Tag Archives: Tollywood Actor

ঈর্ষা, সন্দেহ, অবিশ্বাস, ঘৃণা, ওথেলো… কেমন ছিল প্রাক-‘অথৈ’ জার্নি? অকপট পরিচালক অর্ণ মুখোপাধ্যায়

একটা গ্রাম। ভিনসুরা। টলটলে দিঘি, ঝকঝকে সবুজ ঘেরা গ্রাম নয়। এই গ্রামে বপন হয় ঘৃণার বীজ। যেখান মনুষ্যত্ব হারিয়ে যায়। যেখানে ঈর্ষার ঘা দগদগে। যেখানে প্রতিহিংসার আড়ালে চাপা পড়ে যায় আদর্শ।  যে গ্রামে গান হয়, ‘মন্দ হয়ে যা রে বাবু, মন্দ হয়ে যা…’ ওথেলো, ডেসডিমনা-ইয়াগো কীভাবে ফিরে আসে অথৈ-দিয়া-অনগ্র হয়ে। আর মাথার ভিতর স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় কোন এক বোধ কাজ করে। ভিনসুরা হয়ে ওঠে এক শ্মশানভূমি কিংবা আবহমান সমাজ। ঈর্ষা, সন্দেহ, অবিশ্বাস, ঘৃণা, ওথেলো… কেমন ছিল প্রাক-‘অথৈ’ জার্নি? নিউজ ১৮ বাংলার কাছে অকপট পরিচালক অর্ণ মুখোপাধ্যায়

অথৈ দেখার পরে মানুষ সমসাময়িক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে অথৈকে মিলিয়ে নিয়েছে। সেটা ইউক্রেন হোক বা প্যালেস্টাইন। এই সমাজচেতনা নির্মাণে কতটা বেগ পেতে হয়েছিল?

আসলে আমরা যখন শিল্প নির্মাণ করি, তখন এইসব তো ভাবি না। পরে ভাবি। লেখক বা নির্মাতার সত্ত্বা বাদ দিয়েও একটা সাধারণ সত্ত্বা কাজ করে। ফলে পরবর্তী সময়গুলোতে মনে হয়, এটাতে বিতর্ক হলেও হতে পারে। কিন্তু নির্মাণের সময় তেমনটা মনে হয়নি বা হয় না। নির্মাণের সময়ে রাজনীতি বাদ দেওয়া যায় না। উৎপল দত্ত, শেক্সপিয়ারের সমাজচেতনা পড়ে বড় হয়েছি। তখন দেখেছি শেক্সপিয়রের নাটক, এমনকী সনেটের মধ্যেও রাজনীতি মিশে আছে। ৪৫০ বছর পরেও সেটা সমানভাবেই সমসাময়িক। গাত্রবর্ণের রাজনীতি এই সময়ে আমার দেশে, আমার সময়ে এসে একটা চেহারা নিয়েছে। কিন্তু আছে। আগে থেকে কিছু ভাবিনি যে কিছু বাদ দেব। বরং আমাদের নাটকে কিছু প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সংলাপ ছিল সেগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। জীবনানন্দের কবিতাও বাদ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া কিছু বদলাই নি।

থিয়েটার থেকে সিনেমা, পুরোটাই একটা জার্নি। কখনও মনে হয়নি, সিনেমা দেখার পরে থিয়েটারের সেই রেশটা যদি কেটে যায়?

সেই রিস্কটা নিয়েই তো চলতে হয়। আমার মনে হয় এটার মধ্যে একটা আমার দখলদারির ব্যাপার আছে। আমি একবারও ভাবিনি নাটকে তো বিপুল জনপ্রিয় হয়েছে। ছবি বানালে সেই জনপ্রিয়তাটা যদি চলে যায়, কী হবে! আমার মনে হয়েছিল কাজ করেছি। চিত্রনাট্য বানিয়েছি। অনির্বাণ (অনির্বাণ ভট্টাচার্য)-এরও মনে হয়েছে এটা ছবি করার মতো, ব্যাস এটুকুই। একটা ভাল ছবি বানাতে চেয়েছি। কোনও অ্যাজেন্ডা ছিল না  বা ভয়ও ছিল না।

কখন মনে হল মঞ্চ থেকে এবার বড়পর্দার দিকে এগনো উচিত? এটা কি স্টেজে বিপুল সাফল্যের জন্যই?

না, সেটা কিন্তু ঠিক না। বরং আমার মনে হয়েছিল অথৈ বহুল বিতর্কিত হতে পারে। ছবি নির্মাণের যে ভাষা সেটাও যথেষ্ট পরীক্ষামূলক এবং রিস্কি। ফলে আমি খুবই কৃতজ্ঞ আমার প্রযোজনা সংস্থার কাছে, যে তারা এ বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ করেনি। আর এটার মধ্য়ে ছবি হওয়ার মতো উপাদান আছে এটা বোঝার পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

এই ছবির সংলাপ, যৌনতা, উগ্রতা বক্স অফিসে প্রভাব ফেললেও ফেলতে পারত। অথবা, সাফল্যের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারত। বিনির্মাণের সময় সেদিকটা কীভাবে ব্যালেন্স করেছিলেন?

