Tag Archives: tollywood news

Susmili Acharya: শ্যুটের ফাঁকে পড়াশোনা! মাধ্যমিকে কত পেলেন রামপ্রসাদ-এর সুস্মিলি, কী নিয়ে পড়বেন

সুস্মিলি আচার্য। রামপ্রসাদ ধারাবাহিক সর্বাণী চরিত্রে সকলের মন জয় করছে ১৬ বছর বয়সি অভিনেত্রী। চলতি বছরে মাধ্যমিক দিয়েছে সে।
সুস্মিলি আচার্য। রামপ্রসাদ ধারাবাহিক সর্বাণী চরিত্রে সকলের মন জয় করছে ১৬ বছর বয়সি অভিনেত্রী। চলতি বছরে মাধ্যমিক দিয়েছে সে।
সূত্রের খবর, মাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাশ করেছে সুস্মিলি। বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হচ্ছে সে। ফর্ম ফিল আপও সারা।
সূত্রের খবর, মাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাশ করেছে সুস্মিলি। বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হচ্ছে সে। ফর্ম ফিল আপও সারা।
সারাদিন শ্যুটিংয়ের মাঝেই সময় বার করে পড়াশোনা চালিয়ে সুস্মিলি। কখনও কখনও চার-পাঁচ ঘণ্টা পড়ার সুযোগ হত। কখনও আবার বই খোলার সুযোগই মিলত না। তবে সব রকম ব্যস্ততা সামলেই গুরুত্বপূর্ণ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন সুস্মিলি।
সারাদিন শ্যুটিংয়ের মাঝেই সময় বার করে পড়াশোনা চালিয়ে সুস্মিলি। কখনও কখনও চার-পাঁচ ঘণ্টা পড়ার সুযোগ হত। কখনও আবার বই খোলার সুযোগই মিলত না। তবে সব রকম ব্যস্ততা সামলেই গুরুত্বপূর্ণ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন সুস্মিলি।
আপাতত পড়াশোনার সঙ্গেই অভিনয় চালাবে সুস্মিলি। নতুন ক্লাসে ভর্তি হওয়ার ফর্মও ইতিমধ্যেই ফিল আপ করেছে সে।
আপাতত পড়াশোনার সঙ্গেই অভিনয় চালাবে সুস্মিলি। নতুন ক্লাসে ভর্তি হওয়ার ফর্মও ইতিমধ্যেই ফিল আপ করেছে সে।
শুধু অভিনয়ই নয়, পড়াশোনার দিকটিএ একই ভাবে বজায় রাখছেন সুস্মিলি।
শুধু অভিনয়ই নয়, পড়াশোনার দিকটিএ একই ভাবে বজায় রাখছেন সুস্মিলি।

Beline Movie Review: বাংলা ছবির ছক ভেঙে দিল ‘বেলাইন’… মনস্তত্ত্বের শিকড় বেয়ে চোখেই বাজিমাত পরাণের, অনবদ্য শ্রেয়া

ভগ্নমনস্কতা। চিন্তা-অনুভূতির অসঙ্গতি। উদ্ভট চিন্তা। বিভ্রান্তিকর, অলীক অসঙ্গতিপূর্ণ আচরণ। প্রেম-কামনা-যৌনতা-একাকীত্ব। আর যা কিছু খালি চোখে দেখা যায় না, তাই মাত্র দেড় ঘণ্টায় বড় পর্দায় তুলে ধরলেন পরিচালক। দর্শক কাঁদল, হাসল আর ভালবাসল  তিনটি চরিত্রকে।
‘নাহি বর্ণনার ছটা, নাহি ঘটনার ঘনঘটা।’ ঘটনায় আছেন এক বৃদ্ধ ও এক যুগল, যারা  লিভ-ইন করে। তিনটি চরিত্রের কারও কোনও নাম নেই। শুধু তারা তিনজনেই এক বৃত্তে মিশে গিয়েছে। তাদের মিলিয়েছে অবসাদ, অপ্রাপ্তি। পরিচালক শমীক রায়চৌধুরী একটি ছবিতেই বুঝিয়ে দিয়েছেন ‘মনের হদিশ’ আসলেই কেউ জানে না। শমীক রায়চৌধুরীর গল্প বলার ধরন অভাবনীয়। কম সংলাপ কিন্তু অভাবনীয় এক্সপ্রেশনে বাজিমাত করেছেন পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রেয়া ভট্টাচার্য অনবদ্য। অসাধারণ অভিনয় তথাগত মুখোপাধ্যায়েরও।  ছবিটি প্রযোজনা করেছেন হরিৎ রত্ন।

এক বৃদ্ধ। হয়তো অবসরপ্রাপ্ত। সঙ্গী বাংলা সিরিয়াল। আচমকা একদিন ভুলবশত ফোন করে এক তরুণী। সেই ফোন আর কাটা হয় না কোনওদিন। তরুণীর মুখের সঙ্গে মিলে যায় তাঁর প্রিয় ধারাবাহিকের প্রিয় চরিত্রটির মুখ। বৃদ্ধ চুপচাপ শুনতে থাকে মেয়েটির যাপন। দুজনের একাকীত্ব মিলে যায় কোথাও। যেইএকাকীত্বে জড়িয়ে রয়েছে একজনের অপূর্ণ যৌনতা, আরেকজনের বিগত যৌবন। কিন্তু আসলে কি এসব ঘটছে? নাকি সবটাই…

জীবনানন্দ লিখেছিলেন, ‘আলো-অন্ধকারে যাই—মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়, কোন্ এক বোধ কাজ করে;
স্বপ্ন নয়—শান্তি নয়—ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়;
আমি তারে পারি না এড়াতে…’

