প্রায়শই দেখা যায়, দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর তরুণ-তরুণীরা ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা ডাক্তারি পড়তে চান। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পিছনে উদ্দেশ্য হল, ভাল বেতনের একটা চাকরি পাওয়া। আর যাঁরা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান, তাঁরা আইআইটি অথবা এনআইটি থেকেই তা পড়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন। এর জন্য অবশ্য জেইই মেন অথবা জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে হয়।

Job Placement Record Salary: IIT-কে রীতিমতো টক্কর, এই কলেজে পড়ে মিলল ৮৫ লক্ষ টাকা প্যাকেজের চাকরি! কীভাবে ভর্তি?

প্রায়শই দেখা যায়, দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর তরুণ-তরুণীরা ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা ডাক্তারি পড়তে চান। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পিছনে উদ্দেশ্য হল, ভাল বেতনের একটা চাকরি পাওয়া। আর যাঁরা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান, তাঁরা আইআইটি অথবা এনআইটি থেকেই তা পড়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন। এর জন্য অবশ্য জেইই মেন অথবা জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে হয়।
প্রায়শই দেখা যায়, দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর তরুণ-তরুণীরা ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা ডাক্তারি পড়তে চান। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পিছনে উদ্দেশ্য হল, ভাল বেতনের একটা চাকরি পাওয়া। আর যাঁরা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান, তাঁরা আইআইটি অথবা এনআইটি থেকেই তা পড়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন। এর জন্য অবশ্য জেইই মেন অথবা জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে হয়।
পাশ না করলে আর সেসব জায়গা থেকে পড়ার স্বপ্নপূরণ হবে না। যদি কেউ এই উভয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, তাহলে তিনি কোথায় ভর্তি হবেন এবং কোথায় প্লেসমেন্টের মাধ্যমে একটি ভাল বেতনের প্যাকেজ-সহ চাকরি পাবেন, তা নিয়ে একটা চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।
পাশ না করলে আর সেসব জায়গা থেকে পড়ার স্বপ্নপূরণ হবে না। যদি কেউ এই উভয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, তাহলে তিনি কোথায় ভর্তি হবেন এবং কোথায় প্লেসমেন্টের মাধ্যমে একটি ভাল বেতনের প্যাকেজ-সহ চাকরি পাবেন, তা নিয়ে একটা চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।
তাই আজকের প্রতিবেদনে আমরা একটি দুর্দান্ত কলেজের কথা বলতে চলেছি। যেখান থেকে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ৮৫ লক্ষ টাকা বেতনের প্যাকেজ পাওয়া যায়। এখানে যে কলেজটির কথা বলছি, সেটি হল - ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি নয়া রায়পুর (আইআইআইটি-এনআর)।
তাই আজকের প্রতিবেদনে আমরা একটি দুর্দান্ত কলেজের কথা বলতে চলেছি। যেখান থেকে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ৮৫ লক্ষ টাকা বেতনের প্যাকেজ পাওয়া যায়। এখানে যে কলেজটির কথা বলছি, সেটি হল – ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি নয়া রায়পুর (আইআইআইটি-এনআর)।
এখানকার বি.টেকের ছাত্রী রাশি বগ্গা গত বছর ৮৫ লক্ষ টাকার বার্ষিক চাকরির প্যাকেজ পেয়েছিলেন। আর এটাই ছিল ২০২৩ সালে আইআইআইটি-এনআর-এর কোনও পড়ুয়াকে দেওয়া সর্বোচ্চ প্যাকেজ। রাশি বগ্গা এই অফারের আগে অবশ্য অন্য একটি কোম্পানি থেকে ভাল চাকরির অফার পেয়েছিলেন। তিনি সক্রিয় ভাবে আরও ইন্টারভিউয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত এই দুর্দান্ত চাকরির প্রস্তাব পেতে সফল হন।
