*বিশেষজ্ঞদের থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুম থেকে আচার, পাঁপড়, বড়ি সহ ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের নানা খাবারের জিনিস উৎপাদন করে সাফল্য পেয়েছেন অনেকেই। এবার উৎপাদিত মাশরুম বাইরের বাজারে বিক্রি করতে না পারলে চিন্তা নেই। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। ফাইল ছবি।*মাশরুম দিয়ে তৈরি আচার, পাঁপড় ও বড়ির মতো নানা স্বাদের খাদ্যসামগ্রী তৈরি করে সেটা বিক্রি করুন। মাশরুম চাষ বর্তমান যুগে মহিলাদের জন্য একটি অত্যন্ত লাভজনক উদ্যোগ হতে পারে কারণ দেশ এবং বিদেশ উভয় বাজারেই তার চাহিদা দারুন রয়েছে। ফাইল ছবি।*উৎপাদন খরচ তুলনামূলকভাবে কম, এবং ফলন বেশি, এটি ছোট এবং বড় আকারের কৃষকদের জন্য একইভাবে একটি আকর্ষণীয় ফসল করে তোলে। এখন প্রচুর জায়গায় মহিলারা মাশরুম চাষ করে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করছেন। তবে মাশরুমে যেহেতু জলীয়ভাব বেশি থাকে তাই তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। ফাইল ছবি।*মাশরুম থেকে কী কী জিনিস উৎপাদন করা যেতে পারে এবং বেশিদিন সংরক্ষিত করা যেতে পারে সে নিয়ে বহুদিন ধরেই গবেষণা চলছে। সম্প্রতি উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোফাম বিভাগের তরফ থেকে একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। ফাইল ছবি।*মাশরুম চাষের লাভজনক আরও কিভাবে বৃদ্ধি পাবে সে সম্পর্কে আলোচনা হয়। আসলে অন্যান্য শস্যের তুলনায় মাশরুমের শেলফ লাইফ বেশি থাকে, যার অর্থ হল কৃষকরা সেগুলিকে আরও বেশি সময়ের মধ্যে সংরক্ষণ করতে এবং বিক্রি করতে পারে। ফাইল ছবি।*প্রশিক্ষক অঞ্জলি শর্মার কথায়, ‘মাশরুম চাষ শুধু নয়, মাশরুম থেকে আরও নানা জিনিস কিভাবে উৎপাদিত করে অতিরিক্ত আয়ের ধারা প্রদান করা যায়, তা নিয়ে কাজ করছি। যেমন মাশরুম-ভিত্তিক পণ্য যেমন আচার, বড়ি, পাপড়, সস এবং শুকনো মাশরুম পাউডার তৈরি করা।’ ফাইল ছবি।*মাশরুম থেকে এসব জিনিস উৎপাদন করে একটা সুন্দর ব্যবসা সেটআপ করে মহিলারা খুব সহজেই স্বনির্ভর হতে পারেন। আলিপুরদুয়ার থেকে আগত মধু চা বাগানের একজন প্রশিক্ষার্থী কণিকা ধানওয়াল বলেন, ‘আজ এখানে এসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আমরা শিখতে পেরেছি, মাশরুম থেকে কীভাবে নানান জিনিস উৎপাদন করে আমরা বাড়িতেই একটা মাশরুমের ব্যবসা সেটা করতে পারি সেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’ ফাইল ছবি।
