মধ্যবিত্তের স্বপ্নের গাড়ি, সেই টাটা ন্যানো এখন পাওয়া যায়? দাম কত? বহু মানুষ জানেন না

দিন কয়েক আগেই প্রয়াত হয়েছেন শিল্পপতি রতন টাটা। টেটলি টি থেকে শুরু করে জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার এবং এয়ার ইন্ডিয়া পর্যন্ত নিজের বাকেট লিস্টে থাকা প্রত্যেকটি স্বপ্নই পূরণ করেছেন তিনি। যদিও তাঁর একটা স্বপ্ন একপ্রকার অসম্পূর্ণই থেকে গেল। আর সেটা হল - তাঁর প্রিয় ছোট গাড়ি Tata Nano-র ইলেকট্রিক ভার্সন।
দিন কয়েক আগেই প্রয়াত হয়েছেন শিল্পপতি রতন টাটা। টেটলি টি থেকে শুরু করে জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার এবং এয়ার ইন্ডিয়া পর্যন্ত নিজের বাকেট লিস্টে থাকা প্রত্যেকটি স্বপ্নই পূরণ করেছেন তিনি। যদিও তাঁর একটা স্বপ্ন একপ্রকার অসম্পূর্ণই থেকে গেল। আর সেটা হল – তাঁর প্রিয় ছোট গাড়ি Tata Nano-র ইলেকট্রিক ভার্সন।
আসলে মধ্যবিত্ত গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই বাজারে আনা হয়েছিল Tata Nano। আর গ্রাহকদের মধ্যে তা জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছিল রতন টাটার অত্যন্ত পছন্দের এই গাড়িটি। এর অন্যতম কারণ হল - Tata Nano-র কম্প্যাক্ট সাইজ এবং এর ফুয়েল এফিশিয়েন্সি। যদিও এই গাড়ির উৎপাদন অবশ্য বর্তমানে বন্ধ। তবে চাইলে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির বাজার থেকে কেনা যেতে পারে এই গাড়িটি। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই গাড়িটির নাম আর Tata Nano নেই। বরং তা পাল্টে গিয়েছে।
আসলে মধ্যবিত্ত গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই বাজারে আনা হয়েছিল Tata Nano। আর গ্রাহকদের মধ্যে তা জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছিল রতন টাটার অত্যন্ত পছন্দের এই গাড়িটি। এর অন্যতম কারণ হল – Tata Nano-র কম্প্যাক্ট সাইজ এবং এর ফুয়েল এফিশিয়েন্সি। যদিও এই গাড়ির উৎপাদন অবশ্য বর্তমানে বন্ধ। তবে চাইলে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির বাজার থেকে কেনা যেতে পারে এই গাড়িটি। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই গাড়িটির নাম আর Tata Nano নেই। বরং তা পাল্টে গিয়েছে।
Tata Nano-র ফিচারে এসেছে বড়সড় পরিবর্তন। আসলে এই গাড়িতে এখন আর নেই ইঞ্জিন। বরং তা এখন চলে ব্যাটারিতে। অর্থাৎ বৈদ্যুতিক হয়েছে Tata Nano। আর এখন তাই এর নাম বদলে হয়েছে Jayem Neo (Tata Nano EV)। আসলে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বত্তূরের Jayem Automotives (Jayem Auto)-র এই গাড়ি তৈরি করার কথা ছিল।
Tata Nano-র ফিচারে এসেছে বড়সড় পরিবর্তন। আসলে এই গাড়িতে এখন আর নেই ইঞ্জিন। বরং তা এখন চলে ব্যাটারিতে। অর্থাৎ বৈদ্যুতিক হয়েছে Tata Nano। আর এখন তাই এর নাম বদলে হয়েছে Jayem Neo (Tata Nano EV)। আসলে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বত্তূরের Jayem Automotives (Jayem Auto)-র এই গাড়ি তৈরি করার কথা ছিল।
