হুগলিতে বেড়ানোর জায়গা। প্রতীকী ছবি।

Weekend Trip: কলকাতার একেবারেই কাছে এই ৫ অভূতপূর্ব জায়গা! আপনি না গেলে বড় মিস করবেন, ছোট্ট ছুটিতে হোক ডেস্টিনেশন

*গরম পেরিয়ে এখন শীত আশার পালা। আবহাওয়া একটু শীতল হতেই ভ্রমণপিপাসু বাঙালির মনে জেগে ওঠে ঘুরতে যাওয়ার বাসনা। তবে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে সব সময় তা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কারণ হাতের সময় একদম অল্প কাজের ছুটি নেই! তবে সময়ের অভাবে ঘোরা ক্যানসেল করা থেকে অল্প সময়ে বাড়ির আশেপাশে টুকিটাকি জায়গায় ঘোড়ার মতো অনেক কিছু রয়েছে। এক নজরে জেনে নিন হুগলির সেরা ৫ ঘোরার জায়গা।
*গরম পেরিয়ে এখন শীত আশার পালা। আবহাওয়া একটু শীতল হতেই ভ্রমণপিপাসু বাঙালির মনে জেগে ওঠে ঘুরতে যাওয়ার বাসনা। তবে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে সব সময় তা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কারণ হাতের সময় একদম অল্প কাজের ছুটি নেই! তবে সময়ের অভাবে ঘোরা ক্যানসেল করা থেকে অল্প সময়ে বাড়ির আশেপাশে টুকিটাকি জায়গায় ঘোড়ার মতো অনেক কিছু রয়েছে। এক নজরে জেনে নিন হুগলির সেরা ৫ ঘোরার জায়গা।
*হংসেশ্বরী মন্দির, হুগলির দর্শনীয় স্থান হিসাবে সবার আগে উল্লেখ করতে হয় বাঁশবেড়িয়ায় কাছে দুটি বিখ্যাত মন্দির হংসেশ্বরী ও অনন্ত বাসুদেব মন্দির। মন্দিরের স্থাপত্য বা গঠনশৈলীগত দিক থেকে হংসেশ্বরী মন্দির সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষন বেশি করে। তবে পর্যটক বা গবেষক উভয়ের কাছেই এই দুটি মন্দিরের গুরুত্ব অপরিসীম। হংসেশ্বরী মন্দিরের অনুরূপ মন্দির বাংলায় আর নেই। তন্ত্রমতে তৈরি পাঁচতলা এই মন্দিরের গঠন মানব দেহের পাঁচটি নাড়ির ইঙ্গিত করে। সেগুলি হল ইড়া, পিঙ্গলা, বজ্রাক্ষ, সুষুম্না ও চিত্রীনি। ৬০ ফুট উঁচু এই মন্দিরের ১৩টি চূড়া বা মিনার রয়েছে যেগুলি না ফোটা পদ্মফুলের কুঁড়ির মতো দেখতে। দেবী হংসেশ্বরী এখানে মহাদেবের নাভি থেকে বেরিয়ে আসা বৃন্ত-সহ পদ্মের উপর অধিষ্ঠাত্রি। মন্দিরের নিচ থেকে উপর ১৪টি শিবলিঙ্গ অধিষ্ঠিত।
*হংসেশ্বরী মন্দির, হুগলির দর্শনীয় স্থান হিসাবে সবার আগে উল্লেখ করতে হয় বাঁশবেড়িয়ায় কাছে দুটি বিখ্যাত মন্দির হংসেশ্বরী ও অনন্ত বাসুদেব মন্দির। মন্দিরের স্থাপত্য বা গঠনশৈলীগত দিক থেকে হংসেশ্বরী মন্দির সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষন বেশি করে। তবে পর্যটক বা গবেষক উভয়ের কাছেই এই দুটি মন্দিরের গুরুত্ব অপরিসীম। হংসেশ্বরী মন্দিরের অনুরূপ মন্দির বাংলায় আর নেই। তন্ত্রমতে তৈরি পাঁচতলা এই মন্দিরের গঠন মানব দেহের পাঁচটি নাড়ির ইঙ্গিত করে। সেগুলি হল ইড়া, পিঙ্গলা, বজ্রাক্ষ, সুষুম্না ও চিত্রীনি। ৬০ ফুট উঁচু এই মন্দিরের ১৩টি চূড়া বা মিনার রয়েছে যেগুলি না ফোটা পদ্মফুলের কুঁড়ির মতো দেখতে। দেবী হংসেশ্বরী এখানে মহাদেবের নাভি থেকে বেরিয়ে আসা বৃন্ত-সহ পদ্মের উপর অধিষ্ঠাত্রি। মন্দিরের নিচ থেকে উপর ১৪টি শিবলিঙ্গ অধিষ্ঠিত।
*কামারপুকুর, হুগলির কামারপুকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পূণ্য জন্মভূমি। কামারপুকুর সপ্তাশেষের ছোট্ট বেড়ানোর জন্য খুব সুন্দর গন্তব্য। কামারপুকুরে পাকা ঘরবাড়ি, পিচরাস্তা, শহুরে দোকান বাজার থাকলেও গ্রামীণ কামারপুকুরের মজ্জায় এখনও, ফলে পাবেন গ্রামের স্বাদ। আর যে জন্য যাওয়া আধ্যাত্মিক নবজাগরণের রূপকার ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের জন্মভিটে হুগলি জেলার এই কামারপুকুরে। সেই জন্মভিটে ঘিরে এবং তখনকার কাঁচাবাড়ি ও খড়ের চাল অক্ষত রেখে গড়ে উঠেছে বেলুড় মঠের অধীনে কামারপুকুর শাখার রামকৃষ্ণ মঠ।
