Category Archives: হুগলি

হুগলি

Bangla Video: বৃদ্ধ কিশোরীর কুলফির স্বাদে মজে আট থেকে আশি

হুগলি: তীব্র দাবদাহে পুড়ছে রাজ্য। হুগলিতেও একই অবস্থা। দহন জ্বালা থেকে মুক্তি পেতে ঘনঘন জল খেয়েও যেন পিপাসা মিটছে না। ঠান্ডা কিছু খেতে মন চাইছে। কিশোরী সাউ সেই তৃপ্তি দিচ্ছেন হুগলির গ্রামে গ্রামে ঘুরে। কাঁচা বরফের টুকরোর ভিতর লুকিয়ে থাকা টিনের চোঙা বের করে এনে ছুরি দিয়ে চাপ দিতেই মুখ খুলে যায়। বার দুয়েক ঝাঁকাতেই কোন‌ও আকৃতির সেই লোভনীয় জিনিসটি বেরিয়ে আসে। শালপাতায় ছোটো ছোটো টুকরো করে হাতে ধরাতেই জিভে জল চলে আসে।

কুলফি মালাই এই গরমে শরীর ঠান্ডা করে। প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে মাথায় ঝাঁকা নিয়ে সেই কুলফি বিক্রি করে চলেছেন বৃদ্ধ কিশোরী সাউ। আদতে বিহারের দ্বারভাঙার বাসিন্দা, থাকেন পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে। হুগলির পান্ডুয়ার বৈঁচি গ্রাম, পোলবা সহ বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে কুলফি ফেরি করেন। কুলফি বেচে তিন মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি একা। তবে পেট চালাতে কুলফি ফেরি করেন আজও। অশক্ত শরীর অনেক সময় চলে না, তাই গাছের ছায়ায় একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার পথে বেরিয়ে পড়েন।

আর‌ও পড়ুন: নির্ধারিত দিনের আগেই ভোটগ্রহণ আসানসোলে!

এই কুলফি খেলে গ্রীষ্মের উষ্ণতা থেকে একটু পরিতৃপ্তি মেলে। এখন যারা প্রৌঢ় হয়েছেন তাঁরা ছোটোবেলায় কিশোরীর কুলফি খেয়েছেন, এখনও খান। তেমনই একজন বনমালী পরামানিক বলেন, ছোটোবেলায় কুলফি খেতাম বৃদ্ধের থেকে। তখন ওর বয়সও কম ছিল। এখন এই বয়সেও মাথায় ভারি ঝাঁকা নিয়ে ঘোরেন। দেখে কষ্ট হয়। তার কুলফির স্বাদ একই আছে।

রাহী হালদার

Hooghly News: ফিল্মি কায়দায় হাতেনাতে ধরা পড়ল ৩ দুষ্কৃতি, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার পুলিশের

হুগলি: একেবারে ফিল্মি কায়দায় পুলিশের হাতে ধরা পড়ল দুষ্কৃতি। খানিকটা ‘গ্যাংস অফ ওয়াসিপুর’-এর এর মতোন। অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ডাকাতির উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিল তিন ব্যক্তির দুষ্কৃতি দল। সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করতে আসলে তাদের ঠেলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে দুষ্কৃতিরা। আর সেখানেই হাতেনাতে গ্রেফতার তিন দুষ্কৃতি।

ধৃত তিন দুষ্কৃতির নাম, শেখ চাদু, শেখ মিলন, ও শেখ মনিরুল। তারা যে ডাকাতির উদ্দেশে বেরিয়েছিল তার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ তাদের থেকে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র থেকে। তাদের কাছে উদ্ধার হয় একটি দেশি বন্দুক, দুই রাউন্ড গুলি, একটি ভোজালি। ধৃত তিনজন এর আগেও দুষ্কৃতি মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পুলিশের রেকর্ড ডায়েরি থেকে উঠে এসেছে এই তথ্য।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার গভীর রাতে পান্ডুয়ার খন্যান পূর্বপাড়া এলাকা থেকে শেখ চাঁদু, শেখ মিলন ও শেখ মনিরুল তিন জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের কাছে উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র। তিনজনেরই বাড়ি পান্ডুয়া এলাকায়। গতকাল রাত্রে পুলিশের টহলরত ভ্যান তিন দুষ্কৃতীকে উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘোরাঘুরি করতে দেখে ,এরপরে পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র। বৃহস্পতিবার ধৃতদের চুঁচুড়া আদালতে পেশ করে পুলিশ।

রাহী হালদার

Madhyamik Result 2024 Merit List: টেস্টে খারাপ ফলই জীবনের টার্নিং পয়েন্ট! মাধ্যমিকে চমকে দেওয়া ফল নীলঙ্কনের, মেধা তালিকার কোথায় সে?

