SIP vs PPF: SIP না কি PPF? কোথায় বিনিয়োগ বেশি লাভজনক? দেখে নিন পুরো অঙ্ক

কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? এই প্রশ্নের একটাই উত্তর হয়, যেখানে রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। তবে ঝুঁকি আছে কি না সেটাও দেখতে হয়। রিটার্নের দিক থেকে এই মুহূর্তে দুটি স্কিমের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে, এসআইপি এবং পিপিএফ। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ সরকারি স্কিম। এসআইপি স্টক মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত। এখন প্রশ্ন হল, দুটি স্কিমের মধ্যে কোনটা বেশি লাভজনক?
কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? এই প্রশ্নের একটাই উত্তর হয়, যেখানে রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। তবে ঝুঁকি আছে কি না সেটাও দেখতে হয়। রিটার্নের দিক থেকে এই মুহূর্তে দুটি স্কিমের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে, এসআইপি এবং পিপিএফ। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ সরকারি স্কিম। এসআইপি স্টক মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত। এখন প্রশ্ন হল, দুটি স্কিমের মধ্যে কোনটা বেশি লাভজনক?
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ সরকারি স্কিম। এখানে বিনিয়োগ করে মোটা কর্পাস তৈরি করা যায়। পিপিএফের ম্যাচিউরিটি পিরিয়ড এবং লক ইন পিরিয়ডের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে বিনিয়োগকারীরা চাইলে আরও ৫ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়াতে পারেন। এই স্কিমে বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে গ্যারান্টিযুক্ত সুদ দেওয়া হয়। আয়কর আইনের ধারা ৮০ সি-এর আওতায় কর সুবিধাও মেলে।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ সরকারি স্কিম। এখানে বিনিয়োগ করে মোটা কর্পাস তৈরি করা যায়। পিপিএফের ম্যাচিউরিটি পিরিয়ড এবং লক ইন পিরিয়ডের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে বিনিয়োগকারীরা চাইলে আরও ৫ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়াতে পারেন। এই স্কিমে বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে গ্যারান্টিযুক্ত সুদ দেওয়া হয়। আয়কর আইনের ধারা ৮০ সি-এর আওতায় কর সুবিধাও মেলে।
সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এখানে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে কোনও গ্যারান্টি নেই। এটা নির্ভর করে বিনিয়োগকারী কোন সেক্টরের এসআইপিতে বিনিয়োগ করছেন তার উপর। কোনও লক ইন পিরিয়ড নেই।
সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এখানে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে কোনও গ্যারান্টি নেই। এটা নির্ভর করে বিনিয়োগকারী কোন সেক্টরের এসআইপিতে বিনিয়োগ করছেন তার উপর। কোনও লক ইন পিরিয়ড নেই।
ফলে বিনিয়োগকারী যখন খুশি টাকা তুলতে পারেন, যখন খুশি বিনিয়োগ করতে পারেন। এসআইপি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়। এখানেই আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০সি-র আওতায় কর সুবিধা মেলে।
ফলে বিনিয়োগকারী যখন খুশি টাকা তুলতে পারেন, যখন খুশি বিনিয়োগ করতে পারেন। এসআইপি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়। এখানেই আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০সি-র আওতায় কর সুবিধা মেলে।
কোন স্কিম অধিক লাভজনক: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বুঝতে সুবিধা হবে। ধরা যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে পিপিএফে ১২,৫০০ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে মেয়াদপূর্তিতে অর্থাৎ ১৫ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ২২,৫০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ মিলিয়ে তিনি ৪০,৬৮,২০৯ টাকা রিটার্ন পাবেন। কোটিপতি হওয়ার জন্য তাঁকে ২৫ বছর টানা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে হবে।
কোন স্কিম অধিক লাভজনক: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বুঝতে সুবিধা হবে। ধরা যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে পিপিএফে ১২,৫০০ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে মেয়াদপূর্তিতে অর্থাৎ ১৫ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ২২,৫০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ মিলিয়ে তিনি ৪০,৬৮,২০৯ টাকা রিটার্ন পাবেন। কোটিপতি হওয়ার জন্য তাঁকে ২৫ বছর টানা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে হবে।
অন্য দিকে, কেউ যদি ১৯ বছর একটানা এসআইপিতে মাসিক ১২,৫০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ১২ শতাংশ সুদের হারে তিনি ১,০৯,৪১,৫৬৮ টাকা রিটার্ন পাবেন। দেখা যাচ্ছে, এসআইপিতে কম সময়ে এবং কম বিনিয়োগে কোটিপতি হওয়া যায়, কিন্তু পিপিএফে দীর্ঘ সময়ের জন্য আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হয় এসআইপির তুলনায়।
অন্য দিকে, কেউ যদি ১৯ বছর একটানা এসআইপিতে মাসিক ১২,৫০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ১২ শতাংশ সুদের হারে তিনি ১,০৯,৪১,৫৬৮ টাকা রিটার্ন পাবেন। দেখা যাচ্ছে, এসআইপিতে কম সময়ে এবং কম বিনিয়োগে কোটিপতি হওয়া যায়, কিন্তু পিপিএফে দীর্ঘ সময়ের জন্য আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হয় এসআইপির তুলনায়।