ভরতপুরের প্রাচীন বৌদ্ধস্তূপ।

One Day Historical Trip:বাংলার বুকে বিরাট ইতিহাস, এক দিনের ফ্যামিলি ট্যুর হোক একটু অন্যরকম, দেখে আসুন মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে আসা এই বৌদ্ধস্তূপ

পরিচয় করে আসুন অচেনা ইতিহাসের সঙ্গে। পানাগড় থেকে রনডিহা ড্যাম যাওয়ার পথে রয়েছে ভরতপুর গ্রাম। গ্রামে রয়েছে একটি প্রাচীন বৌদ্ধস্তূপ।
পরিচয় করে আসুন অচেনা ইতিহাসের সঙ্গে। পানাগড় থেকে রনডিহা ড্যাম যাওয়ার পথে রয়েছে ভরতপুর গ্রাম। গ্রামে রয়েছে একটি প্রাচীন বৌদ্ধস্তূপ।
জানা যায়, ১৯৭১ সালে স্থানীয়দের খননকার্যের সময় এই বৌদ্ধ স্তূপটির দেখা পাওয়া গিয়েছিল। পরে কিছুটা খনন কাজ চালিয়ে বৌদ্ধ স্তূপটি উদ্ধার করা হয়।
জানা যায়, ১৯৭১ সালে স্থানীয়দের খননকার্যের সময় এই বৌদ্ধ স্তূপটির দেখা পাওয়া গিয়েছিল। পরে কিছুটা খনন কাজ চালিয়ে বৌদ্ধ স্তূপটি উদ্ধার করা হয়।
দীর্ঘদিন পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছিল ভরতপুরের প্রাচীন বৌদ্ধ স্তূপটি। গত বছরে সেখানে আবার খনন কাজ শুরু হয়। ওই এলাকা কেন্দ্র করে ইকো ট্যুরিজম গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
দীর্ঘদিন পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছিল ভরতপুরের প্রাচীন বৌদ্ধ স্তূপটি। গত বছরে সেখানে আবার খনন কাজ শুরু হয়। ওই এলাকা কেন্দ্র করে ইকো ট্যুরিজম গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, জায়গাটিকে সাজিয়ে গুছিয়ে যত্ন সহকারে রাখলে, তা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের একটি জায়গা হবে। ফলে এলাকারও উন্নতি হবে। পর্যটকরা নতুন ইতিহাসের সঙ্গে পরিচয় করতে পারবেন।
স্থানীয়দের দাবি, জায়গাটিকে সাজিয়ে গুছিয়ে যত্ন সহকারে রাখলে, তা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের একটি জায়গা হবে। ফলে এলাকারও উন্নতি হবে। পর্যটকরা নতুন ইতিহাসের সঙ্গে পরিচয় করতে পারবেন।
এই বৌদ্ধস্তূপ দেখতে চাইলে ট্রেনে অথবা বাসে আসতে হবে পানাগড় বাজার। সেখান থেকে রনডিহা ব্যারেজ যাওয়ার রাস্তা ধরতে হবে। সেই রাস্তাতে রয়েছে ভরতপুর গ্রামের এই বউদ্ধস্তূপ।
এই বৌদ্ধস্তূপ দেখতে চাইলে ট্রেনে অথবা বাসে আসতে হবে পানাগড় বাজার। সেখান থেকে রনডিহা ব্যারেজ যাওয়ার রাস্তা ধরতে হবে। সেই রাস্তাতে রয়েছে ভরতপুর গ্রামের এই বউদ্ধস্তূপ।