হুগলি: প্রথম থেকে পড়াশোনায় অমনোযোগী! মাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষার ফলাফল ভাল হয়নি। তাই স্কুল থেকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল মা-বাবাকে। তারপরই সোজা ১৮০ ডিগ্রি টার্ন। বেড়ে যায় পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ। তারই ফলস্বরূপ মাধ্যমিকে ৯৭.৭১ শতাংশ নম্বর পেয়ে দশম স্থান অর্জন করেছে ব্যান্ডেল এলিট কো এডুকেশন স্কুলের ছাত্র নীলাঙ্কন মণ্ডল।

পাণ্ডুয়া স্টেশন রোডের বাসিন্দা পার্থসারথি মণ্ডল ও সুজাতা মণ্ডলের ছেলে নীলাঙ্কন মণ্ডল। মাধ্যমিকে তার মোট প্রাপ্য নম্বর ৬৮৪। বাবা পার্থসারথি মণ্ডল কালনা শ্রী শ্রী নীগমানন্দ বিদ্যামন্দিরের পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক। মা সুজাতা মণ্ডল গৃহবধূ। ছোটবেলা থেকেই গল্পের বই পড়া এবং গিটার বাজানোর শখ নীলাঙ্কনের। বাংলা এবং পদার্থ বিজ্ঞান ছাড়া বাকি পাঁচটি বিভাগে পাঁচজন শিক্ষক ছিল নীলাঙ্কনের। বাবা পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় বাবার কাছেই পদার্থ বিজ্ঞান পড়ত নীলাঙ্কন। আগামীদিনে গবেষণা মূলক পড়াশোনা করতে চায় নীলাঙ্কন।

আরও পড়ুনঃ উত্তরে আজও চলবে বৃষ্টি! শনিতেই দক্ষিণের জেলায় জেলায় ঝড়বৃষ্টি, কলকাতায় কবে নামবে? অবশেষে ডেট জানিয়ে দিল আলিপুর

মাধ্যমিকে দশম হয়ে নীলাঙ্কন জানায়, টেস্ট পরীক্ষার আগে পর্যন্ত পড়াশোনা নিয়ে অতটা মনোযোগ ছিল তার। যে কারণে টেস্ট পরীক্ষার ফলাফল খুব একটা আশানুরূপ হয়নি। আর সেটাই টার্নিং পয়েন্ট। স্কুল থেকে তাকে ডেকে বোঝানো হয় তাকে নিয়ে স্কুল খুবই আশাবাদী। তারপর থেকেই পড়াশোনার মধ্যে মনোনিবেশ করে। সেখান থেকে শুরু হয় রাত জেগে পড়াশোনা।

আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিকে নতুন রেকর্ড! ফলাফলে এমন ঘটনা ঘটল এবারেই প্রথম, জেনে একেবারে চমকে যাবেন

নীলাঙ্কনের জানিয়েছে, সে কখনওই র‍্যাংক করার জন্য পড়াশোনা করেনি। বরং সে পড়াশোনা করেছে নিজের আগ্রহে। পড়াশোনার পাশাপাশি গিটার বাজানো ও বিভিন্ন জায়গায় কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা তার বিশেষ পছন্দের একটি বিষয় ছিল। মহাকাশের অজানা তথ্য তাকে সবসময় আকর্ষণ করে। তাই বড় হয়ে অ্যাস্ট্র ফিজিক্স নিয়ে গবেষণা করার স্বপ্ন রয়েছে নীলাঙ্কনের।

রাহী হালদার

Madhyamik Result 2024: পড়াশোনার পাশপাশি গানবাজনাতেও তুখর মাধ্যমিকের চতুর্থ তপোজ্যোতি

