সেলের ভিতর সঞ্জয়ের ২৪ ঘণ্টার গতিবিধি রেকর্ড করে রাখা হচ্ছে বলে জেল সূত্রে খবর। আগে শুধু দু'জন গার্ড ছিল। এবার সিসিটিভি ক্যামেরাও বসানো হল। সঞ্জয়ের সূত্র ধরেই আরজি করের ঘটনার সমাধান সম্ভব বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। তাই তাকে যে কোনও মূল্যে নিরাপদে রাখতে চান তদন্তকারীরা।

RG Kar Case CBI: আরজি করে গণধর্ষণের প্রমাণ না পেলেও রয়েছে একটি বড় ‘খটকা’, আদালতে চাঞ্চল্যকর দাবি সিবিআইয়ের

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক-পড়ুয়াকে খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গণধর্ষণের কোনও প্রমাণ মেলেনি বলে শিয়ালদহ আদালতে জানিয়েছে সিবিআই।
আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক-পড়ুয়াকে খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গণধর্ষণের কোনও প্রমাণ মেলেনি বলে শিয়ালদহ আদালতে জানিয়েছে সিবিআই।
তবে এই মামলায় এখনই গণধর্ষণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। কেন?
তবে এই মামলায় এখনই গণধর্ষণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। কেন?
আদালতে তদন্তকারীদের দাবি, ঘটনার দিন, অর্থাৎ ৯ অগাস্ট চিকিৎসকের মৃতদেহ উদ্ধারের পর থেকে সন্দীপ ও অভিজিতের মোবাইলে সবচেয়ে বেশি কথাবার্তা হয়েছিল, দেখা গিয়েছে কল ডিটেলসে। বেশ কয়েকটি 'সন্দেহজনক' মোবাইল নম্বরেও তাঁরা বার বার কথা বলেছেন।
আদালতে তদন্তকারীদের দাবি, ঘটনার দিন, অর্থাৎ ৯ অগাস্ট চিকিৎসকের মৃতদেহ উদ্ধারের পর থেকে সন্দীপ ও অভিজিতের মোবাইলে সবচেয়ে বেশি কথাবার্তা হয়েছিল, দেখা গিয়েছে কল ডিটেলসে। বেশ কয়েকটি ‘সন্দেহজনক’ মোবাইল নম্বরেও তাঁরা বার বার কথা বলেছেন।
এই বিষয়ে আরও জেরা এবং অনুসন্ধান প্রয়োজন। টালা থানা থেকে সিসি ক্যামেরার যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করা হয়েছে, তা পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন বলে জানিয়েছে সিবিআই।
এই বিষয়ে আরও জেরা এবং অনুসন্ধান প্রয়োজন। টালা থানা থেকে সিসি ক্যামেরার যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করা হয়েছে, তা পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন বলে জানিয়েছে সিবিআই।
এই মামলায় ধৃত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল জেরায় সদুত্তর দিচ্ছেন না, এখানেই গোয়েন্দাদের মনে 'খটকা' থেকে যাচ্ছে।
এই মামলায় ধৃত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল জেরায় সদুত্তর দিচ্ছেন না, এখানেই গোয়েন্দাদের মনে ‘খটকা’ থেকে যাচ্ছে।
এই অভিযোগ তুলে তাঁদের আরও তিন দিনের জন্য হেফাজতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা।
এই অভিযোগ তুলে তাঁদের আরও তিন দিনের জন্য হেফাজতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা।
ইতিমধ্যে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রাইকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। আপাতত সিবিআইয়ের অধীনে জেল হেফাজতে রয়েছে সঞ্জয়। ধৃতের সঙ্গে সেদিন আর কেউ সেখানে ছিল কি না, তার তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই।
ইতিমধ্যে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রাইকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। আপাতত সিবিআইয়ের অধীনে জেল হেফাজতে রয়েছে সঞ্জয়। ধৃতের সঙ্গে সেদিন আর কেউ সেখানে ছিল কি না, তার তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই।
এখনও পর্যন্ত এই মামলায় গণধর্ষণের কোনও প্রমাণ না পেলেও এখনই এই সন্দেহে তদন্ত বন্ধ করছেন না গোয়েন্দারা।
এখনও পর্যন্ত এই মামলায় গণধর্ষণের কোনও প্রমাণ না পেলেও এখনই এই সন্দেহে তদন্ত বন্ধ করছেন না গোয়েন্দারা।
প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি আরজি করে ধর্ষণে অভিযুক্ত একজনই? এখনই এ নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ গোয়েন্দারা।
প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি আরজি করে ধর্ষণে অভিযুক্ত একজনই? এখনই এ নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ গোয়েন্দারা।