আসলে ছবিটার পিছনে প্রযোজনা সংস্থার একটা বিপুল অর্থ তো রয়েছে। তাই আমার সেদিকটা মাথায় এসেছে যে এর সংলাপ বা দৃশ্য যদি বাণিজ্য়ের পথে অন্তরায় হয়।  কিন্তু শ্রীকান্তদা (শ্রীকান্ত মোহতা) আমাকে বারবার ভরসা দিয়েছেন।  যৌনতার ইঙ্গিত বা যৌনগন্ধী সংলাপের জন্য অনেকেই বলেছেন ছেলেমেয়ের সঙ্গে আসা যাবে না। তাদের হয়তো মিস করেছি। বক্সঅফিসের পুরো রিপোর্ট তো পাইনি। তবে যতটুকু পেয়েছি ঠিকঠাকই চলছে ছবি।

ওথেলো শেষ পর্যন্ত ওথেলোর নাটক নাকি ইয়াগোর নাটক নাকি শেষে তাঁরা একে অন্যের অল্টার ইগো হয়ে উঠবেন, এ প্রশ্ন নাটককার নিজে রেখে গিয়েছেন। অথৈ- এর শেষেও কোথাও গিয়ে অথৈকে ছাপিয়ে গিয়েছে অনগ্র। এক্ষেত্রে পরিচালক অর্ণ, অভিনেতা অর্ণকে কী বলবেন?

আমি এটুকু বলতে পারি যে এরকম একটা নিষ্ঠুর শক্তির কাছে একটা নীতিবাদী মানুষ তো অবদমিত হবেই। ২০২৪-এ দাঁড়িয়ে তাকে তো আরও দমন করা হবে। ২০৩০-এ যদি পুনর্নির্মাণ করি, সেখানে হয়তো খুঁজেই পাওয়া যাবে না অথৈকে। কিন্তু নামটা অথৈই থেকে যাবে। নাটকের থেকে গোগো এখানে আরও নৃশংস। আরও গা ঘিনঘিনে এবং অনির্বাণ সেটা ফুটিয়েও তুলেছে অসাধারণভাবে। এক্ষেত্রে ক্যামেরা যদি সবথেকে পাওয়ারফুল মাধ্যম হয়, তাহলে তারপরের মাধ্যমটাই কিন্তু গোগো। এই দুটোই ছবি নির্মাণে আমার শক্তি।

‘মানুষ মানুষকে ভালবাসে না অথৈ। মানুষ মানুষকে ঘৃণা করে অথবা ট্রোল করে।’ ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবনে কখনও ঘৃণা বা ট্রোলের শিকার হতে হয়েছে?

নিশ্চয়ই হয়েছে। সমাজ মাধ্যমে একটা গ্রুপ তৈরিই হয়েছিল ট্রোলিংয়ের জন্য। আমার শো থাকত পরের দিন ট্রোলিং হত। আমার অভ্য়াসও হয়ে গিয়েছিল। আমরা যারা শিল্পকর্ম করি এটার সঙ্গেই বাঁচতে হয়।  অথৈ যখন গোড়ার দিকে মঞ্চস্থ হয়েছে তখন কিন্তু বহুল সমালোচিত হয়েছে। এমন নয় যে প্রথম দিন থেকেই অথৈকে নিয়ে হৈ হৈ হয়েছে। কিন্তু পরবর্তীকালে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ অথৈকে উদযাপন করেছে। সমালোচনাগুলোর স্বর খানিকটা স্তিমিত হয়েছে। তৃতীয় শো থেকে হাইজফুলও হয়েছে। যে কোনও শিল্পই প্রশ্ন তোলে, বিতর্ক তৈরি করে।

ওপেনিং ক্রেডিটে কলাকুশলীদের নামের পাশ থেকে পদবী বাদ দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায়, তা অত্যন্ত সচেতনভাবে। এটা কি প্রতিবাদ? নাকি আক্রমণ?

এটা আমাদের স্ট্যান্ড। কাকে আক্রমণ করব? কোথায় প্রতিবাদ করব? আমি সত্যি বিশ্বাস করি না যে শিল্প বিরাট কিছু একটা প্রতিবাদের সাক্ষ্য বহন করে। আমি তো আক্রমণে বিশ্বাসই করি না। (হেসে) আপনি হয়তো প্রতিবাদ হিসাবে দেখছেন, কিন্তু আমি বলছি এটা আমাদের অবস্থান। এটাকে একটা স্টেটমেন্ট বলতে পারেন।

অথৈ এবং অনগ্র দুজনেই মায়ের মৃত্যুর দৃশ্য স্বপ্ন দেখে জেগে ওঠে। অথৈয়ের পাশে তাঁর সঙ্গিনী আছেন। অনগ্রর পাশে নেই। এই দৃশ্যকল্প কি খলনায়কের প্রতি নির্মাতার সহানুভূতি?

আমি নির্মাতা হিসাবে যেটা বিশ্বাস করি, দিনের শেষে সবাই কিন্তু রক্ত মাংসের মানুষ। যেমন গোগোকে নির্মাণ করে আমি নিজেই চমকে গেছিলাম, আমার মধ্যে এরকম একটা গোগো আছে! এই গোগোটা শেক্সপিয়ার থেকে অণুপ্রাণিত হলেও সে এত ভয়ঙ্কর হল কী করে! কিন্তু দিনের শেষে সেও তো তার মাকে মিস করে। ফলে কেউ এভাবে দেখতেও পারে যে, নির্মাতার সহানুভূতি।

পরিচালক অর্ণর প্রথম ছবি, যার সৃজনশীল পরিচালক অনির্বাণ। এক্ষেত্রে দুজন দুজনের কাছে কতটা ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারল?

