কানা মাছি খেলা

National Sports Day 2024: কানামাছি, কুমির ডাঙা, বুড়ি বসন্ত খেলেই জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে

অভিনব ভাবে জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন করল হাওড়ার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়! ২৯ শে আগস্ট হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদের জন্মদিন। এই বিশেষ দিনটি রাজ্যজুড়ে পালিত হয় জাতীয় ক্রীড়া দিবস হিসাবে। প্রখ্যাত হকি খেলোয়াড়ের এই জন্মদিন কে সামনে রেখে দিনটি অভিনব উপায়ে পালন করল হাওড়ার সিরাজ বাটি চক্রের অন্তর্ভুক্ত আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অভিনব ভাবে জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপন করল হাওড়ার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়! ২৯ শে আগস্ট হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদের জন্মদিন। এই বিশেষ দিনটি রাজ্যজুড়ে পালিত হয় জাতীয় ক্রীড়া দিবস হিসাবে। প্রখ্যাত হকি খেলোয়াড়ের এই জন্মদিন কে সামনে রেখে দিনটি অভিনব উপায়ে পালন করল হাওড়ার সিরাজ বাটি চক্রের অন্তর্ভুক্ত আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এই দিনটিতে বিদ্যালয় শিক্ষক মন্ডলী তাঁরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বসিয়েছিল হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাধুলার আসর।খেলাধুলা একদিকে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। অন্যদিকে নৈতিক চরিত্র, শৃঙ্খলাবোধ ও সামাজিকতা তৈরীতে সহায়তা করে।
এই দিনটিতে বিদ্যালয় শিক্ষক মন্ডলী তাঁরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বসিয়েছিল হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাধুলার আসর। খেলাধুলা একদিকে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। অন্যদিকে নৈতিক চরিত্র, শৃঙ্খলাবোধ ও সামাজিকতা তৈরীতে সহায়তা করে।
এদিন শিক্ষক সৌমেন মন্ডল, প্রদীপ রঞ্জন রীত, শিক্ষিকা পুষ্পিতা পাল শিশুদের নিয়ে আসর বসানো লুকোচুরি, বুড়ি - বসন্ত, মার্বেল ,ড্যাং- গুলি, মোরগ লড়াই প্রভৃতি একসময়ের বহু প্রচলিত খেলা নিয়ে চর্চা। শিশুরা এইসব খেলার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি।
এদিন শিক্ষক সৌমেন মন্ডল, প্রদীপ রঞ্জন রীত, শিক্ষিকা পুষ্পিতা পাল শিশুদের নিয়ে আসর বসানো লুকোচুরি, বুড়ি – বসন্ত, মার্বেল ,ড্যাং- গুলি, মোরগ লড়াই প্রভৃতি একসময়ের বহু প্রচলিত খেলা নিয়ে চর্চা। শিশুরা এইসব খেলার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি।
এ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রিত জানান, ছাত্র-ছাত্রীরা আরও বেশী খুশী হয়, তাদের খেলার সঙ্গী হিসাবে শিক্ষকদের পেয়ে। তিনি আরও বলেন, এখন পড়াশোনার চাপ। বর্তমান সময়ে মোবাইল আসক্তির কারণে পাড়ার মাঠে বা গেরস্থালির প্রাঙ্গনে এই সমস্ত প্রচলিত খেলার চল প্রায় উঠতে বসেছে।
এ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রিত জানান, ছাত্র-ছাত্রীরা আরও বেশী খুশী হয়, তাদের খেলার সঙ্গী হিসাবে শিক্ষকদের পেয়ে। তিনি আরও বলেন, এখন পড়াশোনার চাপ। বর্তমান সময়ে মোবাইল আসক্তির কারণে পাড়ার মাঠে বা গেরস্থালির প্রাঙ্গনে এই সমস্ত প্রচলিত খেলার চল প্রায় উঠতে বসেছে।
আমরা চেষ্টা করছি শিশুদের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাগুলির প্রচলন ফিরিয়ে আনতে। আমরা অভিভাবকদেরও এই ব্যাপারে সচেতন করার চেষ্টা করছি। প্রদীপ বাবু আরও বলেন, শিক্ষা বিভাগের কাছে দাবী করেন দিবসটি বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ভাবে পালনীয় হোক।
আমরা চেষ্টা করছি শিশুদের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসা দেশীয় খেলাগুলির প্রচলন ফিরিয়ে আনতে। আমরা অভিভাবকদেরও এই ব্যাপারে সচেতন করার চেষ্টা করছি। প্রদীপ বাবু আরও বলেন, শিক্ষা বিভাগের কাছে দাবী করেন দিবসটি বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ভাবে পালনীয় হোক।