এও বোধ হয় তেমনই এক ‘বোধ’। যে বোধ এড়াতে পারেন না সেই বৃদ্ধ। আর ছবির শেষদৃশ্যে বাস্তব, কল্পনা, ধোঁয়াশা সবটা মিলে যায়। ঘুম আসে বৃদ্ধের। আর ছবি জুড়ে তখন ‘উটের গ্রীবার মতো নিস্তব্ধতা।’ ক্লাইম্যাক্সে বাস্তব থেকে ‘বেলাইন’ হয়ে যায় দতর্শক। মনে হয় যা হল, তা কী আদৌ হল! পরমুহূর্তে মনে হয়, ‘ তাই সত্য যা রচিবে তুমি…’

Tollywood News: আচমকাই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিত্রা সেন! কী হল বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর

কলকাতা: আচমকাই অসুস্থ অভিনেতা কৌশির সেনের মা বর্ষীয়ান অভিনেত্রী চিত্রা সেন। বৃহস্পতিবার তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা যায়, কৌশিক সেই সময় কাজে আটকে পড়ায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুত্রবধূ রেশমী সেন এবং নাতি ঋদ্ধি সেন।

সূত্রের খবর, সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্যে সমস্যা দেখা গিয়েছিল। তবে আপাতত স্থিতিশীল তিনি। তার পর হাসপাতালে বেশ কিছু টেস্ট হয় তাঁর। তবে আপাতত চিন্তার কিছু নেই বলেই জানা গিয়েছে। বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে অভিনেত্রীর।

আরও পড়ুন: যেন রূপকথার প্রেম! শ্রেয়া-শিলাদিত্যর বিয়েটা হল কী ভাবে! কী করেন গায়িকার স্বামী

আরও পড়ুন: সত‍্যিই কি শেষ হয়ে যাচ্ছে কপিল শর্মার শো? আসল রহস‍্য ফাঁস করলেন কিকু! অনুরাগীদের জন‍্য বড় চমক

চিত্রার বয়স ৮৫-র বেশি হলেও ক্যামেরার সামনে একটানা কাজ করে চলেছেন তিনি। ছোট পর্দায় একটানা কাজ করেছেন। বয়েই গেল, কুন্দফুলের মালা, নকশি কাঁথা, শ্রীময়ী, মেয়েবেলা-র মতো  জনপ্রিয় সব ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।

Tollywood News: ‘…আমার দ্বারা হবে না’! আদৃত-কৌশাম্বির বিয়ের ঠিক আগেই বিতর্কিত পোস্ট সৌমিতৃষার

বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন আদৃত রায় এবং কৌশাম্বি চক্রবর্তী। শুরু করতে চলেছেন নয়া অধ্যায়।টলিপাড়া সূত্রে খবর, ৯ মে ছাদনাতলায় যাবেন তাঁরা। আপাতত তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে।
বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন আদৃত রায় এবং কৌশাম্বি চক্রবর্তী। শুরু করতে চলেছেন নয়া অধ্যায়।টলিপাড়া সূত্রে খবর, ৯ মে ছাদনাতলায় যাবেন তাঁরা। আপাতত তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে।
মিঠাই ধারাবাহিকে একসঙ্গে অভিনয় সূত্রেই তাঁদের আলাপ। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। অবশেষে নতুন সংসার শুরুর পালা।
মিঠাই ধারাবাহিকে একসঙ্গে অভিনয় সূত্রেই তাঁদের আলাপ। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। অবশেষে নতুন সংসার শুরুর পালা।
বর্তমানে আদৃত-কৌশাম্বিকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। কিন্তু এক সময় নায়কের সঙ্গে জড়িয়েছিল ধারাবাহিকের নায়িকা অর্থাৎ সৌমিতৃষা কুণ্ডুর। উচ্ছেবাবু-মিঠাইয়ের রসায়ন মন ছুঁয়েছিল দর্শকের।
বর্তমানে আদৃত-কৌশাম্বিকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। কিন্তু এক সময় নায়কের সঙ্গে জড়িয়েছিল ধারাবাহিকের নায়িকা অর্থাৎ সৌমিতৃষা কুণ্ডুর। উচ্ছেবাবু-মিঠাইয়ের রসায়ন মন ছুঁয়েছিল দর্শকের।
গুঞ্জন, পর্দার সেই রসায়ন বাস্তবেও গড়িয়েছিল। নায়িকার মনের অনেকটাই জুড়ে নাকি ছিলেন নায়ক। তবে শেষমেশ সেই ভাললাগা পরিণতি পায়নি বলে জানা যায়। তার পরেই নাকি আদৃত এবং কৌশাম্বির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তিক্ত হয়। সেই বিষয়ে যদিও তাঁরা কখনও কোনও মন্তব্য করেননি।
গুঞ্জন, পর্দার সেই রসায়ন বাস্তবেও গড়িয়েছিল। নায়িকার মনের অনেকটাই জুড়ে নাকি ছিলেন নায়ক। তবে শেষমেশ সেই ভাললাগা পরিণতি পায়নি বলে জানা যায়। তার পরেই নাকি আদৃত এবং কৌশাম্বির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তিক্ত হয়। সেই বিষয়ে যদিও তাঁরা কখনও কোনও মন্তব্য করেননি।
আদৃত-কৌশাম্বির বিয়ের চর্চার মাঝেই ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেন সৌমিতৃষা। আর তাতেই ফের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে 'মিঠাই'।
আদৃত-কৌশাম্বির বিয়ের চর্চার মাঝেই ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেন সৌমিতৃষা। আর তাতেই ফের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে ‘মিঠাই’।
সেই পোস্টে লেখা, 'মনে কলুষতা রেখে মুখে মিষ্টি কথা বলা আমার দ্বারা হবে না'। অনেকেই মনে করছেন, মিঠাই ধারাবাহিকের কিছু সহকর্মীকে ইঙ্গিত করেই নাকি এই পোস্ট তাঁর। সত্যিই কি তাই? উত্তর এখনও অজানা।
সেই পোস্টে লেখা, ‘মনে কলুষতা রেখে মুখে মিষ্টি কথা বলা আমার দ্বারা হবে না’। অনেকেই মনে করছেন, মিঠাই ধারাবাহিকের কিছু সহকর্মীকে ইঙ্গিত করেই নাকি এই পোস্ট তাঁর। সত্যিই কি তাই? উত্তর এখনও অজানা।