এখানকার বি.টেকের ছাত্রী রাশি বগ্গা গত বছর ৮৫ লক্ষ টাকার বার্ষিক চাকরির প্যাকেজ পেয়েছিলেন। আর এটাই ছিল ২০২৩ সালে আইআইআইটি-এনআর-এর কোনও পড়ুয়াকে দেওয়া সর্বোচ্চ প্যাকেজ। রাশি বগ্গা এই অফারের আগে অবশ্য অন্য একটি কোম্পানি থেকে ভাল চাকরির অফার পেয়েছিলেন। তিনি সক্রিয় ভাবে আরও ইন্টারভিউয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত এই দুর্দান্ত চাকরির প্রস্তাব পেতে সফল হন।
আইআইআইটি-এনআর এর আর এক ছাত্র যোগেশ কুমার। তিনি একটি বহুজাতিক সংস্থা থেকে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারের পদের জন্য বার্ষিক ৫৬ লক্ষ টাকার চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন।
আইআইআইটি-এনআর এর আর এক ছাত্র যোগেশ কুমার। তিনি একটি বহুজাতিক সংস্থা থেকে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারের পদের জন্য বার্ষিক ৫৬ লক্ষ টাকার চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন।
২০২০ সালে আইআইআইটি-এনআর এর ছাত্র রবি কুশওয়াহা একটি বহুজাতিক কোম্পানি থেকে বার্ষিক ১ কোটি টাকা প্যাকেজের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছিলেন। সংশ্লিষ্ট কলেজের প্লেসমেন্ট অফিস জানিয়েছে যে, বর্তমান ব্যাচের গড় সিটিসি বার্ষিক ১৬.৫ লক্ষ টাকায় সংশোধিত হয়েছে। যার মধ্যে গড় সিটিসি হল বছরে ১৩.৬ লক্ষ টাকা৷
২০২০ সালে আইআইআইটি-এনআর এর ছাত্র রবি কুশওয়াহা একটি বহুজাতিক কোম্পানি থেকে বার্ষিক ১ কোটি টাকা প্যাকেজের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছিলেন। সংশ্লিষ্ট কলেজের প্লেসমেন্ট অফিস জানিয়েছে যে, বর্তমান ব্যাচের গড় সিটিসি বার্ষিক ১৬.৫ লক্ষ টাকায় সংশোধিত হয়েছে। যার মধ্যে গড় সিটিসি হল বছরে ১৩.৬ লক্ষ টাকা৷
কিন্তু এখানে ভর্তি হতে গেলে কী কী করতে হবে। এর জন্য প্রার্থীদের জেইই মেন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এর পরে সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সমস্ত নির্বাচিত প্রার্থীদের JoSAA কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার জন্য ডাকা হয়। কাউন্সেলিং রাউন্ডে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য আইআইআইটি নয়া রায়পুরে আসন বরাদ্দ করা হবে। JoSAA কাউন্সেলিংয়ের ভিত্তিতে ৫০% আসন বরাদ্দ করা হয় এবং বাকি ৫০% ছত্তিশগড় কোটার মাধ্যমে পূরণ করা হয়।
কিন্তু এখানে ভর্তি হতে গেলে কী কী করতে হবে। এর জন্য প্রার্থীদের জেইই মেন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এর পরে সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সমস্ত নির্বাচিত প্রার্থীদের JoSAA কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার জন্য ডাকা হয়। কাউন্সেলিং রাউন্ডে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য আইআইআইটি নয়া রায়পুরে আসন বরাদ্দ করা হবে। JoSAA কাউন্সেলিংয়ের ভিত্তিতে ৫০% আসন বরাদ্দ করা হয় এবং বাকি ৫০% ছত্তিশগড় কোটার মাধ্যমে পূরণ করা হয়।
আইআইআইটি-এনআরে ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র: ১. দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণীর মার্কশিট ২. প্রবেশিকা পরীক্ষার স্কোরকার্ড (জেইই মেইনস/গেট/ইউজিসি-নেট)৩. আবেদনপত্রের প্রিন্ট-আউট ৪. ফটো আইডি কার্ড ৫. কাস্ট সার্টিফিকেট (যদি প্রযোজ্য হয়) ৬. এনটিপিসি কর্মচারী শংসাপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়) ৭. মেডিকেল সার্টিফিকেট
আইআইআইটি-এনআরে ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র: ১. দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণীর মার্কশিট ২. প্রবেশিকা পরীক্ষার স্কোরকার্ড (জেইই মেইনস/গেট/ইউজিসি-নেট)
৩. আবেদনপত্রের প্রিন্ট-আউট ৪. ফটো আইডি কার্ড ৫. কাস্ট সার্টিফিকেট (যদি প্রযোজ্য হয়) ৬. এনটিপিসি কর্মচারী শংসাপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়) ৭. মেডিকেল সার্টিফিকেট