বিশেষ করে ডায়াবেটিসের মতো রোগের রোগীরা এই নিয়ে দ্বিধাগ্রস্থ থাকেন। কোন ডালটি তাঁদের জন্য বেস্ট বুঝতে পারেন না অনেকেই। বলুন তো, এতো রকমের ডালের মধ্যে কোন ডালটি সুগার পেশেন্টদের জন্য সেরা?

Pulses Side Effects: রোজ-ই ডাল খাচ্ছেন? মাইগ্রেন, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ আর যে-যে রোগ জাঁকিয়ে বসছে, যা বলছে গবেষণা

ভারতীয় কুইজিনের অনেকটা জুড়ে রয়েছে হরেক কিসিমের ডাল... তা সে রাজমা হোক কী তরকা কি বাঙালির পাতলা মুসুর ডাল। গরমের দুপুরে টক-ডাল না খেলে বাঙালির মন ভরে না! ডালে রয়েছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও ভিটামিন ই। অনেকেই রোজ, এমনকি দু-বেলাই ডাল খান। মনে করেন, প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ হবে। কিন্তু গবেষণা বলছে অন্য কথা! বেশি ডাল খেলে কী হয় শরীরে জানেন?
ভারতীয় কুইজিনের অনেকটা জুড়ে রয়েছে হরেক কিসিমের ডাল… তা সে রাজমা হোক কী তরকা কি বাঙালির পাতলা মুসুর ডাল। গরমের দুপুরে টক-ডাল না খেলে বাঙালির মন ভরে না! ডালে রয়েছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও ভিটামিন ই। অনেকেই রোজ, এমনকি দু-বেলাই ডাল খান। মনে করেন, প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ হবে। কিন্তু গবেষণা বলছে অন্য কথা! বেশি ডাল খেলে কী হয় শরীরে জানেন?
মাইগ্রেন-- অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় বেশি ডাল খেলে তীব্র মাথা যন্ত্রণা ও মাইগ্রেন-এর সমস্যা দেখা যায়।
মাইগ্রেন– অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় বেশি ডাল খেলে তীব্র মাথা যন্ত্রণা ও মাইগ্রেন-এর সমস্যা দেখা যায়।
ডাল কিন্তু প্রোটিনের সম্পূর্ণ উৎস নয়-- অনেকেই মনে করেন, ডাল খেলেই শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। বিশেষত যাঁরা নিরামিষ খান, তাঁরা ডালের মাধ্যমেই শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করেন। তবে ডালজাতীয় শস্যে সম্পূর্ণ প্রোটিন থাকে না। এতে মিথিওনাইন নামক একটি এসেনশিয়াল অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না। তাই, প্রোটিনের জন্য শুধুমাত্র ডালে ভরসা করবেন না।
ডাল কিন্তু প্রোটিনের সম্পূর্ণ উৎস নয়– অনেকেই মনে করেন, ডাল খেলেই শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। বিশেষত যাঁরা নিরামিষ খান, তাঁরা ডালের মাধ্যমেই শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করেন। তবে ডালজাতীয় শস্যে সম্পূর্ণ প্রোটিন থাকে না। এতে মিথিওনাইন নামক একটি এসেনশিয়াল অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না। তাই, প্রোটিনের জন্য শুধুমাত্র ডালে ভরসা করবেন না।
অ্যালার্জি-- ডালে থাকে লেকটিন যা ইনটেস্টাইনে প্রোটিন জমা করে, যেখান থেকে হজমের গণ্ডগোল দেখা দেয়। ডাল থেকে অনেকের শরীরেই অ্যালার্জি হয়।
অ্যালার্জি– ডালে থাকে লেকটিন যা ইনটেস্টাইনে প্রোটিন জমা করে, যেখান থেকে হজমের গণ্ডগোল দেখা দেয়। ডাল থেকে অনেকের শরীরেই অ্যালার্জি হয়।
পেটের সমস্যা-- ডালজাতীয় শস্যে প্রচুর ফাইবার থাকে যা হজমশক্তি উন্নত রাখে। কিন্তু বেশি মাত্রায় ফাইবার খেলে উলটো বিপদ। দেখা দেয় বদহজম, অ্যাসিডিটি ও আমাশার মত সমস্যা।
পেটের সমস্যা– ডালজাতীয় শস্যে প্রচুর ফাইবার থাকে যা হজমশক্তি উন্নত রাখে। কিন্তু বেশি মাত্রায় ফাইবার খেলে উলটো বিপদ। দেখা দেয় বদহজম, অ্যাসিডিটি ও আমাশার মত সমস্যা।
কোষ্ঠকাঠিন্য-- ডালে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার দুই-ই থাকে। ডালজাতীয় শস্য বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে জলের চাহিদা বেড়ে যায়, আর তখন ঠিকমত জল না খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আর সেই পর্যাপ্ত জল না পেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য– ডালে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার দুই-ই থাকে। ডালজাতীয় শস্য বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে জলের চাহিদা বেড়ে যায়, আর তখন ঠিকমত জল না খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আর সেই পর্যাপ্ত জল না পেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়।