সিঙ্গুরে নাানো কারখানা চেযেছিলেন রতন টাটাষ{

Ratan Tata Nano dream: ন্যানো কারখানার জন্য কেন সিঙ্গুরকে বেছেছিলেন রতন টাটা? মুখ খুললেন ঘনিষ্ঠ কর্ত্রী

সিঙ্গুরে নাানো কারখানা চেযেছিলেন রতন টাটাষ{
তাঁর স্বপ্নের ন্যানো গাড়ি তৈরির কারখানার জন্য কেন পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরকেই বেছে নিয়েছিলেন রতন টাটা? টাটা গোষ্ঠীর শীর্ষ কর্তার প্রয়াণের পরই এবার তা ফাঁস করলেন রতন টাটার দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ নীরা রাডিয়া৷
প্রাক্তন কর্পোরেট জনসংযোগ আধিকারিক নীরা রাডিয়া দীর্ঘদিন ধরে টাটা গোষ্ঠী এবং রতন টাটার সঙ্গে কাজ করেছেন৷ এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে নিয়ে অনেক প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন নীরা৷
প্রাক্তন কর্পোরেট জনসংযোগ আধিকারিক নীরা রাডিয়া দীর্ঘদিন ধরে টাটা গোষ্ঠী এবং রতন টাটার সঙ্গে কাজ করেছেন৷ এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে নিয়ে অনেক প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন নীরা৷
এনডিটিভি-কে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারেই নীরা জানিয়েছেন, কেন হঠাৎ ১ লক্ষ টাকায় গাড়ি তৈরির কথা ভেবেছিলেন রতন টাটা৷ ন্যানো গাড়ি তৈরির প্রকল্পের জন্য কেন রতন টাটা সিঙ্গুরকে বেছে নিয়েছিলেন, তাও জানিয়েছেন নীরা৷
এনডিটিভি-কে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারেই নীরা জানিয়েছেন, কেন হঠাৎ ১ লক্ষ টাকায় গাড়ি তৈরির কথা ভেবেছিলেন রতন টাটা৷ ন্যানো গাড়ি তৈরির প্রকল্পের জন্য কেন রতন টাটা সিঙ্গুরকে বেছে নিয়েছিলেন, তাও জানিয়েছেন নীরা৷
নীরা জানিয়েছেন,উনি একজন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন মানুষ ছিলেন৷ উনি চাইতেন, মোটরসাইকেলে বসে কেউ যাতে বৃষ্টিতে না ভেজেন৷ সাধারণ মানুষের জন্যই কিছু করতে চেয়েছিলেন৷
নীরা জানিয়েছেন,উনি একজন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন মানুষ ছিলেন৷ উনি চাইতেন, মোটরসাইকেলে বসে কেউ যাতে বৃষ্টিতে না ভেজেন৷ সাধারণ মানুষের জন্যই কিছু করতে চেয়েছিলেন৷
নীরা আরও বলেন, ন্যানো কারখানা তৈরির জন্য রতন টাটা সিঙ্গুরকে বেছেছিলেন কারণ তিনি চেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে শিল্প আসুক এবং কর্মসংস্থান হোক৷ মন থেকে উনি সিঙ্গুরকে ভালবেসে ফেলেছিলেন৷
নীরা আরও বলেন, ন্যানো কারখানা তৈরির জন্য রতন টাটা সিঙ্গুরকে বেছেছিলেন কারণ তিনি চেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে শিল্প আসুক এবং কর্মসংস্থান হোক৷ মন থেকে উনি সিঙ্গুরকে ভালবেসে ফেলেছিলেন৷
শেষ পর্যন্ত অবশ্য সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা হয়নি৷ আক্ষেপের সুরে নীরা বলেন. ন্যানো কারখানা হয়ে গেলে কলকাতা থেকে সিঙ্গুর পর্যন্ত রাস্তার দুপাশের চেহারা বদলে যেত৷ যেমন সানন্দের চেহারা এখন গুরুগ্রামের মতো হয়ে গিয়েছে৷
শেষ পর্যন্ত অবশ্য সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা হয়নি৷ আক্ষেপের সুরে নীরা বলেন. ন্যানো কারখানা হয়ে গেলে কলকাতা থেকে সিঙ্গুর পর্যন্ত রাস্তার দুপাশের চেহারা বদলে যেত৷ যেমন সানন্দের চেহারা এখন গুরুগ্রামের মতো হয়ে গিয়েছে৷