হুগলি: ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ১০ পর্যন্ত কোনও দিনও দ্বিতীয় হয় নি! সর্বদাই ক্লাসে প্রথম স্থান অর্জন করে এসেছে তপোজ্যোতি মন্ডল। এবার জীবনের প্রথম বড় বোর্ড পরীক্ষা মাধ্যমিক সেখানে ও চূড়ান্ত সফল। ৯৮.৫৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিকের চতুর্থ স্থান অর্জন করেছে হুগলির আরামবাগ কামারপুকুরের তপজ্যোতি মন্ডল।

আরও পড়ুনঃ মেয়েদের কাছে হেরে গেল ছেলেরা! মাধ্যমিকে ছাত্রীদের জয়জয়কার, চমকে দিল বীরভূমের পুষ্পিতা

তপোজ্যোতির মাধ্যমিকের মোট প্রাপ্ত নম্বরের পরিমাণ ৬৯০। প্রথম থেকেই কামারপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র তপোজ্যোতি। বাবা সব্যসাচী মন্ডল তাতারপুর হাই স্কুলের ভূগোলের শিক্ষক। মা অদিতি মন্ডল তিনি গৃহিণী। মা-বাবার কাছেই দিনের বেশিরভাগ সময় পড়াশোনা করতেন তপোজ্যোতি। বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তপোজ্যোতির।পড়াশোনা আর পাশাপাশি গান-বাজনা ও কবিতা লেখার প্রতি বিশেষ আগ্রহ রয়েছে তার। সারাদিনে বইপত্র নিয়ে বেশিক্ষণ বসে থাকলে বাবা সব্যসাচী তিনি বারণ করতেন ছেলেকে। বই পড়ার পাশাপাশি কবিতার বই তপোজ্যোতির পছন্দ গান গাওয়া তপজ্যোতির অন্যতম পছন্দের একটি কাজ।

ক্লাস ওয়ান থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি গান গাওয়া তার অন্যতম সখ। এই বিষয়ে তপোজ্যোতির বাবা সব্যসাচী বলেন, ছেলের রেজাল্ট নিয়ে কিছুটা আশাবাদী ছিলেন তাদের পরিবার। এক থেকে দশের মধ্যে থাকবে আশা করেছিলেন সেখানে চতুর্থ স্থান অর্জন করা মানে খুব ভালো ফল করেছে এমনটাই জানাচ্ছেন তার বাবা।

রাহী হালদার

Lok Sabha Elections 2024: রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারে এ কী পোশাক পরলেন দুই তৃণমূল কর্মী! দেখেই চমকে গেলে সবাই, দেখেছেন?

হুগলি: হুগলি লোকসভার তৃণমূলের তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারে সর্বদা কেন্দ্রবিন্দু রচনাই থাকেন। তবে পান্ডুয়ার দুই ব্যক্তি এবার রচনার প্রচারে নজর কেড়েছেন।

রাস্তায়, পথেঘাটে, হাটে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে তাঁদের পোশাকের জন্য। তাঁদের পরনে রয়েছে বিশেষ তৃণমূল পাঞ্জাবি! একজন হলেন কাজি মোহাম্মদ হোসেন ও অন্যজন শেখ হোসেন। দু’জনেই পান্ডুয়া কল বাজার এলাকার বাসিন্দা। তৃণমূলের জনগর্জনের ব্রিগেড-এর দিনে তাঁরা পতাকা কেটে তাঁকে সেলাই করে বানিয়েছেন এই বিশেষ জামা।

তৃণমূলের পতাকা পাঞ্জাবি পরা দুই কর্মী
তৃণমূলের পতাকা পাঞ্জাবি পরা দুই কর্মী

আরও পড়ুন: চলন্ত গাড়িতেই আগুনে জ্বলে-পুড়ে সব শেষ! পুড়ে ছাই জীবন্ত মানুষ, ভোররাতে বর্ধমানে ভয়ঙ্কর ঘটনা

এক একটি জামা বানাতে তাদের লেগেছে ৮ ফুট বাই ৬ ফুটের দু’টি করে দলীয় পতাকা। অভিনব তাঁদের এই জামা তৈরির পর থেকে দলীয় সমস্ত মিটিং মিছিল পথসভাতে তাঁরা এই জামা পরেই আসেন। ঠিক কী থেকে এই ধরনের জামা তৈরির পরিকল্পনা? সে বিষয়ে তাঁরা জানান, দলের প্রতি ভালবাসা ও আনুগত্য থেকে তাঁদের এই জামা তৈরি।

আরও পড়ুন: সারারাত মোবাইল চার্জে, রোজ ১০০ শতাংশ চার্জ দেন ফোনে! মোবাইলে কতটা চার্জ দেওয়া উচিত জানেন?