Tollywood News: সৌরভের সঙ্গে বিচ্ছেদ! প্রাক্তনের বিয়ের পর সুখবর দিলেন অনিন্দিতা, শুরু নয়া অধ্যায়

অভিনেতার সৌরভ দাসের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্ক ভেঙেছে অনেক আগেই। আলাদা হয়েছে পথ। তার পর থেকে নিজেকে মনের মতো করে গুছিয়ে নিয়েছেন অনিন্দিতা বসু।
অভিনেতার সৌরভ দাসের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্ক ভেঙেছে অনেক আগেই। আলাদা হয়েছে পথ। তার পর থেকে নিজেকে মনের মতো করে গুছিয়ে নিয়েছেন অনিন্দিতা বসু।
সৌরভের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে ব্যক্তিজীবনকে আগাগোড়া আড়ালেই রেখেছেন অনিন্দিতা। বেশিরভাগ সময় কাজ নিয়েই বিভোর থাকেন অভিনেত্রী। তবে এবার অনুরাগীদের সুখবর দিলেন তিনি।
সৌরভের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে ব্যক্তিজীবনকে আগাগোড়া আড়ালেই রেখেছেন অনিন্দিতা। বেশিরভাগ সময় কাজ নিয়েই বিভোর থাকেন অভিনেত্রী। তবে এবার অনুরাগীদের সুখবর দিলেন তিনি।
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করছেন অনিন্দিতা। নতুন সম্পর্ক বা বিয়ে নয়, বরং পেশাগত ক্ষেত্রেই আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন।
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করছেন অনিন্দিতা। নতুন সম্পর্ক বা বিয়ে নয়, বরং পেশাগত ক্ষেত্রেই আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন।
জামাকাপড়ের নতুন ব্র্যান্ড শুরু করেছেন অনিন্দিতা। নাম অনিন্দিতা বোস আর্ট। নয়া এই উদ্যোগ সম্পর্কে জানিয়েছেন তিনি।
জামাকাপড়ের নতুন ব্র্যান্ড শুরু করেছেন অনিন্দিতা। নাম অনিন্দিতা বোস আর্ট। নয়া এই উদ্যোগ সম্পর্কে জানিয়েছেন তিনি।
ইনস্টাগ্রামে অনিন্দিতা লেখেন, 'অবশেষে আমার ব্র্যান্ডের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে আমি খুবই খুশি। আমার শিল্পকে আপনাদের কাছে সহজে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি। আশা করি, আমি এটা তৈরি করে যতটা আনন্দ পেয়েছি, আপনারা পরেও ততটাই আনন্দ পাবেন।'
ইনস্টাগ্রামে অনিন্দিতা লেখেন, ‘অবশেষে আমার ব্র্যান্ডের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে আমি খুবই খুশি। আমার শিল্পকে আপনাদের কাছে সহজে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি। আশা করি, আমি এটা তৈরি করে যতটা আনন্দ পেয়েছি, আপনারা পরেও ততটাই আনন্দ পাবেন।’

Tollywood News: ছবিতে অভিনয়, পরপর হিট ধারাবাহিক! পর্দায় শ্রীময়ীর ছেলে জাম্বো এখন কোথায়, কী করেন

