জেল হেফাজতের নির্দেশ

Sandip Ghosh-Abhijit Mondal: ‘এই ধরনের ভুল করবেন না’, সিবিআই-কে বললেন বিচারক! হেফাজতেও পেল না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা

কলকাতা: আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় আগামী ৪ অক্টোবর পর্যন্ত সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিত মণ্ডলের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল শিয়ালদহ আদালত। সিবিআইয়ের তরফে অবশ্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়েছিল সিবিআই। প্রসঙ্গত সোমবার আদালতে তিনবার নিজেদের আবেদন সংশোধন করে সিবিআই।
কলকাতা: আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় আগামী ৪ অক্টোবর পর্যন্ত সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিত মণ্ডলের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল শিয়ালদহ আদালত। সিবিআইয়ের তরফে অবশ্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়েছিল সিবিআই। প্রসঙ্গত সোমবার আদালতে তিনবার নিজেদের আবেদন সংশোধন করে সিবিআই।
প্রথমে আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে ফের নিজেরদের হেফাজতে চেয়ে শিয়ালদহ আদালতে আবেদন জানায় সিবিআই। কিন্তু শুনানির সময় বিচারক প্রশ্ন তোলেন, কেন জেলে গিয়ে তাঁদের জেরা করতে পারবে না সিবিআই? এরপরেই সেই আবেদন প্রত্যাহার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
প্রথমে আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে ফের নিজেরদের হেফাজতে চেয়ে শিয়ালদহ আদালতে আবেদন জানায় সিবিআই। কিন্তু শুনানির সময় বিচারক প্রশ্ন তোলেন, কেন জেলে গিয়ে তাঁদের জেরা করতে পারবে না সিবিআই? এরপরেই সেই আবেদন প্রত্যাহার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
এর পর, সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের জেল হেফাজতের আবেদন না করেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জেলে গিয়ে জেরা করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। ফের তা সংশোধন করে দু’জনের ১৪ দিনের জেল  হেফাজতের আবেদন করে সিবিআই। বিচারক সিবিআই আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ”আবেদনের ক্ষেত্রে এই ধরনের ভুল করবেন না!” এরপর ৪ অক্টোবর পর্যন্ত অভিজিৎ ও সন্দীপকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
এর পর, সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের জেল হেফাজতের আবেদন না করেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জেলে গিয়ে জেরা করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। ফের তা সংশোধন করে দু’জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করে সিবিআই। বিচারক সিবিআই আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ”আবেদনের ক্ষেত্রে এই ধরনের ভুল করবেন না!” এরপর ৪ অক্টোবর পর্যন্ত অভিজিৎ ও সন্দীপকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
নির্দেশে আদালতের পর্যবেক্ষণ হল, আদালত মনে করে, তদন্ত যে পর্যায়ে এখন, তাতে অভিযুক্তদের পক্ষে কিছু নেই। কিন্তু সিবিআই-কে আবেদন করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।

নির্দেশে আদালতের পর্যবেক্ষণ হল, আদালত মনে করে, তদন্ত যে পর্যায়ে এখন, তাতে অভিযুক্তদের পক্ষে কিছু নেই। কিন্তু সিবিআই-কে আবেদন করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।
আদালতের নির্দেশ, জেলে গিয়ে সিবিআই জেরা করতে পারবে। প্রয়োজনে ল্যাপটপ, প্রিন্টার, ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যেতে পারবে, আর জেল সুপার সন্দীপ ও অভিজিতের জন্য আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করবে। যাতে সিবিআই আলাদা আলাদা জেরা করতে পারে। জেরার দিন সন্দীপের আইনজীবী দেখা করতে পারবে কিন্তু জেরার সময় থাকতে পারবেন না।
আদালতের নির্দেশ, জেলে গিয়ে সিবিআই জেরা করতে পারবে। প্রয়োজনে ল্যাপটপ, প্রিন্টার, ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যেতে পারবে, আর জেল সুপার সন্দীপ ও অভিজিতের জন্য আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করবে। যাতে সিবিআই আলাদা আলাদা জেরা করতে পারে। জেরার দিন সন্দীপের আইনজীবী দেখা করতে পারবে কিন্তু জেরার সময় থাকতে পারবেন না।
সোমবার আদালতে সিবিআই-এর আইনজীবী বিচারকের উদ্দেশে বলেন, ” তদন্ত আমাদের মূল লক্ষ্য । অন্য আর কিছু না ” এরপরেই বিচারক প্রশ্ন করেন, ” কেন ফের হেফাজতে চাইছেন?” সিবিআই আইনজীবী বলেন, ” যে ফুটেজ ফরেন্সিক পরীক্ষা হয়েছে, তা দেখিয়ে অভিযুক্তদের জেরা করা হবে। তদন্তের জন্য হেফাজতে চাওয়া হচ্ছে ।”
সোমবার আদালতে সিবিআই-এর আইনজীবী বিচারকের উদ্দেশে বলেন, ” তদন্ত আমাদের মূল লক্ষ্য । অন্য আর কিছু না ” এরপরেই বিচারক প্রশ্ন করেন, ” কেন ফের হেফাজতে চাইছেন?” সিবিআই আইনজীবী বলেন, ” যে ফুটেজ ফরেন্সিক পরীক্ষা হয়েছে, তা দেখিয়ে অভিযুক্তদের জেরা করা হবে। তদন্তের জন্য হেফাজতে চাওয়া হচ্ছে ।”
উত্তরে বিচারক জানান, ”আপনারা বলছেন সিসিটিভি ফুটেজ ও মোবাইলের ফরেন্সিক রিপোর্ট এসে গিয়েছে, তাহলে তো জেলে গিয়ে জেরা করতে পারেন। আগে জেলে গিয়ে জেরা করুন।”
উত্তরে বিচারক জানান, ”আপনারা বলছেন সিসিটিভি ফুটেজ ও মোবাইলের ফরেন্সিক রিপোর্ট এসে গিয়েছে, তাহলে তো জেলে গিয়ে জেরা করতে পারেন। আগে জেলে গিয়ে জেরা করুন।”
উল্লেখ্য, সিবিআই আদালতে জানিয়েছিল, আরজি কর-কাণ্ডে বেশ কিছু নতুন তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। মামলায় সেগুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। সেই কারণেই সন্দীপ এবং অভিজিৎকে আবার নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান তাঁরা। আরও তিন দিনের হেফাজতের জন্য আদালতে আবেদন জানিয়েছিল সিবিআই। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি আদালতে।
উল্লেখ্য, সিবিআই আদালতে জানিয়েছিল, আরজি কর-কাণ্ডে বেশ কিছু নতুন তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। মামলায় সেগুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। সেই কারণেই সন্দীপ এবং অভিজিৎকে আবার নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান তাঁরা। আরও তিন দিনের হেফাজতের জন্য আদালতে আবেদন জানিয়েছিল সিবিআই। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি আদালতে।