দু’জনেই ১৯৯৮ সাল থেকে তৃণমূল দলের সঙ্গে যুক্ত। দল করতে গিয়ে কখনও সিপিআইএম কখনও বিজেপির হাতে মার খেয়েছেন তাঁরা। তবুও তাঁরা নির্ভীক ! যতই ভয় দেখানো হোক, যতই অত্যাচার করা হোক দলের সঙ্গে তাঁরা আগেও ছিলেন, এখনও রয়েছেন ও ভবিষ্যতেও থাকবেন। সেই কারণেই এই অভিনব জামা তৈরি করেছেন দুই তৃণমূল কর্মী।

রাহী হালদার

TMC Rachana Banerjee: ভোটই আবার কাছে আনল! মনোনয়নে রচনার পাশেই ছিলেন, স্বামী প্রবাল বসু কী করেন? কোথায় থাকেন তিনি? জানুন অজানা তথ্য

*ভোটের মরশুমে ফের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে স্বামী-স্ত্রীর। ২০০৭ সালে বিয়ে তারপর থেকে একটা বড় সময় আলাদা থাকা। সিঙ্গেল মাদার হয়েই ছেলেকে মানুষ করা। সম্পর্কের টানাপোড়ন থাকলেও একে অপরকে ডিভোর্স দিয়ে দেননি কখনই। অবশেষে ভোটের সময় আবারও একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্বামী প্রবাল বসুকে। প্রতিবেদনঃ রাহী হালদার। সংগৃহীত ছবি। 
*ভোটের মরশুমে ফের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে স্বামী-স্ত্রীর। ২০০৭ সালে বিয়ে তারপর থেকে একটা বড় সময় আলাদা থাকা। সিঙ্গেল মাদার হয়েই ছেলেকে মানুষ করা। সম্পর্কের টানাপোড়ন থাকলেও একে অপরকে ডিভোর্স দিয়ে দেননি কখনই। অবশেষে ভোটের সময় আবারও একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্বামী প্রবাল বসুকে। প্রতিবেদনঃ রাহী হালদার। সংগৃহীত ছবি।
*পেশায় ব্যবসায়ী প্রবাল বসু। ওড়িয়া সুপারস্টার সিদ্ধান্ত মহাপাত্র সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর, রচনা বিয়ে করেন প্রবাল বসুকে। তবে সেই বিয়ের সম্পর্ক বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ২০১৬ সালে রচনা ও প্রবাল একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যান। যাকে বলা চলে সেপারেশন। তবে তারা ডিভোর্স দেননি একে অপরকে। সংগৃহীত ছবি। 
*পেশায় ব্যবসায়ী প্রবাল বসু। ওড়িয়া সুপারস্টার সিদ্ধান্ত মহাপাত্র সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর, রচনা বিয়ে করেন প্রবাল বসুকে। তবে সেই বিয়ের সম্পর্ক বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ২০১৬ সালে রচনা ও প্রবাল একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যান। যাকে বলা চলে সেপারেশন। তবে তারা ডিভোর্স দেননি একে অপরকে। সংগৃহীত ছবি।
*এক সাক্ষাৎকারে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, স্ত্রী হিসেবে নিজেকে শূন্য দিতে চান রচনা। কারণ কোনও কম্প্রোমাইজে কখনই তিনি যেতে পারেননি, সেই কারণেই তার বৈবাহিক সম্পর্ক খুব একটা ভাল হয়নি। তবে মা হিসেবে ১০০/১১০ নম্বর দিতে চান রচনা নিজেকে। কারণ ছেলে প্রণীল বসুকে নিজের মতো করে মানুষ করেছেন রচনা। সংগৃহীত ছবি। 
*এক সাক্ষাৎকারে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, স্ত্রী হিসেবে নিজেকে শূন্য দিতে চান রচনা। কারণ কোনও কম্প্রোমাইজে কখনই তিনি যেতে পারেননি, সেই কারণেই তার বৈবাহিক সম্পর্ক খুব একটা ভাল হয়নি। তবে মা হিসেবে ১০০/১১০ নম্বর দিতে চান রচনা নিজেকে। কারণ ছেলে প্রণীল বসুকে নিজের মতো করে মানুষ করেছেন রচনা। সংগৃহীত ছবি।