পুরোটাই। এটার প্রোডাকশনগত দিক, যেগুলো সম্পর্কে আমার ন্যূনতম জ্ঞান নেই, সেদিকে অনির্বাণের অসামান্য ভূমিকা। রেইকি থেকে নিজেকে জুড়ে নিয়েছে। তারপর অভিনয় তো আছেই। এমনকী মিমি (মিমি দত্ত) আমাদের নাটকটায় অভিনয় করেননি। বাকিরা ধরা যাক আট বছর ধরে চরিত্রের আত্মাকে বহন করছেন। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই তাদের সঙ্গে নিজেকে সঙ্গত করা মিমির পক্ষে কঠিন ছিল। সেই মূল চরিত্রগুলোর সঙ্গে তাঁকে মিলিয়ে দেওয়া, সহজ করে তোলা, সবটা অনির্বাণই করেছে। মোট কথা অভিনেতা হ্যান্ডেলিংয়েও ওর বিরাট অবদান আছে। অনির্বাণকে ছাড়া এ ছবি হত না। ও যেমন ক্যামেরার সামনে পুরোটা জুড়ে আছে, ক্যামেরার পিছনেও পুরোটা জুড়ে আছে। সৌমিক হালদার, সুব্রত বারিক, সঞ্চিতা, অরিত্র, জয়, সার্থক এরা  সবাই আমার ছবির ক্রিয়েটিভ ক্ষেত্রে নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছে।

যে কোনও স্রষ্টার নিজের কোনও এক বিশেষ চরিত্রের প্রতি আলাদা পক্ষপাত থাকে। এই ছবিতে চরিত্র নির্মাণের সময় আপনার সেই পক্ষপাতিত্ব কার দিকে ১ শতাংশ হলেও বেশি ছিল?

সেটা যে এড়ানো যায়, এটা বললে হয়তো ভুল হবে। তবে এটা লেখার পরে মনে হয়।

অথৈ আবার মঞ্চে ফিরছে কবে?

না। আপাতত মঞ্চস্থ হচ্ছে না। পরে হলে নিশ্চয়ই জানা যাবে।

ঠিক যেন চাঁদের হাট, সৃজিতের ছবিতে একডজন তারকা, রয়েছে বিরাট চমক, দেখে নিন ফার্স্ট লুক

একডজন তারকা একফ্রেমে৷ এমনই টলিপাড়ার একঝাঁক নক্ষত্রদের একসঙ্গে আনতে চলেছেন বাঙালি পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়৷ ছবির নাম জানা না গেলেও ১২ জন তারকা এই ছবিতে রয়েছেন বলেই জানা গেছে৷
একডজন তারকা একফ্রেমে৷ এমনই টলিপাড়ার একঝাঁক নক্ষত্রদের একসঙ্গে আনতে চলেছেন বাঙালি পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়৷ ছবির নাম জানা না গেলেও ১২ জন তারকা এই ছবিতে রয়েছেন বলেই জানা গেছে৷
সৃজিতের এই ছবি নিয়ে জোরদার জল্পনা চলছে৷ জানা গেছে, ছবির সম্ভাব্য নাম সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই৷ তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি৷ ছবির প্রযোজনা করছে এসভিএফ৷ এবং চিত্রনাট্য তৈরি হয়েছে 'এক রুকা হুয়া ফয়সালা'-নাটক থেকে৷ ছবির ১২ জনের চরিত্রের লুক ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে৷ রইল ঝলক৷
সৃজিতের এই ছবি নিয়ে জোরদার জল্পনা চলছে৷ জানা গেছে, ছবির সম্ভাব্য নাম সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই৷ তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি৷ ছবির প্রযোজনা করছে এসভিএফ৷ এবং চিত্রনাট্য তৈরি হয়েছে ‘এক রুকা হুয়া ফয়সালা’-নাটক থেকে৷ ছবির ১২ জনের চরিত্রের লুক ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে৷ রইল ঝলক৷
দীর্ঘদিন বাদে সৃজিতের সঙ্গে জুটি বেধে সকলকে চমকে গিয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়৷ লাল পাঞ্জাবি-পাড় বসানো ধুতি, গলায় সিল্কের স্কার্ফ, কানে দুল, গলায় হার, চোখ কমলা রঙের চশমা পরে সকলকে চমকে দিয়েছেন৷
দীর্ঘদিন বাদে সৃজিতের সঙ্গে জুটি বেধে সকলকে চমকে গিয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়৷ লাল পাঞ্জাবি-পাড় বসানো ধুতি, গলায় সিল্কের স্কার্ফ, কানে দুল, গলায় হার, চোখ কমলা রঙের চশমা পরে সকলকে চমকে দিয়েছেন৷
সৃজিতের এই ছবিতে অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তীকে একেবারে অন্য লুকে দেখা গিয়েছে৷ পর্দায় তাঁর চরিত্রের নাম সুমিত৷ কপালে তিলক কেটে পাঞ্জাবি পরে পুরো ভোল বদলে গিয়েছে অভিনেতার৷
সৃজিতের এই ছবিতে অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তীকে একেবারে অন্য লুকে দেখা গিয়েছে৷ পর্দায় তাঁর চরিত্রের নাম সুমিত৷ কপালে তিলক কেটে পাঞ্জাবি পরে পুরো ভোল বদলে গিয়েছে অভিনেতার৷
অভিনেত্রী অনন্যা চট্টোপাধায়কেও পুরো অন্যরকম লুকে দেখা গিয়েছে৷ পর্দায় অভিনেত্রীর চরিত্রের নাম রূপা৷
অভিনেত্রী অনন্যা চট্টোপাধায়কেও পুরো অন্যরকম লুকে দেখা গিয়েছে৷ পর্দায় অভিনেত্রীর চরিত্রের নাম রূপা৷
সৃজিতের ছবিতে অভিনেতা কৌশিক সেনকে ধৃমানের চরিত্রে দেখা যাবে৷
সৃজিতের ছবিতে অভিনেতা কৌশিক সেনকে ধৃমানের চরিত্রে দেখা যাবে৷
পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় ব্রজর চরিত্রে অভিনয় করবেন৷
পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় ব্রজর চরিত্রে অভিনয় করবেন৷
বর্ষীয়ান অভিনেতা ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়কে হাবুলের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
বর্ষীয়ান অভিনেতা ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়কে হাবুলের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা সুহোত্র মুখোপাধ্যায়কে আবীরের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা সুহোত্র মুখোপাধ্যায়কে আবীরের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা-বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিককে তাপসের ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা-বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিককে তাপসের ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাদিকের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেতা রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাদিকের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷
অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্র অরুন্ধতীর চরিত্রে অভিনয় করবেন৷
অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্র অরুন্ধতীর চরিত্রে অভিনয় করবেন৷
অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তী অভিনয় করবেন কৌশিকের চরিত্রে৷
অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তী অভিনয় করবেন কৌশিকের চরিত্রে৷
 অভিনেতা অনির্বান চক্রবর্তীকে আগরওয়ালের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷ উল্লেখ্য, ছবির শ্যুটিং শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে কবে বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি তা কিছু জানা যায়নি৷ আপতত মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন দর্শক৷
অভিনেতা অনির্বান চক্রবর্তীকে আগরওয়ালের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে৷ উল্লেখ্য, ছবির শ্যুটিং শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে কবে বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি তা কিছু জানা যায়নি৷ আপতত মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন দর্শক৷

