টি ক্যানসার ওষুধও রয়েছে।
প্রয়োজনীয় ওষুধ কী: বেশিরভাগ মানুষের দরকার পড়ে এমন ওষুধই এই তালিকায় রাখা হয়। এখানে বলে রাখা ভাল, এই সব ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। তবে ওষুধ কোম্পানিগুলো বছরে ১০ শতাংশ দাম বাড়াতে পারে। এই তালিকায় অ্যান্টি ক্যানসার ওষুধও রয়েছে।
যে ওষুধের দাম বাড়বে: প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় প্যারাসিটামলের মতো ওষুধ, অ্যাজিথ্রোমাইসিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি অ্যানিমিয়ার ওষুধ, ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। মাঝারি থেকে গুরুতর কোভিড ১৯ রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু ওষুধ এবং স্টেরয়েডগুলিও এই তালিকায় রাখা হয়েছে। ফার্মা কোম্পানিগুলি ক্রমবর্ধমান ইনপুট ব্যয়ের কারণে দাম বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে।
যে ওষুধের দাম বাড়বে: প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় প্যারাসিটামলের মতো ওষুধ, অ্যাজিথ্রোমাইসিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি অ্যানিমিয়ার ওষুধ, ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। মাঝারি থেকে গুরুতর কোভিড ১৯ রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু ওষুধ এবং স্টেরয়েডগুলিও এই তালিকায় রাখা হয়েছে। ফার্মা কোম্পানিগুলি ক্রমবর্ধমান ইনপুট ব্যয়ের কারণে দাম বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে।
দাম বাড়বে কেন: শিল্প বিশেষজ্ঞদের মতে, বিগত কয়েক বছরে, কিছু প্রধান ওষুধের উপাদানের দাম ১৫ শতাংশ থেকে ১৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। যেমন প্যারাসিটামলের ক্ষেত্রে দাম ১৩০ শতাংশ এবং এক্সিপিয়েন্টের দাম ১৮ থেকে ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্লিসারিন এবং প্রোপিলিন গ্লাইকোল সহ দ্রাবক, সিরাপ যথাক্রমে ২৬৩ শতাংশ এবং ৮৩ শতাংশ ব্যয়বহুল হয়েছে।
দাম বাড়বে কেন: শিল্প বিশেষজ্ঞদের মতে, বিগত কয়েক বছরে, কিছু প্রধান ওষুধের উপাদানের দাম ১৫ শতাংশ থেকে ১৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। যেমন প্যারাসিটামলের ক্ষেত্রে দাম ১৩০ শতাংশ এবং এক্সিপিয়েন্টের দাম ১৮ থেকে ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্লিসারিন এবং প্রোপিলিন গ্লাইকোল সহ দ্রাবক, সিরাপ যথাক্রমে ২৬৩ শতাংশ এবং ৮৩ শতাংশ ব্যয়বহুল হয়েছে।
এর আগে, ১০০০ টিরও বেশি ভারতীয় ওষুধ প্রস্তুতকারকদের প্রতিনিধিত্বকারী একটি লবি গ্রুপ অবিলম্বে কার্যকর সমস্ত নির্ধারিত ফর্মুলেশনের দাম ১০ শতাংশ বৃদ্ধির অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছিল। পাশাপাশি অ-নির্ধারিত ওষুধের দাম ২০ শতাংশ বৃদ্ধিরও দাবি জানিয়েছিল তারা।
পার্সে ওষুধ রাখবেন না
এর আগে, ১০০০ টিরও বেশি ভারতীয় ওষুধ প্রস্তুতকারকদের প্রতিনিধিত্বকারী একটি লবি গ্রুপ অবিলম্বে কার্যকর সমস্ত নির্ধারিত ফর্মুলেশনের দাম ১০ শতাংশ বৃদ্ধির অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছিল। পাশাপাশি অ-নির্ধারিত ওষুধের দাম ২০ শতাংশ বৃদ্ধিরও দাবি জানিয়েছিল তারা।