বাংলা ধারাবাহিক দেখতে ভালবাসেন? উত্তর যদি 'হ্যাঁ' হয় তবে পছন্দের ধারাবাহিকের তালিকায় নিশ্চয়ই 'শ্রীময়ী' রয়েছে। ইন্দ্রাণী হালদার অভিনীত ধারাবাহিকের সব চরিত্রই দর্শক-মনে জায়গা করে নিয়েছিল।
বাংলা ধারাবাহিক দেখতে ভালবাসেন? উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয় তবে পছন্দের ধারাবাহিকের তালিকায় নিশ্চয়ই ‘শ্রীময়ী’ রয়েছে। ইন্দ্রাণী হালদার অভিনীত ধারাবাহিকের সব চরিত্রই দর্শক-মনে জায়গা করে নিয়েছিল।
সেই ধারাবাহিকেরই এক জনপ্রিয় চরিত্র ছিল জাম্বো। শ্রীময়ীর জ্যেষ্ঠপুত্র। মা নয়, বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী জুনের প্রতি যার আনুগত্য রাগিয়ে তুলত দর্শককে। সেই ভূমিকায় অভিনয় করে নজর কেড়েছিলেন রোহিত সামন্ত।
সেই ধারাবাহিকেরই এক জনপ্রিয় চরিত্র ছিল জাম্বো। শ্রীময়ীর জ্যেষ্ঠপুত্র। মা নয়, বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী জুনের প্রতি যার আনুগত্য রাগিয়ে তুলত দর্শককে। সেই ভূমিকায় অভিনয় করে নজর কেড়েছিলেন রোহিত সামন্ত।
শ্রীময়ী-র আগে 'বয়েই গেল' ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে দেখা গিয়েছিল রোহিতকে। তাঁর বিপরীতে দেখা গিয়েছিল বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়কে। দু'জনের রসায়ন দর্শকের পছন্দ হয়েছিল।
শ্রীময়ী-র আগে ‘বয়েই গেল’ ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে দেখা গিয়েছিল রোহিতকে। তাঁর বিপরীতে দেখা গিয়েছিল বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়কে। দু’জনের রসায়ন দর্শকের পছন্দ হয়েছিল।
স্টার জলসার 'সিঁদুর খেলা'য় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ঋতুপর্ণ ঘোষের 'গানের ওপারে'তেও কাজ করেছিলেন রোহিত। ছোট পর্দার পাশাপাশি ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
স্টার জলসার ‘সিঁদুর খেলা’য় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ঋতুপর্ণ ঘোষের ‘গানের ওপারে’তেও কাজ করেছিলেন রোহিত। ছোট পর্দার পাশাপাশি ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
তবে শুধু অভিনয়েই নিজেকে থামিয়ে রাখেননি রোহিত। ছবি তুলতেও ভালবাসেন তিনি। নানা জায়গায় ঘুরে সুন্দর সব মুহূর্ত লেন্সবন্দি করে রাখেন।
তবে শুধু অভিনয়েই নিজেকে থামিয়ে রাখেননি রোহিত। ছবি তুলতেও ভালবাসেন তিনি। নানা জায়গায় ঘুরে সুন্দর সব মুহূর্ত লেন্সবন্দি করে রাখেন।
মিসিং স্ক্রু নামে একটি প্রযোজনা সংস্থা চালান রোহিত। 'মোহমায়া', 'ইন্দু', 'মৌচাক'-এর মতো একাধিক জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজের প্রযোজনা করেছে সেটি।
মিসিং স্ক্রু নামে একটি প্রযোজনা সংস্থা চালান রোহিত। ‘মোহমায়া’, ‘ইন্দু’, ‘মৌচাক’-এর মতো একাধিক জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজের প্রযোজনা করেছে সেটি।
অভিনয়, ছবি তোলা, প্রযোজনা, রোহিত সব দিকই বেশ সামলাচ্ছেন। তবে তাঁকে পর্দায় দেখার অপেক্ষায় দর্শক।
অভিনয়, ছবি তোলা, প্রযোজনা, রোহিত সব দিকই বেশ সামলাচ্ছেন। তবে তাঁকে পর্দায় দেখার অপেক্ষায় দর্শক।

Lajja Web Series Review: লজ্জা, তুমি কার? ওদের না আমার?

লজ্জাকে নারীর ভূষণ বানিয়ে অচিরে বহু আগেই হাত ধুয়ে ফেলেছে সমাজ। আর সেই ভূষণের চোখ ধাঁধানো ছটায় কালক্রমে হারিয়েছে তাদের চাওয়া-পাওয়া, অস্তিত্বের লড়াই, নিজেদের প্রাপ্যটুকু ছিনিয়ে নেওয়ার সংগ্রাম। পুরুষ তথা পিতৃতান্ত্রিক সমাজ-রাষ্ট্রের এঁকে দেওয়া লক্ষণরেখা পার করলেই আসে ভর্ৎসনা, কুৎসা। ক্ষেত্রবিশেষে চরিত্রহননও। মৌখিক নিগ্রহ থুড়ি ‘ভার্বাল অ্যাবিউজ’ যাদের নিত্যসঙ্গী, গালিগালাজ, ব্যঙ্গ যাদের হজমিগুলির মতোই গিলে ফেলতে হয়, তাদের জীবনের মন্তাজে লজ্জার ভাগ কতটা? হইচই-এর নতুন ওয়েব সিরিজ ‘লজ্জা’ সেই প্রশ্নই আরও একবার উস্কে দিল।

নির্যাতন শুধু শারীরিক নয়। নিছক শব্দাঘাতেও তিলে তিলে শেষ করে দেওয়া যেতে পারে মানুষকে। কথার নিষ্ঠুরতায় ভেঙে চুরমার করে দেওয়া যায় মনোবল। নিছক দু’এক বাক্যের মারপ্যাঁচে কী অনায়াসেই পিঠ ঠেকিয়ে দেওয়া যেতে পারে দেওয়ালে! দাঁত-নখ বার করে লড়াই চালিয়ে অবশেষে যখন ঘুরে দাঁড়ানো যায়, তখন সামনে শুধুই অন্ধকার, তলিয়ে যাওয়া। আমাদের চারপাশে এমন দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া নারীর সংখ্যা নেহাতই কম নয়। সিরিজটি মুক্তি পাওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় অগুন্তি পোস্ট, কমেন্ট বলছে, এই নির্যাতিত, নিপীড়িতরাই আসলে সংখ্যাগরিষ্ঠ। সেই তিক্ত বাস্তবকেই সযত্নে সিরিজে তুলে ধরেছে হইচই। প্রশ্ন তুলছে, ভাবতে শেখাচ্ছে, ঠিক কোথায় গিয়ে ইতি টানা উচিত।

অদিতি রায়ের সাবলীল পরিচালনা, সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাহিনি, সংলাপ এবং চিত্রনাট্যের মুন্সিয়ানায় ‘লজ্জা’ যেন নারীজীবনেরই প্রতিফলন। এই কাহিনির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে জয়া (প্রিয়াঙ্কা সরকার)। নরম স্বভাবের, নির্বিরোধী জয়ার নিত্যসঙ্গী স্বামী পার্থর (অনুজয় চট্টোপাধ্যায়) অপমান, অবহেলা, ব্যঙ্গ। বাবার দেখাদেখি মেয়ে শ্রুতিও মাকে তাচ্ছিল্যের নজরে দেখে। শাশুড়ি (খেয়ালী দস্তিদার) সকলের সামনে বৌমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেও কথা দিয়েই প্রতি মুহূর্তে ভেঙে খানখান করতে চায় তাকে।