Actor Car Accident: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা! লরির সঙ্গে বিরাট ধাক্কা, একটুর জন্য প্রাণে বাঁচলেন ভিভান, এখন কেমন আছেন অভিনেতা?

কলকাতা : টলিউডে ফের খারাপ খবর৷ শ্যুটিং সেরে বাড়ি ফেরার পথে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার মুখ পড়লেন টলি অভিনেতা ভিভান ঘোষ৷ বাংলা ধারাবাহিকের অতি পরিচিত মুখ ভিভানের দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ভেঙে পড়েছেন ভক্তরা৷

কীভাবে হল এই দুর্ঘটনা? শ্যুটিং সেরে বাড়ি ফেরার পথেই এই দুর্ঘটনার শিকার হন অভিনেতা৷ জানা গেছে, ২৫ জুন শ্যুটিং সেরে বাড়ি ফেরার পথে একটি লরি সপাটে ধাক্কা মারে তাঁর গাড়িতে এসে৷ একটুর জন্য প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন অভিনেতা৷

আরও পড়ুন-     বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

সংবাদমাধ্যমকে অভিনেতা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার গভীর রাতেই শ্যুটিং শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন অভিনেতা৷ সেখানেই আচমকা ঘটে এই দুর্ঘটনা৷ গান শুনতে শুনতে ফেরার সময়েই আচমকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি লরি সজোরে ধাক্কা মারে৷ তারপরই জোরে ঝাঁকুনি লাগে৷ এবং আশেপাশের লোকজন ছুটে আসে৷ তবে সেভাবে বিশেষ কোনও ক্ষতি হয়নি অভিনেতার৷

আরও পড়ুন-     গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

ভিভান আরও জানিয়েছেন, তিনি পুরোপুরি সুস্থ আছেন৷ তবে তাঁর গাড়ির ড্রাইভারের চোট লেগেছে৷ কিন্তু তিনি ঠিক থাকলেও তাঁর গাড়ি ভীষণরকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ এবং সেই ঘাতক লরির চালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ উল্লেখ্য, ভিভান ঘোষকে ডায়মন্ড দিদি ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে৷

Soham Chakraborty: প্রকাশ্যে সিসিটিভি ফুটেজ, রেস্তোরাঁ কাণ্ডে বেকায়দায় সোহম! চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন বিধায়ক

কলকাতা: টলিউড অভিনেতা তথা বিধায়ক সোহম চক্রবর্তীকে নিয়ে তোলপাড় কাণ্ড৷ শুক্রবার রাতে নিউটাউনের সাপুরজি এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে শুটিং করছিলেন অভিনেতা তথা বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী। শ্যুটিং চলাকালীন আচমকাই বচসায় জড়িয়ে পড়েন অভিনেতা৷ ইতিমধ্যেই তা নিয়ে বিরাট জলঘোলা শুরু হয়েছে৷

ঠিক কী ঘটেছে? জানা যায়, যে রেস্তোরাঁর সামনে সোহমের গাড়িটি রাখা ছিল, সেই রেস্টুরেন্টের মালিক এসে গাড়িটা সরাতে বলে৷ তা নিয়ে অভিনেতার নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে মালিকের কথা কাটাকাটি শুরু হয়, এবং নিরাপত্তারক্ষীরা জানায় এটি বিধায়ক সোহম চক্রবর্তীর গাড়ি৷