*২০১৬ সালের পর থেকে প্রবাল ও রচনার সম্পর্কে টানাপড়েনের আঁচ তারা পড়তে দেননি ছেলের উপরে। সেপারেশন এর পর থেকে প্রবাল একজন ভাল বন্ধু হিসাবে সবসময় পাশে ছিলেন রচনার। দীর্ঘ সময় আলাদা থাকলেও ছেলের জন্য যাতায়াত করতেন একে অপরের বাড়িতে। এরই মধ্যে ২০২২ সালে একটি পুজোর প্যান্ডেলে রচনা, প্রবাল ও প্রণীলকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সংগৃহীত ছবি। 
*২০১৬ সালের পর থেকে প্রবাল ও রচনার সম্পর্কে টানাপড়েনের আঁচ তারা পড়তে দেননি ছেলের উপরে। সেপারেশন এর পর থেকে প্রবাল একজন ভাল বন্ধু হিসাবে সবসময় পাশে ছিলেন রচনার। দীর্ঘ সময় আলাদা থাকলেও ছেলের জন্য যাতায়াত করতেন একে অপরের বাড়িতে। এরই মধ্যে ২০২২ সালে একটি পুজোর প্যান্ডেলে রচনা, প্রবাল ও প্রণীলকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সংগৃহীত ছবি।
*রচনা লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরে ফের রচনার পাশে দেখা যায় তার স্বামী প্রবালকে। এমনকি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার দিনে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন তাঁর স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে তিনি এসেছেন মনোনয়নপত্র জমা দিতে। বর্তমান সময়ে যখন নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত রয়েছেন রচনা, সেই সময় বাড়ির দায়িত্ব, ছেলের দায়িত্ব এমনকি রচনার যে বুটিকের ব্যবসা রয়েছে, সেই সব সামলানোর দায়িত্বও রয়েছে প্রবালের উপরে। সংগৃহীত ছবি। 
*রচনা লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরে ফের রচনার পাশে দেখা যায় তার স্বামী প্রবালকে। এমনকি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার দিনে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন তাঁর স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে তিনি এসেছেন মনোনয়নপত্র জমা দিতে। বর্তমান সময়ে যখন নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত রয়েছেন রচনা, সেই সময় বাড়ির দায়িত্ব, ছেলের দায়িত্ব এমনকি রচনার যে বুটিকের ব্যবসা রয়েছে, সেই সব সামলানোর দায়িত্বও রয়েছে প্রবালের উপরে। সংগৃহীত ছবি।
*সোমবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন রচনা ও প্রবাল একসঙ্গে। প্রবালকে জিজ্ঞাসা করা হয়, একজন সফল পুরুষের পেছনে সব সময় একজন মহিলা থাকে। সে ক্ষেত্রে রচনার মতো সফল মহিলার পেছনে তার কতটা অবদান রয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রবাল জানান, রচনা একজন স্বাধীনচেতা মহিলা। তিনি নিজে নিজের সমস্ত কাজ করেন। কখনই তার খুব একটা সাপোর্টের প্রয়োজন পড়েনি। তিনি আরও বলেন, অভিনয় জগত থেকে রাজনীতির ময়দান সব জায়গাতেই রচনা হবেন 'নম্বর ১'। সংগৃহীত ছবি।
*সোমবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন রচনা ও প্রবাল একসঙ্গে। প্রবালকে জিজ্ঞাসা করা হয়, একজন সফল পুরুষের পেছনে সব সময় একজন মহিলা থাকে। সে ক্ষেত্রে রচনার মতো সফল মহিলার পেছনে তার কতটা অবদান রয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রবাল জানান, রচনা একজন স্বাধীনচেতা মহিলা। তিনি নিজে নিজের সমস্ত কাজ করেন। কখনই তার খুব একটা সাপোর্টের প্রয়োজন পড়েনি। তিনি আরও বলেন, অভিনয় জগত থেকে রাজনীতির ময়দান সব জায়গাতেই রচনা হবেন ‘নম্বর ১’। সংগৃহীত ছবি।

Lok Sabha Elections 2024: মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসেছিলেন! মা-কে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেললেন তৃণমূল প্রার্থী

