চুল ঠিক রাখার ক্ষেত্রে বয়স, জেনেটিক্স, হরমোন থেকে স্ট্রেস কিংবা নিম্নমানের ডায়েট সবই নির্ভর করে। কিন্তু চুল হারানোর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে ভিটামিনের ঘাটতি। ভিটামিনের ঘাটতিও চুল পড়ার অন্যতম কারণ হিসাবে বিবেচিত হয়। চুল ভাল রাখতে ভিটামিন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। আর যদি সেই ঘাটতি পূরণ না হয় তা থেকেই আসে চুল পড়া এবং ধীরে ধীরে টাক পড়ার প্রবণতা।

Monsoon Hair Fall Problem: চুলে হাত দিলেই গোছা গোছা উঠে যাচ্ছে? বর্ষায় চুলের যত্নে এই ১টি কাজ করুন, ম্যাজিক হবে!

বর্ষাকালের সময়টায় চুলে হাত দিলেই গোছা গোছা চুল পড়তে থাকে। তবে চিন্তার কিছু নেই। সাত আটটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল কেটে ভিতরের তেলটা একটি পাত্রে বের করে রাখুন। এবার তাতে দুই চামচ অ্যালোভেরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বর্ষাকালের সময়টায় চুলে হাত দিলেই গোছা গোছা চুল পড়তে থাকে। তবে চিন্তার কিছু নেই। সাত আটটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল কেটে ভিতরের তেলটা একটি পাত্রে বের করে রাখুন। এবার তাতে দুই চামচ অ্যালোভেরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এই মিশ্রণ ভাল করে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত ব্যবহার করুন। ভাল করে মালিশ করুন। আধ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। সঙ্গে সঙ্গে কমবে চুল পড়ার সমস্যা। চুলের গোড়া মজবুত হবে। এই মিশ্রণ সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুন।
এই মিশ্রণ ভাল করে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত ব্যবহার করুন। ভাল করে মালিশ করুন। আধ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। সঙ্গে সঙ্গে কমবে চুল পড়ার সমস্যা। চুলের গোড়া মজবুত হবে। এই মিশ্রণ সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুন।
এছাড়া ক্যাপসুল কেটে সেই তেল হাতে নিয়ে ভাল করে চুলের গোড়ায় মালিশ করুন। ফাটা চুলের ডগায় মালিশ করুন। সপ্তাহে তিন দিন রাতে এভাবে ক্যাপসুল মালিশ করে রাতভর রেখে সকালে শ্যাম্পু করে নিন।
এছাড়া ক্যাপসুল কেটে সেই তেল হাতে নিয়ে ভাল করে চুলের গোড়ায় মালিশ করুন। ফাটা চুলের ডগায় মালিশ করুন। সপ্তাহে তিন দিন রাতে এভাবে ক্যাপসুল মালিশ করে রাতভর রেখে সকালে শ্যাম্পু করে নিন।
প্রয়োজনে নিজের পছন্দের তেলের সঙ্গেও এই ক্যাপসুল মিশিয়ে মালিশ করতে পারেন। এতে যাদের চুল পড়ার সমস্যা আছে তা কমবে। ফাটা বা ফ্রিজি হেয়ার ঠিক হবে। সব থেকে বড় হল চুলের গ্রোথ থেমে থাকলে, তা আবার নতুন করে বাড়তে থাকবে।
প্রয়োজনে নিজের পছন্দের তেলের সঙ্গেও এই ক্যাপসুল মিশিয়ে মালিশ করতে পারেন। এতে যাদের চুল পড়ার সমস্যা আছে তা কমবে। ফাটা বা ফ্রিজি হেয়ার ঠিক হবে। সব থেকে বড় হল চুলের গ্রোথ থেমে থাকলে, তা আবার নতুন করে বাড়তে থাকবে।
এছাড়া একটা ডিমের সঙ্গে বাদাম তেল ও চার থেকে পাঁচটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দুবার করলেই কমবে চুলের সমস্যা। ভিটামিন ই সরাসরি স্ক্যাম্পে লাগালে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। এবং যা চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
এছাড়া একটা ডিমের সঙ্গে বাদাম তেল ও চার থেকে পাঁচটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দুবার করলেই কমবে চুলের সমস্যা। ভিটামিন ই সরাসরি স্ক্যাম্পে লাগালে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। এবং যা চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
দই, মধু ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে মিনিট ৩০ রেখে শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে দু'দিন করলেই কমবে খুশকির সমস্যা। এই ক্যাপসুল একাই চুলের হাজার সমস্যার সমাধানে যথেষ্ট। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দই, মধু ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে মিনিট ৩০ রেখে শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে দু’দিন করলেই কমবে খুশকির সমস্যা। এই ক্যাপসুল একাই চুলের হাজার সমস্যার সমাধানে যথেষ্ট। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)