*কামারপুকুর, হুগলির কামারপুকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পূণ্য জন্মভূমি। কামারপুকুর সপ্তাশেষের ছোট্ট বেড়ানোর জন্য খুব সুন্দর গন্তব্য। কামারপুকুরে পাকা ঘরবাড়ি, পিচরাস্তা, শহুরে দোকান বাজার থাকলেও গ্রামীণ কামারপুকুরের মজ্জায় এখনও, ফলে পাবেন গ্রামের স্বাদ। আর যে জন্য যাওয়া আধ্যাত্মিক নবজাগরণের রূপকার ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের জন্মভিটে হুগলি জেলার এই কামারপুকুরে। সেই জন্মভিটে ঘিরে এবং তখনকার কাঁচাবাড়ি ও খড়ের চাল অক্ষত রেখে গড়ে উঠেছে বেলুড় মঠের অধীনে কামারপুকুর শাখার রামকৃষ্ণ মঠ।
*ব্যান্ডেল চার্চ নামটা বারবার শোনা যায় ইংরেজি বছরের শেষ দিকে। বড়দিন বা নতুন ইংরাজি বছরের ছুটির মরশুমে। মানুষজন এই সময়টায় পছন্দসই নানা জায়গায় ঘুরতে যান। তার মধ্যে হুগলি জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান হল এই ব্যান্ডেল চার্চ বা ব্যান্ডেল গির্জা। পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম এই গির্জার পোষাকি নাম 'দি ব্যাসিলিকা অফ দি হোলি-রোসারি, ব্যান্ডেল'। গির্জাটি মাতা মেরির প্রতি উৎসর্গিত। ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হুগলী নদীর তীরে তৈরি হয়েছিল একটি কাঠের গির্জা 'নোসা সেনহোরা দো রোজারিও', সেটিই বর্তমানে ব্যান্ডেল চার্চ।
*ব্যান্ডেল চার্চ নামটা বারবার শোনা যায় ইংরেজি বছরের শেষ দিকে। বড়দিন বা নতুন ইংরাজি বছরের ছুটির মরশুমে। মানুষজন এই সময়টায় পছন্দসই নানা জায়গায় ঘুরতে যান। তার মধ্যে হুগলি জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান হল এই ব্যান্ডেল চার্চ বা ব্যান্ডেল গির্জা। পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম এই গির্জার পোষাকি নাম ‘দি ব্যাসিলিকা অফ দি হোলি-রোসারি, ব্যান্ডেল’। গির্জাটি মাতা মেরির প্রতি উৎসর্গিত। ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হুগলী নদীর তীরে তৈরি হয়েছিল একটি কাঠের গির্জা ‘নোসা সেনহোরা দো রোজারিও’, সেটিই বর্তমানে ব্যান্ডেল চার্চ।
*চন্দননগর চন্দননগরের ইতিহাস খুবই প্রাচীন। ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে ফ্যান ডেন ব্রোকের মানচিত্রে প্রথম চন্দননগরের নাম ও অবস্থানের উল্লেখ্য পাওয়া যায়। ১৭০৬ খ্রিস্টাব্দে হ্যামিল্টন সাহেব এই জনপদকে ‘চরোনগর’ বলে উল্লেখ করেন। এমনকি বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাউদ্দৌলার আমলেও চন্দননগরের উল্লেখ রয়েছে। সেই সময় এই জায়গার নাম ছিল ফরাসিডাঙা বা ফরাসডাঙা। চন্দননগর ছিল ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। চন্দননগরে জন্মগ্রহণ করেছেন বিপ্লবী কানাইলালের মতো স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। স্বাধীনতা সংগ্রামের নানা ইতিহাস সংরক্ষিত রয়েছে এই মিউজিয়ামে।
*চন্দননগর চন্দননগরের ইতিহাস খুবই প্রাচীন। ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে ফ্যান ডেন ব্রোকের মানচিত্রে প্রথম চন্দননগরের নাম ও অবস্থানের উল্লেখ্য পাওয়া যায়। ১৭০৬ খ্রিস্টাব্দে হ্যামিল্টন সাহেব এই জনপদকে ‘চরোনগর’ বলে উল্লেখ করেন। এমনকি বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাউদ্দৌলার আমলেও চন্দননগরের উল্লেখ রয়েছে। সেই সময় এই জায়গার নাম ছিল ফরাসিডাঙা বা ফরাসডাঙা। চন্দননগর ছিল ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। চন্দননগরে জন্মগ্রহণ করেছেন বিপ্লবী কানাইলালের মতো স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। স্বাধীনতা সংগ্রামের নানা ইতিহাস সংরক্ষিত রয়েছে এই মিউজিয়ামে।