হুগলি: মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসে চোখের জলে ভাসলেন আরামবাগের তৃণমূল প্রার্থী মিতালী বাগ। যদিও তাঁর কান্না দুঃখের নয়, বরং সেই কান্না আবেগের। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে মা সন্ধ্যা বাগকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকেন মিতালী। জীবনে প্রথম লোকসভা ভোটে অংশগ্রহণ করতে পেরে আবেগপ্রবণ হয়ে বারে বারে মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকেন। হঠাৎ এই কান্না দেখে হতবাক হয়ে যান বিধায়ক থেকে দলীয় কর্মীরাও।

যদিও এ বিষয়ে মিতালির যুক্তি, বাবাকে হারিয়েছি। আজ বাবার কথা খুব মনে পড়ছিল। সম্বল বলতে একমাত্র মা। সেই আমার কাছে সবকিছু। সেই সঙ্গে তিনি দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাও বলতে ভোলেননি। তিনি বলেন, দিদি আমার উপর আস্থা ও ভরসা রেখেছেন। সেই ভরসার মর্যাদা রাখব । মা এবং দলীয় কর্মী সমর্থকদের শুভেচ্ছা আমার সঙ্গে রয়েছে । এই আরামবাগ থেকেই জয় পাবে তৃণমূল । কোন প্রতিবন্ধকতা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।

উল্লেখ্য , গত  ১০ মার্চ ব্রিগেডের জনগর্জন সভা থেকে আরামবাগের ভূমিকন্যা মিতালী বাগর নাম ঘোষণা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পেশায় যিনি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী। বছর ৪৮-এর মিতালী অবিবাহিত। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এমএ পাস করেন ২০১১ সালে। বর্তমানে গোঘাটের দোতলা মাটির বাড়িতে বসবাস করেন তিনি।

বাবা মদনমোহন বাগ তিনিও ছিলেন একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মী। ২০১৬ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তার। এরপরেই গুরুদায়িত্ব পড়ে মিতালির উপর। মা সন্ধ্যা বাগকে নিয়ে শুরু হয় তার পথ চলা। আজ মনোনয়ন জমা দিতে এসে কিছুটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। মিতালী বলেন, আজ বাবা থাকলে দু’হাত ধরে মনোনয়ন জমা দিতে যেতাম। কিন্তু বাবা নেই তাই মায়ের দু’টো হাতেই জড়িয়ে ধরি। মা ও দলীয় কর্মীদের আশীর্বাদ রয়েছে আমার মাথার উপরে, আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।

রাহী হালদার

Rachana Banerjee: জীবনে প্রথম করলেন ‘এই’ কাজ, রচনার সঙ্গী স্বামী! দেখুন কী কাণ্ড তৃণমূলের তারকা প্রার্থীর

হুগলি: রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় মানে নতুন নতুন চমক। এবার লোকসভা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার দিনেও আবারও নতুন চমক দিলেন হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের জোড়া ফুলের তারকা প্রার্থী। স্বামী ও বন্ধুদেরকে সঙ্গে নিয়ে সোমবার হুগলি জেলাশাসকের কাছে মনোনয়ন জমা দেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। রচনার স্বামী ও তাঁর বাকি বন্ধুদের পরনে ছিল রচনার ছবি আঁকা বিশেষ জামা।

চুঁচুড়া ঘড়ির মোড় থেকে ঢাক, বাজনা, বাদ্যযন্ত্র সহকারে হুড খোলা গাড়িতে চড়ে খাদিনামোড় পর্যন্ত শোভাযাত্রা সহকারে মনোনয়ন জমা দিতে আসেন তৃণমূল প্রার্থী। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী প্রবাল বসু ও ২০ জন বন্ধু। জেলাশাসক মুক্তা আর্যর কাছে মনোনয়ন জমা দেন রচনা। এদিন তাঁর মনোনয়নে ছিল অভিনব চমক। স্বামী ও বাল্যকালের বন্ধুদের নিয়ে স্পেশ্যাল পোশাকে মনোনয়ন জমা করেন তারকা প্রার্থী।

আরও পড়ুন: SSC কাণ্ডে নয়া মোড়, এবার CBI তদন্তের মুখে মমতার মন্ত্রিসভা? বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

