নৈহাটির বড়মা

Naihati Boro Maa : ১০১ বছরে ১০১ ভরির স্বর্ণালঙ্কারে সজ্জিতা নৈহাটির বড়মা, গয়নার সম্ভারে কী কী রয়েছে? বিরাট চমক চালচিত্রে

*জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে এখন দেশ এমনকি বিদেশেও পাড়ি দিয়েছে নৈহাটির বড়মার মাহাত্ম্যের কথা। আর তাই মাহাত্ম্যের গুনে দিনে দিনে ভক্তদের দানে সোনা রুপোয় ভারী হচ্ছেন নৈহাটির বড়মা। তথ্য ও ছবি: রুদ্র নারায়ণ রায়।
*জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে এখন দেশ এমনকি বিদেশেও পাড়ি দিয়েছে নৈহাটির বড়মার মাহাত্ম্যের কথা। আর তাই মাহাত্ম্যের গুনে দিনে দিনে ভক্তদের দানে সোনা রুপোয় ভারী হচ্ছেন নৈহাটির বড়মা। তথ্য ও ছবি: রুদ্র নারায়ণ রায়।
*এবার বড়মার পুজো ১০১ বছরে। ইতিমধ্যেই বড়মার কাছে পুজো দেওয়ার জন্য ভক্তদের ভিড় দখল নিয়েছে গোটা অরবিন্দ রোডের। সকাল থেকেই নৈহাটির বড়মা কালী সেজে উঠছেন ১০১ ভরি সোনা ও ২০০ কেজি রুপোর গয়নায়।
*এবার বড়মার পুজো ১০১ বছরে। ইতিমধ্যেই বড়মার কাছে পুজো দেওয়ার জন্য ভক্তদের ভিড় দখল নিয়েছে গোটা অরবিন্দ রোডের। সকাল থেকেই নৈহাটির বড়মা কালী সেজে উঠছেন ১০১ ভরি সোনা ও ২০০ কেজি রুপোর গয়নায়।
*বড়মার নবনির্মিত মন্দিরে কষ্টিপাথরের যে বড়মার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল এবার সেই বড়মার মূর্তিকেও সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
*বড়মার নবনির্মিত মন্দিরে কষ্টিপাথরের যে বড়মার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল এবার সেই বড়মার মূর্তিকেও সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
*ভক্তদের দেওয়া রুপোর সামগ্রী দিয়েই এবার প্রায় ৩৫ কেজি রূপো ব্যবহার করে বড়মার মূর্তির পিছনে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে চালচিত্র। যা ইতিমধ্যেই নজর কাড়ছে ভক্তদের।
*ভক্তদের দেওয়া রুপোর সামগ্রী দিয়েই এবার প্রায় ৩৫ কেজি রূপো ব্যবহার করে বড়মার মূর্তির পিছনে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে চালচিত্র। যা ইতিমধ্যেই নজর কাড়ছে ভক্তদের।
*মন্দির কমিটির সদস্যরা এদিন সকাল থেকেই বড়মার চোখ ধাঁধানো নেকলেস থেকে শুরু করে মুকুট, জীভ, চোখ, হাতের বালা চুরি থেকে শুরু করে পায়ের মল এমনকি সোনা রুপোর চাঁদ মালাও পড়িয়ে দিচ্ছেন সুবিশাল মূর্তিতে।
*মন্দির কমিটির সদস্যরা এদিন সকাল থেকেই বড়মার চোখ ধাঁধানো নেকলেস থেকে শুরু করে মুকুট, জীভ, চোখ, হাতের বালা চুরি থেকে শুরু করে পায়ের মল এমনকি সোনা রুপোর চাঁদ মালাও পড়িয়ে দিচ্ছেন সুবিশাল মূর্তিতে।
*বিপুল পরিমান এই সোনা ও রুপোর অলংকারের নিরাপত্তার জন্য থাকছে প্রায় শতাধিক ক্যামেরা। পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসন ও পুজো কমিটির তরফ থেকে ভলেন্টিয়ার রাখা থাকছে ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য। বিসর্জনের আগে আবারও নিরাপত্তা সহকারে ওই সমস্ত গহনা খুলে রেখে দেওয়া হবে লকারে, আবারও ফের অপেক্ষা এক বছরের।
*বিপুল পরিমান এই সোনা ও রুপোর অলংকারের নিরাপত্তার জন্য থাকছে প্রায় শতাধিক ক্যামেরা। পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসন ও পুজো কমিটির তরফ থেকে ভলেন্টিয়ার রাখা থাকছে ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য। বিসর্জনের আগে আবারও নিরাপত্তা সহকারে ওই সমস্ত গহনা খুলে রেখে দেওয়া হবে লকারে, আবারও ফের অপেক্ষা এক বছরের।