'কলকাতার অন্ধ গলি থেকে বম্বের ফুটপাতে রাত কাটানো', কেমন ছিল মিঠুনের সেই দিন?

Mithun Chakraborty: অসহ্য নরকযন্ত্রণা…! ‘কলকাতার অন্ধ গলি থেকে বম্বের ফুটপাতে রাত কাটানো’, কেমন ছিল মিঠুনের সেই দিন? ‘মহাগুরু’র জার্নি শুনলে আঁতকে উঠবেন…

টলিপাড়ায়  জন্য যেন আজ বিরাট একটা আনন্দের দিন৷  পুজোর আগেই এল সেই সুখবর৷ বাঙালির গর্ব তথা সকলের প্রিয় মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন ৷ আগামী  ৮ অক্টোবর এই সম্মানে ভূষিত হতে চলেছেন মিঠুন চক্রবর্তী।‌
টলিপাড়ায় জন্য যেন আজ বিরাট একটা আনন্দের দিন৷ পুজোর আগেই এল সেই সুখবর৷ বাঙালির গর্ব তথা সকলের প্রিয় মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন ৷ আগামী ৮ অক্টোবর এই সম্মানে ভূষিত হতে চলেছেন মিঠুন চক্রবর্তী।‌
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত৷ চলচ্চিত্রে তাঁর অবদানও অনস্বীকার্য৷ ভারতীয় সিনেমার সবচেয়ে বড় সম্মান দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন প্রবীণ অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। ভারতীয় সিনেমায় বিপুল অবদানের জন্য মিঠুন চক্রবর্তীকে দাদাসাহেব ফালকে সম্মান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন নির্বাচকরা।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত৷ চলচ্চিত্রে তাঁর অবদানও অনস্বীকার্য৷ ভারতীয় সিনেমার সবচেয়ে বড় সম্মান দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন প্রবীণ অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। ভারতীয় সিনেমায় বিপুল অবদানের জন্য মিঠুন চক্রবর্তীকে দাদাসাহেব ফালকে সম্মান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন নির্বাচকরা।
চলচ্চিত্র কেরিয়ার একাধিক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আজ তিনি সকলের মহাগুরু৷ রূপোলি পর্দায় কেটে গেছে ৫০ টি বছর৷ এখনও পর্যন্ত ৩৭০ টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। আজও তিনি কারোর কাছে ডিস্কো ডান্সার তো কারোর কাছে মহাগুরু৷ তাঁর সাফল্যের কাহিনি শুনলে চোখে জল আসবে৷
চলচ্চিত্র কেরিয়ারে একাধিক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আজ তিনি সকলের মহাগুরু৷ রূপোলি পর্দায় কেটে গেছে ৫০ টি বছর৷ এখনও পর্যন্ত ৩৭০ টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। আজও তিনি কারোর কাছে ডিস্কো ডান্সার তো কারোর কাছে মহাগুরু৷ তাঁর সাফল্যের কাহিনি শুনলে চোখে জল আসবে৷
১৯৫০ সালে  জন্ম মিঠুন চক্রবর্তীর। তিনি অরিয়েন্টাল সেমিনারীতে তাঁর স্কুলজীবন শুরু করেন।  বরিশাল জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। তারপর স্কটিশ চার্চ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন করেন।স্নাতকোত্তর করেই তিনি অভিনয় জগতে পা রাখার জন্য পুনেতে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইন্সটিটিউটে যোগ দেন। পড়াশোনা শেষ করেই  পা রাখেন অভিনয় জগতে।
১৯৫০ সালে জন্ম মিঠুন চক্রবর্তীর। তিনি অরিয়েন্টাল সেমিনারীতে তাঁর স্কুলজীবন শুরু করেন। বরিশাল জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। তারপর স্কটিশ চার্চ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন করেন।স্নাতকোত্তর করেই তিনি অভিনয় জগতে পা রাখার জন্য পুনেতে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইন্সটিটিউটে যোগ দেন। পড়াশোনা শেষ করেই পা রাখেন অভিনয় জগতে।
তবে শুরু থেকেই বহু স্ট্রাগলের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে অভিনেতাকে৷ এই সম্মান পেয়ে রীতিমতো বাকরুদ্ধ তারকা৷ অভিনেতা জানান, দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার  পেয়ে না তিনি হাসতে পারছেন, না কাঁদতে৷ কলকাতার অন্ধকার গলি থেকে উঠে আসা একটি ছেলে বম্বের ফুটপাতে থেকে লড়ে আজ এখানে৷ তাকে এত বড় সম্মান দেওয়া হচ্ছে তা ভেবেই আর কিছু বলার ভাষা নেই৷
তবে শুরু থেকেই বহু স্ট্রাগলের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে অভিনেতাকে৷ এই সম্মান পেয়ে রীতিমতো বাকরুদ্ধ তারকা৷ অভিনেতা জানান, দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেয়ে না তিনি হাসতে পারছেন, না কাঁদতে৷ কলকাতার অন্ধকার গলি থেকে উঠে আসা একটি ছেলে বম্বের ফুটপাতে থেকে লড়ে আজ এখানে৷ তাকে এত বড় সম্মান দেওয়া হচ্ছে তা ভেবেই আর কিছু বলার ভাষা নেই৷
মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, বলার কোনও ভাষা নেই, তবে এটুকুই বলতে পারি এই সম্মান আমি ডেডিকেট করলাম আমার পরিবার এবং পুরো পৃথিবীতে আমার যত ফ্যান আছে তাদের সকলকে৷
মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, বলার কোনও ভাষা নেই, তবে এটুকুই বলতে পারি এই সম্মান আমি ডেডিকেট করলাম আমার পরিবার এবং পুরো পৃথিবীতে আমার যত ফ্যান আছে তাদের সকলকে৷
