Tag Archives: Small Savings Scheme

Post Office Superhit Scheme: থাকবে না পেনশনের চিন্তা, পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে মাসে মাসে পেয়ে যেতে পারেন ২০৫০০ টাকা

প্রায় প্রত্যেক ভারতীয়ই পোস্ট অফিসে টাকা বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। আর এর জনপ্রিয়তার সবথেকে বড় কারণ হল, পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ অত্যন্ত নিরাপদ। কোনও রকম ঝুঁকি নেই। শুধু তা-ই নয়, এখানে বিনিয়োগ করলে অল্প সময়ে ধনীও হওয়া সম্ভব।
প্রায় প্রত্যেক ভারতীয়ই পোস্ট অফিসে টাকা বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। আর এর জনপ্রিয়তার সবথেকে বড় কারণ হল, পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ অত্যন্ত নিরাপদ। কোনও রকম ঝুঁকি নেই। শুধু তা-ই নয়, এখানে বিনিয়োগ করলে অল্প সময়ে ধনীও হওয়া সম্ভব।
এদিকে পোস্ট অফিসে বিভিন্ন গ্রাহকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন স্কিম রয়েছে। সেই কারণে সিনিয়র সিটিজেন বা প্রবীণ নাগরিকদের জন্যও রয়েছে নানা রকম ভাল স্কিম। তবে এমন একটা স্কিম রয়েছে, যেখানে তাঁরা প্রতি মাসে পেয়ে যেতে পারেন ২০৫০০ টাকা। জেনে নেওয়া যাক সেই স্কিমটির বিষয়ে।
এদিকে পোস্ট অফিসে বিভিন্ন গ্রাহকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন স্কিম রয়েছে। সেই কারণে সিনিয়র সিটিজেন বা প্রবীণ নাগরিকদের জন্যও রয়েছে নানা রকম ভাল স্কিম। তবে এমন একটা স্কিম রয়েছে, যেখানে তাঁরা প্রতি মাসে পেয়ে যেতে পারেন ২০৫০০ টাকা। জেনে নেওয়া যাক সেই স্কিমটির বিষয়ে।
আসলে বৃদ্ধ বয়সে চাকরিজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করার পরে সব রকম খরচ কীভাবে চলবে, সেটা নিয়ে একটা দুশ্চিন্তা থেকেই যায়! কিন্তু পোস্ট অফিসের এই স্কিম গ্রাহকদের সেই দুশ্চিন্তারই নিরসন ঘটাবে। কারণ সিনিয়র সিটিজেনরা এই স্কিম থেকে মাসে মাসে পেনশন পেয়ে যেতে পারেন। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এতে কোনও ঝুঁকিও থাকে না।
আসলে বৃদ্ধ বয়সে চাকরিজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করার পরে সব রকম খরচ কীভাবে চলবে, সেটা নিয়ে একটা দুশ্চিন্তা থেকেই যায়! কিন্তু পোস্ট অফিসের এই স্কিম গ্রাহকদের সেই দুশ্চিন্তারই নিরসন ঘটাবে। কারণ সিনিয়র সিটিজেনরা এই স্কিম থেকে মাসে মাসে পেনশন পেয়ে যেতে পারেন। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এতে কোনও ঝুঁকিও থাকে না।
এখানে যে স্কিমটির বিষয়ে কথা হচ্ছে, সেটি হল পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন স্কিম। যা প্রবীণ নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত ভাল। আসলে ষাটোর্ধ্ব গ্রাহকরাই পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন। এখানেই শেষ নয়, আবার যাঁরা ৫৫ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে ভিআরএস নিচ্ছেন, তাঁরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
এখানে যে স্কিমটির বিষয়ে কথা হচ্ছে, সেটি হল পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন স্কিম। যা প্রবীণ নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত ভাল। আসলে ষাটোর্ধ্ব গ্রাহকরাই পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন। এখানেই শেষ নয়, আবার যাঁরা ৫৫ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে ভিআরএস নিচ্ছেন, তাঁরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
বর্তমানে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন স্কিমে সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৮.২ শতাংশ হারে। ফলে যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি প্রতি বছর পেয়ে যাবেন ২ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা। আর এভাবে তিনি মাসে মাসে পেয়ে যেতে পারেন প্রায় ২০৫০০ টাকা।
বর্তমানে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন স্কিমে সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৮.২ শতাংশ হারে। ফলে যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি প্রতি বছর পেয়ে যাবেন ২ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা। আর এভাবে তিনি মাসে মাসে পেয়ে যেতে পারেন প্রায় ২০৫০০ টাকা।
যার অর্থ হল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোনওরকম ঝুঁকি ছাড়াই প্রবীণ নাগরিক বা সিনিয়র সিটিজেনরা পেয়ে যেতে পারেন পেনশন। প্রসঙ্গত পোস্ট অফিসে মাত্র ১০০০ টাকা জমা করেই খুলে নেওয়া যাবে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম বা এসসিএসএস।
যার অর্থ হল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোনওরকম ঝুঁকি ছাড়াই প্রবীণ নাগরিক বা সিনিয়র সিটিজেনরা পেয়ে যেতে পারেন পেনশন। প্রসঙ্গত পোস্ট অফিসে মাত্র ১০০০ টাকা জমা করেই খুলে নেওয়া যাবে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম বা এসসিএসএস।