বিত্তশালী পরিবারে কোনও কিছুরই অভাব নেই। আর্থিক বৈভবের জাঁকজমকে শুধু নিজেকে ভালবাসার তাগিদটুকু হারিয়েছে জয়া। তার অসহায়তা পর্দায় যথার্থ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। জয়ার বিপন্নতা, লড়াই, আবেগের টানাপড়েন, সবটাই বেশ বিশ্বাসযোগ্য। সিরিজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব গতে বাঁধা ঘটনাক্রমেও তাই তার সমব্যথী হয়ে ওঠা যায়। একেবারে ক্লিশে খারাপ মানুষের চরিত্রে পুরো নম্বর ছিনিয়ে নেন অনুজয়। বেশ কিছু দৃশ্যে তাঁকে দেখে প্রবল ঘৃণার উদ্রেক হয়। টক্সিক মাস্কুলিনিটির ধ্বজাধারী পার্থর চরিত্রে প্রিয়াঙ্কার সাবলীল অভিনয়কে টক্কর দিয়েছেন। শাশুড়ির ভূমিকায় স্বল্প পরিসরে নজর কেড়েছেন খেয়ালী।

জয়ার লড়াইয়ে তার সঙ্গী হয়ে ওঠে দুই মানুষ। সহকর্মী মৌ এবং তার উকিল-বন্ধু শৌর্য। গুরুত্বপূর্ণ দুই ভূমিকায় মনজয় করেন শাঁওলি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রাশিস রায়। সহমর্মী বৌদির চরিত্র যথার্থ ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন স্নেহা চট্টোপাধ্যায়।

কঠিন পরিস্থিতিতে মনের অসুখ হলে সাহায্য চাওয়ায় লজ্জা নেই। বরং তা-ই তো কাম্য! সিরিজের জরুরি এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে। তবে মনোবিদের ভূমিকায় উল্লেখযোগ্য কিছুই করার পরিসর পেলেন না কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মতো পোড় খাওয়া অভিনেত্রীকে আরও বুদ্ধি করেই কাজে লাগানো যেত বলে মনে হয়। জয়া এবং তার মনোবিদের কথোপকথন আরও কিঞ্চিৎ পরিণত হতে পারত।

সিরিজের বিষয়বস্তু যখন মৌখিক নিগ্রহ, সেই ভারে স্বাভাবিক ভাবেই মেকিংয়ের মতো প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি খানিক গৌণ হয়ে পড়ে। তবে ‘লজ্জা’ চিত্রনাট্যে সব চরিত্রই যেন বড় বেশি সাদা-কালো। ধূসরের কোনও স্থানই নেই সেখানে। চরিত্রগুলির মধ্যে আরও কিছু স্তর থাকলে বোধহয় তা জীবনের আরও কাছাকাছি হত। তবে বিবাহিত মেয়ের বাড়ি ফিরে আসা নিয়ে মায়ের প্রবল সংশয়, দিদির বিপন্নতায় বোনের চাপা উচ্ছ্বাস, টুকরো টুকরো এই জিনিসগুলি বাস্তব থেকে ধার করে বড় ক্যানভাসে ফেলে যেন ক্ষয়িষ্ণু সমাজব্যবস্থার ছবি তুলে ধরেছেন পরিচালক।

গেরস্তের তথাকথিত সংসারী মহিলার জন্য নিজেকে ভালবাসা, সম্মান করা যেন কষ্টকল্পিত এক বিলাসিতা। তাদের ভাগে বরাদ্দ সন্তানজন্ম এবং পালন, রান্নাঘর, আর সংসারের চার দেওয়াল। তাই সেই গণ্ডি পেরিয়ে শুধুমাত্র নিজের তাগিদে কিছু করার, নিদেনপক্ষে নিজের ইচ্ছা মতো পোশাক পরার ‘দুঃসাহস’ প্রদর্শনেও মেলে গালিগালাজ, কটাক্ষ। স্বাধীনচেতা নারীকে অকথ্য সব বিশেষণে ভূষিত করার প্রথাও নেহাত নতুন নয়।

