মুড়ি 

New Business Ideas: কম খরচে বাড়িতে বসেই এই ব্যবসা শুরু করুন, প্রতি মাসে আয় হবে মুঠো মুঠো টাকা

উত্তর দিনাজপুর:বিকল্প কর্মসংস্থানের খোঁজ করছেন তাহলে বাড়িতে শুরু করুন মুড়ির ব্যবসা। কম খরচে বাড়িতে বসেই এই ব্যবসা করেই মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।গ্রামগঞ্জের বহু যুবক-যুবতীরা বর্তমানে চাকরি ছাড়া বিকল্প রোজগারের পথ খুঁজছেন ।তাঁরা বিকল্প কর্মসংস্থান’ হিসেবে মুড়ির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
উত্তর দিনাজপুর:বিকল্প কর্মসংস্থানের খোঁজ করছেন তাহলে বাড়িতে শুরু করুন মুড়ির ব্যবসা। কম খরচে বাড়িতে বসেই এই ব্যবসা করেই মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।গ্রামগঞ্জের বহু যুবক-যুবতীরা বর্তমানে চাকরি ছাড়া বিকল্প রোজগারের পথ খুঁজছেন ।তাঁরা বিকল্প কর্মসংস্থান’ হিসেবে মুড়ির ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এই খাবারটি ৩ বছরের শিশু থেকে ৯০ বছর বয়সি বৃদ্ধ সকলের খাবারের উপযোগী।তাই সারা বছর বাজারে চাহিদা অপরিসীম।মুড়ি তৈরির ব্যবসা করে খুব সহজে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা খুঁজছেন তাদের জন্য মুড়ির ব্যবসা একটি অন্যতম ভাতের পাশাপাশি মুড়ি মুখরোচক খাবার হিসেবে খুব জনপ্রিয়।
এই খাবারটি ৩ বছরের শিশু থেকে ৯০ বছর বয়সি বৃদ্ধ সকলের খাবারের উপযোগী।তাই সারা বছর বাজারে চাহিদা অপরিসীম।মুড়ি তৈরির ব্যবসা করে খুব সহজে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা খুঁজছেন তাদের জন্য মুড়ির ব্যবসা একটি অন্যতম ভাতের পাশাপাশি মুড়ি মুখরোচক খাবার হিসেবে খুব জনপ্রিয়।
বর্তমানে উত্তর দিনাজপুর জেলার চল্লিশ চোরানব্বই এই জাতের চাল দিয়ে তৈরি মুড়ির চাহিদা সবথেকে বেশি।পূজো পার্বণ, বিয়ে বাড়ি সমস্ত রকম অনুষ্ঠানে মুড়ির চাহিদা অনেক বেশী। এই মুড়ি তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল হিসেবে চাল, লবণ এছাড়াও মুড়ির প্যাকেট ও কোম্পানির সিল ইত্যাদি বাজার থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে।
বর্তমানে উত্তর দিনাজপুর জেলার চল্লিশ চোরানব্বই এই জাতের চাল দিয়ে তৈরি মুড়ির চাহিদা সবথেকে বেশি।পূজো পার্বণ, বিয়ে বাড়ি সমস্ত রকম অনুষ্ঠানে মুড়ির চাহিদা অনেক বেশী। এই মুড়ি তৈরিতে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল হিসেবে চাল, লবণ এছাড়াও মুড়ির প্যাকেট ও কোম্পানির সিল ইত্যাদি বাজার থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে।
মুড়ি তৈরির মেশিন চালাতে গিয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করে রাখতে হয় যেমন মোটর ও বিদ্যুৎ সংযোগ, মুড়ি ভাজার জন্য গ্যাস। কাঠের আগুন ও কেরোসিনের আগুনেও চালানো যায়। এই মুড়ি তৈরির মেশিন গরম করে প্রাথমিকভাবে তিন ঘন্টা চালানো যায়। তিন ঘণ্টায় ৬০০ কেজি মুড়ি ভাজা যাবে যেখানে ৪ কেজির মতো গ্যাস খরচ হবে।
মুড়ি তৈরির মেশিন চালাতে গিয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করে রাখতে হয় যেমন মোটর ও বিদ্যুৎ সংযোগ, মুড়ি ভাজার জন্য গ্যাস। কাঠের আগুন ও কেরোসিনের আগুনেও চালানো যায়। এই মুড়ি তৈরির মেশিন গরম করে প্রাথমিকভাবে তিন ঘন্টা চালানো যায়। তিন ঘণ্টায় ৬০০ কেজি মুড়ি ভাজা যাবে যেখানে ৪ কেজির মতো গ্যাস খরচ হবে।
পাইকারি হিসেবে প্রতি কেজিতে কমবেশি ১০ থেকে ১৫ টাকা লাভ করতে পারবেন। ব্যবসা বড় হলে প্রতি কেজিতে এর থেকেও বেশি লভ্যাংশ থাকবে। সুতরাং ৬০০ কেজি মুড়ি বিক্রিতে ৯০০০ টাকা লাভ করা যাবে।
পাইকারি হিসেবে প্রতি কেজিতে কমবেশি ১০ থেকে ১৫ টাকা লাভ করতে পারবেন। ব্যবসা বড় হলে প্রতি কেজিতে এর থেকেও বেশি লভ্যাংশ থাকবে। সুতরাং ৬০০ কেজি মুড়ি বিক্রিতে ৯০০০ টাকা লাভ করা যাবে।