Tag Archives: West Bengal news

Eco Park: ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক আছে কলকাতাতেই! একদিনে ঘোরা অসম্ভব! গেলে মুগ্ধ হবেনই, ১০০% গ্যারান্টি

ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।

ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।

Summer: তীব্র গরম-অনাবৃষ্টিতে বড় বিপদসংকেত! অনলাইনেই ‘বিপদ’ বুঝতে তৈরি হচ্ছে পরিকাঠামো

কলকাতা: তীব্র গরম ও সাম্প্রতিক অনাবৃষ্টির কারণে বনাঞ্চলে দাবানলের আশঙ্কা বাড়ছে। এই পরিস্থিতির মোকাবিলায় বন দফতর ২৪ ঘণ্টা প্রযুক্তি নির্ভর নজরদারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামিদিনে যাতে অনলাইনেই দাবানলের বিপদ সংকেত পাওয়া যায় সেই পরিকাঠামোও তৈরি করা হচ্ছে বলে বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।

বনাঞ্চলের বাসিন্দা, বন্যপ্রাণী ও বনজ সম্পদের সামান্যতম ক্ষতি যাতে রোখা যায়, সেই কারণেই এই পদক্ষেপ বলে জানানো হয়েছে। ফরেস্ট সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার শক্তিশালী উপগ্রহের মাধ্যমে এই ধরনের ঘটনার ছবি তুলে রাজ্যের সব ডিএফও-দের কাছে পাঠিয়ে দেয়। যাতে এই ধরনের ঘটনার খবর আরও দ্রুত ও যথাযথ ভাবে পাওয়া যায়, সেই জন্য প্রযুক্তি ঢেলে সাজানো হচ্ছে।

আরও পড়ুন: মুহূর্তের মধ্যেই ভয়ঙ্কর ঘটনা! গাড়ির মধ্যে রক্তাক্ত সব দেহ! বেরিয়ে আসছে কান্নার শব্দ

একই সঙ্গে এফএসআইয়ের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ জন্য বনদফতর একটি বিশেষ সেলও তৈরি করেছে, যা ২৪ ঘণ্টা সচল থাকবে। ওই পরিচালনার জন্য নোডাল অফিসারদের নিয়োগ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি মনুষ্য সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে রুখতে বনরক্ষা কমিটির মাধ্যমে জঙ্গল লাগোয়া গ্রামে গ্রামে প্রচারও চালানো হচ্ছে।

Darjeeling: দার্জিলিংয়ে এবার জিতবে কে? বিমল গুরুঙ যা বললেন, তোলপাড় পড়ে গেল

আলিপুরদুয়ার: ডুয়ার্স ও পাহাড়ে লোকসভা নির্বাচনে জয় হবে বিজেপি-র। তবে কম মার্জিনে জয় হবে বলে দাবি গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুঙের। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এই তিনটি লোকসভা আসনে বিজেপি জয়ী হবে। কিন্তু ২০১৯ সালের তুলনায় এবার ভোটের ব্যবধান অনেক কমবে বলে দাবি করেন বিমল গুরুং।

আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্ত জয়ঁগাতে এসেছিলেন মোর্চা নেতাদের সঙ্গে দেখা করতে। এদিন জয়ঁগা মঙলাবাড়িতে স্থিত গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার ডুয়ার্সের মুখ্য কার্যালয়ে এলাকার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বৈঠক করেন বিমল গুরুং।এই বৈঠকের পর বিমল গুরুং জানান, “বিজেপির জয় হবে এটা সত্য। তবে পাহাড়ে ভোট ব্যবধান অনেক কমবে। এছাড়া আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এলাকাতেও কমবে ভোটের ব্যবধান।”

আরও পড়ুন: হাজার-হাজার মানুষ অপেক্ষায়, তবুও পৌঁছতে পারলেন না অভিষেক! যা ঘটল, মন খারাপ বীরভূমের

তৃণমূল এবার জোর টক্কর দেবে বলে দাবি বিমল গুরুঙের। কারণ পাহাড়ে তৃণমূলের মুখ এবারে এক ভূমিপুত্র। তাঁর সঙ্গে পাহাড়বাসীর আবেগ জড়িয়ে। যদিও পাহাড় ও শিলিগুড়ির জন্য অনেক কাজ করেছেন বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। এদিন বিমল গুরুং আরও জানান, ডুয়ার্স ও তরাইয়ে  তাদের সংগঠন মজবুত করার জন্য ময়দানে নেমেছেন এবং বিভিন্ন এলাকায় সভা করছেন।