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

অভিযোগ শুনে তখন মালিক বলে কে এম এল ওসব জানি না গাড়ি সরাতে হবে, তারপরই নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়, চিৎকার চেঁচামেচি দেখে সোহম নিচে নেমে আসে৷ এবং রেস্তোরাঁর মালিককে মারধর করে৷ শুধু তাই নয়, মালিককে মারার কথাও স্বীকার করে নিয়েছেন সোহম৷ সোহমের অভিযোগ, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর নামে গালাগালি করছিল সেই কারণে আমি মেরেছি।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

তবে পুরো ঘটনাটির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আসতেই বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা শুরু হয়েছে৷ শনিবার দুপুরে ক্ষমা চেয়ে সোহম বলেন, এটা ঠিক একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে এভাবে মেজাজ হারানো উচিত হয়নি আমার। বিষয়টা প্রশাসনের হাতে ছেড়ে দেওয়াই উচিত ছিল৷ আমি ক্ষমাপ্রার্থী কখনওই এটা উচিত হয়নি হয়তো একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হওয়ার দরুন। কিন্তু অন্যদিকেও রাজনৈতিক বিষয় না হওয়া সত্ত্বেও তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নেয়, তখনই আমি মেরেছি।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

সোহম আরও বলেন, পরে বুঝতে পেরেছি এটা করা উচিত হয়নি, আমার ভুল হয়েছে। যতদূর জানি অন ডিউটি পুলিশ অফিসারের গায়ে হাত তোলা যায় না। কিন্তু তাদেরকেও ধাক্কা মারা হয়, গালিগালাজ করা হয়। এখনও পর্যন্ত আমি কোনওরকম অভিযোগ করিনি৷ তবে মেজাজ হারিয়েই তিনি এমন ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছেন বলে দাবি করেছেন৷

Soham Chakraborty: রেস্তোরাঁর মালিককে গালে ঠাসিয়ে চড়, শ্যুটিং ছেড়ে বেরিয়েই মারধর অভিনেতা সোহমের, কী এমন ঘটল?

নিউটাউন: নিউটাউন সাপুরজি এলাকার একটি রেস্টুরেন্টের শুটিং চলছিল অভিনেতা তথা বিধায়ক সোহম চক্রবর্তীর। সেখানেই বচসায় জড়িয়ে পড়েন অভিনেতা৷ ইতিমধ্যেই তা নিয়ে বিরাট সমস্যায় পড়েছেন অভিনেতা৷

জানা যায়, যে রেস্তোরাঁর সামনে সোহমের গাড়িটি রাখা ছিল, সেই রেস্টুরেন্টের মালিক এসে গাড়িটা সরাতে বলে৷ তা নিয়ে অভিনেতার নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে মালিকের কথা কাটাকাটি শুরু হয়, এবং নিরাপত্তারক্ষীরা জানায় এটি বিধায়ক সোহম চক্রবর্তীর গাড়ি৷

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

অভিযোগ শুনে তখন মালিক বলে কে এম এল ওসব জানি না গাড়ি সরাতে হবে, তারপরই নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়, চিৎকার চেঁচামেচি দেখে সোহম নিচে নেমে আসে৷ এবং রেস্তোরাঁর মালিককে মারধর করে৷

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

শুধু তাই নয়, মালিককে মারার কথাও স্বীকার করে নিয়েছেন সোহম৷ সোহমের অভিযোগ, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর নামে গালাগালি করছিল সেই কারণে আমি মেরেছি।

Tollywood Actor Passes away: থেমে গেল যুদ্ধ! চলে গেলেন ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’ খ্যাত অভিনেতা, উদয়শঙ্করের মৃত্যুতে শোকের ছায়া

কলকাতা: থেমে গেল লড়াই। জীবনযুদ্ধে হার মানতে হল বর্ষীয়ান অভিনেতাকে। ক্যানসার কেড়ে নিল ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’-এর অভিনেতা উদয় শঙ্কর পালকে। আজ, সোমবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার বাঙ্গুর হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন পর্দার ‘আত্মারাম’। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

বেশ কয়েকমাস ধরেই অসুস্থ ছিলেন অভিনেতা৷ ফুসফুসের ক্যানসার তৃতীয় ধাপে পৌঁছে গিয়েছিল। অনেকদিন ধরেই শয্যাশায়ী ছিলেন উদয় শঙ্কর পাল৷ মাঝে মধ্যে জ্ঞানও হারিয়ে ফেলছিলেন অভিনেতা। পরিবারে তাঁর নিজের বলতে কেউ-ই ছিল নেই। রয়েছে তাঁর দিদি। যিনিও খুবই অসুস্থ৷ অভিনেতার বিপদের দিনে অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ছিলেন৷ হোয়্যাটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা পোস্টের মধ্য দিয়ে সকলের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিলেন তাঁর শুভাকাঙ্ক্ষীরা৷

আরও পড়ুন: হাসপাতালে শয্যাশায়ী বাঙালি অভিনেতা, চলছে জীবন-মরণ লড়াই! চরম সঙ্কটে ‘আত্মারাম’-এর পাশে দাঁড়ালেন কারা?