Post Office Schemes: মাসে ৫ হাজার টাকা করে রেখে রিটার্নে পেয়ে যাবেন লাখ লাখ টাকা, পোস্ট অফিসের এই স্কিমটা জানেন?

 

নিয়মিত বিনিয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনটাই বলেন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। তবে হ্যাঁ, এসবে ঝুঁকিও রয়েছে। তবে সরকারি স্কিম, বন্ড, ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের মতো বিনিয়োগে অবশ্য গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। ঝুঁকির কোনও প্রশ্ন নেই।
নিয়মিত বিনিয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনটাই বলেন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। তবে হ্যাঁ, এসবে ঝুঁকিও রয়েছে। তবে সরকারি স্কিম, বন্ড, ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের মতো বিনিয়োগে অবশ্য গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। ঝুঁকির কোনও প্রশ্ন নেই।
কোনও ঝুঁকি ছাড়াই যদি কেউ নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে বড় তহবিল তৈরি করতে চান, তাহলে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার এই স্কিমে ৫.৮ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এর মেয়াদ পাঁচ বছর। আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে।
কোনও ঝুঁকি ছাড়াই যদি কেউ নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে বড় তহবিল তৈরি করতে চান, তাহলে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার এই স্কিমে ৫.৮ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এর মেয়াদ পাঁচ বছর। আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। তবে ১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুললেও ১০ টাকার গুণিতকে টাকা জমা করার সুবিধা পাওয়া যায়। বিনিয়োগের কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। বিনিয়োগকারী একাধিক অ্যাকাউন্টো খুলতে পারেন।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। তবে ১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুললেও ১০ টাকার গুণিতকে টাকা জমা করার সুবিধা পাওয়া যায়। বিনিয়োগের কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। বিনিয়োগকারী একাধিক অ্যাকাউন্টো খুলতে পারেন।
সিঙ্গল অ্যাকাউন্ট তো বটেই, ৩ জন মিলে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাঁচ বছর মেয়াদ হলেও ৩ বছরে প্রি ম্যাচিউর ক্লোজার করা যায়। আবার ম্যাচিউরিটির পর আরও পাঁচ বছরের জন্য অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বাড়ানোও যায়। নমিনির সুবিধাও রয়েছে।
সিঙ্গল অ্যাকাউন্ট তো বটেই, ৩ জন মিলে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাঁচ বছর মেয়াদ হলেও ৩ বছরে প্রি ম্যাচিউর ক্লোজার করা যায়। আবার ম্যাচিউরিটির পর আরও পাঁচ বছরের জন্য অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বাড়ানোও যায়। নমিনির সুবিধাও রয়েছে।
আরডি এমন একটা স্কিম, যার বিপরীতে বিনিয়োগকারী ঋণ নিতে পারেন। পোস্ট অফিসের নিয়ম অনুযায়ী, ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পর অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে শোধ করা যায়। ঋণের সুদের হার রেকারিং ডিপোজিটের সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে।
আরডি এমন একটা স্কিম, যার বিপরীতে বিনিয়োগকারী ঋণ নিতে পারেন। পোস্ট অফিসের নিয়ম অনুযায়ী, ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পর অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে শোধ করা যায়। ঋণের সুদের হার রেকারিং ডিপোজিটের সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করুন, স্বামী-স্ত্রী প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১০ হাজারের বেশি টাকা !