এই সিরিজেও ফুটে ওঠে এমন সব ঘটনার বিমর্ষ কোলাজ। বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তরাঁয় খেতে গিয়ে অপমানিত হয় জয়া। পরকীয়ার অভিযোগ এনে তাকে সকলের সামনেই কাঠগড়ায় তুলে দেয় স্বামী পার্থ। স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলতে একবারও দ্বিধা হয় না তার। সকলের সামনেই চলে যথেচ্ছ গালিগালাজ। আবার কর্মক্ষেত্রে জয়ার সহকর্মী ভার্বাল অ্যাবিউজ নিয়ে সরব হলেও মেলে না কোনও সাহায্য। আসলে শুধু ঘরেই নয়! সংসার-সংগ্রামের কাঁটা পেরিয়ে বাইরের পৃথিবীটাও নারীদের জন্য একই রকম নিষ্ঠুর। বন্ধুর। অনেক সময়ই দেখা যায়, কর্মক্ষেত্রে পুরুষ কর্মীটির তুলনায় মহিলা কর্মীটি বেশি বেতন পেলেই শুরু হয় রসালো চর্চা। তাতেও পরিতুষ্ট না হলে কদাকার সব তত্ত্বের উদ্ভাবন। বসের সঙ্গে বিশেষ খাতিরের সুবাদেই কি বাড়তি সুবিধা? সুন্দরী বলেই কি যা প্রাপ্য, তার থেকে কয়েক গুণ বেশি পেয়ে যাওয়া? এমনই সব প্রশ্নবাণ ধেয়ে আসে নারীর দিকে। তার যোগ্যতা, পরিশ্রম, অধ্যাবসায়, এ সবই তখন গৌণ। নারীর সাফল্য যেন অচিরেই মেপে নেওয়া যায় তার মুখশ্রী, শরীরের গড়ন আর বাহ্যিক সৌন্দর্য্যের নিক্তিতে। হেসে কথা বললে, সে ‘গায়ে পড়া’। আবার দূরত্ব বজায় রাখলেও সে ‘দাম্ভিক’। অন্যায়ের প্রতিবাদে সরব হলে নারী ‘মুখকাটা’, ‘ডিফিকাল্ট’। চুপ করে থাকলেই সে ‘আশকারা’ দেয়। বুক থেকে সামান্য আঁচল সরে গেলেই নাকি পুরুষকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা। আবার রেখেঢেকে পোশাক পরলেই নারী ‘ব্যাকডেটেড’।

স্বামীকে চমকে দিতে জয়া যখন খানিক খোলামেলা রাতপোশাক পরে আসে, তার ভাগে জোটে গালিগালাজ। কোনও বিষয়ে স্বামীর সঙ্গে সহমত না হলেই প্রকাশ্যে অপমান। এনজিও-তে স্ত্রীর স্কিল ডেভেলপমেন্টের চাকরি মোটা মাইনে পাওয়া স্বামীর কাছে শুধুই হাসির খোরাক! ক্রমাগত অপমান সইতে থাকা জয়ার মানসিক বিপর্যয়কে অচিরেই পাগলামি হিসাবে দাগিয়ে দেওয়া হয়। অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে আদালতে যেতে চাইলে, ‘লোকে কী বলবে’-র ভয় ঘিরে ধরে তাকে। প্রতি পদেই যেন অদৃশ্য কোনও প্রতিরোধ গড়ে উঠছে জয়ার বিরুদ্ধে। কাছের মানুষরাই তার যাপন, বিশ্বাসকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে বারবার।

আরও পড়ুন: শ্রেয়া, অরিজিৎ, নেহা নস্যি! একটি গানের জন্য সবচেয়ে বেশি আয় কার, জানেন কি

আরও পড়ুন: শ্রেয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী! একটি গানের জন্য কত টাকা নেন সুনিধি, অঙ্কটা অবাক করার মতো

‘মেয়েমানুষ’ যা-ই করেছে, আতসকাচের তলায় তা নিয়েই চলেছে বিস্তর কাটাছেঁড়া । পিতৃতন্ত্রের ধার্য করা নিয়মের বাইরে যেতে চাইলেই তাকে টেনে নামিয়ে দেওয়ার কী প্রবল চেষ্টা! প্রাণে যদি না-ই মারা যায়, কথা দিয়েই বারবার নগ্ন করা হয়েছে নারীকে। তাকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে খাদের কিনারায়। কখনও আবার নিছক ইয়ার্কির আড়ালেই তার আত্মবিশ্বাস ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ঠিক যে ভাবে জয়ার ছবি আঁকার প্রতিভাকে সকলের সামনে ‘কিছুই না’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে তার স্বামী। চুপচাপ অপমান গিলে নিলেই নারী লক্ষ্মীমন্ত। কিন্তু নিজেকে আগলাতে দাঁত-নখ বার করলেই, সে দোষী, চরিত্রহীন। মৌখিক নিগ্রহের বিরুদ্ধে গলা তুললেই চট করে গায়ে জুড়ে দেওয়া হয় ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা। তথাকথিত সচেতন সমাজে পান থেকে চুন খসলেই প্রতিবাদ হয়, মিছিল বেরয়, গান বাঁধা হয় প্রতিরোধের। কিন্তু নারী মনের কথা বলতে চাইলে? চোখে ঠুলি, কানে তুলো! তা হলে লজ্জাটা আসলে কার? চোখ-কান বুজে বিষাক্ত পৌরুষের উদযাপনে মেতে থাকা মানুষগুলোর না কি ‘মেয়েমানুষ’-এর? ভাবার সময় এল কি? সেই প্রশ্নই যেন নতুন করে তুলে দিল ‘লজ্জা’।

Tollywood News : এবার বাংলা সিনেমায় মরাঠি অভিনেতা! শাহরুখের সহ-অভিনেতা, কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও

শাহরুখ খানের সহ-অভিনেতা উমাকান্ত পালিত এবার বাংলা ছবিতে, তিনি কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও। 'জাওয়ান', 'গাঙ্গুবাই কাথিয়াবাড়ি', 'মলং'-সহ বেশ কিছু বলিউড ছবির পাশাপাশি কাজ করেছেন 'এক্সট্রাকশন'-এও। আর এবার তাঁকে তথাগত মুখোপাধ্যায় ও প্রিয়াঙ্কা সরকারের সঙ্গে 'ভামীনি' ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে।
শাহরুখ খানের সহ-অভিনেতা উমাকান্ত পালিত এবার বাংলা ছবিতে, তিনি কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও। ‘জাওয়ান’, ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াবাড়ি’, ‘মলং’-সহ বেশ কিছু বলিউড ছবির পাশাপাশি কাজ করেছেন ‘এক্সট্রাকশন’-এও। আর এবার তাঁকে তথাগত মুখোপাধ্যায় ও প্রিয়াঙ্কা সরকারের সঙ্গে ‘ভামীনি’ ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে।
এই ছবিতে তিনি স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্রের চরিত্রে ধরা দেবেন। তবে শুধু উমাকান্ত নন, এই সিনেমায় রয়েছে আরও চমক। প্রিয়াঙ্কা-তথাগত জুটিকে প্রথমবার দেখা যাবে কোনও ছবিতে দেখা যাবে। প্রিয়াঙ্কাকে দেখা যাবে সুহিতা চরিত্রে। নায়িকা বিপরীতে রয়েছেন তথাগত, তাঁকে দেখা যাবে সুহিতার সহকর্মী কমলের ভূমিকায়।
এই ছবিতে তিনি স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্রের চরিত্রে ধরা দেবেন। তবে শুধু উমাকান্ত নন, এই সিনেমায় রয়েছে আরও চমক। প্রিয়াঙ্কা-তথাগত জুটিকে প্রথমবার দেখা যাবে কোনও ছবিতে দেখা যাবে। প্রিয়াঙ্কাকে দেখা যাবে সুহিতা চরিত্রে। নায়িকা বিপরীতে রয়েছেন তথাগত, তাঁকে দেখা যাবে সুহিতার সহকর্মী কমলের ভূমিকায়।
সুহিতা একটি কলেজের অধ্যাপিকা। তার বাড়িতে আশ্রিতা তিন মেয়ে বাহা, মুন্নি আর মেঘা সকলে মিলে একটি নাচের দল চালায়। আর সেই দলের আড়ালে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের বিরুদ্ধে তারা লড়াই করে।
সুহিতা একটি কলেজের অধ্যাপিকা। তার বাড়িতে আশ্রিতা তিন মেয়ে বাহা, মুন্নি আর মেঘা সকলে মিলে একটি নাচের দল চালায়। আর সেই দলের আড়ালে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের বিরুদ্ধে তারা লড়াই করে।
হঠাৎ শহরে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে এক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয় একটি ভাইরাসের এর উপর। যার প্রভাবে অনেক বাচ্চা মেয়ে ও মহিলা ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। সুহিতা ও তার দল এর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। তাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দের সুহিতার বন্ধু ও কলিগ কমল এবং স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্র। সুহিতারা কি পারবে এই চক্রের মাথা কে খুঁজে বের করতে?
হঠাৎ শহরে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে এক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয় একটি ভাইরাসের এর উপর। যার প্রভাবে অনেক বাচ্চা মেয়ে ও মহিলা ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। সুহিতা ও তার দল এর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। তাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দের সুহিতার বন্ধু ও কলিগ কমল এবং স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্র। সুহিতারা কি পারবে এই চক্রের মাথা কে খুঁজে বের করতে?
 কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে ছবির শ্যুটিং। ছবির পুরো শ্যুটিংই হবে বালুরঘাটে।
কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে ছবির শ্যুটিং। ছবির পুরো শ্যুটিংই হবে বালুরঘাটে।

Soham-Solanki: তাসের ঘরে মতো হুড়মুড়িয়ে ভেঙেছে প্রেম! শোলাঙ্কিকে শেষে এ কী তকমা দিলেন সোহম

সোহম মজুমদার এবং শোলাঙ্কি রায়। এক সময় তাঁদের প্রেমের গুঞ্জনে উত্তাল ছিল টলিউড। দু'জনের সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষো নেহাত কম ছিল না। তবে তা নিয়ে কখনওই কোনও মন্তব্য করেননি নায়ক-নায়িকা।
সোহম মজুমদার এবং শোলাঙ্কি রায়। এক সময় তাঁদের প্রেমের গুঞ্জনে উত্তাল ছিল টলিউড। দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষো নেহাত কম ছিল না। তবে তা নিয়ে কখনওই কোনও মন্তব্য করেননি নায়ক-নায়িকা।
প্রেম করেছিলেন চুপিচুপি। সেই প্রেম নাকি ভেঙেওছে নিঃশব্দেই। বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁদের সম্পর্কে চিড়ের কথা শোনা যাচ্ছিল। তা নিয়ে যদিও মুখে কুলুপ দু'জনেরই।
প্রেম করেছিলেন চুপিচুপি। সেই প্রেম নাকি ভেঙেওছে নিঃশব্দেই। বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁদের সম্পর্কে চিড়ের কথা শোনা যাচ্ছিল। তা নিয়ে যদিও মুখে কুলুপ দু’জনেরই।
সোহমের জন্মদিনে যদিও চুপ থাকলেন না শোলাঙ্কি। অটোতে বসে নায়কের সঙ্গে একটি নিজস্বী দিয়েছেন তিনি।
সোহমের জন্মদিনে যদিও চুপ থাকলেন না শোলাঙ্কি। অটোতে বসে নায়কের সঙ্গে একটি নিজস্বী দিয়েছেন তিনি।
সোহমের উদ্দেশ্যে তিনি লেখেন, 'এরকমই দুষ্টু, বোকা  এবং সুন্দর মনে থেকো। তোমার ভিতরের বাচ্চাটাকে বড় হতে দিও না। জন্মদিনে তোমার ভিতরের যে পিশেমশাইটি রয়েছে, তার কথা আর না-ই বা বললাম!'
সোহমের উদ্দেশ্যে তিনি লেখেন, ‘এরকমই দুষ্টু, বোকা এবং সুন্দর মনে থেকো। তোমার ভিতরের বাচ্চাটাকে বড় হতে দিও না। জন্মদিনে তোমার ভিতরের যে পিশেমশাইটি রয়েছে, তার কথা আর না-ই বা বললাম!’
শোলাঙ্কির খুনসুটির উত্তর দিয়েছেন সোহমও। তিনি লেখেন, 'আমার ভিতরের পিশেমশাইটার মাসিমা হলে তুমি। লাভ ইউ বাডি'।
শোলাঙ্কির খুনসুটির উত্তর দিয়েছেন সোহমও। তিনি লেখেন, ‘আমার ভিতরের পিশেমশাইটার মাসিমা হলে তুমি। লাভ ইউ বাডি’।