 —– Annanya Dey

Accident: গাড়িতে তখন গোটা পরিবার, হঠাৎ উপরে উঠে এল আস্ত ট্রাক! মুহূর্তে সব শেষ, মৃত্যুমিছিল

রাজস্থান: রাজস্থানে ঘটে গেল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। আর তাতে মৃত্যু হল একই পরিবারের ৬ জনের। জানা গিয়েছে, হাইওয়ে ধরে যাচ্ছিল একটি গাড়ি। আচমকাই মাঝরাস্তায় ইউ টার্ন নিতে যায় একটি ট্রাক। সেই সময়ই ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় গাড়িটি। আর তাতেই মৃত্যু হল গাড়িতে থাকা ৬ যাত্রীর। ভয়াবহ দুর্ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজও ভয়ঙ্কর।

ঘটনাটি ঘটেছে সোয়াই মাধোপুর জেলার বানাস সেতুর কাছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃতরা সকলেই সিকর জেলার বাসিন্দা। রণথম্বোরের ত্রিনেত্র গণেশ মন্দিরে যাচ্ছিলেন সকলে। দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ে ধরে তাঁদের গাড়ি যাচ্ছিল। সেই সময়ই আচমকাই নিয়ম ভেঙে মাঝরাস্তায় ইউটার্ন নেয় একটি ট্রাক।

আরও পড়ুন: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

প্রচণ্ড গতিতে চলতে থাকা গাড়ির চালক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। সজোরে ট্রাকে গিয়ে ধাক্কা মারে যাত্রীবাহী গাড়িটি। সঙ্গে সঙ্গেই গাড়িটি দুমড়েমুচড়ে যায়। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতরা সকলেই এক পরিবারের সদস্য। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুই শিশু। তারা বর্তমানে স্থিতিশীল এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

রবিবার সাওয়াই মাধোপুর জেলার এক্সপ্রেসওয়েতে আচমকা ইউ টার্ন নেয় ট্রাকটি। ঠিক তার পিছনেই ছিল গাড়িটি। সেই সময় দ্রুত গতির গাড়িটি প্রথমে ধাক্কা মারে ট্রাকে। ইউ টার্ন নেওয়ার সময় গাড়ির সামনের অংশ পিষে দেয় ট্রাকটি। ঘটনাস্থলে ৬ জনের মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে ট্রাকের চালক পলাতক। তার খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

HS 1st Boy: কোহলির ভক্ত, উচ্চ মাধ্যমিকের ‘ফার্স্ট বয়’ অভীক যা বলল, শুনে চমকে উঠছেন সকলে!

আলিপুরদুয়ার: ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলির বড় ভক্ত। ক্রিকেটে রয়েছে আগ্রহ। তবে একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার চাপে মাঠমুখী হতে পারেননি। অ‍্যাস্ট্রো ফিজিক্স নিয়ে পড়াশোনা করে বিজ্ঞানী হতে চায় উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম অভীক দাস।

তাঁর বাড়ি আলিপুরদুয়ার পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে পূর্ব অরবিন্দ নগর এলাকায়। পড়ার চাপে ক্রিকেট খেলতে পারেননি তো কী হয়েছে। ফাঁকা সময় পেলে গোয়েন্দা গল্পের বইয়ে মনোনিবেশ করেছেন অভীক। রহস‍্য তাকে বরাবর আকর্ষণ করে। সে আলিপুরদুয়ার ম্যাক উইলিয়াম স্কুলের ছাত্র। উচ্চ মাধ‍্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। রাজ‍্যে মেধা তালিকায় প্রথম তিনি।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

মাধ্যমিক ২০২২-এ রাজ্যে চতুর্থ হয়েছিল এই পড়ুয়া। এবারে একবারে প্রথম স্থান অর্জন করবেন তা তিনি বুঝতে পারেননি। তবে আশা ছিল প্রথম পাঁচে থাকবেন। পড়াশুনো ব্যতিত কিছুই করতেন না তিনি। দিনে ৮-১০ ঘন্টা পড়াশুনো করতেন। ফিজিক্স পড়তে ভালোবাসেন। হয়ত ফিজিক্সে নম্বর ভাল এসেছে বলেই তাঁর বিশ্বাস। অভীক বলেন, “একটা সারপ্রাইজ পেলাম। প্রথম হব আশা রাখিনি। উত্তরের নাম উজ্জ্বল করতে পারলাম এতেই আমি গর্বিত। ভবিষ্যতে উত্তরের নাম আরও উজ্জ্বল করতে চাই।”