নিশ্চিত এবং নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য পোস্ট অফিস একটি ভাল বিকল্প। পোস্ট অফিস সাধারণ নাগরিকদের জন্য বেশ কয়েকটি ছোট সঞ্চয় প্রকল্প চালায়। এই প্রতিবেদনে আমরা জানাব কীভাবে স্বামী এবং স্ত্রী দুটি আলাদা অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেতে পারেন।
নিশ্চিত এবং নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য পোস্ট অফিস একটি ভাল বিকল্প। পোস্ট অফিস সাধারণ নাগরিকদের জন্য বেশ কয়েকটি ছোট সঞ্চয় প্রকল্প চালায়। এই প্রতিবেদনে আমরা জানাব কীভাবে স্বামী এবং স্ত্রী দুটি আলাদা অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেতে পারেন।
বিনিয়োগকারীরা পোস্ট অফিস মাসিক আয় প্রকল্পে (Post Office Monthly Income Scheme) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই স্কিমটি একক বা যৌথভাবে খোলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে এই প্রকল্পের সুদের হার বাড়িয়েছে। একইভাবে বিনিয়োগের সীমাও বাড়ানো হয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা পোস্ট অফিস মাসিক আয় প্রকল্পে (Post Office Monthly Income Scheme) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই স্কিমটি একক বা যৌথভাবে খোলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে এই প্রকল্পের সুদের হার বাড়িয়েছে। একইভাবে বিনিয়োগের সীমাও বাড়ানো হয়েছে।
পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম -টাকা জমার তারিখ থেকে এক বছর পরে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। যদি এক থেকে তিন বছরের মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়, তাহলে দুই শতাংশ ফি দিতে হবে। আর ফি কেটে নেওয়ার পর বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়। বিনিয়োগ পোর্টালের মাধ্যমে তিন বছর পর অ্যাকাউন্টটি সময়ের আগে বন্ধ হয়ে গেলে, জমা করা পরিমাণ থেকে একটি শতাংশ কেটে নেওয়া হয়। এই স্কিমে, দুই বা তিনজন ব্যক্তি এই যৌথ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টকে একক অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যায়। এছাড়াও একটি অ্যাকাউন্ট একটি যৌথ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে।
পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম –
টাকা জমার তারিখ থেকে এক বছর পরে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। যদি এক থেকে তিন বছরের মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়, তাহলে দুই শতাংশ ফি দিতে হবে। আর ফি কেটে নেওয়ার পর বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়। বিনিয়োগ পোর্টালের মাধ্যমে তিন বছর পর অ্যাকাউন্টটি সময়ের আগে বন্ধ হয়ে গেলে, জমা করা পরিমাণ থেকে একটি শতাংশ কেটে নেওয়া হয়। এই স্কিমে, দুই বা তিনজন ব্যক্তি এই যৌথ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টকে একক অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যায়। এছাড়াও একটি অ্যাকাউন্ট একটি যৌথ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে।
৭.৪% হারে সুদ পাওয়া যায় -পোস্ট অফিসের এই মাসিক আয়ের স্কিমের আয়ও চমৎকার। ১ জুলাই, ২০২৩ থেকে, বিনিয়োগের সুদ ৭.৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই স্কিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটিতে বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে আয়ের টেনশন শেষ হয়ে যায়। এই সরকারি স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর এবং অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর পর্যন্ত এটি থেকে টাকা তোলা যাবে না। এতে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
৭.৪% হারে সুদ পাওয়া যায় –
পোস্ট অফিসের এই মাসিক আয়ের স্কিমের আয়ও চমৎকার। ১ জুলাই, ২০২৩ থেকে, বিনিয়োগের সুদ ৭.৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই স্কিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটিতে বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে আয়ের টেনশন শেষ হয়ে যায়। এই সরকারি স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর এবং অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর পর্যন্ত এটি থেকে টাকা তোলা যাবে না। এতে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে -সরকার পোস্ট অফিস মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পের অধীনে বিনিয়োগকারী অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য বিনিয়োগের সীমাও বাড়িয়েছে। আগে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীদের জন্য বিনিয়োগের সীমা ছিল ৪.৫ লক্ষ টাকা, যা বাড়িয়ে ৯ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। যৌথ অ্যাকাউন্টেরের ক্ষেত্রে  সর্বোচ্চ সীমা আগের ৯ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। বিনিয়োগ সীমার এই বৃদ্ধি ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে কার্যকর৷ একবার বিনিয়োগ করলে, এই স্কিমের অধীনে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে –
সরকার পোস্ট অফিস মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পের অধীনে বিনিয়োগকারী অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য বিনিয়োগের সীমাও বাড়িয়েছে। আগে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীদের জন্য বিনিয়োগের সীমা ছিল ৪.৫ লক্ষ টাকা, যা বাড়িয়ে ৯ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। যৌথ অ্যাকাউন্টেরের ক্ষেত্রে  সর্বোচ্চ সীমা আগের ৯ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। বিনিয়োগ সীমার এই বৃদ্ধি ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে কার্যকর৷ একবার বিনিয়োগ করলে, এই স্কিমের অধীনে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
এই হল মাসিক আয়ের হিসাব -পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, একমাস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে আয়ের নিশ্চয়তা দেওয়া হয় এবং যদি প্রতি মাসের আয় গণনা করা হয়। যদি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীর সর্বোচ্চ সীমা অর্থাৎ ৯ লক্ষ টাকা রাখেন, তাহলে মাসিক আয় হবে ৫৫৫০ টাকা। স্বামী ও স্ত্রী দু’জনে আলাদা আলাদা করে ৯ লক্ষ টাকা রাখলে প্রতি মাসে ১১১০০ টাকা পাবেন ৷ 
এই হল মাসিক আয়ের হিসাব –
পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, একমাস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে আয়ের নিশ্চয়তা দেওয়া হয় এবং যদি প্রতি মাসের আয় গণনা করা হয়। যদি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীর সর্বোচ্চ সীমা অর্থাৎ ৯ লক্ষ টাকা রাখেন, তাহলে মাসিক আয় হবে ৫৫৫০ টাকা। স্বামী ও স্ত্রী দু’জনে আলাদা আলাদা করে ৯ লক্ষ টাকা রাখলে প্রতি মাসে ১১১০০ টাকা পাবেন ৷

