Post Office Savings Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ - ৩০ লক্ষ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ – ৩০ লক্ষ টাকা।
সময়কাল - ৫ বছর।সুদের হার – ৮.২ শতাংশ

মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।

সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।

ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।

মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।

বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
সময়কাল – ৫ বছর।
সুদের হার – ৮.২ শতাংশ
মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।
সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।
ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।
মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।
বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।