এক চার্জেই ৫০ বছর!

Mobile Battery: একবার চার্জেই ৫০ বছর থাকবে এই মোবাইল ব্যাটারি! একদম ছোট্ট, চলবে ক্যামেরাতেও! মিলবে কোথায়?

পয়সার থেকেও ছোট আকারের নিউক্লিয়ার বা পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরি করেছে চিনের বেটাভোল্ট টেকনোলজি। ছোট এই ব্যাটারি স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।

পয়সার থেকেও ছোট আকারের নিউক্লিয়ার বা পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরি করেছে চিনের বেটাভোল্ট টেকনোলজি। ছোট এই ব্যাটারি স্মার্টফোনে ব্যবহার করা যাবে।
বেটাভোল্টের দাবি, একবার চার্জ করে টানা ৫০ বছর পর্যন্ত এই ব্যাটারি ফোন চালাতে পারবে। এটি দৈর্ঘ্যে ১৫ মিলিমিটার ও চওড়ায় ১৫ মিলিমিটার। ব্যাটারিটির পুরুত্ব ৫ মিলিমিটার।
বেটাভোল্টের দাবি, একবার চার্জ করে টানা ৫০ বছর পর্যন্ত এই ব্যাটারি ফোন চালাতে পারবে। এটি দৈর্ঘ্যে ১৫ মিলিমিটার ও চওড়ায় ১৫ মিলিমিটার। ব্যাটারিটির পুরুত্ব ৫ মিলিমিটার।
বেটাভোল্ট টেকনোলজির জানিয়েছে, পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম এখনেও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে স্মার্টফোন ও ড্রোনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে এ ব্যাটারি তৈরি করা হবে।
বেটাভোল্ট টেকনোলজির জানিয়েছে, পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম এখনেও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে স্মার্টফোন ও ড্রোনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে এ ব্যাটারি তৈরি করা হবে।
তবে এই ব্যাটারি মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রের পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আধুনিক সেন্সর, রোবটসহ বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসাযন্ত্রেও ব্যবহার করা সম্ভব। ২০২৫ সাল থেকে এই ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম শুরু হবে।
তবে এই ব্যাটারি মহাকাশ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রের পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আধুনিক সেন্সর, রোবটসহ বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসাযন্ত্রেও ব্যবহার করা সম্ভব। ২০২৫ সাল থেকে এই ব্যাটারি তৈরির কার্যক্রম শুরু হবে।
পরমাণু ব্যাটারি নিশ্চিতভাবেই নতুন প্রযুক্তি। তবে চিনের আগেই এই পরমাণু ব্যাটারি তৈরির দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও ইরান। তবে এই দেশগুলো ভিন্ন ভিন্নভাবে এই ব্যাটারির ব্যবহার করছে।
পরমাণু ব্যাটারি নিশ্চিতভাবেই নতুন প্রযুক্তি। তবে চিনের আগেই এই পরমাণু ব্যাটারি তৈরির দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও ইরান। তবে এই দেশগুলো ভিন্ন ভিন্নভাবে এই ব্যাটারির ব্যবহার করছে।
জানা গিয়েছে, বেটাভোল্টের পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি থেকে আগুন লেগে যাওয়ার বা বিস্ফোরণের কোনো শঙ্কা নেই। শুধু তাই নয়, হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাতেও কাজ করতে পারবে ব্যাটারিটি। আর তাই নতুন এ ব্যাটারি তৈরি করা সম্ভব হলে তা ইলেকট্রনিক যন্ত্র চার্জিংয়ে বিপ্লবের সূচনা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বেটাভোল্টের পারমাণবিক শক্তির ব্যাটারি থেকে আগুন লেগে যাওয়ার বা বিস্ফোরণের কোনো শঙ্কা নেই। শুধু তাই নয়, হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাতেও কাজ করতে পারবে ব্যাটারিটি। আর তাই নতুন এ ব্যাটারি তৈরি করা সম্ভব হলে তা ইলেকট্রনিক যন্ত্র চার্জিংয়ে বিপ্লবের সূচনা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর ফলে চার্জার ও বহনযোগ্য পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে। এমনকি অতিরিক্ত চার্জ দেওয়ার ফলে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার শঙ্কাও কমে যাবে।
এর ফলে চার্জার ও বহনযোগ্য পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে। এমনকি অতিরিক্ত চার্জ দেওয়ার ফলে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার শঙ্কাও কমে যাবে।