বর্ষীয়ান অভিনেতার অসুস্থতার কথা প্রথম সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান পরিচালক অভিজিৎ পাল। বেসরকারি নার্সিংহোমে মারণরোগের চিকিৎসা করানোর খরচ দেওয়ার সামর্থ্য ছিল না তাঁর। তাই অভিনেতা দেবদূত ঘোষ এবং পরিচালক শৈবাল মিত্রের উদ্যোগে আর্টিস্ট ফোরামের সাহায্যে দক্ষিণ কলকাতার বাঙ্গুর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাঁকে। শিল্পী-অভিনেতার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন পরিচালক অনিক দত্ত, সুমিত সমাদ্দার, গায়িকা লগ্নজিতা, পরিচালক সন্দীপ রায়, নির্মল ধর-সহ আরও অনেকেই৷

থিয়েটার দিয়েই পথচলা শুরু অভিনেতার৷ একের পর এক ছবিতে একাধিক চরিত্র অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছিলেন। ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’ ছবিতে ‘আত্মারাম’-এর ভূমিকায় অভিনয় করে উচ্চ প্রশংসা পেয়েছিলেন। এছাড়াও ‘রয়েল বেঙ্গল রহস্য’, ‘চতুষ্কোণ’, ‘প্রফেসর শঙ্কু ও এল্ ডোরাডো’ প্রমুখ ছবিতে দেখা গিয়েছিল উদয় শঙ্কর পালকে।

Bike Accident: ভোর রাতে বাইক দুর্ঘটনায় টলিউড অভিনেতার মর্মান্তিক মৃত্যু!

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সাত সকালে বেপরোয়া বাইক চালানোর বড়সড় মাসুল দিতে হল অভিনেতাকে। সোনারপুরে পথদুর্ঘটনায় মারা গেলেন আজাদ শেখ (৩৫) নামে হলিউড অভিনেতা। তিনি সম্প্রতি ‘মির্জা’ নামে এক পরিচিত বাংলা সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন।

সোনারপুর থানার আড়াপাঁচে এই পথ দুর্ঘটনাটি ঘটে। সোনারপুরের‌ই জগদীশপুরের বাসিন্দা আজাদ শেখ। এদিন ভোর চারটে নাগাদ বাড়ি থেকে বাইক নিয়ে বের হন মামার বাড়ি যাবেন বলে। অত ভোরে বাইক নিয়ে বেরোতে বারণ করেছিলেন বাবা। কারণ দিন দুই পর‌ই পরিবারের সকলে মিলে মামার বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি বাবার বারণ শোনেননি। এদিকে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবক ভোরে দ্রুত গতিতে বাইক চালিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সজোরে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ছোট টেম্পোয় ধাক্কা মারেন। বাইকের গতিবেগ এতটাই ছিল যে সামনের চাকা খুলে যায়। সামনের অংশ একেবারে দুমড়ে মুছড়ে গিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে এই অভিনেতাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি, চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

আর‌ও পড়ুন: হাওড়ার বিখ্যাত ‘দাশনগর’-এর নামকরণ কীভাবে হয়েছিল জানেন?

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, আজাদ শেখের ৯ বছরের একটি পুত্র সন্তান আছে। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে আজাদের স্ত্রী মারা গিয়েছিলেন। আগামী ২০ মে তার জন্মদিন। এবার জন্মদিনের আগে বাবাকেও হারাল ছোট্ট শিশুটি। আজাদ শেখ এই বছর রিলিজ হ‌ওয়া টলিউড স্টার অঙ্কুশের মির্জা সিনেমায় অভিনয় করেন। বাবা ও ছেলে দু’জনেই অভিনয় করেছিলেন। তাঁর এই অকাল প্রয়াণে শোকোস্তব্ধ অনুরাগীরা।

সুমন সাহা

Actor Battling Cancer: হাসপাতালে শয্যাশায়ী বাঙালি অভিনেতা, চলছে জীবন-মরণ লড়াই! চরম সঙ্কটে ‘আত্মারাম’-এর পাশে দাঁড়ালেন কারা?

কলকাতা: গুরুতর অসুস্থ টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেতা উদয় শঙ্কর পাল৷ শরীরে বাসা বেঁধেছে মারণ রোগ ক্যানসার৷ ভূতের ভবিষ্যতের ‘আত্মারাম’-এর এই খবর শোনা মাত্রই তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন ভক্তরা৷ চরম সঙ্কটের মধ্যেও দিন কাটছিল অভিনেতার৷ শিল্পী অভিজিৎ পাল সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর এই শারীরিক অসুস্থতার খবর প্রকাশ্যে আনতেই তা ঝড়ের গতিতে নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল৷

বেশ কয়েকমাস ধরেই অসুস্থ অভিনেতা ৷ স্টেজ থ্রি লিভার ক্যানসা আক্রান্ত৷ বিছানায় শয্যাশায়ী৷ মাঝে মধ্যে জ্ঞানও হারিয়ে ফেলছেন উদয় শঙ্কর পাল৷৷ পরিবারে তাঁর নিজের বলতে কেউই নেই, শুধু তাঁর দিদি রয়েছে যিনিও খুবই অসুস্থ৷ অভিনেতার এই বিপদের দিনে অনেকেই এবার এগিয়ে এসেছেন৷ হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা পোস্টের মধ্য দিয়ে সকলের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন তারা৷

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

সম্প্রতি একটু পোস্টে লেখা হয়েছে- ‘আমরা প্রত্যেকেই জানি, অভিনেতা উদয় শংকর পাল ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত। আর্থিক অভাব ও একাকিত্ব এই মুহূর্তে উদয়দার সঙ্গী। এই মুহূর্তে তাঁর প্রয়োজন পর্যাপ্ত চিকিৎসার। তাই, আমরা আমাদের প্রিয় অভিনেতা উদয় শংকর পালের চিকিৎসার জন্য একটি ফান্ড রেইজিং-এর চেষ্টা করছি।’