এদিন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর নাম মেধা তালিকায় প্রথমে আসার পর থেকেই শুভেচ্ছায় ভাসছেন তিনি। বাবা প্রবীর দাস পেশায় শিক্ষক ও মা একজন গৃহবধূ। বর্তমানে তাঁর বাড়িতে চলছে মিষ্টি মুখের পালা।

—- Annanya Dey

HS Results: বাবা-মায়েরা শুনছেন, এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে ৪১ জনের পরীক্ষা বাতিল! কেন জানেন? চমকে যাবেন

কলকাতা: প্রকাশিত হল এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয়েছিল ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭,৯০,০০০। মোট পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২,৩৪১টি। এ বার পরীক্ষায় পাশ করেছেন ৬,৭৯,৭৮৪ পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ৭,৬৪,৪৪৮। অর্থাৎ পাশের হার ৯০ শতাংশ। পাশের হারে প্রথমে পূর্ব মেদিনীপুর। কলকাতা পাঁচ নম্বরে। বুধবার ফলপ্রকাশ করে সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, এ বারের কোনও ধরনের প্রশ্ন ফাঁস হয়নি। ৪১ জন পরীক্ষার্থী মোবাইল নিয়ে ঢুকেছিলেন। তাঁদের মোবাইল এবং অ্যাডমিট কার্ড বাতিল হয়েছে। এ বার মার্কশিটে কিউআর কোড থাকছে বলেও জানালেন তিনি।

চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, পিপিএস পিপিআর-এর ক্ষেত্রে তৎকাল সার্ভিস, যেদিন অ্যাপ্লাই করবে, তার ৭ দিনের মধ্যে রেজাল্ট হাতে পাবে পরীক্ষার্থীরা। পুরনো উপায়ও থাকবে তাতে ৩০ দিনের মধ্যে সংশোধিত মার্কশিট পাবে। এবছর অনলাইন মার্ক ক্যাপচার করার জন্য এত দ্রুত ফলপ্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকায় রয়েছে একের পর এক চমক। প্রথম দশে রয়েছে ৫৮ জন পড়ুয়া। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রয়েছে অভীক দাস। আলিপুরদুয়ার থেকে। ৪৯৬ পেয়েছে অভীক। আলিপুরদুয়ারের ম্যাক উইলিয়ামস উচ্চ বিদ্যালয় থেকে সারা রাজ্যে প্রথম হয়েছে অভীক। দ্বিতীয় হয়েছে সৌম্যদীপ সাহা। সে পেয়েছে ৪৯৫ জন। ১৫ জেলার মধ্যে থেকে ৫৮ জন ঠাঁই করে নিয়েছে মেধাতালিকায়। সবচেয়ে বেশি হুগলি থেকে ১৩ জন পড়ুয়া জায়গা করে নিয়েছে মেধাতালিকায়।

চলতি বছরে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭,৯০,০০০। মোট পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২,৩৪১টি। ২০২৩-এ পাশের হার ছিল ৮৯.২৫ শতাংশ। প্রথম ১০ ছিল ৮৭ জন পরীক্ষর্থী। গত বছর পড়ুয়া ছিল ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার। গত বছরের তুলনায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কম এই বছর।

অন্যদিকে, ছাত্রদের শতকরা হার ৪৩.৪৮ ও এবং ছাত্রীদের ক্ষেত্রে শতকরা হার ৫৬.৫৩ শতাংশ। ছাত্রীদের সংখ্যায় ছাত্রদের তুলনায় ১ লক্ষ ৩ হাজার ৫৩ জন বেশি। ২৩৪১ টি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এই বছর পরীক্ষা নেওয়া হবে। তার মধ্যে ১৭৬টি কেন্দ্র স্পর্শকাতর। তার জন্য এই কেন্দ্রগুলিতে হ্যান্ড মেড মেটাল ডিটেক্টর থাকবে ও কিছু পরীক্ষাকেন্দ্রে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ডিটেক্টর ও থাকবে বলে জানিয়েছিল সংসদ।

Science: চাঁদে মানুষের পা-ই পড়েনি! আর্মস্ট্রংদের কাহিনি পুরোই বানানো? মেলে ভয়ঙ্কর ‘প্রমাণ’, জানুন

নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।

India Bangladesh Border: ভারত-বাংলাদেশ বর্ডারে গুলি, পড়ে রইল ২ মৃতদেহ! অভিযোগ শুনলে হাড়হিম হয়ে যাবে