Subhashree Ganguly: ‘এত খারাপ! ইংলিশ জানে না’! ইংরেজি বলে মহাবিপাকে! কী বলে হাসির খোরাক শুভশ্রী

শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। টলিউডের সফল অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর অভিনয় দক্ষতা আগাগোড়াই দর্শককে মুগ্ধ করেছে। আরও একবার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি। তবে নেতিবাচক কারণে।
শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। টলিউডের সফল অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর অভিনয় দক্ষতা আগাগোড়াই দর্শককে মুগ্ধ করেছে। আরও একবার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি। তবে নেতিবাচক কারণে।
সম্প্রতি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে হাজির হয়েছিলেন শুভশ্রী। সঙ্গে ছিলেন স্বামী রাজ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান নিয়ে তাঁর আবেগের কথা জানতে চান সঞ্চালক। সেই উত্তর দিতে গিয়েই ট্রোলের শিকার তিনি।
সম্প্রতি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে হাজির হয়েছিলেন শুভশ্রী। সঙ্গে ছিলেন স্বামী রাজ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান নিয়ে তাঁর আবেগের কথা জানতে চান সঞ্চালক। সেই উত্তর দিতে গিয়েই ট্রোলের শিকার তিনি।
শুভশ্রী ইংরেজিতে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন। সেই ভিডিও ঘোরাফেরা করছে নেটমাধ্যমে। তাঁর সেই উত্তর দেওয়ার ধরনেই ধেয়ে আসে কটাক্ষ। ইংরেজিতে অভিনেত্রীর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লেখেন, 'শুভশ্রী কি বাংলা বলতে লজ্জা পান? ওঁর বর তো বাংলায় বললেন। উনি কি ভাবেন ইংরেজি না বললে স্মার্ট লাগে না?'
শুভশ্রী ইংরেজিতে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন। সেই ভিডিও ঘোরাফেরা করছে নেটমাধ্যমে। তাঁর সেই উত্তর দেওয়ার ধরনেই ধেয়ে আসে কটাক্ষ। ইংরেজিতে অভিনেত্রীর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লেখেন, ‘শুভশ্রী কি বাংলা বলতে লজ্জা পান? ওঁর বর তো বাংলায় বললেন। উনি কি ভাবেন ইংরেজি না বললে স্মার্ট লাগে না?’
আবার অন্য একজনের টিপ্পনি, 'ওঁর স্পোকেন ইংলিশ শেখা উচিত। বাংলায় মাতৃভাষায় কথা বলার চেষ্টা করুন।' আরেকজনের কটাক্ষ, 'কিছুই বলতে জানে না। পুরো কনফিউজড। বোঝাই যাচ্ছে, মুখস্থ করে বলছেন। বাংলা বললেই ভাল হত।'
আবার অন্য একজনের টিপ্পনি, ‘ওঁর স্পোকেন ইংলিশ শেখা উচিত। বাংলায় মাতৃভাষায় কথা বলার চেষ্টা করুন।’ আরেকজনের কটাক্ষ, ‘কিছুই বলতে জানে না। পুরো কনফিউজড। বোঝাই যাচ্ছে, মুখস্থ করে বলছেন। বাংলা বললেই ভাল হত।’
জনৈক নেটিজেনের প্রশ্ন, 'এত খারাপ! ইংরেজি বলার প্রয়োজন কী ছিল'। দিন কয়েক আগেই ইংরেজি বলা নিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন শুভশ্রী।
জনৈক নেটিজেনের প্রশ্ন, ‘এত খারাপ! ইংরেজি বলার প্রয়োজন কী ছিল’। দিন কয়েক আগেই ইংরেজি বলা নিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন শুভশ্রী।
এক ভিডিওয় ছেলের সঙ্গে শুভশ্রীর ইংরেজিতে কথোপকথন নেটিজেনদের একাংশের মনে ধরেনি। আর তা নিয়েই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে শুভশ্রীর দিকে।
এক ভিডিওয় ছেলের সঙ্গে শুভশ্রীর ইংরেজিতে কথোপকথন নেটিজেনদের একাংশের মনে ধরেনি। আর তা নিয়েই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে শুভশ্রীর দিকে।
সেই ভিডিওয় একজন লিখেছিলেন, 'এই যে তুমি বেশি ইংরেজি বলতে পার না, সেটা ঢাকার জন্য এত ইংরেজি বলো কেন? যার যার মাতৃভাষাটাই বেশি সুন্দর। তাই না?'
সেই ভিডিওয় একজন লিখেছিলেন, ‘এই যে তুমি বেশি ইংরেজি বলতে পার না, সেটা ঢাকার জন্য এত ইংরেজি বলো কেন? যার যার মাতৃভাষাটাই বেশি সুন্দর। তাই না?’
তবে এই ধরনের নেতিবাচকতাকে জীবনে জায়গা দেন না শুভশ্রী। তিনি বাঁচেন নিজের শর্তে।
তবে এই ধরনের নেতিবাচকতাকে জীবনে জায়গা দেন না শুভশ্রী। তিনি বাঁচেন নিজের শর্তে।