বর্তমানে হাসপাতালে জীবন-মরণ লড়াই চালাচ্ছেন অভিনেতা৷ শিল্পী-অভিনেতার পাশে অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে৷ পরিচালক অনিক দত্ত, দেবদূত ঘোষ, শৈবাল মিত্র, সুমিত সমাদ্দার-সহ আরও অনেকেই যথাসাধ্য সাহায্য করছেন৷ এবং পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন গায়িকা লগ্নজিতা, পরিচালক সন্দীপ রায়, নির্মল ধর-সহ আরও অনেকেই৷ থিয়েটার দিয়েই পথচলা শুরু অভিনেতার৷ একের পর এক ছবিতে একাধিক চরিত্র অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন ভূতের ভবিষ্যতের ‘আত্মারাম’৷সকলেই তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন৷

Tollywood News: টলিপাড়ায় বিরাট সুখবর… মা হতে চলেছেন প্রীতি বিশ্বাস, আন্নাকালীর পরিবারে খুদে আসছে কবে?

টলিপাড়ার জনপ্রিয় জুটি রাহুল-প্রীতি। কয়েক বছর আগে সাতপাকে বাঁধা পড়েন দুই জনপ্রিয় টেলি তারকা ৷ সিরিয়ালে তাঁদের নাম ছিল ব্রজেশ্বর ও আন্নাকালী ৷ একজন ‘দেবী চৌধুরাণি’র নায়ক ব্রজেশ্বর, অন্যজন ‘সৌদামিনীর সংসার’-এর মেজ বৌ আন্নাকালী।
টলিপাড়ার জনপ্রিয় জুটি রাহুল-প্রীতি। কয়েক বছর আগে সাতপাকে বাঁধা পড়েন দুই জনপ্রিয় টেলি তারকা ৷ সিরিয়ালে তাঁদের নাম ছিল ব্রজেশ্বর ও আন্নাকালী ৷ একজন ‘দেবী চৌধুরাণি’র নায়ক ব্রজেশ্বর, অন্যজন ‘সৌদামিনীর সংসার’-এর মেজ বৌ আন্নাকালী।
নান্দীমুখ থেকে, গায়ে হলুদ, মেহেন্দি, সঙ্গীত, মালাবদল, সিঁদুরদান…কিছুই বাকি ছিল না ৷ বিয়েতে সাবেকি লাল-সবুজ বেনারসী, ভারী সোনার গয়না আর শোলার মুকুটে সেজেছিলেন প্রীতি ৷
নান্দীমুখ থেকে, গায়ে হলুদ, মেহেন্দি, সঙ্গীত, মালাবদল, সিঁদুরদান…কিছুই বাকি ছিল না ৷ বিয়েতে সাবেকি লাল-সবুজ বেনারসী, ভারী সোনার গয়না আর শোলার মুকুটে সেজেছিলেন প্রীতি ৷
এবার দুই থেকে তিন হতে চলেছেন তাঁরা। পরিবারে আসতে চলেছে এক খুদে। ঠিক ধরেছেন। মা হতে চলেছেন, প্রীতি বিশ্বাস। রাহুল মজুমদার নিজের ফেসবুক পেজে এই খুশির খবর ভাগ করে নিয়েছেন।
এবার দুই থেকে তিন হতে চলেছেন তাঁরা। পরিবারে আসতে চলেছে এক খুদে। ঠিক ধরেছেন। মা হতে চলেছেন, প্রীতি বিশ্বাস। রাহুল মজুমদার নিজের ফেসবুক পেজে এই খুশির খবর ভাগ করে নিয়েছেন।
রাহুলকে দেখা গিয়েছিল ‘হরগৌরী পাইস হোটেল’ ধারাবাহিকে শঙ্করের চরিত্রে। প্রীতি অভিনয় করেছিলেন 'বালিঝড়' ধারাবাহিকে। তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই দেখা যায় দুজনের আদুরে ছবি।
রাহুলকে দেখা গিয়েছিল ‘হরগৌরী পাইস হোটেল’ ধারাবাহিকে শঙ্করের চরিত্রে। প্রীতি অভিনয় করেছিলেন ‘বালিঝড়’ ধারাবাহিকে। তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই দেখা যায় দুজনের আদুরে ছবি।
এবার তাঁদের নতুন সন্তানের আগমনের খবরে স্বাভাবিকভাবেই খুশির ঝড় টেলিপাড়ায়।
এবার তাঁদের নতুন সন্তানের আগমনের খবরে স্বাভাবিকভাবেই খুশির ঝড় টেলিপাড়ায়।

Ditipriya Roy Love Life: মুখ ফস্কে মেয়ের ‘গোপন’ প্রেমিকের নাম বলে ফেললেন! ‘রাণী রাসমণি’ দিতিপ্রিয়ার মায়ের পোস্ট নিয়ে শোরগোল

