ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: বিনিয়োগ ছাড়াই রোজগার করতে পারবেন মোটা টাকা, দেখুন কী ভাবে Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk এক পয়সাও বিনিয়োগ করতে হবে না। কিন্তু রোজগার হবে প্রতি মাসে। এমনটা আবার হয় না কি? অনেকেই ভুরু কোঁচকাবেন। কিন্তু বেশ কিছু অ্যাপ রয়েছে, যা আয়ের যথেষ্ট সুযোগ দিচ্ছে। এই অ্যাপগুলোকে বলা হয়, মানি আর্নিং অ্যাপ। মানি আর্নিং অ্যাপ কী: এই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলো ইউজারদের বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সেটা গেমিং থেকে শুরু করে সার্ভে, এমনকী বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনুসন্ধানও হতে পারে। এই ধরনের অ্যাপে সাইন আপ করলে রিওয়ার্ড দেওয়া হয় ইউজারদের। সেটা নগদ টাকা হতে পারে কিংবা গিফট কার্ড বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধা। মোদ্দা কথা হল, ইউজারের সময় এবং দক্ষতা কাজে লাগানো। যাতে অ্যাপের মানদণ্ড পূরণ করা যায়। বিভিন্ন ধরনের মানি আর্নিং অ্যাপ: সার্ভে অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ইউজারদের বিভিন্ন সমীক্ষায় অংশ নিতে হয়। অ্যাপ বা স্পনসররা নানা রকমের প্রশ্ন করেন, ইউজার তাঁর উত্তর দেন। বিনিময়ে নগদ টাকা কিংবা গিফট কার্ড দেওয়া হয়। এই অ্যাপের মাধ্যমে ভাল টাকা রোজগারের সুযোগ রয়েছে। ক্যাশব্যাক অ্যাপ – ইউজার যখন কোনও দোকানে বা ই-কমার্স সাইটে কেনাকাটা করেন, তখন এই ধরনের অ্যাপের মাধ্যমে নগদের একটা অংশ ফেরত দেওয়া হয়। এটাকেই ক্যাশব্যাক বলে। সাধারণত নগদ বা রিওয়ার্ড পয়েন্টের মাধ্যমে ক্যশব্যাক দেওয়া হয়। রেফারেল অ্যাপ – বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজনের কাছে অ্যাপের রেফারেল লিঙ্ক পাঠাতে হয়। তাঁরা সেই লিঙ্কের মাধ্যমে সাইন আপ করলে মেলে কমিশন। সেল অ্যান্ড আর্ন অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বা পরিষেবা বিক্রির মাধ্যমে কমিশন অর্জনের সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদের জ্ঞান এবং দক্ষতা অনুযায়ী আয় করতে পারেন। কনটেন্ট রাইটার, গ্রাফিক্স ডিজাইনর, ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং ইত্যাদি কাজের সুযোগ মেলে। গিগ ইকোনমি অ্যাপ – এই ধরনের অ্যাপে ফ্রিলান্সিং বা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন ইউজাররা। সেটা ড্রাইভিং, পার্সেল দেওয়া কিংবা যে কোনও ধরনের পরিষেবা প্রদান হতে পারে।