কী ঘটল আরজি করে?

RG Kar Hospital: ফের সেই আরজি কর! রক্তমাখা ওগুলো কী! বিস্ফোরক জুনিয়র ডাক্তাররা, তদন্তের নির্দেশ

কলকাতা: ফের ভয়ঙ্কর ঘটনা আরজি কর হাসপাতালে। হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে রক্তমাখা গ্লাভস পাঠানোর অভিযোগ উঠল! অভিযোগ আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের।
কলকাতা: ফের ভয়ঙ্কর ঘটনা আরজি কর হাসপাতালে। হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে রক্তমাখা গ্লাভস পাঠানোর অভিযোগ উঠল! অভিযোগ আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের।
এই গ্লাভস দিয়েই রোগী পরিষেবা দিতে হবে চিকিৎসকদের। কী ভাবে তা সম্ভব? প্রশ্ন তুলেছেন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তাররা। অভিযোগ, ওই গ্লাভস পরে রোগীদের চিকিৎসা করা হলে নানা রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনাও থাকবে রোগী ও জুনিয়র ডাক্তারদের।
এই গ্লাভস দিয়েই রোগী পরিষেবা দিতে হবে চিকিৎসকদের। কী ভাবে তা সম্ভব? প্রশ্ন তুলেছেন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তাররা। অভিযোগ, ওই গ্লাভস পরে রোগীদের চিকিৎসা করা হলে নানা রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনাও থাকবে রোগী ও জুনিয়র ডাক্তারদের।
এই অভিযোগের তদন্ত করতে বলেছেন স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম। সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে খবর। ওই রক্তমাখা গ্লাভসগুলি আলাদা করে সরিয়ে রাখতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে।
এই অভিযোগের তদন্ত করতে বলেছেন স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম। সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে খবর। ওই রক্তমাখা গ্লাভসগুলি আলাদা করে সরিয়ে রাখতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে।
এদিকে, মুখ্যসচিবের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকেও কাটল না জট। আমরণ অনশনে অনড় ‘ক্ষুব্ধ’ জুনিয়র ডাক্তাররা বুধবার রাতের বৈঠকের পর কার্যত হতাশ বলে জানিয়েছেন।
এদিকে, মুখ্যসচিবের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকেও কাটল না জট। আমরণ অনশনে অনড় ‘ক্ষুব্ধ’ জুনিয়র ডাক্তাররা বুধবার রাতের বৈঠকের পর কার্যত হতাশ বলে জানিয়েছেন।
জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়েছে, “বুধবার সন্ধ্যা ৬:৩৫ মেইল করা হয়েছিল। আমরা আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের আগের মেইলের উত্তর পাওয়া যায়নি। তাঁরা বলছেন মিস কমিউনিকেশন হয়েছিল।”
জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়েছে, “বুধবার সন্ধ্যা ৬:৩৫ মেইল করা হয়েছিল। আমরা আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের আগের মেইলের উত্তর পাওয়া যায়নি। তাঁরা বলছেন মিস কমিউনিকেশন হয়েছিল।”
চিকিৎসকদের তরফে সাংবাদিক বৈঠকে বলা হয়েছে, “সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম হয়ে গিয়েছে বলেও তাঁরা বলেছেন। যদিও একইসঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাকি কাজে সময় লাগবে। বিশেষ করে নিয়োগ নিয়ে এমনটাই বক্তব্য সরকার পক্ষের। মৌখিক কথা বলেছেন। কিন্তু আমরা চাই, গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুরক্ষিত করা হোক। কিন্তু আমাদের একটা টাইমলাইন দেওয়া হোক। এই বিষয়ে ওঁরা জানিয়েছেন, অ্যাসেসমেন্ট করবেন। এই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে তারা করবেন বলে জানিয়েছেন। ওঁরা বলছেন পুজো কেটে যাক। আমাদের অনশনকারীদের তুলতে বলছেন। আমরা বলেছি, আপনারা আসুন। তারা নাকি কিছুই জানতেন না। মুখ্য সচিব আগের দিন যা বলেছেন তাই আজও বলেছেন। কী করে আমরা অনশন তুলব? আমরা তো কোনও আশ্বাসই পেলাম না। খালি বলছেন পুজোর পরে। ওঁদের সদিচ্ছার অভাব। বার বার বলা হচ্ছে উৎসবে ফিরুন। কিন্তু কালিমালিপ্ত কেন করা হচ্ছে? মিস কমিউনিকেশন কী করে হয়? আজ কেন ডাকা হল তাহলে ১০০ ঘণ্টা পরে। আমরা রাজনীতি করতে আসিনি।”
চিকিৎসকদের তরফে সাংবাদিক বৈঠকে বলা হয়েছে, “সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম হয়ে গিয়েছে বলেও তাঁরা বলেছেন। যদিও একইসঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাকি কাজে সময় লাগবে। বিশেষ করে নিয়োগ নিয়ে এমনটাই বক্তব্য সরকার পক্ষের। মৌখিক কথা বলেছেন। কিন্তু আমরা চাই, গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুরক্ষিত করা হোক। কিন্তু আমাদের একটা টাইমলাইন দেওয়া হোক। এই বিষয়ে ওঁরা জানিয়েছেন, অ্যাসেসমেন্ট করবেন। এই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে তারা করবেন বলে জানিয়েছেন। ওঁরা বলছেন পুজো কেটে যাক। আমাদের অনশনকারীদের তুলতে বলছেন। আমরা বলেছি, আপনারা আসুন। তারা নাকি কিছুই জানতেন না। মুখ্য সচিব আগের দিন যা বলেছেন তাই আজও বলেছেন। কী করে আমরা অনশন তুলব? আমরা তো কোনও আশ্বাসই পেলাম না। খালি বলছেন পুজোর পরে। ওঁদের সদিচ্ছার অভাব। বার বার বলা হচ্ছে উৎসবে ফিরুন। কিন্তু কালিমালিপ্ত কেন করা হচ্ছে? মিস কমিউনিকেশন কী করে হয়? আজ কেন ডাকা হল তাহলে ১০০ ঘণ্টা পরে। আমরা রাজনীতি করতে আসিনি।”