Post Office Savings Schemes: পোস্ট অফিসে ১ লাখ টাকা রাখলে ৫ বছরে কত রিটার্ন পাবেন ? দেখে নিন হিসেব

অধিকাংশ বিনিয়োগকারীই নিরাপদ বিনিয়োগ চান। রিটার্ন নিয়ে যেন চিন্তা না থাকে। লোকসান যেন না হয়। এটাই মূল কথা। এর সঙ্গে ভাল সুদ মিললে তো সোনায় সোহাগা। এই ধরনের পরিস্থিতিতে চিরন্তন বিনিয়োগ মাধ্যম, অর্থাৎ ফিক্সড ডিপোজিটই সবচেয়ে নিরাপদ।
অধিকাংশ বিনিয়োগকারীই নিরাপদ বিনিয়োগ চান। রিটার্ন নিয়ে যেন চিন্তা না থাকে। লোকসান যেন না হয়। এটাই মূল কথা। এর সঙ্গে ভাল সুদ মিললে তো সোনায় সোহাগা। এই ধরনের পরিস্থিতিতে চিরন্তন বিনিয়োগ মাধ্যম, অর্থাৎ ফিক্সড ডিপোজিটই সবচেয়ে নিরাপদ।
বর্তমানে এফডি-তে সুদের হার অপেক্ষাকৃত ভাল। ব্যাঙ্ক হোক বা পোস্ট অফিস, সব জায়গাতেই মোটা রিটার্ন মিলছে।
সবর্তমানে এফডি-তে সুদের হার অপেক্ষাকৃত ভাল। ব্যাঙ্ক হোক বা পোস্ট অফিস, সব জায়গাতেই মোটা রিটার্ন মিলছে।
ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করতে চাইলে পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিম সবচেয়ে ভাল বিকল্প। পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। পুরো মেয়াদ জুড়েই বিনিয়োগ লক ইন পিরিয়ডে থাকবে। মেয়াদপূর্তিতে শুধু ভাল রিটার্ন মিলবে তাই নয়, পাঁচ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে করছাড়ও পাবেন বিনিয়োগকারী।
ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করতে চাইলে পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিম সবচেয়ে ভাল বিকল্প। পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। পুরো মেয়াদ জুড়েই বিনিয়োগ লক ইন পিরিয়ডে থাকবে। মেয়াদপূর্তিতে শুধু ভাল রিটার্ন মিলবে তাই নয়, পাঁচ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে করছাড়ও পাবেন বিনিয়োগকারী।
নিশ্চিত রিটার্ন মিলবে: পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১ বছর, ২ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটে যেমন গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন মেলে, টাইম ডিপোজিটেও তাই। পোস্ট অফিসের এই স্কিমকে ন্যাশনাল সেভিংস টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্টও বলা হয়।
নিশ্চিত রিটার্ন মিলবে: পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১ বছর, ২ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটে যেমন গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন মেলে, টাইম ডিপোজিটেও তাই। পোস্ট অফিসের এই স্কিমকে ন্যাশনাল সেভিংস টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্টও বলা হয়।
বর্তমানে ১ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ২ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩ বছর মেয়াদে ৭.১ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
বর্তমানে ১ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ২ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩ বছর মেয়াদে ৭.১ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
এখন কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লাখ টাকার টাইম ডিপোজিট করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? ৫ বছর মেয়াদে সুদের হার সবচেয়ে বেশি। ৭.৫ শতাংশ। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছরে সুদ থেকে ৪৪,৯৯৫ টাকা আয় হবে। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১,৪৪,৯৯৫ টাকা।
এখন কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লাখ টাকার টাইম ডিপোজিট করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? ৫ বছর মেয়াদে সুদের হার সবচেয়ে বেশি। ৭.৫ শতাংশ। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছরে সুদ থেকে ৪৪,৯৯৫ টাকা আয় হবে। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১,৪৪,৯৯৫ টাকা।
যে কোনও ভারতীয় নাগরিক পোস্ট অফিসে টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট (একসঙ্গে ২ জন বা ৩ জন) এবং পিতামাতা এবং অভিভাবক নাবালকের নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। তবে নাবালকের বয়স ১০ বছরের বেশি হলে তিনি নিজের নামেই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
যে কোনও ভারতীয় নাগরিক পোস্ট অফিসে টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট (একসঙ্গে ২ জন বা ৩ জন) এবং পিতামাতা এবং অভিভাবক নাবালকের নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। তবে নাবালকের বয়স ১০ বছরের বেশি হলে তিনি নিজের নামেই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।