Weekend Trip: পাহাড়-জঙ্গল, চঞ্চল নদী…! বর্ষায় হারিয়ে যান এই ১০ দুর্দান্ত ঠিকানায়, দু-দিনেই ফুরফুরে মন

*হাতের নাগালেই রয়েছে সমুদ্রের ঠিকানা 'দিঘা'। এই ভরা বর্ষায় জলের স্রোতের শব্দ হোক বা ঢেউ, একবার গেলেই মিলবে অন্যরকম আমেজ। ক্ষণে ক্ষণে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনা! যখন তখন নামতে পারে ঝিরঝিরে বা ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। আর সমুদ্র মানেই হরেক রকম মাছ ভাজার সম্ভার। সন্ধ্যায় রোমাঞ্চকর পরিবেশের সঙ্গে এ এক আলাদাই অনুভূতি। বর্ষায় বেড়ানোর পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতেই পারে দিঘা। দিঘায় যদি খুব ভিড় মনে হয়, তাহলে যেতে পারেন মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর বা উদয়পুরে।
*হাতের নাগালেই রয়েছে সমুদ্রের ঠিকানা ‘দিঘা’। এই ভরা বর্ষায় জলের স্রোতের শব্দ হোক বা ঢেউ, একবার গেলেই মিলবে অন্যরকম আমেজ। ক্ষণে ক্ষণে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনা! যখন তখন নামতে পারে ঝিরঝিরে বা ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। আর সমুদ্র মানেই হরেক রকম মাছ ভাজার সম্ভার। সন্ধ্যায় রোমাঞ্চকর পরিবেশের সঙ্গে এ এক আলাদাই অনুভূতি। বর্ষায় বেড়ানোর পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতেই পারে দিঘা। দিঘায় যদি খুব ভিড় মনে হয়, তাহলে যেতে পারেন মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর বা উদয়পুরে।
*খানিক অ্যাডভেঞ্চারস জায়গা খুঁজলে সোজা চলে যেতে পারেন 'সুন্দরবন'। বর্ষায় প্রকৃতির রঙে সেজে ওঠে সুন্দরবনের জঙ্গল। সেই জঙ্গলের মাঝেই এই সময়ে ইলিশ ভাজা উৎসব মুগ্ধ করবেই। সুন্দরবন মানেই যে শুধুই বাঘের ভয় তা এক্কেবারেই নয়! প্রকৃতিমাতা তার সর্বস্ব দিয়ে সাজিয়েছে এই জায়গাটিকে। একদিকে অ্যাডভেঞ্চার অন্যদিকে প্রকৃতির ছোঁয়া। সবমিলে এই বর্ষায় স্বল্প প্যাকেজের মধ্যেই ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবন।
*খানিক অ্যাডভেঞ্চারস জায়গা খুঁজলে সোজা চলে যেতে পারেন ‘সুন্দরবন’। বর্ষায় প্রকৃতির রঙে সেজে ওঠে সুন্দরবনের জঙ্গল। সেই জঙ্গলের মাঝেই এই সময়ে ইলিশ ভাজা উৎসব মুগ্ধ করবেই। সুন্দরবন মানেই যে শুধুই বাঘের ভয় তা এক্কেবারেই নয়! প্রকৃতিমাতা তার সর্বস্ব দিয়ে সাজিয়েছে এই জায়গাটিকে। একদিকে অ্যাডভেঞ্চার অন্যদিকে প্রকৃতির ছোঁয়া। সবমিলে এই বর্ষায় স্বল্প প্যাকেজের মধ্যেই ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবন।