প্রেম করছেন দিতিপ্রিয়া রায়। সমস্ত জল্পনার অবসান করে নিজেই সেকথা জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রেমিকের সঙ্গে দোলের দিনে ছবিও পোস্ট করেন নায়িকা। এর চেয়ে বেশি কিছু বলেন নি নায়িকা। তবে দিতিপ্রিয়ার প্রেমিকের পরিচয় জানিয়ে দিলেন তাঁর মা।
প্রেম করছেন দিতিপ্রিয়া রায়। সমস্ত জল্পনার অবসান করে নিজেই সেকথা জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রেমিকের সঙ্গে দোলের দিনে ছবিও পোস্ট করেন নায়িকা। এর চেয়ে বেশি কিছু বলেন নি নায়িকা। তবে দিতিপ্রিয়ার প্রেমিকের পরিচয় জানিয়ে দিলেন তাঁর মা।
হোলির দিন মনের মানুষের সঙ্গে আলো আঁধারি ছবি পোস্ট করেন নায়িকা। তারপরেই শোরগোল। কার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন পর্দার ‘রানি রাসমণি’? জানতে উ‍ত্‍সুক ভক্তকুল।
যে ছবিটি তিনি পোস্ট করেছিলেন, তাতে মুখ একেবারেই স্পষ্ট নয়। নিজের ঘরে জানালার সামনে দাঁড়িয়ে হাত হাত রেখে ছবি তুলেছেন যুগল। চেহারা স্পষ্ট না হলেও এ কথা স্পষ্ট যে, ছবিতে ধোঁয়াশা তৈরি করতেই চেয়েছেন তাঁরা। কিন্তু মেয়ের প্রেমিকের নাম এবার বলে ফেললেন দিতিপ্রিয়ার মা।
পাত্র পরিচয় পেতে দিতিপ্রিয়াকে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিউজ18 বাংলাকে আগেই জানিয়েছিলেন, প্রেমের খবর একেবারে সত্যি। গত তিন মাস ধরে তিনি একটি সম্পর্কে জড়িয়েছেন। তবে নাম ও পেশা এখনই খোলসা করতে চাইছেন না দিতিপ্রিয়া।
পাত্র পরিচয় পেতে দিতিপ্রিয়াকে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিউজ18 বাংলাকে আগেই জানিয়েছিলেন, প্রেমের খবর একেবারে সত্যি। গত তিন মাস ধরে তিনি একটি সম্পর্কে জড়িয়েছেন। তবে নাম ও পেশা এখনই খোলসা করতে চাইছেন না দিতিপ্রিয়া।
তবে বারবার একটি কথা তিনি স্পষ্ট করে দিলেন, টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত নন তাঁর প্রেমিক। যাতে নাম-ধাম নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা শুরু না হয়, সেই কারণেই আগেভাগে এই তথ্যটি দিয়ে দিলেন দিতিপ্রিয়া। সম্পর্ক ৬ মাসের গণ্ডি পেরলে নিজে থেকেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর তিনি দেবেন।
তবে বারবার একটি কথা তিনি স্পষ্ট করে দিলেন, টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত নন তাঁর প্রেমিক। যাতে নাম-ধাম নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা শুরু না হয়, সেই কারণেই আগেভাগে এই তথ্যটি দিয়ে দিলেন দিতিপ্রিয়া। সম্পর্ক ৬ মাসের গণ্ডি পেরলে নিজে থেকেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর তিনি দেবেন।
তবে সম্প্রতি দিতিপ্রিয়ার মা সুদীপ্তা রয় ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে হবু শাশুড়ি মাকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন দিতিপ্রিয়ার স্বপ্নের পুরুষ।
তবে সম্প্রতি দিতিপ্রিয়ার মা সুদীপ্তা রয় ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে হবু শাশুড়ি মাকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন দিতিপ্রিয়ার স্বপ্নের পুরুষ।

ছবি পোস্ট করে দিতিপ্রিয়ার মা সুদীপ্তা রয় লিখেছেন, “আমার আদরের ঋভুবাবু”। সেই ব‍্যক্তির ডাকনাম ঋভু। তবে ভাল নাম যদিও এখনও জানা যায়নি।
‘ডাকঘর’-এর নায়িকার আগেই জানিয়েছিলেন, ‘‘এই প্রেমটি একেবারে নির্ভেজাল। প্রতিবারই আমাকে নিয়ে নানা ধরনের গুজব রটে। তার কোনওটাই সত্যি নয়। একবার তো সুহোত্রর সঙ্গে আমার প্রেমের গুজব রটেছিল। সেটা অবশ্য কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছিল।’’
‘‘বাকি অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমার নাম জোর করে জড়িয়ে ফেলা হয়েছে। তাই এবার এই ধরনের অভিজ্ঞতা হওয়ার আগে আমি নিজেই নিজের প্রেমের কথা ঘোষণা করে দিলাম সোশ্যাল মিডিয়ায়। খুব তাড়াতাড়িই নাম, পেশাটিও জানিয়ে দেব সকলকে।’’
এর আগে দিতিপ্রিয়ার প্রেম নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলতেই থাকত। কখনও অভিনেতা সুহোত্র মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে, কখনও বা অভিনেতা বিশ্বাবসু বিশ্বাসের সঙ্গে প্রেমের ফিসফাস শোনা যেত।
এর আগে দিতিপ্রিয়ার প্রেম নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলতেই থাকত। কখনও অভিনেতা সুহোত্র মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে, কখনও বা অভিনেতা বিশ্বাবসু বিশ্বাসের সঙ্গে প্রেমের ফিসফাস শোনা যেত।
এবার নায়িকা নিজ মুখেই জানিয়েছিলেন, আগের জল্পনাগুলি একেবারে ভিত্তিহীন। এতদিনে সত্যি সত্যি প্রেম করছেন বলে দাবি তাঁর। তাই আরও প্রায় তিন মাসের অপেক্ষার পর ‘খুকু’র ‘খোকা’র পরিচয় প্রকাশ্যে আসবে।