কলকাতা থেকে কুড়িজন বন্ধু আসেন রচনার সমর্থনে। তাঁদের পোশাকে ছিল সাদা পাঞ্জাবি সাদা কাপড় তাতে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের জোড়াফুল আঁকা ছবি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর বেরিয়ে এসে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রচনা বলেন, ‘জীবনে প্রথম মনোনয়ন জমা দিলাম। প্রচণ্ড উচ্ছ্বসিত। আমার আরও বেশি ভাল লাগছে আমার সঙ্গে আমার ছোটবেলার বন্ধুরাও এসেছে। আমার বন্ধুরাই আমার কাছে বাড়তি অক্সিজেন। তাঁরা আমার ছবি আঁকা পোশাক পড়ে এসেছেন, এটা আমার কাছে একটা সারপ্রাইজ গিফট।’

আরও পড়ুন: ‘সম্পূর্ণ জালিয়াতি’, সুপ্রিম কোর্টে ঝুলে রইল চাকরিহারাদের ভাগ্য! আগামী সোমবার বড় কোনও রায়?

রচনার স্বামী প্রবাল বসু বলেন, ‘রচনা এমনিতেই একজন সফল ব্যক্তি। যেই প্রফেশনেই করেছে সেটাতেই সাফল্য পেয়েছে। তাই এত বছর যখন সাফল্য পেয়ে এসেছে তখন এখানেও সাফল্য পাবে।’ রচনার বন্ধুদের দাবি, কমপক্ষে দুই লক্ষ ভোটে জিতবেন রচনা। তাঁরা এসেছেন রচনার সঙ্গে প্রচার করবেন। ছোট থেকে তাঁরা সব সময় একসঙ্গে থেকেছেন এখন নির্বাচন পরীক্ষাতেও এক সঙ্গে তাঁরা থাকবেন।

রাহী হালদার

Rachana Banerjee husband: বুকে তাঁরই ছবি, মনোনয়নের দিন রচনার পাশে তাঁর বিশেষ মানুষ! চেনেন তাঁকে?

সোমনাথ ঘোষ, হুগলি: হুগলি লোকসভা কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন জমা দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী এবং অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তবে মনোনয়নের দিন চমক দিলেন হুগলির তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী৷ মনোনয়ন জমার সময় রচনার পাশে থাকলেন তাঁর স্বামী প্রবাল বসু৷ এ ছাড়াও রচনার ছোটবেলার বেশ কিছু বন্ধুরাও এ দিন মনোনয়ন জমা পর্বে উপস্থিত ছিলেন৷

এ দিন হুগলির চুঁচুড়ার ঘড়ি মোড় থেকে বিরাট শোভাযাত্রা করে মনোনয়ন জমা দিতে যান তৃণমূলের তারকা প্রার্থী৷ মন্ত্রী বেচারাম মান্না সহ জেলা তৃণমূলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারাও মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় রচনার পাশেই ছিলেন৷ তবে রচনার স্বামী এবং তাঁর বন্ধুবান্ধবদের পোশাকে ছিল বিশেষ চমক৷ সাদা রংয়ের পোশাকে বুকের কাছে ছাপানো ছিল রচনার ছবি৷

আরও পড়ুন: ‘বাংলায় বিজেপির দুটো চোখ…’ মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস-সিপিআইএমকে একযোগে বিঁধলেন মমতা

মনোনয়ন জমা দিয়ে এসে রচনা বলেন, ‘জীবনে প্রথম মনোনয়ন জমা দিলাম, তাই প্রচণ্ড উচ্ছ্বসিত। আমার আরও বেশি ভাল লাগছে আমার সঙ্গে আমার ছোট বেলার বন্ধুরাও এসেছে। আমার বন্ধুরাই আমার কাছে বাড়তি অক্সিজেন। তারা আমার ছবি আঁকা পোশাক পড়ে এসেছে, এটা আমার কাছে একটা সারপ্রাইজ গিফট।’

রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্বামী প্রবাল বসু৷ 

রচনার স্বামী প্রবাল বসু বলেন, ‘রচনা এমনিতেই একজন সফল ব্যক্তিত্ব। যে পেশাতেই গিয়েছে, সাফল্য পেয়েছে। তাই এত বছর যখন সাফল্য পেয়ে এসেছে তখন এখানেও সাফল্য পাবে।’

হুগলি কেন্দ্রে এবার রচনার মূল লড়াই বর্তমান সাংসদ এবং আরও এক অভিনেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে৷ ফলে, হুগলি কেন্দ্রে এবার দুই অভিনেত্রীর প্রেস্টিজ ফাইট. একথা বলাই যায়৷