*ইতিহাস জানতে হলে চলে যেতে হবে নবাবের জেলায়। সেখানে রয়েছে ভারতের জানা অজানা বহু ইতিহাস। মুর্শিদাবাদ হতে পারে বর্ষায় পারফেক্ট ডেস্টিনেশন।
*ইতিহাস জানতে হলে চলে যেতে হবে নবাবের জেলায়। সেখানে রয়েছে ভারতের জানা অজানা বহু ইতিহাস। মুর্শিদাবাদ হতে পারে বর্ষায় পারফেক্ট ডেস্টিনেশন।
*বর্ষার বৃষ্টিতে হারিয়ে যেতে, মেঘেদের দেশে মিশে যেতে পৌঁছে যেতে হবে 'কালিম্পং'-এর টুটটেন্ডা গ্রামে। ভোর হোক বা পড়ন্ত বিকেল, দরজা খুললেই ঘরে ঢুকে আসবে ধোঁয়ার মতো মেঘ। সকালে ঘুম ভাঙবে পাখির ডাকে এবং জলের কুল কুল শব্দে।
*বর্ষার বৃষ্টিতে হারিয়ে যেতে, মেঘেদের দেশে মিশে যেতে পৌঁছে যেতে হবে ‘কালিম্পং’-এর টুটটেন্ডা গ্রামে। ভোর হোক বা পড়ন্ত বিকেল, দরজা খুললেই ঘরে ঢুকে আসবে ধোঁয়ার মতো মেঘ। সকালে ঘুম ভাঙবে পাখির ডাকে এবং জলের কুল কুল শব্দে।
*যদি কলকাতার আশেপাশেই খানিক জঙ্গল এবং পাহাড়ের অনুভূতি পেতে চান, তা হলে অবশ্যই চলে যেতে হবে 'ঝাড়গ্রাম'। সেখানকার খোয়াবগাঁ, চিল্কিগড় রাজবাড়ি, বেলপাহাড়ির সৌন্দর্য মন ছুঁয়ে যাবে।
*যদি কলকাতার আশেপাশেই খানিক জঙ্গল এবং পাহাড়ের অনুভূতি পেতে চান, তা হলে অবশ্যই চলে যেতে হবে ‘ঝাড়গ্রাম’। সেখানকার খোয়াবগাঁ, চিল্কিগড় রাজবাড়ি, বেলপাহাড়ির সৌন্দর্য মন ছুঁয়ে যাবে।
*এক টুকরো হিমাচল বা মেঘালয়ের স্পর্শ পেতে এই ভরা বর্ষায় যেতে হবে 'পুরুলিয়া'। এখানে চোখে পড়বে ঘন সবুজে ঘেরা 'গজাবুরু' পাহাড়, যা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। সন্ধে হলেই তারকাখচিত আকাশের দিকে তাকিয়ে রাতের নিস্তব্ধতাকে উপভোগ করতে পারবেন । অন্যদিকে, পাখি পাহাড়, ময়ূর পাহাড় বিভিন্ন প্রজাতির পাখির আবাসস্থল। ফলে নানা বাহারি পাখি চোখে পড়বে।
*এক টুকরো হিমাচল বা মেঘালয়ের স্পর্শ পেতে এই ভরা বর্ষায় যেতে হবে ‘পুরুলিয়া’। এখানে চোখে পড়বে ঘন সবুজে ঘেরা ‘গজাবুরু’ পাহাড়, যা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। সন্ধে হলেই তারকাখচিত আকাশের দিকে তাকিয়ে রাতের নিস্তব্ধতাকে উপভোগ করতে পারবেন । অন্যদিকে, পাখি পাহাড়, ময়ূর পাহাড় বিভিন্ন প্রজাতির পাখির আবাসস্থল। ফলে নানা বাহারি পাখি চোখে পড়বে।
*জঙ্গল ভাল লাগলে সোজা পৌঁছে যেতে হবে উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে। গরুমারা, জলদাপাড়া, বক্সা-জয়ন্তী, লাটাগুড়ির গভীর জঙ্গলে প্রতি কোনায় রয়েছে অ্যাডভেঞ্চারে ঠাসা মুহূর্ত। ভরা বর্ষায় সন্ধ্যা নামলেই ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক আর শিয়ালের হুক্কা হুয়া শব্দ, রোমাঞ্চকর পরিবেশের সৃষ্টি করে বৈকি।