বিখ্যাত চিত্র পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরে শুরু হয়েছিল মিঠুনের কেরিয়ার। প্রথম ছবি 'মৃগয়া'-তে অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। এরপরও দু'বার জাতীয় পুরস্কার, পদ্ম সম্মান পেয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। এবার ৭০ তম ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে  চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার দাদাসাহেব ফালকে তুলে দেওয়া হবে মিঠুন চক্রবর্তীর হাতে৷
বিখ্যাত চিত্র পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরে শুরু হয়েছিল মিঠুনের কেরিয়ার। প্রথম ছবি ‘মৃগয়া’-তে অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। এরপরও দু’বার জাতীয় পুরস্কার, পদ্ম সম্মান পেয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। এবার ৭০ তম ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার দাদাসাহেব ফালকে তুলে দেওয়া হবে মিঠুন চক্রবর্তীর হাতে৷
একটা সময় এমন ছিল যিনি তখন বছরে ৩০-৪০ ছবি করতেন৷ বহু সুপারহিট যেমন-মৃগয়া, দো আনজানে, সুরক্ষা, তারানা, ডিস্কো ডান্সার, ত্রয়ী, হিরো কা চোর, পেয়ার ঝুকতা নেহি, পেয়ার কা মন্দির, জিতে হ্যায় শান সে, কমান্ডো, ত্রিনেত্র-র মতো ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। একাধিক কাল্ট ছবিতে তাঁর  বিখ্যাত নাচের স্টাইলে আজও সরগরম বিনোদন দুনিয়া৷ বিশেষত, তাঁর ডিস্কো ডান্সার-এর সিগনেচার স্টেপ সকলের মন কেড়ে নিয়েছে৷
একটা সময় এমন ছিল যিনি তখন বছরে ৩০-৪০ ছবি করতেন৷ বহু সুপারহিট যেমন-মৃগয়া, দো আনজানে, সুরক্ষা, তারানা, ডিস্কো ডান্সার, ত্রয়ী, হিরো কা চোর, পেয়ার ঝুকতা নেহি, পেয়ার কা মন্দির, জিতে হ্যায় শান সে, কমান্ডো, ত্রিনেত্র-র মতো ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। একাধিক কাল্ট ছবিতে তাঁর বিখ্যাত নাচের স্টাইলে আজও সরগরম বিনোদন দুনিয়া৷ বিশেষত, তাঁর ডিস্কো ডান্সার-এর সিগনেচার স্টেপ সকলের মন কেড়ে নিয়েছে৷
বাংলা, হিন্দি ছাড়াও ওড়িয়া, তামিল, ভোজপুরি, পাঞ্জাবি, কন্নড় প্রভৃতি ছবিতেও ফাটিয়ে অভিনয় করেছেন মিঠুন। তারপর একটা সময় সিনেমা থেকে খানিকটা দূরে সরে গিয়ে ফের ২০০৯ সালে রিয়্যালিটি শো ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সে প্রধান বিচারকের দায়িত্বে আসেন মহাগুরু। তারপর ফের বাংলা ছবি দিয়ে ধামাকাদার কামব্যাক করেন মিঠুন৷
বাংলা, হিন্দি ছাড়াও ওড়িয়া, তামিল, ভোজপুরি, পাঞ্জাবি, কন্নড় প্রভৃতি ছবিতেও ফাটিয়ে অভিনয় করেছেন মিঠুন। তারপর একটা সময় সিনেমা থেকে খানিকটা দূরে সরে গিয়ে ফের ২০০৯ সালে রিয়্যালিটি শো ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সে প্রধান বিচারকের দায়িত্বে আসেন মহাগুরু। তারপর ফের বাংলা ছবি দিয়ে ধামাকাদার কামব্যাক করেন মিঠুন৷
তার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়টি ছিল ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল। যখন তার ছবিগুলি একের পর এক ফ্লপ হচ্ছিল। একসঙ্গে ৩৩ টি ছবি ফ্লপ হয়েছিল মিঠুনের।
তার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়টি ছিল ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল। যখন তার ছবিগুলি একের পর এক ফ্লপ হচ্ছিল। একসঙ্গে ৩৩ টি ছবি ফ্লপ হয়েছিল মিঠুনের।
 ব্যক্তিগত জীবনে অনেক অভিনেত্রীদেরই সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল মিঠুনের। একাধিক নায়িকার সঙ্গে প্রেম, গোপন বিয়ে নিয়ে সারাক্ষণই শিরোনামে রয়েছেন মিঠুন৷ তবে  যোগিতা বালির সঙ্গে বিয়ে করে চুটিয়ে সংসার করেছেন মিঠুন৷ তাঁর তিন ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
ব্যক্তিগত জীবনে অনেক অভিনেত্রীদেরই সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল মিঠুনের। একাধিক নায়িকার সঙ্গে প্রেম, গোপন বিয়ে নিয়ে সারাক্ষণই শিরোনামে রয়েছেন মিঠুন৷ তবে যোগিতা বালির সঙ্গে বিয়ে করে চুটিয়ে সংসার করেছেন মিঠুন৷ তাঁর তিন ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
উল্লেখ্য, দাদাসাহেব ফালকে পাবার পর উত্তর কলকাতার পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়িতে শুটিং করছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে রয়েছেন অঞ্জনা বসু। ছবির নাম শ্রীমান ভার্সেস শ্রীমতি।
উল্লেখ্য, দাদাসাহেব ফালকে পাবার পর উত্তর কলকাতার পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়িতে শুটিং করছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে রয়েছেন অঞ্জনা বসু। ছবির নাম শ্রীমান ভার্সেস শ্রীমতি।