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ২ লাখ টাকা রাখলে মিলবে ৪ লাখ টাকা !

সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ ১৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। মাসিক সেভিংস স্কিমে জমার পরিমাণও বৃদ্ধি করেছে পোস্ট অফিস। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে এখন থেকে ৯ লাখের বদলে ১৫ লাখ টাকা জমা করতে পারেন গ্রাহক।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ ১৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। মাসিক সেভিংস স্কিমে জমার পরিমাণও বৃদ্ধি করেছে পোস্ট অফিস। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে এখন থেকে ৯ লাখের বদলে ১৫ লাখ টাকা জমা করতে পারেন গ্রাহক।
পোস্ট অফিসের সমস্ত সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত। ফলে টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। পাশাপাশি মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি। দেশ জুড়ে পোস্ট অফিসের প্রায় ১.৫ লক্ষ শাখা রয়েছে। গ্রাহকরা সেখান থেকে এই সব প্রকল্পে সুবিধা নিতে পারেন।
পোস্ট অফিসের সমস্ত সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত। ফলে টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। পাশাপাশি মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি। দেশ জুড়ে পোস্ট অফিসের প্রায় ১.৫ লক্ষ শাখা রয়েছে। গ্রাহকরা সেখান থেকে এই সব প্রকল্পে সুবিধা নিতে পারেন।
যেমন সরকার প্রতিটা শহরের ৮২০০টি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পিপিএফ স্কিম পরিচালনা করে। এই স্কিমও সরকার সমর্থিত হওয়ায় নিশ্চিত রিটার্ন মেলে।
যেমন সরকার প্রতিটা শহরের ৮২০০টি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পিপিএফ স্কিম পরিচালনা করে। এই স্কিমও সরকার সমর্থিত হওয়ায় নিশ্চিত রিটার্ন মেলে।
তবে যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে চান, তাঁদের জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০০ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। তবে ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হবে। এই স্কিমে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাওয়া যায় নমিনির সুবিধা। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুরাও এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
তবে যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে চান, তাঁদের জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০০ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। তবে ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হবে। এই স্কিমে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাওয়া যায় নমিনির সুবিধা। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুরাও এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
১১৫ মাসে টাকা দ্বিগুণ হবে: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হয়। এর জন্য ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ ১১৫ মাস মেয়াদে যদি কেউ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
১১৫ মাসে টাকা দ্বিগুণ হবে: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হয়। এর জন্য ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ ১১৫ মাস মেয়াদে যদি কেউ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
একই ভাবে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে রিটার্ন মিলবে ৪ লাখ টাকা। আবার ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখ টাকা হাতে আসবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়, অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে।
একই ভাবে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে রিটার্ন মিলবে ৪ লাখ টাকা। আবার ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখ টাকা হাতে আসবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়, অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে।
প্রসঙ্গত, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হতে আগে ১২৩ মাস সময় লাগত। ২০২৩-এর জানুয়ারিতে মেয়াদ কমিয়ে ১২০ মাস করা হয়। কয়েক মাস পর বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে মেয়াদ কমিয়ে ১১৫ মাস করে দেয় সরকার।
প্রসঙ্গত, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হতে আগে ১২৩ মাস সময় লাগত। ২০২৩-এর জানুয়ারিতে মেয়াদ কমিয়ে ১২০ মাস করা হয়। কয়েক মাস পর বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে মেয়াদ কমিয়ে ১১৫ মাস করে দেয় সরকার।