দেওয়ালে আঁকা ছবি

Wall Art : ব্যারাকপুর স্টেশনের অপরিষ্কার দেওয়ালই হয়ে উঠেছে শিল্পীর ক্যানভাস! তুলিতে প্রাণ পেয়েছে বাংলার ইতিহাস থেকে সংস্কৃতি

বদলে গেল ব্যারাকপুরের এই অপরিষ্কার জায়গার ছবি। এখন সেখানে শিল্পীর হাতে  ছোঁয়ায় ফুটে উঠছে নানা রঙের ছবি। পাঁচিলের গায়ে ফুটে উঠেছে সিপাহী বিদ্রোহ, স্বামী বিবেকানন্দ, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু থেকে বাংলার একাধিক মনিষী ও সংস্কৃতির ছবি (তথ্যসূত্র: রুদ্র নারায়ণ রায়)
বদলে গেল ব্যারাকপুরের এই অপরিষ্কার জায়গার ছবি। এখন সেখানে শিল্পীর হাতে  ছোঁয়ায় ফুটে উঠছে নানা রঙের ছবি। পাঁচিলের গায়ে ফুটে উঠেছে সিপাহী বিদ্রোহ, স্বামী বিবেকানন্দ, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু থেকে বাংলার একাধিক মনিষী ও সংস্কৃতির ছবি (তথ্যসূত্র: রুদ্র নারায়ণ রায়)
ঐতিহাসিক ব্যারাকপুর স্টেশন থেকে বাইরে বেরোলেই দাদা বৌদির বিরিয়ানির দোকানের ঠিক উল্টো দিকে থাকা রেলের পাঁচিলের ধার ঘেঁষে পড়ে থাকতে দেখা যেত নোংরা আবর্জনা।
ঐতিহাসিক ব্যারাকপুর স্টেশন থেকে বাইরে বেরোলেই দাদা বৌদির বিরিয়ানির দোকানের ঠিক উল্টো দিকে থাকা রেলের পাঁচিলের ধার ঘেঁষে পড়ে থাকতে দেখা যেত নোংরা আবর্জনা।
আর সেই ছবি বদলাতেই তৎপর হন এলাকার বিধায়ক তথা পরিচালক রাজ চক্রবর্তী। ঘোষপাড়া রোডের সৌন্দর্যায়নে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিধায়কের তহবিল থেকেই হচ্ছে এই সৌন্দর্যায়নের কাজ।
আর সেই ছবি বদলাতেই তৎপর হন এলাকার বিধায়ক তথা পরিচালক রাজ চক্রবর্তী। ঘোষপাড়া রোডের সৌন্দর্যায়নে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিধায়কের তহবিল থেকেই হচ্ছে এই সৌন্দর্যায়নের কাজ।
ঐতিহাসিক স্থান ব্যারাকপুরের নানা স্মৃতি-সহ বাচ্চাদের মনোরঞ্জনের জন্য তালপাতার সেপাই থেকে ইউনেস্কো স্বীকৃত বাংলার দুর্গা পুজো স্থান পেয়েছে এখানে।
ঐতিহাসিক স্থান ব্যারাকপুরের নানা স্মৃতি-সহ বাচ্চাদের মনোরঞ্জনের জন্য তালপাতার সেপাই থেকে ইউনেস্কো স্বীকৃত বাংলার দুর্গা পুজো স্থান পেয়েছে এখানে।
শিয়ালদহ শাখার ব্যারাকপুর স্টেশন থেকে বেরিয়ে ডান দিকে ঘোষপাড়া রোডে গেলেই প্রায় ৭১০ মিটার লম্বা একটি রেলের পাঁচিলকে ক্যানভাস করে শিল্পী ফুটিয়ে তুলছেন এই নানা রকমের শিল্পকলা। রেলের অনুমতি নিয়েই হচ্ছে এই সৌন্দর্যায়নের কাজ।
শিয়ালদহ শাখার ব্যারাকপুর স্টেশন থেকে বেরিয়ে ডান দিকে ঘোষপাড়া রোডে গেলেই প্রায় ৭১০ মিটার লম্বা একটি রেলের পাঁচিলকে ক্যানভাস করে শিল্পী ফুটিয়ে তুলছেন এই নানা রকমের শিল্পকলা। রেলের অনুমতি নিয়েই হচ্ছে এই সৌন্দর্যায়নের কাজ।
শিল্পী বলেন, "স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ব্যারাকপুর শহরের ইতিহাস জড়িয়ে। সেই ইতিহাস-সহ বাংলার বিভিন্ন জেলার সংস্কৃতিকে রং-তুলির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে।" ফলে, এই জায়গায় আর কেউ নোংরা ফেলবে না, পরিবেশ দূষণও রোধ হবে।
শিল্পী বলেন, “স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ব্যারাকপুর শহরের ইতিহাস জড়িয়ে। সেই ইতিহাস-সহ বাংলার বিভিন্ন জেলার সংস্কৃতিকে রং-তুলির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে।” ফলে, এই জায়গায় আর কেউ নোংরা ফেলবে না, পরিবেশ দূষণও রোধ হবে।
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে এই ব্যারাকপুর থেকেই ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। ব্যারাকপুরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গান্ধিজি-সহ নানা মনীষীদের নাম।
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে এই ব্যারাকপুর থেকেই ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। ব্যারাকপুরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গান্ধিজি-সহ নানা মনীষীদের নাম।
ব্রিটিশ শাসনাধীন সময়ে ও পরবর্তীতে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা জেলায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান হয়ে ওঠে।
ব্রিটিশ শাসনাধীন সময়ে ও পরবর্তীতে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা জেলায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান হয়ে ওঠে।
প্রতিদিন নানা প্রয়োজনে ব্যারাকপুরে আসতে হয় বহু মানুষকে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে স্টেশন বা রাস্তায় চলাচলের ক্ষেত্রে এমন শিল্প-কর্ম ব্যারাকপুরের ইতিহাসকে যেমন তুলে ধরবে তেমনি বাংলার সংস্কৃতিকেও।
প্রতিদিন নানা প্রয়োজনে ব্যারাকপুরে আসতে হয় বহু মানুষকে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে স্টেশন বা রাস্তায় চলাচলের ক্ষেত্রে এমন শিল্প-কর্ম ব্যারাকপুরের ইতিহাসকে যেমন তুলে ধরবে তেমনি বাংলার সংস্কৃতিকেও।
অনেকেই এখন এই দেওয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে তুলছেন ছবি।
অনেকেই এখন এই দেওয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে তুলছেন ছবি।