KKR vs DC: বাংলার ছেলে খেলবে কলকাতার বিরুদ্ধে, বাবা-মা ইডেনের গ্যালারি থেকে গলা ফাটাবেন অভিষেকের জন্য

হুগলি:  বাংলার ছেলে খেলবে কলকাতার বিরুদ্ধে! তাহলে অভিষেক পোরেলের পরিবার চন্দননগর থেকে  কার সমর্থণে গলা ফাটাবে? ঘরের মাঠে কলকাতার বিরুদ্ধে রানের বন্যা বইয়ে দেবে ছেলে এমনটাই আশাবাদী দিল্লির ক্যাপিটাল্সের অভিষেক পোড়েলের পরিবারের। তাঁদের আশা কেকেআরের বিরুদ্ধে ম্যাচে এইবার অর্ধ শত রান করবে অভিষেক ৷ এমনটাই আশা করছেন তাঁর বাবা। সোমবার সন্ধ্যার কলকাতা বনাম দিল্লির ম্যাচ দেখতে ইডেন যাচ্ছেন অভিষেক পোড়েলের গোটা পরিবার। সেখানে ইডেনের গ্যালারি থেকে কলকাতার বিরুদ্ধে বাড়ির ছেলেকে সাপোর্ট করবেন পরিবারের সকলে মিলে।

২০২৩ আইপিএলের তাঁর অভিষেক। ঋষভ পন্থের জায়গায় উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান হিসেবে টিমে প্রথম জায়গা পাওয়া। ২০২৪ এ পন্থ সুস্থ হয়ে উঠলে প্রথম একাদশে জায়গা থাকবে কিনা সে নিয়ে একটু চিন্তা ছিল অভিষেকের। তবে প্রথম ম্যাচে ইম্প্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নেমে ১০ বলে ৩২ রানের ম্যাচ উইনিং পারফরম্যান্স দিয়ে দলে পূর্ণাঙ্গ জায়গা করে দিয়েছে অভিষেক পোড়েলকে। আইপিএল ক্রিকেট কেরিয়ারে ২১৭ রান করেছে অভিষেকের ব্যাট। তাঁর মধ্যে সর্বোচ্চ রান  ৪২। যা গত ম্যাচে ওপেন করে করেছে মাত্র ২২ বছর বয়সী হুগলি চন্দননগরের ছেলে অভিষেক পোড়েল।

আরও পড়ুন – ICC T20 WC: শত্রুতা ভ্যানিশ! আমার বিরাটকে দলে এভাবেই চাই, নির্বাচকদের সাফ জানালেন রোহিত

চন্দননগর রথের সড়ক এলাকায় থাকেন অভিষেকের পরিবার। সোমবার সকাল থেকে তাদের বাড়িতে তোড়জোড় শুরু বিকালের ইডেন গার্ডেন্সে ম্যাচ দেখতে যাওয়ার জন্য। পরিবারের সমস্ত লোক সবাই মিলে আজ যাচ্ছে কলকাতার মাঠে কলকাতার প্রতিপক্ষ দিল্লিকে সাপোর্ট করার জন্য। কারণ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের দিল্লি ক্যাপিটাল্সের হয়ে আজও ওপেন করবে এমনটাই নাকি জানিয়ে দিয়েছেন অভিষেক।

এই বিষয়ে অভিষেক পোড়েল এর বাবা সোমনাথ পোড়েল জানান, ইডেন গার্ডেনসের মাঠ অভিষেকের ছোটবেলা থেকেই পরিচিত। সেখানে প্র্যাকটিস করেই বড় হয়েছে অভিষেক আজ বলা চলে অভিষেকের ঘরের মাঠে খেলা। সেই খেলায় ছেলের থেকে হাফ সেঞ্চুরির আশা করছেন তার বাবা । এই বিষয়ে তার মা অনিমা পড়েল বলেন,আজ মাঠে দিল্লিকে সাপোর্ট করতেই যাচ্ছেন। এতদিন তারা প্রথম থেকে আইপিএলে কলকাতাকে সাপোর্ট করে এসেছেন। বিগত দুই বছর ধরে তারা সাপোর্ট করছেন দিল্লিকে। আজ অভিষেকের ব্যাট থেকে যাতে একটি দুরন্ত পারফরমেন্স আসে সেই আশায় তাকিয়ে গোটা পরিবার।

Rahi Halder