প্রায় ৪০০টি গাড়ি বাজারেও এসেছিল। তবে প্রাথমিক ভাবে কোভিড অতিমারী এবং নতুন ক্র্যাশ নিয়মের জেরে তা আটকে গিয়েছে। একটি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, Ola-র জন্য ২০১৮ সাল নাগাদ ৪০০টি Jayem Neo (Tata Nano EV) বানিয়ে দিয়েছিল ওই সংস্থা।
প্রায় ৪০০টি গাড়ি বাজারেও এসেছিল। তবে প্রাথমিক ভাবে কোভিড অতিমারী এবং নতুন ক্র্যাশ নিয়মের জেরে তা আটকে গিয়েছে। একটি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, Ola-র জন্য ২০১৮ সাল নাগাদ ৪০০টি Jayem Neo (Tata Nano EV) বানিয়ে দিয়েছিল ওই সংস্থা।
Jayem Neo (Tata Nano EV)-র কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার?ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, Jayem Neo (Tata Nano EV) গাড়িতে রয়েছে ঘণ্টা প্রতি ১৭ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাটারি প্যাক। সেই সঙ্গে এমন একটি বৈদ্যুতিক মোটর রয়েছে, যেটি সব মিলিয়ে ২৭ অশ্বশক্তি এবং ৬৮ এনএম টর্ক তৈরি করতে সক্ষম। ফুল চার্জ থাকা অবস্থায় এই গাড়িটি দিতে পারে ১৩০ কিলোমিটার রেঞ্জ।
Jayem Neo (Tata Nano EV)-র কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার?
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, Jayem Neo (Tata Nano EV) গাড়িতে রয়েছে ঘণ্টা প্রতি ১৭ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাটারি প্যাক। সেই সঙ্গে এমন একটি বৈদ্যুতিক মোটর রয়েছে, যেটি সব মিলিয়ে ২৭ অশ্বশক্তি এবং ৬৮ এনএম টর্ক তৈরি করতে সক্ষম। ফুল চার্জ থাকা অবস্থায় এই গাড়িটি দিতে পারে ১৩০ কিলোমিটার রেঞ্জ।
কিন্তু এই গাড়িটির দাম কত রাখা হয়েছে? সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির বাজারে Tata Nano EV-র দাম ধার্য করা হয়েছে ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। তবে এই সেগমেন্টে অন্যান্য যে ইলেকট্রিক ভেহিকেল রয়েছে, তার সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে যে, Jayem Neo (Tata Nano EV)-র দাম অনেকটাই কম।
কিন্তু এই গাড়িটির দাম কত রাখা হয়েছে? সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির বাজারে Tata Nano EV-র দাম ধার্য করা হয়েছে ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। তবে এই সেগমেন্টে অন্যান্য যে ইলেকট্রিক ভেহিকেল রয়েছে, তার সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে যে, Jayem Neo (Tata Nano EV)-র দাম অনেকটাই কম।
তবে হ্যাঁ, বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে কিছু জরুরি বিষয় মাথায় রাখাও আবশ্যক। আসলে এই ধরনের গাড়ি কেনার আগে গাড়ির ব্যাটারি, ফ্লুইড, ব্রেক, সাসপেনশন এবং বৈদ্যুতিক মোটরের মতো যন্ত্রাংশগুলি পরখ করে নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে গ্যারান্টির মেয়াদের মতো বিষয়ও দেখে নিতে হবে।
তবে হ্যাঁ, বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে কিছু জরুরি বিষয় মাথায় রাখাও আবশ্যক। আসলে এই ধরনের গাড়ি কেনার আগে গাড়ির ব্যাটারি, ফ্লুইড, ব্রেক, সাসপেনশন এবং বৈদ্যুতিক মোটরের মতো যন্ত্রাংশগুলি পরখ করে নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে গ্যারান্টির মেয়াদের মতো বিষয়ও দেখে নিতে হবে।