বিশ্বজিৎ মিশ্র, ফাঁসিদেওয়া: কাঁটাতারের বেড়া কেটে অনুপ্রবেশের ছক! বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশের মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য। বুধবার ফাঁসিদেওয়ার ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তের ফকিরপাড়া এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা সকালে সীমান্তের কাঁটাতারের এইপাড়ে দুই বাংলাদেশীর মৃত্যুর খবর জানতে পেরে এলাকায় ভিড় করেন।

খবর পেয়ে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশ এবং বিএসএফের উপস্থিতিতে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুন: SSC কাণ্ডে আসলে অযোগ্য প্রার্থী কতজন? ৫২৫০ নাকি ৮৮৬১? আদালতে যা জানাল কমিশন, চমকে উঠবেন

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে ফাঁসিদেওয়ার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে কাঁটাতারের বেড়া কেটে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছিল। তদন্তকারীদের অনুমান গরু পাচারের উদ্দেশ্যেই পাচারকারীরা এদেশে আসছিল। সেই সময়ই ঘটে এই ঘটনা।

Bus Accident: কলকাতা আসার পথে খাদে পড়ল বাস, ঘাটালে ভয়ঙ্কর বাস দুর্ঘটনা! রক্ত, গোঙানি, ভয়াবহ অবস্থা

সুকান্ত চক্রবর্তী, ঘাটাল: দ্রুত বেগে আসার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ল যাত্রীবাহী বাস, আহতের সংখ্যা একাধিক। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি থেকে কলকাতাগামী যাত্রীবাহী বাস।

দ্রুত বেগে কলকাতা যাওয়ার সময় ঘাটালের তিন নম্বর চাতাল এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়, বাসে প্রায় ৫০-৬০ জন যাত্রী ছিলেন বলে স্থানীয় সূত্রে খবর।

আরও পড়ুন: আর মাত্র ২ বছর! এবারের গরমেই কাহিল? সামনে কিন্তু বড় বিপদ! ভয় ধরানো সতর্কবার্তা

আশঙ্কাজনক অবস্থায় একাধিক যাত্রীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে ঘাটাল হাসপাতালে। স্থানীয় মানুষজন ও পুলিশের তৎপরতাতেই তাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে দুই শিশু সহ ৯ জন যাত্রী চিকিৎসাধীন। ঘটনাস্থলে ঘাটাল থানার পুলিশ।

Oxygen: সর্বনাশ! পৃথিবীর এবার মহাবিপদ! ফুরিয়ে এসেছে অক্সিজেন, এরপর কী হবে? কতদিন থাকবে অক্সিজেন

জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির আর্থ সায়েন্টিস্ট ক্রিস রেইনহার্ড বলছেন যে বায়ুমণ্ডলে দ্রুত কমে আসছে অক্সিজেনের পরিমাণ। আর তা মোটেও খুব একটা ধীর গতিতে হচ্ছে না। ঘটনাটা বিশ্লেষণ করতে যেটুকু সময় লাগে, তার মধ্যেও কিছুটা হলে কমে যাবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ!
জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির আর্থ সায়েন্টিস্ট ক্রিস রেইনহার্ড বলছেন যে বায়ুমণ্ডলে দ্রুত কমে আসছে অক্সিজেনের পরিমাণ। আর তা মোটেও খুব একটা ধীর গতিতে হচ্ছে না। ঘটনাটা বিশ্লেষণ করতে যেটুকু সময় লাগে, তার মধ্যেও কিছুটা হলে কমে যাবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ!
ক্রিস রেইনহার্ডের এই বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স নামের জার্নালে। দ্য ফিউচার লাইফস্প্যান অফ আর্থ’স অক্সিজেনেটেড অ্যাটমোসফিয়ার নামে এই সমীক্ষা সঙ্গত কারণেই দুশ্চিন্তার পরিবেশ তৈরি করেছে বিশ্ব জুড়ে।
ক্রিস রেইনহার্ডের এই বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স নামের জার্নালে। দ্য ফিউচার লাইফস্প্যান অফ আর্থ’স অক্সিজেনেটেড অ্যাটমোসফিয়ার নামে এই সমীক্ষা সঙ্গত কারণেই দুশ্চিন্তার পরিবেশ তৈরি করেছে বিশ্ব জুড়ে।
কেন না, পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত একমাত্র এই অক্সিজেনের জন্যই- উদ্ভিদ থেকে প্রাণীকুল, বায়ুমণ্ডলের এই উপকরণটির উপরে জীবনধারণের জন্য সকলেই নির্ভরশীল। কাজেই অক্সিজেন যদি না থাকে, বলাই বাহুল্য, পৃথিবীতে প্রাণেরও আর অস্তিত্ব থাকবে না।
কেন না, পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত একমাত্র এই অক্সিজেনের জন্যই- উদ্ভিদ থেকে প্রাণীকুল, বায়ুমণ্ডলের এই উপকরণটির উপরে জীবনধারণের জন্য সকলেই নির্ভরশীল। কাজেই অক্সিজেন যদি না থাকে, বলাই বাহুল্য, পৃথিবীতে প্রাণেরও আর অস্তিত্ব থাকবে না।
ক্রিস রেইনহার্ড তাঁর এই লেখায় যখন অক্সিজেন একেবারে ফুরিয়ে যাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে, সেই অবস্থাটির তুলনা টেনেছেন গ্রেট অক্সিডেশন ইভেন্টের সঙ্গে।
ক্রিস রেইনহার্ড তাঁর এই লেখায় যখন অক্সিজেন একেবারে ফুরিয়ে যাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে, সেই অবস্থাটির তুলনা টেনেছেন গ্রেট অক্সিডেশন ইভেন্টের সঙ্গে।
আজ থেকে ২.৪ বিলিয়ন আগে পৃথিবীর অবস্থা ছিল এই রকম! অর্থাৎ তখনও পৃথিবীতে প্রাণের জন্ম হয়নি, অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগের পর্যায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই গ্রহ। অক্সিজেন ফুরিয়ে গেলে আবার আমরা সেই জায়গাতেই ফেরত চলে যাব বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ থেকে ২.৪ বিলিয়ন আগে পৃথিবীর অবস্থা ছিল এই রকম! অর্থাৎ তখনও পৃথিবীতে প্রাণের জন্ম হয়নি, অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগের পর্যায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই গ্রহ। অক্সিজেন ফুরিয়ে গেলে আবার আমরা সেই জায়গাতেই ফেরত চলে যাব বলে জানিয়েছেন তিনি।
সমস্ত পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গবেষকদের পর্যবেক্ষণ, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থাকা অক্সিজেনের আয়ু সম্ভবত ১০০ কোটি বছরের কিছু বেশি। বিজ্ঞানীদের ধারণা ১০০ কোটি বছর পর থেকেই দ্রুত হ্রাস পাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা অক্সিজেনের মাত্রা। প্রায় ১১০ কোটি বছর পর বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের মাত্রা মাত্র এক শতাংশে নেমে আসতে পারে বলেও গবেষকদের অনুমান।
সমস্ত পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গবেষকদের পর্যবেক্ষণ, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থাকা অক্সিজেনের আয়ু সম্ভবত ১০০ কোটি বছরের কিছু বেশি। বিজ্ঞানীদের ধারণা ১০০ কোটি বছর পর থেকেই দ্রুত হ্রাস পাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা অক্সিজেনের মাত্রা। প্রায় ১১০ কোটি বছর পর বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের মাত্রা মাত্র এক শতাংশে নেমে আসতে পারে বলেও গবেষকদের অনুমান।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, অক্সিজেন ফুরোনোর প্রধান কারণ হবে সূর্য। তাঁদের মতে, ‘বৃদ্ধ’ হওয়ার পাশাপাশি সূর্যের তাপ এবং উজ্জ্বলতা আরও বাড়বে, যা পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেবে।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, অক্সিজেন ফুরোনোর প্রধান কারণ হবে সূর্য। তাঁদের মতে, ‘বৃদ্ধ’ হওয়ার পাশাপাশি সূর্যের তাপ এবং উজ্জ্বলতা আরও বাড়বে, যা পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেবে।
পৃথিবীর তাপ বাড়লে বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই অক্সাইডও অতিরিক্ত গরমের কারণে ভেঙে যাবে। এই দু’টি কারণে, গাছপালা বেঁচে থাকতে পারবে না। উদ্ভিদ পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস। কিন্তু উদ্ভিদকূল নষ্ট হয়ে গেলে, সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে নতুন অক্সিজেন তৈরি হবে না। ফলে বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন একটু একটু করে ফুরিয়ে যাবে।
পৃথিবীর তাপ বাড়লে বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই অক্সাইডও অতিরিক্ত গরমের কারণে ভেঙে যাবে। এই দু’টি কারণে, গাছপালা বেঁচে থাকতে পারবে না। উদ্ভিদ পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস। কিন্তু উদ্ভিদকূল নষ্ট হয়ে গেলে, সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে নতুন অক্সিজেন তৈরি হবে না। ফলে বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন একটু একটু করে ফুরিয়ে যাবে।