*জঙ্গল ভাল লাগলে সোজা পৌঁছে যেতে হবে উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে। গরুমারা, জলদাপাড়া, বক্সা-জয়ন্তী, লাটাগুড়ির গভীর জঙ্গলে প্রতি কোনায় রয়েছে অ্যাডভেঞ্চারে ঠাসা মুহূর্ত। ভরা বর্ষায় সন্ধ্যা নামলেই ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক আর শিয়ালের হুক্কা হুয়া শব্দ, রোমাঞ্চকর পরিবেশের সৃষ্টি করে বৈকি।
*এই বর্ষায়ও বরফের সাগড়ে ডুব দিতে চাইলে সাধ্যের মধ্যে সেরা ঠিকানা শৈলশহর সিকিম। এই সিকিম থেকে গ্যাংটক, নাথুলা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে বুক ভরা বরফ নিয়ে। তবে আসার আগে অবশ্যই রাতযাপনের হোটেল বুকিং এবং বর্তমান পরিস্থিতি ও বিকল্প রাস্তা, যাতায়াতের গাড়ি সব নিশ্চিত করেই আসবেন।
*এই বর্ষায়ও বরফের সাগড়ে ডুব দিতে চাইলে সাধ্যের মধ্যে সেরা ঠিকানা শৈলশহর সিকিম। এই সিকিম থেকে গ্যাংটক, নাথুলা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে বুক ভরা বরফ নিয়ে। তবে আসার আগে অবশ্যই রাতযাপনের হোটেল বুকিং এবং বর্তমান পরিস্থিতি ও বিকল্প রাস্তা, যাতায়াতের গাড়ি সব নিশ্চিত করেই আসবেন।
*লতা মঙ্গেশকরের গান আর হাতে এক কাপ চা নিয়ে পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে একান্তে প্রিয়জনের সঙ্গে সান্ধ্য-বিকেলের সময়টা সুন্দরভাবে অনুভব করতে হলে চলে পৌঁছে যেতে হবে দার্জিলিংয়ে। বাড়ির দেওয়ালের পাশ দিয়ে বয়ে চলা টয়ট্রেনের কু-ঝিক ঝিক শব্দ প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়ে যাবে।
*লতা মঙ্গেশকরের গান আর হাতে এক কাপ চা নিয়ে পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে একান্তে প্রিয়জনের সঙ্গে সান্ধ্য-বিকেলের সময়টা সুন্দরভাবে অনুভব করতে হলে চলে পৌঁছে যেতে হবে দার্জিলিংয়ে। বাড়ির দেওয়ালের পাশ দিয়ে বয়ে চলা টয়ট্রেনের কু-ঝিক ঝিক শব্দ প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়ে যাবে।
*এমনিতেই বাঙালিদের অন্যতম পছন্দের জায়গা শান্তিনিকেতন। রবি ঠাকুরের আবেগ আর লালমাটির সৌন্দর্য মাখা শান্তিনিকেতন ঘোরার দারুণ সময় বর্ষা। অপেক্ষা করছে সোনাঝুরি হাট। বিভিন্ন রকমের রকমারি সম্ভার নিয়ে বসে রয়েছে বিক্রেতারা। চলে আসুন এই বর্ষায়।
*এমনিতেই বাঙালিদের অন্যতম পছন্দের জায়গা শান্তিনিকেতন। রবি ঠাকুরের আবেগ আর লালমাটির সৌন্দর্য মাখা শান্তিনিকেতন ঘোরার দারুণ সময় বর্ষা। অপেক্ষা করছে সোনাঝুরি হাট। বিভিন্ন রকমের রকমারি সম্ভার নিয়ে বসে রয়েছে বিক্রেতারা। চলে আসুন এই বর্ষায়।